মা-শা-আল্লাহ, বারাক্বাআল্লাহ, আপনার মাধ্যমে উত্তম জ্ঞান অর্জন করতে পেরেছি, আলহামদুলিল্লাহ ☺️। জাযাকাল্লাহু খায়ইরান❤️❤️❤️। আল্লাহকে স্মরণে রেখে, ফেতনা থেকে মুক্ত থেকে, ইসলামের জ্ঞান প্রচার-প্রসার করে যান, ভাই।
2 য় ভুলটা উনি করেন নি । আল্লাহ কোরাআনে বলেছে,- ইন্নাল্লাহা ওয়া মালাইকাতাহু ইউসল্লুনা আলান্ নাবী, ইয়া আইউহাল্লাযীনা আমানূ সল্লু আলায়হি ওয়া সাল্লিম তাসলিমা- নিশ্চয়ই আল্লাহ এবং তাঁর ফেরেশ্তাগণ নবীর প্রতি দরুদ পাঠ করেন। ওহে তোমরা যারা ইমান এনেছ! তোমরাও নবীর প্রতি দরুদ পেশ কর এবং তাঁকে যথাযথ সম্মানের সঙ্গে সালাম জানাও। (সূরা আহ্যাব : আয়াত ৫৬)। এই আমল টা আল্লাহ নিজেও করেন কিন্তু কিভাবে তা আল্লাহ ভাল যানেন, আমার ছোট চিন্তা ভাবনা ধারা এইটা বুজি যে আল্লাহ দুরুদুরু পাঠ করা এইভাবে 'হে নবী মোহাম্মদ, তোমার উপর আমার শান্তি বরর্ষিত করলাম....। কোরআনের আয়াত বুঝতে হলে ইলম দরকার,গভির জ্ঞান দরকার। আপনি অন্ধের মত কাউকে ফলো করা ঠিক না। এই চ্যানেল এর উপস্থাপক যে সব জানে তা কিন্তু নয়। ২ বছর আগে উনার ভিডিও প্রাই দেখতাম তার পর ছেড়ে দিয়েছিলাম এটা ভিডিও কারনে। ভিডিও টা ছিল দোয়া কবুলের সময় গুলির উপর যেমন আযান ও ইকামত এর মধ্যবর্তী সময় জুম্মার দিনে বিশেষ এক সময় দোয়া কবুল হয়, ইত্যাদি। এই বিষয়ে ভিডিও বানিয়েছিলেন, যে আল্লাহ অমুখাপেক্ষী, আল্লাহ কেন সময়ে ধার দারবেন, আল্লাহ সময়ের উরধে, তিনি চাইলে যে কোন সময় দোয়া কবুল করতে পারেন।৯/৬ বুজিয়ে একটা ভিডিও বানিয়ে দিল। উনার কাছে আমার একটা প্রশ্ন যে কিছু সময় আছে যে আল্লাহ বান্দার দোয়া কবুল করে থাকেন। এই সময় গুলি আমাদেরকে কে বলেছে। নবী মোহাম্মদ সাঃ তিনি বলেছে বা শিক্ষিয়েছেন। তিনি মনগড়া কিছু বলেন না আল্লাহর পক্ষ থেকে বলে থাকেন। ওই ভিডিও দেখার পর আমার খুব রাগ হচ্ছিল।
একজন আলেম হলেই যে সে সবকিছু জানে তা কিন্তু নয়। একবার এক ব্যক্তি মুসা আলাই সাল্লাম কে জিজ্ঞেস করল যে দুনিয়ার মধ্যে সবচেয়ে জ্ঞানী কে মুসা আলাই সালাম ভাবলেন আমি যেহেতু নবী তো আমি জ্ঞানী।তখন আল্লাহ কোরআনের আয়াত নাজিল করলেন বললেন। হে মুসা তুমি জ্ঞানী নাউ। অমুক সাগরের পাশে আমার একজন বান্দা আছে যে তোমার থেকে অনেক জ্ঞানী। আপু আশা করি আপনি বুঝতে পারছেন আমি কি বলতে চাইছি নিজের জ্ঞানকে কিছু কাটান। অন্ধের মত কাউকে ফলো করবেন না।
Mone sobsomoi ei dharona ta rakhbn ki... Allah is Almighty Allah is the one and only.... Allahr opor a ar ki6u nei Allah taa'lai sobar theke sob ki6ur theke upor... Allah taa'lar kono ki6u proyojon nei teeni sob ki6ur malik.... ❤❤❤❤... Yaa rabb..!! Amader sokol ke hidayat daan korun... Ameen 🤲🤲
