নতুন ফেরকা বাজ 😜😜😜😜😜😜। উনি হাদিস মানেন না। শুধু কোরআন নিয়ে পড়ে আছেন। অথচ তিনি জানেন না এই কোরআন রাসূলে পাক রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর উপর নাযিল হয়েছে। তিনি কোরআনকে যেভাবে ব্যাখ্যা করেছেন উনি সে ব্যাখ্যা কে অস্বীকার করেন আল্লাহ তা'আলা এই সমস্ত বাঁকা পথের লোকদের থেকে মানুষকে রক্ষা করুন।
@@user-cf5ifffgcvbgxse8xarworc3r মহম্মদের উপর কিছু ই নাযিল হয়নি,, মহম্মদ একটি মিথ্যা বাদি,, মুসলিম জাতি কে বোকা বানিয়ে গেছে,, জানতে চাইলে অনেক অনেক অনেক লেখা পড়া করতে হবে।
Dari katar bayapare medical science ki bole ektu bujhiye bolben please? Are ekti kotha quran kivabè mante hobe seta ki Muhammad saw practical vabe dekhiye diye gechen?. Naki quraner ayat gulo manuser modhey pouchiye diyei tinar dayìttu sesh?. Are je quran apnar hate ache Muhammad saw ki ai rokom kitab akare amaderke ai quran diye gechen?
নতুন ফেরকা বাজ 😜😜😜😜😜😜। উনি হাদিস মানেন না। শুধু কোরআন নিয়ে পড়ে আছেন। অথচ তিনি জানেন না এই কোরআন রাসূলে পাক রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর উপর নাযিল হয়েছে। তিনি কোরআনকে যেভাবে ব্যাখ্যা করেছেন উনি সে ব্যাখ্যা কে অস্বীকার করেন আল্লাহ তা'আলা এই সমস্ত বাঁকা পথের লোকদের থেকে মানুষকে রক্ষা করুন।
সূরা ত্বোয়া-হা শ্লোক ৯৬ঃ সে বলল, ‘আমি দেখেছি যা ওরা দেখেনি, অতঃপর আমি প্রেরিত ব্যক্তির (অর্থাৎ জিবরীলের) পদচিহ্ন থেকে এক মুঠ মাটি নিলাম, অতঃপর আমি তা নিক্ষেপ করলাম (বাছুরের প্রতিকৃতিতে)। আমার মন আমাকে এ মন্ত্রণাই দিল।’ -> এখানে দাড়ির কথা কোথায় আছে?
নতুন ফেরকা বাজ 😜😜😜😜😜😜। উনি হাদিস মানেন না। শুধু কোরআন নিয়ে পড়ে আছেন। অথচ তিনি জানেন না এই কোরআন রাসূলে পাক রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর উপর নাযিল হয়েছে। তিনি কোরআনকে যেভাবে ব্যাখ্যা করেছেন উনি সে ব্যাখ্যা কে অস্বীকার করেন আল্লাহ তা'আলা এই সমস্ত বাঁকা পথের লোকদের থেকে মানুষকে রক্ষা করুন।
নবীজী কি মেনেছেন বা অনুসরণ করেছেন - [ সুরা আনআম আয়াত ৫০ এবং আরাফ আয়াত ২০৩ - হে নবী বলুন আমি শুধু তাই অনুসরণ করি যা আমার উপর অহী আকারে নাযিল হয় ] নবীজী নাযিলকৃত কুরআন অনুসরণ করেছেন তাই যারা নবীজী কে মানে তারা কোরআন কে মানে।
রসুলুল্লাহ সাঃ এর দাড়ি তখনকার সামাজিক সংস্কৃতি মতেই ছিল। তিনি ইসলামের কোন নির্দেশনায় দাড়ি রাখেন নি। তখনকার অধিকাংশ মানুষই দাড়ি রাখতো সেটা সকল ধর্মালম্বীদের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।
ভাই আস সালামু আলায়কুম । আশা করি ভালো আছেন। 2002 সালে ঝিনাইদহের কাঞ্চন নগরে আমাদের বাসায় আপনার সাথে কথা হয়েছিল। আমার নাম মিয়ারুল ইসলাম রাজন। আপনি তখন গ্রিসে থাকতেন।
এই বাটপার কিন্তু খৃষ্টান। অতি সুকৌশলে কুরআনের কথা বলে আর হাদীসের নামে ফিতনা ছরায়। কারন ওরা খুব ভাল করেই জানে হাদিস ছারা মুসলিম উম্মাহ কোন ইবাদত সঠিক ভাবে পালন করতে পারবে না। বেশি বিস্তারিত লিখতে পারলাম না, বিস্তারিত জানতে চাইলে খন্দকার আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর এর "মুমিনের জীবনে হাদিসের গুরুত্ব" এই ভিডিও টা দেখেন। তাহলেই সব কিছু পরিষ্কার ভাবে বুঝতে পারিবেন।
স্যার আপনাকে প্রথমত অনেক ধণ্যবাদ যে আপনি মহা পবিত্র আলকুরানুল মাজিদ পড়েন। স্যার আপনার কাছে আমার কিছু প্রশ্ন ছিলো। ১/ আপনি কয়টি ভাষায় অভিজ্ঞ ? ২/ আপনার জন্ম কত সালে কোথায়? ৩/ আপনি কোন শিক্ষায় শিক্ষিত ? এবং তার পদবি উল্লেখ করবেন। ৪/ আপনি কি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে সম্মান করেন এবং তাকে কি অনুসরণ করেন? ৫/ আপনি কি প্র্যাকটিসিং মুসলিম? ###*** স্যার, আসাকরি প্রত্যেকটা প্রশ্নের উত্তর পাবো ।
