স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত অপরাধী কে রাজনীতি করার অনুমতি স্বীকৃতি দিতে পারে স্বৈরাচার বিচারক ও স্বৈরাচার মানবের তৈরি আইন ও আদালত রায় দিতে পারে, যে তাগুদের আইন ও আদালত বেআইনিভাবে স্বৈরাচার সরকারের সংবিধানকে বৈধতা দিয়েছিল। দুর্নীতিবাজদের কালো টাকা সাদা করার অনুমতি দিয়েছিল দুর্নীতিবাজ আদালত।সেই মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত থেকে ভালো কিছু পাওয়ার আশা করা ভুল, মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত সন্ত্রাস ও অপরাধের জন্ম দিয়ে থাকে , অপরাধ করার জন্য মানুষকে উৎসাহ দিয়ে থাকে,হে মানবজাতি তোমরা অপরাধ করো আর আমরা জামিন দিয়ে দেব তাগুদ বিচারকরা। জামিনে বের হয়ে আবার অপরাধ করবে পাপ কাজ করবে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এটাই ওদের মূল উদ্দেশ্য মানব জাতিকে ধ্বংস করা।সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ কখনো স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি কে রাজনীতি করার অনুমতি দিতে পারে না। যেমনটি নমরুদ ও ফেরাউনকে আল্লাহতালা রাজনীতি করার অনুমতি দেয়নি নির্মূল করে দিয়েছেন ধ্বংস করে দিয়েছেন চিরতরে। তাই এই অসুস্থ মানব রচিত আইন ও আদালত লোক দেখানো মানবাধিকার নিরপেক্ষতার আড়ালে গনহত্যা, গুম , ধর্ষণকে, চাঁদাবাজকে ও সমকামীতাকে স্বীকৃতি দিয়ে দিচ্ছে ,যেকোনো জঙ্গি সংগঠনকে এখন বৈধ তা দিতেছে অসুস্থ আদালত অসুস্থ বিচারক। সুবিধা বাদি টাকা লোভী বিচারক। এখন বাংলাদেশের জনগণ অবাধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে পারবে নিষিদ্ধ হওয়ার ভয় নেই এখন আর। অপরাধ করবে সুন্দরী নারীদের ধর্ষণ করবে আর জামিনে বের হয়ে যাবে । তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও মানবতার ফেরিওয়ালা যারা সব সময় বিশ্ব শান্তির কথা বলে, মূলত তারাই দুনিয়ার বিশৃঙ্খলা ও অশান্তি সৃষ্টিকারী তাদের সমন্ধে জানতে সুরা বাকারার ৮ থেকে ১২ নম্বর আয়াত পড়ুন।বাংলাদেশের মানুষ যদি শান্তিতে থাকতে চায়, তাহলে মানুষের বানানো আইন যে আইন মানুষকে অপরাধ করার উৎসাহ দেয়,সন্ত্রাসের জন্ম দেয় সে আইন ব্যবস্থা ও অসুস্থ বিচারক পরিহার করে। আল্লাহর মনোনীত শাসনব্যবস্থা কুরআনের শাসনের কোন বিকল্প নেই। কুরআনের আইন চালু হলে সমগ্র মানবজাতি শান্তিতে থাকতে পারবে, কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার সাহস করবে না। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব কিভাবে কুরআনের শাসন বাংলাদেশে চালু করা যায়, মানুষের কাছে দাওয়াত পৌঁছিয়ে দিতে হবে যে যার অবস্থান হতে এটাই তোমাদের দুনিয়ার ঈমানী পরীক্ষা মুসলমান হয়ে মৃত্যুবরণ করবে না মুনাফিক হয়ে মৃত্যুবরণ করবে এটার পরীক্ষা তোমরা দিতে থাকো,যে মুসলমান কুরআনের শাসন চায় না, সে কখনো মুসলমান হতে পারে না খাঁটি মুনাফিক। যে মুসলমান চিন্তা করবে কুরআনের শাসনের প্রয়োজন নেই আল্লাহকে অভিভাবক হিসেবে মানি না সেই কুফরি করল, যে কুফরী করে তার অভিভাবক হচ্ছে তাগুত তারা চিরকাল জাহান্নামে অবস্থান করবে । সুরা বাকারার আয়াত ২৫৭ পড়ুন গবেষণা করুন। তাগুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করুন ঈমান মজবুত করুন সময় মত সালাত আদায় করুন আল্লাহর দেওয়া রিজিক হতে ব্যয় করুন। হে ঈমানদারগণ তোমরা রবের দলে যুক্ত হয়ে তাগুদের সাথে যুদ্ধ কর , শয়তান ও তার বন্ধুরা অতিশয় দুর্বল।সুরা নিসা