Mashallah apnar udharon ta ato sundur j bole bojhate parbo na ami khub khub lucky j allah amk apnar chanel choker samne aniyechen allah kache sukur allhamdulillah🙂🩷🩷 🙂❤
❌❌❌ এখানে নাউজুবিল্লাহ বলার কি। 2 য় ভুলটা উনি করেন নি । আল্লাহ কোরাআনে বলেছে,- ইন্নাল্লাহা ওয়া মালাইকাতাহু ইউসল্লুনা আলান্ নাবী, ইয়া আইউহাল্লাযীনা আমানূ সল্লু আলায়হি ওয়া সাল্লিম তাসলিমা- নিশ্চয়ই আল্লাহ এবং তাঁর ফেরেশ্তাগণ নবীর প্রতি দরুদ পাঠ করেন। ওহে তোমরা যারা ইমান এনেছ! তোমরাও নবীর প্রতি দরুদ পেশ কর এবং তাঁকে যথাযথ সম্মানের সঙ্গে সালাম জানাও। (সূরা আহ্যাব : আয়াত ৫৬)। এই আমল টা আল্লাহ নিজেও করেন কিন্তু কিভাবে তা আল্লাহ ভাল যানেন, আমার ছোট চিন্তা ভাবনা ধারা এইটা বুজি যে আল্লাহ দুরুদুরু পাঠ করা এইভাবে 'হে নবী মোহাম্মদ, তোমার উপর আমার শান্তি বরর্ষিত করলাম....। কোরআনের আয়াত বুঝতে হলে ইলম দরকার,গভির জ্ঞান দরকার
❌❌❌ এখানে নাউজুবিল্লাহ বলার কি। 2 য় ভুলটা উনি করেন নি । আল্লাহ কোরাআনে বলেছে,- ইন্নাল্লাহা ওয়া মালাইকাতাহু ইউসল্লুনা আলান্ নাবী, ইয়া আইউহাল্লাযীনা আমানূ সল্লু আলায়হি ওয়া সাল্লিম তাসলিমা- নিশ্চয়ই আল্লাহ এবং তাঁর ফেরেশ্তাগণ নবীর প্রতি দরুদ পাঠ করেন। ওহে তোমরা যারা ইমান এনেছ! তোমরাও নবীর প্রতি দরুদ পেশ কর এবং তাঁকে যথাযথ সম্মানের সঙ্গে সালাম জানাও। (সূরা আহ্যাব : আয়াত ৫৬)। এই আমল টা আল্লাহ নিজেও করেন কিন্তু কিভাবে তা আল্লাহ ভাল যানেন, আমার ছোট চিন্তা ভাবনা ধারা এইটা বুজি যে আল্লাহ দুরুদুরু পাঠ করা এইভাবে 'হে নবী মোহাম্মদ, তোমার উপর আমার শান্তি বরর্ষিত করলাম....। কোরআনের আয়াত বুঝতে হলে ইলম দরকার,গভির জ্ঞান দরকার
Bhayya Amr dua kobul hoyeo amar akta vul er karone holo na🥺Ami dhire dhire marajacchi ki korbo bhay kicchu bujhte parchi na sara din rat dorud istegfar tahajjud sob porchi kintu kicchu hocche na temon 😔
সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম পড়লেও ১০ নেকি। বড় দুরুদ, দুরুদে ইব্রাহীম পরলেও ১০ নেকি। তবে দুরুদে ইব্রাহীম পাঠ করা উওম। ইন্নাল্লাহা ওয়া মালাইকাতাহু ইউসল্লুনা আলান্ নাবী, ইয়া আইউহাল্লাযীনা আমানূ সল্লু আলায়হি ওয়া সাল্লিম তাসলিমা- নিশ্চয়ই আল্লাহ এবং তাঁর ফেরেশ্তাগণ নবীর প্রতি দরুদ পাঠ করেন। ওহে তোমরা যারা ইমান এনেছ! তোমরাও নবীর প্রতি দরুদ পেশ কর এবং তাঁকে যথাযথ সম্মানের সঙ্গে সালাম জানাও। (সূরা আহ্যাব : আয়াত ৫৬)। তাসলিমা এই শব্দ দ্বারা আল্লাহ বলতে চাইছেন যে যথাযথ ভাবে বা সবচেয়ে best ভাবে। so দুরুদে ইব্রাহীম উওম। দুরুদুরু ফজিলত:- ১০ নেকি,১০ গুনা মাফ,১০ টা মর্যাদা বৃদ্ধি। আশা করি বুঝতে পেরেছেন