জনাব, সুরা ত্বহা এর ৯৬ নং আয়াতে সামেরী যে এক মুষ্ঠির কথা বলেছে তা হচ্ছে সে জিব্রিল আঃ এর পদাঙ্ক অনুসরন করে সেখান থেকে এক মুষ্ঠি মাটি এনে তা দিয়ে বাছুর বানাতো। এখানে দাড়ি কোথায় পেলেন আপনি? দাড়ির কোন কথাইতো এখানে নেই।
হাদীসে কম পক্ষে এক মুষ্টি দাড়ি রাখার কথা বলা হয়েছে সেই কথা উদাহরণস্বরূপ উনি সামেরির এক মুষ্টি মাটি দিয়ে বাছুর বানিয়েছিল সেই সামেরির এক মুষ্টি মাটি এবং এক মুষ্টি দাড়ি দুটি মিলিয়ে বোখারী নিজ ইচ্ছাই নবীর নামে মিথ্যা হাদীস বর্ণনা করেছে
১ হারুন আঃ দাড়ি না রাখলে মুসা আঃ কি ভাবে টানলেন তার দাড়ি।২ হাদিসে আসছে দাড়ি রাখা সুন্নত। ৩ ইসলামের জন্ম কুথায় আগে বাংলাদেশ নাকি মক্কা মদিনায়?সমস্ত বিশ্বের বড় বড় আলেম ইমাম ও মুফতিগন দাড়ি রাখেন আর আপনে এগুলা কি বলেন।
তবে শুনে রাখুন , আল্লাহ সূরা হাশরের 7 নাম্বার আয়াতে কি বলেছেন, আমার রাসূল তোমাদের যা দিয়েছেন তা তোমরা গ্রহণ করো , যা নিষেধ করেছেন তা থেকে বিরত থাকো। অপরাধী আল্লাহ স্পষ্টভাবে বলে দিয়েছেন , আল্লাহর অনুগত্য করো এবং আমার রাসূলের আনুগত্য করো। অপর আয়াতে, যারা আমার এবং আমার রাসূলের আনুগত্য করে না তারা পথভ্রষ্ট। তিনি নিজের মনগড়া কথা বলেন না , তিনি যাই বলেন তাই ওহী। তাহলে কিভাবে আপনি বলুন একই সাথে দুই জনের নির্দেশ মানা?? আপনি তো ভালো করে কোরআন পড়েন নাই। সাধারণভাবে কোরান পড়লে এতগুলো আয়াত আপনার চোখে পড়তো।
বিদায় হজ্জ্বের ভাষন নিয়ে বহুল প্রচলিত মিথ্যাচার। 🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀 আমরা সবাই জানি রসুল( সঃ) বিদায় হজ্জ্বের ভাসনে বলেছেনঃ আমি তোমাদের জন্য দুটি জিনিষ রেখে যাচ্ছি, এ দুটি জিনিষ আঁকাড়ে ধরলে তোমরা পথভ্রষ্ট হবে না। একটি হচ্ছে আল্লাহর কিতাব, আর একটি হচ্ছে আমার সুন্নাহ বা হাদীস। আমরা এই হাদীসটি জাতীয় সঙ্গীতের চেয়েও বেশীবার শুনেছি। অথচ হাদীসের ছয় প্রসিদ্ধ কিতাব বুখারী, মুসলিম, তিরমিজি, আবু দাউদ, নাসায়ী, ইবনে মাজাহর কোন কিতাবেও নেই। এমনকি মুসনাদ আহমদ, বাইহাকী, সহীহ ইবনে হিব্বান, দারেমী শরীফের মত হাদীস গ্রন্থেও নেই। বিদায় হজ্জ্বের সুদীর্ঘ ভাষন সিয়াহ সত্তার কিতাবে মাত্র দুটি হাদীস আছে। একটি আছে সহীহ মুসলিমে ( হাদীস নং-২৮২১), আর একটি সুনানে আবু দাউদে( হাদীস নং- ১৯০৩)। আচল্য অংশের বর্ননা নিম্নরূপঃ (১) সহী মুসলিমের বর্ননাঃ আমি তোমাদের মাঝে এমন এক জিনিস রেখে যাচ্ছি, যা দৃঢ়ভাবে আকড়ে ধরে থাকলে তোমরা পথভ্রষ্ট হবে না। তা হচ্ছে আল্লাহর কিতাব।( সহী মুসলিম, হাদীস নং-২৮২১, ইসলামিক ফাউন্ডেশন)। (২) আবু দাউদের বর্ননাঃ আমি তোমাদের মধ্যে একটি বিশেষ বস্তু রেখে যাচ্ছি। আমার পরে যদি তোমরা তা মজবুত ভাবে ধারণ কর, তবে তোমরা কখনও গোমরাহ্ হবে না। আর তা হলো আল্লাহর কিতাব।( সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং- ১৯০৩, ইসলামি ফাউন্ডেশন)। এই হাদীস মোতাবেক রসুল( সঃ) বিদায় হজ্জ্বের ভাষনে একটি জিনিষ আঁকড়ে ধরে রাখতে বলেছেন, আর তা হল পবিত্র কোরআন, যা আল্লাহ সহজ করে নাজিল করেছেন। ৫৪:১৭ وَ لَقَدۡ یَسَّرۡنَا الۡقُرۡاٰنَ لِلذِّکۡرِ فَهَلۡ مِنۡ مُّدَّکِرٍ আর আমিতো কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি উপদেশ গ্রহণের জন্য। অতএব কোন উপদেশ গ্রহণকারী আছে কি? ( সুরা আল কামার-১৭)। এই কথাটি আল্লাহ সুরা