দারা খাইলে ”সরি আমার ভুল হয়েছে” আমি জানতাম না,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,, আসলে এই মুরব্বি যেখানে সেখানে কান্না করে ২টা ভোটের জন্য কমন কান্না হাসিনা ও করতে
স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত অপরাধী কে রাজনীতি করার অনুমতি স্বীকৃতি দিতে পারে স্বৈরাচার বিচারক ও স্বৈরাচার মানবের তৈরি আইন ও আদালত রায় দিতে পারে, যে তাগুদের আইন ও আদালত বেআইনিভাবে স্বৈরাচার সরকারের সংবিধানকে বৈধতা দিয়েছিল। দুর্নীতিবাজদের কালো টাকা সাদা করার অনুমতি দিয়েছিল দুর্নীতিবাজ আদালত।সেই মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত থেকে ভালো কিছু পাওয়ার আশা করা ভুল, মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত সন্ত্রাস ও অপরাধের জন্ম দিয়ে থাকে , অপরাধ করার জন্য মানুষকে উৎসাহ দিয়ে থাকে,হে মানবজাতি তোমরা অপরাধ করো আর আমরা জামিন দিয়ে দেব তাগুদ বিচারকরা। জামিনে বের হয়ে আবার অপরাধ করবে পাপ কাজ করবে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এটাই ওদের মূল উদ্দেশ্য মানব জাতিকে ধ্বংস করা।সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ কখনো স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি কে রাজনীতি করার অনুমতি দিতে পারে না। যেমনটি নমরুদ ও ফেরাউনকে আল্লাহতালা রাজনীতি করার অনুমতি দেয়নি নির্মূল করে দিয়েছেন ধ্বংস করে দিয়েছেন চিরতরে। তাই এই অসুস্থ মানব রচিত আইন ও আদালত লোক দেখানো মানবাধিকার নিরপেক্ষতার আড়ালে গনহত্যা, গুম , ধর্ষণকে, চাঁদাবাজকে ও সমকামীতাকে স্বীকৃতি দিয়ে দিচ্ছে ,যেকোনো জঙ্গি সংগঠনকে এখন বৈধ তা দিতেছে অসুস্থ আদালত অসুস্থ বিচারক। সুবিধা বাদি টাকা লোভী বিচারক। এখন বাংলাদেশের জনগণ অবাধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে পারবে নিষিদ্ধ হওয়ার ভয় নেই এখন আর। অপরাধ করবে সুন্দরী নারীদের ধর্ষণ করবে আর জামিনে বের হয়ে যাবে । তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও মানবতার ফেরিওয়ালা যারা সব সময় বিশ্ব শান্তির কথা বলে, মূলত তারাই দুনিয়ার বিশৃঙ্খলা ও অশান্তি সৃষ্টিকারী তাদের সমন্ধে জানতে সুরা বাকারার ৮ থেকে ১২ নম্বর আয়াত পড়ুন।বাংলাদেশের মানুষ যদি শান্তিতে থাকতে চায়, তাহলে মানুষের বানানো আইন যে আইন মানুষকে অপরাধ করার উৎসাহ দেয়,সন্ত্রাসের জন্ম দেয় সে আইন ব্যবস্থা ও অসুস্থ বিচারক পরিহার করে। আল্লাহর মনোনীত শাসনব্যবস্থা কুরআনের শাসনের কোন বিকল্প নেই। কুরআনের আইন চালু হলে সমগ্র মানবজাতি শান্তিতে থাকতে পারবে, কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার সাহস করবে না। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব কিভাবে কুরআনের শাসন বাংলাদেশে চালু করা যায়, মানুষের কাছে দাওয়াত পৌঁছিয়ে দিতে হবে যে যার অবস্থান হতে এটাই তোমাদের দুনিয়ার ঈমানী পরীক্ষা মুসলমান হয়ে মৃত্যুবরণ করবে না মুনাফিক হয়ে মৃত্যুবরণ করবে এটার পরীক্ষা তোমরা দিতে থাকো,যে মুসলমান কুরআনের শাসন চায় না, সে কখনো মুসলমান হতে পারে না খাঁটি মুনাফিক। যে মুসলমান চিন্তা করবে কুরআনের শাসনের প্রয়োজন নেই আল্লাহকে অভিভাবক হিসেবে মানি না সেই কুফরি করল, যে কুফরী করে তার অভিভাবক হচ্ছে তাগুত তারা চিরকাল জাহান্নামে অবস্থান করবে । সুরা বাকারার আয়াত ২৫৭ পড়ুন গবেষণা করুন। তাগুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করুন ঈমান মজবুত করুন সময় মত সালাত আদায় করুন আল্লাহর দেওয়া রিজিক হতে ব্যয় করুন। হে ঈমানদারগণ তোমরা রবের দলে যুক্ত হয়ে তাগুদের সাথে যুদ্ধ কর , শয়তান ও তার বন্ধুরা অতিশয় দুর্বল।সুরা নিসা