❌❌❌ এখানে নাউজুবিল্লাহ বলার কি। 2 য় ভুলটা উনি করেন নি । আল্লাহ কোরাআনে বলেছে,- ইন্নাল্লাহা ওয়া মালাইকাতাহু ইউসল্লুনা আলান্ নাবী, ইয়া আইউহাল্লাযীনা আমানূ সল্লু আলায়হি ওয়া সাল্লিম তাসলিমা- নিশ্চয়ই আল্লাহ এবং তাঁর ফেরেশ্তাগণ নবীর প্রতি দরুদ পাঠ করেন। ওহে তোমরা যারা ইমান এনেছ! তোমরাও নবীর প্রতি দরুদ পেশ কর এবং তাঁকে যথাযথ সম্মানের সঙ্গে সালাম জানাও। (সূরা আহ্যাব : আয়াত ৫৬)। এই আমল টা আল্লাহ নিজেও করেন কিন্তু কিভাবে তা আল্লাহ ভাল যানেন, আমার ছোট চিন্তা ভাবনা ধারা এইটা বুজি যে আল্লাহ দুরুদুরু পাঠ করা এইভাবে 'হে নবী মোহাম্মদ, তোমার উপর আমার শান্তি বরর্ষিত করলাম....। কোরআনের আয়াত বুঝতে হলে ইলম দরকার,গভির জ্ঞান দরকার।
Rong number❌❌❌ 3:50 আপনি যে তার ভুল ধরছেন। আপনি নিজেইত ভুল করছে। আপনি ভলছেন দুরুদুরু একটি দোয়া যা আমরা মুহাম্মদ( সাঃ) ও ইব্রাহিম আলাইহিসালাম এর জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করে থাকি। ভাই অল্পবিদ্যা ভয়ংকর। আপনি কি দুরুদুরু অর্থ পড়েছেন। আপনি কি দেখাতে পারবেন যখন আমরা দুরুদ পাঠ করি তখন ইব্রাহিম আলাই সাল্লাম এর জন্য দোয়া করি। দুরুদুরু এর অর্থ হল :- হে আল্লাহ তুমি রহমত ও শান্তি দান কর মোহাম্মদ ও তাহার পরিবার পরিজনের উপর। যে রখম তুমি রহমত ও শান্তি নাজিল করে ছিলে ইব্রাহিম আলাইহিসালাম ও তার পরিবার পরিজনের উপর। আগে নিজে শুদ্ধ করুন। তারপর মানুষকে ভুল ধরবেন।
এখানে একটা ভুল বলেছেন আমার মনে হচ্ছে ভাই একটু সংশোধন করেন, রসুল (স) বলেছেন কেউ সব দোয়া জিকির বাদ দিয়ে শুধু দরুদপাঠ করে তার দুনিয়া আখেরাতের জন্য দরুদপাঠই যতেষ্ট হবে এই হাদিস কি মিথ্যা তাহলে।
আচ্ছালামুয়ালাইকুম। ভাই আসলে যিনি এই কথাগুলো বলেছেন তিনি ইসলাম সম্পর্কে খুবি কম জানেন। শুধু দুয়া কবুলের কিছু ভিডিও দেখেই উনার এই ধারনাগুলো হয়েছে। এখানে কমেন্ট করে ওই ভাইকে বলবো সবার আগে যেনো উনি নামাজ পড়া শুরু করেন। আর RU-vid দেখে নয়। বাস্তব জীবনে কিছু আলেমের সাথে যেনো উনি কথা বলেন।
আল্লাহ ও ফেরেস্তাগন নবী জন্য দুরুদ পাঠ করেন। আল্লাহ সুরা আহ্যাব আয়াত ৫১ বলেছেন। কিন্তু আল্লাহ কিভাবে করেন সেটা আল্লাহ ই ভালো যানেন। আমার চিন্তাধারায় মনে হয় আল্লাহ হয়ত এইবাবে পাঠ করেন। হে নবী তোমার উপর আমার শান্তি বরর্ষিত করলাম। যেহেতু এখানে পাঠ উল্লেখ আছে দোয়া কথা উল্লেখ নেই। বাকি আল্লাহই ভালো যানেন।