কামারে ৪ বার পুনরাবৃত্তি করেছেন( আয়াত নং- ১৭, ২২, ৩২, ৪০)। মহান আল্লাহ আরও বলেনঃ (১) আমি এই কিতাবে কোন কিছুকেই বাদ দেইনি ( সুরা আনয়াম- ৩৮)। (২) আমি তোমার ওপর এই কিতাব নাযিল করেছি সকল বিষয়ে সুস্পষ্ট বিবরণ এবং মুসলমানদের জন্য গাইডেন্স, ক্ষমা ও সুসংবাদ হিসেবে ( নাহল- ৮৯)। (৩) আমি অবশ্যই তোমার উপড় সুস্পষ্ট আয়াত নাজিল করেছি ( নুর- ৩৪)। (৪) এই কিতাবের প্রতিটি আয়াত বিশদ বিস্তারিত ( ফুসসিলাত- ৩)। (৫) এই হচ্ছে সেই কিতাব যাতে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য রয়েছে পথ নির্দেশক ( বাকারা- ২)। সুতরাং আমাদের সকলের উচিৎ পবিত্র কোরআনের অনুবাদ পড়া এবং তা অনুসরন করা।
হাফেজ সাহেব আমাদের মধ্যে যারা কোরআন ও হাদীস ভালো ভাবে জানি না অনুগ্রহ করে তাদের মধ্যে বিভ্রান্ত ছড়াবেন না। তাছাড়া আপনার ছেহাড়ায় কোন আলেমের ছাপ দেখা যায় না। আপনার কথা গুলি যুক্তিপূন হলেও ইসলাম যক্তিতে চলে না। ইসলাম চলে আল্লাহর দেয়া কোরআন ও রাসূল সাঃ হাদীসের আলোকে। আল্লাহ আমাদের সহিহ এলেম ও সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুন। আমিন।
@@millions1957 সহজ কথা ঃ একজন পুলিশকে অবশ্যই তার নির্ধারিত পোশাক পরতে হবে। যে কেউ ওই পোশাক পরলে সে পুলিশ হয়ে যাবে না। তেমনি একজন মুসলিমকে অবশ্য ইসলামী শরিয়া মানতে হবে কিন্তু একজন অবশ্যই ইসলামী শরীয়া মানতে হবে কিন্তু এক অমুসলিম লোক ইসলামী পোশাক পরলেই সে মুসলিম হয়ে যাবে না।
@@emam-hasan-bd আপনি আসলে কি বোঝাতে চাইছেন তা পরিস্কার নয়। যে পোশাকে পুলিশ, সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, আনসার পৃথক করা যাবে না সে পোষাকের গুরুত্ব থাকে কিভাবে? পোষাক, চুল দাঁড়ি প্রতিষ্ঠার জন্য ইসলাম আসে নাই, ইসলাম বা কোরআন মানুষকে সৎ কর্মে সমর্পিত করার জন্যই এসেছে। কোরআনে শুধুমাত্র সৎকর্মের মাধ্যমে জান্নাত প্রাপ্তির কথা বলা হয়েছে। নামাজ, রোজা, হজ্জ,যাকাত এসব আমলকেও জান্নাত প্রাপ্তির শর্ত হিসাবে বলা হয়নি।
সূরা আল আসর আয়াত 7:আল্লাহ জনপদবাসীদের নিকট থেকে তাঁর রাসূলকে ফায় হিসেবে যা দিয়েছেন তা আল্লাহর, রাসূলের, আত্মীয়-স্বজনদের, ইয়াতীমদের, মিসকীন ও মুসাফিরদের এটি এ জন্য যে, যাতে ধন-সম্পদ তোমাদের মধ্যকার বিত্তশালীদের মাঝেই কেবল আবর্তিত না থাকে। রাসূল তোমাদের যা দেয় তা গ্রহণ কর, আর যা থেকে সে তোমাদের নিষেধ করে তা থেকে বিরত হও এবং আল্লাহকেই ভয় কর, নিশ্চয় আল্লাহ শাস্তি প্রদানে কঠোর
নতুন ফেরকা বাজ 😜😜😜😜😜😜। উনি হাদিস মানেন না। শুধু কোরআন নিয়ে পড়ে আছেন। অথচ তিনি জানেন না এই কোরআন রাসূলে পাক রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর উপর নাযিল হয়েছে। তিনি কোরআনকে যেভাবে ব্যাখ্যা করেছেন উনি সে ব্যাখ্যা কে অস্বীকার করেন আল্লাহ তা'আলা এই সমস্ত বাঁকা পথের লোকদের থেকে মানুষকে রক্ষা করুন।
মহানবী সাঃ বলেছেন "যতদিন তোমরা কোরআন আর রাসূলের সাঃ এর হাদিস আঁকড়ে থাকবে ততদিন তোমরা বিভ্রান্ত হবে না"।পৃথিবীতে কেউ মুসলিমদের বিভ্রান্ত করতে পারবে না। তাহলে উপায়...? হাদিস থেকে মুসলিমদের আলাদা করতে হবে। কিভাবে....? হাদিসের মধ্যে সন্দেহ ঢুকাতে হবে, বলতে হবে হাদিস সব মিথ্যা... একমাত্র কোরআন সত্য। হাদিস হলো কোরআনের ব্যাখ্যা। কোরআনে নামাজের কথা আছে, কিন্তু কত রাকাত...? তার বিশদভাবে বর্ননা পাই হাদিসে, কোরআনে না। সয়ং আল্লাহ তাঁর রাসূলকে. তার সুন্নাহকে অনুসরণ করতে বলেছেন। আর এই লোক বলে সব হাদিস নাকি মাুনুষের বানানো আর মিথ্যা। এটা তো মুসলিমদের বিশ্বাস ধ্বংস করার এক গভীর ষড়যন্ত্র !!!
AL ISLAM INFORMATION IN BANGLADESH ⛔ কোরআন হতে প্রমান ডঃ এ কিউ এম মাহবুবুললাহ যশোরী সত্যবাদী ⛔ ⛔ কোরআন কোথাও বলেনা যে এই কুরআন আরব ইতিহাসের মুহাম্মাদ ইবনে আবদুল্লাহর নিকটে নাযিল হয়েছে এবং তিনি শেষ নবী বা কোরআনের নবী। কুরআনের মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ আলাদা এবং আরব ইতিহাসের ও শিয়া সুন্নি সালাফি মুসলমানদের বানানো মহম্মদ ইবনে আব্দুল্লাহ আলাদা। যশোরী ৩৩/৪০ আয়াত মতে আমাদেরকে ক্লিয়ার করে বুঝিয়ে দিয়েছেন যে,রবের পক্ষ থেকে কুরআনের মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ ওয়া খাতামান নাবিয়্যীন আর আরবদের মহম্মদ ইবনে আব্দুল্লাহ দুইজন আলাদা আলাদা। তবেই তো যশোরী সত্যবাদী। ⛔ মাহবুবুললাহ যশোরী প্রায় বলেন,এই কোরআন আদম হতেই লিখিত আকারে প্রথম হতেই বিদ্যমান। এটি আমরা ৪৬/৪ আয়াতে খুঁজে পেয়েছি তাই যশোরী সত্যবাদী। ⛔ মুসা নবীকে তওরাত ঈসা নবীকে ইনজিল দাউদ নবীকে যবুর দেয়া হয়েছে এমন কথাগুলি আমরা মৌলবীদের কাছ থেকে শুনি কিন্তু ২/২১৩ আয়াতের দ্বারা যশোরী আমাদেরকে শিখিয়ে দিয়েছেন সকল নবীদেরকে লিখিত আল কিতাব দেওয়া হয়েছে তাই যশোরী সত্যবাদী। ⛔১২/৩ আমিই তো তোমার কাছে মনোজ্ঞ বিবরণ উল্লেখ করছি-তোমার কাছে প্রেরিত এই কুরআনের মারফতে-ওহীযোগে। যদিও তুমি এর আগে সম্পূর্ণ বেখবর ছিলে। এখানে যে কুরআনের পাঠককে বলা হচ্ছে তা যশোরী আমাদেরকে বলে দিয়েছেন তাই আমাদেরকে ১৪০০ শ বছর পিছনে যেতে হবে না। এই কারণেও যশোরী সত্যবাদী। ⛔৬/৭ তোমার কাছে যদি কাগজের উপর লেখা নাজিল করি আর তারা যদি সেই লিখিত কেতাব হাতে ছুঁয়েও নেয়, তবুও অমান্যকারীরা বলবে-এ যে স্পষ্ট যাদু ছাড়া আর কিছু নয়। ২৯/৪৫ আয়াত মতে ওহী হয় লিখিত আল কিতাব থেকে আর ১৭/৮২ আয়াত মতে নাজিল হয় আল কুরআন থেকে। এখানে যে কুরআনের পাঠককে বলা হচ্ছে তা যশোরী আমাদেরকে বলে দিয়েছেন তাই আমাদেরকে ১৪০০ শ বছর পিছনে যেতে হবে না। এই কারণেও যশোরী সত্যবাদী। ⛔১২/২ আমিই তো কুরআনকে আরাবিয়্যান তথা অতি সহজে বুঝার ভাষায় নাজিল করেছি। যেনো তোমরা বুঝতে পারো। ১৩/৩৭ এভাবেই তো আমি কুরআনকে অতি সহজভাবে বুঝার ভাষায়, বিধান হিসেবে নাজিল করেছি। এখন তুমি যদি ওদের উদ্ভট কল্পনাসমূহের অনুসরন করো, তোমার কাছে যে তথ্য এসেছে তারপরেও, তাহলে আল্লহ্ তা'আলার কবল হতে বাঁচানোর আর সাহায্য করার মতো কেউ যে নেই। এখানে যে কুরআনের পাঠককে বলা হচ্ছে তা যশোরী আমাদেরকে বলে দিয়েছেন তাই আমাদেরকে ১৪০০ শ বছর পিছনে যেতে হবে না। এই কারণেও যশোরী সত্যবাদী। ⛔১৭/১০৫ আমি সত্য সঠিকভাবেই কুরআন নাজিল করেছি। আর তা সত্য সঠিকভাবেই নাজিল হয়েছে-তোমাকে শুধু সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারী হিসেবে পাঠিয়েছি। এখানে যে কুরআনের পাঠককে বলা হচ্ছে তা যশোরী আমাদেরকে বলে দিয়েছেন তাই আমাদেরকে ১৪০০ শ বছর পিছনে যেতে হবে না। এই কারণেও যশোরী সত্যবাদী। ⛔৩/১৩৭,১৩৮ নিশ্চয় তোমাদের আগেও অনেক মানব রীতিনীতি তথা মতবাদ বিলীন হয়েছে; তোমরা দুনিয়ার বুকে ভ্রমন করে দেখ। মিথ্যাবাদীদের পরিনাম কেমন দাঁড়িয়েছে! এই কুরআন হচ্ছে মানবজাতির জন্য বিস্তারিত বিবরণ! এই তো সৎপথের নির্দেশ ও উপদেশ মুত্তাকীনদের জন্য। এখানে যে কুরআনের পাঠককে বলা হচ্ছে তা যশোরী আমাদেরকে বলে দিয়েছেন তাই আমাদেরকে ১৪০০ শ বছর পিছনে যেতে হবে না। এই কারণেও যশোরী সত্যবাদী। ⛔১৪/৪ আমি রাসূল হিসেবে যাকেই প্রেরন করি সে তার জাতির ভাষায় তাদেরকে বিস্তারিতভাবে বুঝিয়ে দেয়। তারপরে যে পথভ্রষ্ট থাকতে চায়, তাকে আল্লহ্ পথভ্রষ্ট রাখেন। আর যে খুশী সহজ সরল পথে চলে থাকে। তিনিই তো প্রতাপশালী ও মহান কুশলী। এখানে যে কুরআনের পাঠককে বলা হচ্ছে তা যশোরী আমাদেরকে বলে দিয়েছেন তাই আমাদেরকে ১৪০০ শ বছর পিছনে যেতে হবে না। এই কারণেও যশোরী সত্যবাদী।