দরুদের নাম ইব্রাহিম কোথায় পেলেন। কোন হাদিসে আছে দরুদ শরীফ শুধুই দরুদ শরীফ। দরুদ পাঠ করি আমরা আখেরি নবীজির উপরে এখানে আগে নবীজির নাম আসে। দরুদে ইব্রাহিম কিভাবে হলো। এ নামগুলো নতুন শুনছি।যেমন নারায়ে তাকবীরের যায়গায় দেখি লিল্লাহি তাকবীর। নামাযের দরুদ শরীফ হলো তাশাহাহুদের দরুদ শরীফ
Rong number❌❌❌ 3:50 আপনি যে তার ভুল ধরছেন। আপনি নিজেইত ভুল করছে। আপনি ভলছেন দুরুদুরু একটি দোয়া যা আমরা মুহাম্মদ( সাঃ) ও ইব্রাহিম আলাইহিসালাম এর জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করে থাকি। ভাই অল্পবিদ্যা ভয়ংকর। আপনি কি দুরুদুরু অর্থ পড়েছেন। আপনি কি দেখাতে পারবেন যখন আমরা দুরুদ পাঠ করি তখন ইব্রাহিম আলাই সাল্লাম এর জন্য দোয়া করি। দুরুদুরু এর অর্থ হল :- হে আল্লাহ তুমি রহমত ও শান্তি দান কর মোহাম্মদ ও তাহার পরিবার পরিজনের উপর। যে রখম তুমি রহমত ও শান্তি নাজিল করে ছিলে ইব্রাহিম আলাইহিসালাম ও তার পরিবার পরিজনের উপর। আগে নিজে শুদ্ধ করুন। তারপর মানুষকে ভুল ধরবেন।
❌❌❌ এখানে নাউজুবিল্লাহ বলার কি। 2 য় ভুলটা উনি করেন নি । আল্লাহ কোরাআনে বলেছে,- ইন্নাল্লাহা ওয়া মালাইকাতাহু ইউসল্লুনা আলান্ নাবী, ইয়া আইউহাল্লাযীনা আমানূ সল্লু আলায়হি ওয়া সাল্লিম তাসলিমা- নিশ্চয়ই আল্লাহ এবং তাঁর ফেরেশ্তাগণ নবীর প্রতি দরুদ পাঠ করেন। ওহে তোমরা যারা ইমান এনেছ! তোমরাও নবীর প্রতি দরুদ পেশ কর এবং তাঁকে যথাযথ সম্মানের সঙ্গে সালাম জানাও। (সূরা আহ্যাব : আয়াত ৫৬)। এই আমল টা আল্লাহ নিজেও করেন কিন্তু কিভাবে তা আল্লাহ ভাল যানেন, আমার ছোট চিন্তা ভাবনা ধারা এইটা বুজি যে আল্লাহ দুরুদুরু পাঠ করা এইভাবে 'হে নবী মোহাম্মদ, তোমার উপর আমার শান্তি বরর্ষিত করলাম....। কোরআনের আয়াত বুঝতে হলে ইলম দরকার,গভির জ্ঞান দরকার।
Rong number❌❌❌ 3:50 আপনি যে তার ভুল ধরছেন। আপনি নিজেইত ভুল করছে। আপনি ভলছেন দুরুদুরু একটি দোয়া যা আমরা মুহাম্মদ( সাঃ) ও ইব্রাহিম আলাইহিসালাম এর জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করে থাকি। ভাই অল্পবিদ্যা ভয়ংকর। আপনি কি দুরুদুরু অর্থ পড়েছেন। আপনি কি দেখাতে পারবেন যখন আমরা দুরুদ পাঠ করি তখন ইব্রাহিম আলাই সাল্লাম এর জন্য দোয়া করি। দুরুদুরু এর অর্থ হল :- হে আল্লাহ তুমি রহমত ও শান্তি দান কর মোহাম্মদ ও তাহার পরিবার পরিজনের উপর। যে রখম তুমি রহমত ও শান্তি নাজিল করে ছিলে ইব্রাহিম আলাইহিসালাম ও তার পরিবার পরিজনের উপর। আগে নিজে শুদ্ধ করুন। তারপর মানুষকে ভুল ধরবেন।
আসলেই তাই অল্প বিদ্যা ভয়ংকর সেটা আপনার জন্য আমার জন্য নয় কারণ আলহামদুলিল্লাহ আমার অল্প বিদ্যা নেই আমি যথেষ্ট বিদ্যা অর্জন করেছি। যতটুকু বিদ্যা অর্জন করলে ইসলামকে ভালোভাবে বোঝা যাবে ততটুকু বিদ্য অর্জন করেছি। (হাফিজ+মাওলানা) মাস্টার্স ইন ইংলিশ।