সূরা ৩৩. আল-আহযাব আয়াত নং ২১ لَقَدۡ کَانَ لَکُمۡ فِیۡ رَسُوۡلِ اللّٰہِ اُسۡوَۃٌ حَسَنَۃٌ لِّمَنۡ کَانَ یَرۡجُوا اللّٰہَ وَ الۡیَوۡمَ الۡاٰخِرَ وَ ذَکَرَ اللّٰہَ کَثِیۡرًا ﴿ؕ۲۱﴾ অনুবাদঃ অবশ্যই তোমাদের জন্য রাসূলুল্লাহর মধ্যে রয়েছে (উত্তম) (আদর্শ) তাদের জন্য যারা আল্লাহ ও পরকাল প্রত্যাশা করে এবং আল্লাহকে অধিক স্মরণ করে। -(আল-বায়ান) তোমাদের জন্য আল্লাহর রসূলের মধ্যে উত্তম আদর্শ রয়েছে যারা আল্লাহ ও শেষ দিনের আশা রাখে আর আল্লাহকে অধিক স্মরণ করে। -(তাইসিরুল) তোমাদের মধ্যে যারা আল্লাহ ও আখিরাতের প্রতি বিশ্বাস রাখে এবং আল্লাহকে অধিক স্মরণ করে তাদের জন্য রাসূলের অনুসরণের মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ। -(মুজিবুর রহমান)
আপনার লেখাটা পরি*ষ্কার নয়। দলিল দিয়ে প্রমান করেন। মন*গড়া কথা তো আজকাল আলেমদের ফ্যা*শন হয়ে গেছে। দাড়ী রাখা যদি ফরজ হয় তাহলে ভার*তের মো*দী, আ*র্জেন্টিনার মে*সী, এখন বিশ্বে ছোট বড় সবার দাড়ি আছে, তাহলে তো সবাইকে মোসল*মান বলতে হবে, কারন তারা ফরজ পালন করছে।
নতুন ফেরকা বাজ 😜😜😜😜😜😜। উনি হাদিস মানেন না। শুধু কোরআন নিয়ে পড়ে আছেন। অথচ তিনি জানেন না এই কোরআন রাসূলে পাক রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর উপর নাযিল হয়েছে। তিনি কোরআনকে যেভাবে ব্যাখ্যা করেছেন উনি সে ব্যাখ্যা কে অস্বীকার করেন আল্লাহ তা'আলা এই সমস্ত বাঁকা পথের লোকদের থেকে মানুষকে রক্ষা করুন।
Brother, pl be confirmed that this IBLISH,MURTAD is a paid agent of Yahudies to misguide common Muslims having no basic knowledge of Islam and create fitnah.
@@maj.md.abdulhalimretd2760 basic knowledge holders Islamic scholars of Al-Azhar University, Modina university and others Sunni scholars doesn't believe " Shia Muslims believing" and the same of Tehran university's Islamic scholars doesn't believe Sunni Muslims believing.
আপনি ৯৪নং আয়াতের ভূল অর্থ করছেন । এখানে সামেরী বল্ল তার(ফেরেস্থার) পদচিহ্ন থেকে এক মুঠো ধুলি নিলাম। আর বলছেন সামেরী বল্ল এক মুঠি নবীর ছুন্নত নিলাম । ভাই কোরআন নিয়ে মসকরা করবেন না
ব্যাপারেও কোরআনে বলা আছে কিছু লোক আল্লাহর ও কিতাবের জ্ঞান ছাড়াই বিভ্রান্তি সৃষ্টি করবে। উনি সে দলের একজন আলেম এব্যাপারে ভাই দুঃখ পাওয়ার কিছু নাই। আল্লাহ অবশ্যই ইসলামের শত্রু ধ্বংস করবেন।
আসসালামুআলাইকুম । ভাইজান, আমরা জানি ১১৪ টি সূরা সম্বলিত কুরাআন মজিদে রয়েছে মোট ৩০ পারা । কিন্তু অনেকেই বলে থাকেন যে, কুরআনে রয়েছে ৬০ পারা । অথচ এই অতিরিক্ত ৩০ পারার একটি সুরা কিংবা একটি আয়াতের কথা জানতে চাইলে তারা বলে এগুলো বাতেনি (গোপনীয়) । আপনি কি এর একটা সমাধান দিতে পারবেন যাতে এ নিয়ে ভ্রান্ত মতবাদের অবসান হয় ।
সতর্কীকরণ !!! এখানে যেকোন ধরনের তর্ক কাম্য নয়। আপনার মূল্যবান বক্তব্য আমাদের মেসেজে বা ই-মেলের মাধ্যমে জানাতে পারেন। অনুগ্রহ করে কটু বাক্য পরিহারে সচেষ্ট হোন।
নতুন ফেরকা বাজ 😜😜😜😜😜😜। উনি হাদিস মানেন না। শুধু কোরআন নিয়ে পড়ে আছেন। অথচ তিনি জানেন না এই কোরআন রাসূলে পাক রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর উপর নাযিল হয়েছে। তিনি কোরআনকে যেভাবে ব্যাখ্যা করেছেন উনি সে ব্যাখ্যা কে অস্বীকার করেন আল্লাহ তা'আলা এই সমস্ত বাঁকা পথের লোকদের থেকে মানুষকে রক্ষা করুন।
নতুন ফেরকা বাজ 😜😜😜😜😜😜। উনি হাদিস মানেন না। শুধু কোরআন নিয়ে পড়ে আছেন। অথচ তিনি জানেন না এই কোরআন রাসূলে পাক রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর উপর নাযিল হয়েছে। তিনি কোরআনকে যেভাবে ব্যাখ্যা করেছেন উনি সে ব্যাখ্যা কে অস্বীকার করেন আল্লাহ তা'আলা এই সমস্ত বাঁকা পথের লোকদের থেকে মানুষকে রক্ষা করুন।
আমি কি কথাগুলো কপিরাইট অথবা ফেসবুকে দিতে পারি? খুব সুন্দর আলোচনা করা হইয়াছে। আপনাকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাই এবং পূর্বাপর সকলকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাই।💚❤️🙏❤️💚
নতুন ফেরকা বাজ 😜😜😜😜😜😜। উনি হাদিস মানেন না। শুধু কোরআন নিয়ে পড়ে আছেন। অথচ তিনি জানেন না এই কোরআন রাসূলে পাক রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর উপর নাযিল হয়েছে। তিনি কোরআনকে যেভাবে ব্যাখ্যা করেছেন উনি সে ব্যাখ্যা কে অস্বীকার করেন আল্লাহ তা'আলা এই সমস্ত বাঁকা পথের লোকদের থেকে মানুষকে রক্ষা করুন।
এই বাটপার কিন্তু খৃষ্টান। অতি সুকৌশলে কুরআনের কথা বলে আর হাদীসের নামে ফিতনা ছরায়। কারন ওরা খুব ভাল করেই জানে হাদিস ছারা মুসলিম উম্মাহ কোন ইবাদত সঠিক ভাবে পালন করতে পারবে না। বেশি বিস্তারিত লিখতে পারলাম না, বিস্তারিত জানতে চাইলে খন্দকার আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর এর "মুমিনের জীবনে হাদিসের গুরুত্ব" এই ভিডিও টা দেখেন। তাহলেই সব কিছু পরিষ্কার ভাবে বুঝতে পারিবেন।
قَالَ بَصُرۡتُ بِمَا لَمۡ یَبۡصُرُوۡا بِہٖ فَقَبَضۡتُ قَبۡضَۃً مِّنۡ اَثَرِ الرَّسُوۡلِ فَنَبَذۡتُہَا وَ کَذٰلِکَ سَوَّلَتۡ لِیۡ نَفۡسِیۡ ﴿۹۶﴾ সে বলল, ‘আমি যা দেখেছিলাম তারা তা দেখেনি, তারপর আমি সে দূতের পদচিহ্ন হতে একমুঠি মাটি নিয়েছিলাম তারপর আমি তা নিক্ষেপ করেছিলাম। আর আমার মন আমার জন্য শোভন করেছিল এরূপ করা। দয়া করে কুরানের ভুল ব্যাক্ষা করবেন না। করন এর ফল খুবই ভয়ানক
নতুন ফেরকা বাজ 😜😜😜😜😜😜। উনি হাদিস মানেন না। শুধু কোরআন নিয়ে পড়ে আছেন। অথচ তিনি জানেন না এই কোরআন রাসূলে পাক রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর উপর নাযিল হয়েছে। তিনি কোরআনকে যেভাবে ব্যাখ্যা করেছেন উনি সে ব্যাখ্যা কে অস্বীকার করেন আল্লাহ তা'আলা এই সমস্ত বাঁকা পথের লোকদের থেকে মানুষকে রক্ষা করুন।
@@marziaislam1133 কুরআনের বাইরে এইগুলোর অস্তিত্ব সম্পর্কে আমার মত সচেতন মানুষ বেশ সন্দিহান আপনি কি তা জানেন। আর ইজমা কিয়াস কেও আপনি ইসলাম মনে করেন?ভাই আর একটু স্টাডির প্রয়োজন আছে আপনার
অসুবিধা নাই। কোরআনে স্পষ্ট নির্দেশ না থাকলে রাসূল (সাঃ) আহলে কিতাব আর মুশরিকদের অনুসরন করতেন বলে সহি হাদিসে বর্ণিত। (বুখারী). তাই দাঁড়ি রাখা আহলে কিতাবদের অনুসরন। তাই এটা ফরজ বা ওয়াজিব হতেই পারেনা। সুন্নাত হিসাবে রাখতে পারেন তবে তা বাধ্যতামূলক মনে করা শির্ক।
আমার মনে হয় আপনি আরও ভাল করে কুরআন এবং হাদিসের সকল অধ্যায়গুলো জেনে আলোচনা করুন। আমার কুরআন ও হাদীস সম্পর্কে ধারনা নেই বললেই চলে তারপর বিশ্বাস আমাদের নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম তিনি নিজে যখন দাড়ি রেখেছেন তখন বুঝতে পারি এরমধ্যে আল্লাহর কোন নির্দেশনা আছে । আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুন।
বিদায় হজ্জ্বের ভাষন নিয়ে বহুল প্রচলিত মিথ্যাচার। 🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀 আমরা সবাই জানি রসুল( সঃ) বিদায় হজ্জ্বের ভাসনে বলেছেনঃ আমি তোমাদের জন্য দুটি জিনিষ রেখে যাচ্ছি, এ দুটি জিনিষ আঁকাড়ে ধরলে তোমরা পথভ্রষ্ট হবে না। একটি হচ্ছে আল্লাহর কিতাব, আর একটি হচ্ছে আমার সুন্নাহ বা হাদীস। আমরা এই হাদীসটি জাতীয় সঙ্গীতের চেয়েও বেশীবার শুনেছি। অথচ হাদীসের ছয় প্রসিদ্ধ কিতাব বুখারী, মুসলিম, তিরমিজি, আবু দাউদ, নাসায়ী, ইবনে মাজাহর কোন কিতাবেও নেই। এমনকি মুসনাদ আহমদ, বাইহাকী, সহীহ ইবনে হিব্বান, দারেমী শরীফের মত হাদীস গ্রন্থেও নেই। বিদায় হজ্জ্বের সুদীর্ঘ ভাষন সিয়াহ সত্তার কিতাবে মাত্র দুটি হাদীস আছে। একটি আছে সহীহ মুসলিমে ( হাদীস নং-২৮২১), আর একটি সুনানে আবু দাউদে( হাদীস নং- ১৯০৩)। আচল্য অংশের বর্ননা নিম্নরূপঃ (১) সহী মুসলিমের বর্ননাঃ আমি তোমাদের মাঝে এমন এক জিনিস রেখে যাচ্ছি, যা দৃঢ়ভাবে আকড়ে ধরে থাকলে তোমরা পথভ্রষ্ট হবে না। তা হচ্ছে আল্লাহর কিতাব।( সহী মুসলিম, হাদীস নং-২৮২১, ইসলামিক ফাউন্ডেশন)। (২) আবু দাউদের বর্ননাঃ আমি তোমাদের মধ্যে একটি বিশেষ বস্তু রেখে যাচ্ছি। আমার পরে যদি তোমরা তা মজবুত ভাবে ধারণ কর, তবে তোমরা কখনও গোমরাহ্ হবে না। আর তা হলো আল্লাহর কিতাব।( সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং- ১৯০৩, ইসলামি ফাউন্ডেশন)। এই হাদীস মোতাবেক রসুল( সঃ) বিদায় হজ্জ্বের ভাষনে একটি জিনিষ আঁকড়ে ধরে রাখতে বলেছেন, আর তা হল পবিত্র কোরআন, যা আল্লাহ সহজ করে নাজিল করেছেন। ৫৪:১৭ وَ لَقَدۡ یَسَّرۡنَا الۡقُرۡاٰنَ لِلذِّکۡرِ فَهَلۡ مِنۡ مُّدَّکِرٍ আর আমিতো কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি উপদেশ গ্রহণের জন্য। অতএব কোন উপদেশ গ্রহণকারী আছে কি? ( সুরা আল কামার-১৭)। এই কথাটি আল্লাহ সুরা কামারে ৪ বার পুনরাবৃত্তি করেছেন( আয়াত নং- ১৭, ২২, ৩২, ৪০)। মহান আল্লাহ আরও বলেনঃ (১) আমি এই কিতাবে কোন কিছুকেই বাদ দেইনি ( সুরা আনয়াম- ৩৮)। (২) আমি তোমার ওপর এই কিতাব নাযিল করেছি সকল বিষয়ে সুস্পষ্ট বিবরণ এবং মুসলমানদের জন্য গাইডেন্স, ক্ষমা ও সুসংবাদ হিসেবে ( নাহল- ৮৯)। (৩) আমি অবশ্যই তোমার উপড় সুস্পষ্ট আয়াত নাজিল করেছি ( নুর- ৩৪)। (৪) এই কিতাবের প্রতিটি আয়াত বিশদ বিস্তারিত ( ফুসসিলাত- ৩)। (৫) এই হচ্ছে সেই কিতাব যাতে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য রয়েছে পথ নির্দেশক ( বাকারা- ২)। সুতরাং আমাদের সকলের উচিৎ পবিত্র কোরআনের অনুবাদ পড়া এবং তা অনুসরন করা।
নতুন ফেরকা বাজ 😜😜😜😜😜😜। উনি হাদিস মানেন না। শুধু কোরআন নিয়ে পড়ে আছেন। অথচ তিনি জানেন না এই কোরআন রাসূলে পাক রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর উপর নাযিল হয়েছে। তিনি কোরআনকে যেভাবে ব্যাখ্যা করেছেন উনি সে ব্যাখ্যা কে অস্বীকার করেন আল্লাহ তা'আলা এই সমস্ত বাঁকা পথের লোকদের থেকে মানুষকে রক্ষা করুন।
আসসালামুয়ালাইকুম ভাই আপনি কি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে নবী হিসেবে মানেন? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কি দাঁড়ি মোবারক ছিল? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কোন কোন সাহাবী দাঁড়ি কেটেছেন? ভাই কেন আপনার ঈমান কে ধ্বংস করে দিচ্ছেন ?
এই বাটপার কিন্তু খৃষ্টান। অতি সুকৌশলে কুরআনের কথা বলে আর হাদীসের নামে ফিতনা ছরায়। কারন ওরা খুব ভাল করেই জানে হাদিস ছারা মুসলিম উম্মাহ কোন ইবাদত সঠিক ভাবে পালন করতে পারবে না। বেশি বিস্তারিত লিখতে পারলাম না, বিস্তারিত জানতে চাইলে খন্দকার আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর এর "মুমিনের জীবনে হাদিসের গুরুত্ব" এই ভিডিও টা দেখেন। তাহলেই সব কিছু পরিষ্কার ভাবে বুঝতে পারিবেন।
আমি সব আহলে কুরআন নামক বাতিল ফেরকাকে চ্যালেঞ্জ করছি ফজরের নামাজ যে ২ রাকাত সেটা কোরআন থেকে কেউ দেখাতে পারবে না। এমনকি নামাজ যে পাচ ওয়াক্ত সেটাও কোরআন থেকে দেখাতে পারবে না। তারপর যোহর,আসর,মাগরিগ,এশা এবং ওযু করার নিয়ম দেখাতে পারবে না। যদি কেউ দেখাতে পারে তাহলে আমি আহলে কুরআন হয়ে যাব
"Musa Rasul, Harun Rasul" ??? A shocking and disrespectful way of mentioning the name of prophets. I seems you have enough knowledge of Arabic, mind you Iblish was also highly knowledgeable. Mere knowing Arabic and memorizing verses of the Holy Quran is not enough to become a Mumin/Muslim/Muttaqi. In the Holy Quran several times Allah said obey Allah and obey Rasul. Look at verse 30 & 31 Of Sura Ale Emran. As our holyprophet said there was 72 groups in Bani Israil and amongst my ummat there will be 73 groups and only one group will be be Jannati and rest 72 groups will be jahannami. sahaba RA asked O prophet of Allah whic group will go to jannat? Prophet replied those who will follow the DEEN (way of life) exatly what I have been reveled to me by Allah SWT and followed by all my sahaba. So, we must have to try our best to follow the l prophet the way the sahaba RA followed if we want to remain on path of islam and get rid of the Devils and his companions who are trying their bet to misguide the common Muslims by introducing new and misleading interpretation of the Holy Quran.
Bukhari sorifer pray sob hadis e sohih ekotha bolecen se juger ebong ejuger sob alemgon. R uni bollen hadisti bukhari (r) baibel theke kot korecen. Ki ajob
এই বাটপার কিন্তু খৃষ্টান। অতি সুকৌশলে কুরআনের কথা বলে আর হাদীসের নামে ফিতনা ছরায়। কারন ওরা খুব ভাল করেই জানে হাদিস ছারা মুসলিম উম্মাহ কোন ইবাদত সঠিক ভাবে পালন করতে পারবে না। বেশি বিস্তারিত লিখতে পারলাম না, বিস্তারিত জানতে চাইলে খন্দকার আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর এর "মুমিনের জীবনে হাদিসের গুরুত্ব" এই ভিডিও টা দেখেন। তাহলেই সব কিছু পরিষ্কার ভাবে বুঝতে পারিবেন।
নতুন ফেরকা বাজ 😜😜😜😜😜😜। উনি হাদিস মানেন না। শুধু কোরআন নিয়ে পড়ে আছেন। অথচ তিনি জানেন না এই কোরআন রাসূলে পাক রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর উপর নাযিল হয়েছে। তিনি কোরআনকে যেভাবে ব্যাখ্যা করেছেন উনি সে ব্যাখ্যা কে অস্বীকার করেন আল্লাহ তা'আলা এই সমস্ত বাঁকা পথের লোকদের থেকে মানুষকে রক্ষা করুন।
আল্লাহ বলেছেন তোমারা তোমার নবীকে অনুসরণ করো। যারা তাদের নবীকে অস্বীকার করে নিশ্চয়ই তারা পথভ্রান্ত __ আপনার কথাগুলো সয়ংসম্পূর্ণ না__ আপনাকে অনুরোধ করবো আপনার লেকচার ডঃ জাকির নায়েকের সাথে টকশোতে আলোচনা করার জন্য। শুধু এখানে বসে বকবক না করে__
সূরা আল আসর আয়াত 7:আল্লাহ জনপদবাসীদের নিকট থেকে তাঁর রাসূলকে ফায় হিসেবে যা দিয়েছেন তা আল্লাহর, রাসূলের, আত্মীয়-স্বজনদের, ইয়াতীমদের, মিসকীন ও মুসাফিরদের এটি এ জন্য যে, যাতে ধন-সম্পদ তোমাদের মধ্যকার বিত্তশালীদের মাঝেই কেবল আবর্তিত না থাকে। রাসূল তোমাদের যা দেয় তা গ্রহণ কর, আর যা থেকে সে তোমাদের নিষেধ করে তা থেকে বিরত হও এবং আল্লাহকেই ভয় কর, নিশ্চয় আল্লাহ শাস্তি প্রদানে কঠোর
নতুন ফেরকা বাজ 😜😜😜😜😜😜। উনি হাদিস মানেন না। শুধু কোরআন নিয়ে পড়ে আছেন। অথচ তিনি জানেন না এই কোরআন রাসূলে পাক রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর উপর নাযিল হয়েছে। তিনি কোরআনকে যেভাবে ব্যাখ্যা করেছেন উনি সে ব্যাখ্যা কে অস্বীকার করেন আল্লাহ তা'আলা এই সমস্ত বাঁকা পথের লোকদের থেকে মানুষকে রক্ষা করুন।
এই বাটপার কিন্তু খৃষ্টান। অতি সুকৌশলে কুরআনের কথা বলে আর হাদীসের নামে ফিতনা ছরায়। কারন ওরা খুব ভাল করেই জানে হাদিস ছারা মুসলিম উম্মাহ কোন ইবাদত সঠিক ভাবে পালন করতে পারবে না। বেশি বিস্তারিত লিখতে পারলাম না, বিস্তারিত জানতে চাইলে খন্দকার আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর এর "মুমিনের জীবনে হাদিসের গুরুত্ব" এই ভিডিও টা দেখেন। তাহলেই সব কিছু পরিষ্কার ভাবে বুঝতে পারিবেন।
রসুলুল্লাহ সাঃ কোথায় বলেছেন হাদীস অনুসরণ করতে? বিদায় হজ্জের ভাষনে কি বলেছেন? শুধুমাত্র কোরআনের কথা বলেছেন? হাদীস সংকলক, এক শ্রেণির আলেম মোহাদ্দেসরাই এই হাদীস মানার প্রসংগ এনেছেন। রসুলুল্লাহ সাঃ যদি হাদীস মানার কথা বলতেনই তাহলে তিনি বা সাহাবীরা কেন হাদীস সংরক্ষণের ব্যবস্থা নেন নাই। কোরআন কেন্দ্রিক ইসলামের সামন্তরাল হাদীস কেন্দ্রীক ইসলাম চালু করেছেন এক শ্রেণির আলেমরা, মোহাদ্দেসগণ। হাদীস হল ইতিহাসের অংশ উপকরন, যা দিয়ে মানুষ কোরআনের ব্যাখ্যা, বিশ্লেষণ করতে পারে। কিন্তু হাদীস কখনো ধর্ম গ্রন্থ হতে পারে না।
মুহাম্মদ ক্বাসিম বিন আবুদুল্লাহ বিন আল-হাসিমীর মৃত্যুর কত শত বৎসর পর ঈমাম বোখারীর জন্ম জানিস ২৬০ থেকে ৩০০ বৎসর পর। বাল পাদিস সংরক্ষিত ও মুদ্রিত হয়েছি ৩০০ বছর পর এবং পাদিস সংরক্ষণকারী একটা ঈমামও মক্কান আরবী ভাষাভাষী।