স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত অপরাধী কে রাজনীতি করার অনুমতি স্বীকৃতি দিতে পারে স্বৈরাচার বিচারক ও স্বৈরাচার মানবের তৈরি আইন ও আদালত রায় দিতে পারে, যে তাগুদের আইন ও আদালত বেআইনিভাবে স্বৈরাচার সরকারের সংবিধানকে বৈধতা দিয়েছিল। দুর্নীতিবাজদের কালো টাকা সাদা করার অনুমতি দিয়েছিল দুর্নীতিবাজ আদালত।সেই মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত থেকে ভালো কিছু পাওয়ার আশা করা ভুল, মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত সন্ত্রাস ও অপরাধের জন্ম দিয়ে থাকে , অপরাধ করার জন্য মানুষকে উৎসাহ দিয়ে থাকে,হে মানবজাতি তোমরা অপরাধ করো আর আমরা জামিন দিয়ে দেব তাগুদ বিচারকরা। জামিনে বের হয়ে আবার অপরাধ করবে পাপ কাজ করবে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এটাই ওদের মূল উদ্দেশ্য মানব জাতিকে ধ্বংস করা।সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ কখনো স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি কে রাজনীতি করার অনুমতি দিতে পারে না। যেমনটি নমরুদ ও ফেরাউনকে আল্লাহতালা রাজনীতি করার অনুমতি দেয়নি নির্মূল করে দিয়েছেন ধ্বংস করে দিয়েছেন চিরতরে। তাই এই অসুস্থ মানব রচিত আইন ও আদালত লোক দেখানো মানবাধিকার নিরপেক্ষতার আড়ালে গনহত্যা, গুম , ধর্ষণকে, চাঁদাবাজকে ও সমকামীতাকে স্বীকৃতি দিয়ে দিচ্ছে ,যেকোনো জঙ্গি সংগঠনকে এখন বৈধ তা দিতেছে অসুস্থ আদালত অসুস্থ বিচারক। সুবিধা বাদি টাকা লোভী বিচারক। এখন বাংলাদেশের জনগণ অবাধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে পারবে নিষিদ্ধ হওয়ার ভয় নেই এখন আর। অপরাধ করবে সুন্দরী নারীদের ধর্ষণ করবে আর জামিনে বের হয়ে যাবে । তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও মানবতার ফেরিওয়ালা যারা সব সময় বিশ্ব শান্তির কথা বলে, মূলত তারাই দুনিয়ার বিশৃঙ্খলা ও অশান্তি সৃষ্টিকারী তাদের সমন্ধে জানতে সুরা বাকারার ৮ থেকে ১২ নম্বর আয়াত পড়ুন।বাংলাদেশের মানুষ যদি শান্তিতে থাকতে চায়, তাহলে মানুষের বানানো আইন যে আইন মানুষকে অপরাধ করার উৎসাহ দেয়,সন্ত্রাসের জন্ম দেয় সে আইন ব্যবস্থা ও অসুস্থ বিচারক পরিহার করে। আল্লাহর মনোনীত শাসনব্যবস্থা কুরআনের শাসনের কোন বিকল্প নেই। কুরআনের আইন চালু হলে সমগ্র মানবজাতি শান্তিতে থাকতে পারবে, কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার সাহস করবে না। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব কিভাবে কুরআনের শাসন বাংলাদেশে চালু করা যায়, মানুষের কাছে দাওয়াত পৌঁছিয়ে দিতে হবে যে যার অবস্থান হতে এটাই তোমাদের দুনিয়ার ঈমানী পরীক্ষা মুসলমান হয়ে মৃত্যুবরণ করবে না মুনাফিক হয়ে মৃত্যুবরণ করবে এটার পরীক্ষা তোমরা দিতে থাকো,যে মুসলমান কুরআনের শাসন চায় না, সে কখনো মুসলমান হতে পারে না খাঁটি মুনাফিক। যে মুসলমান চিন্তা করবে কুরআনের শাসনের প্রয়োজন নেই আল্লাহকে অভিভাবক হিসেবে মানি না সেই কুফরি করল, যে কুফরী করে তার অভিভাবক হচ্ছে তাগুত তারা চিরকাল জাহান্নামে অবস্থান করবে । সুরা বাকারার আয়াত ২৫৭ পড়ুন গবেষণা করুন। তাগুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করুন ঈমান মজবুত করুন সময় মত সালাত আদায় করুন আল্লাহর দেওয়া রিজিক হতে ব্যয় করুন। হে ঈমানদারগণ তোমরা রবের দলে যুক্ত হয়ে তাগুদের সাথে যুদ্ধ কর , শয়তান ও তার বন্ধুরা অতিশয় দুর্বল।সুরা নিসা
এটা মোটেও গ্রহণ যোগ্য নয়, জামায়াতকে এর জবাব দিহি করতে হবে, কিসের ক্ষমা অতিরিক্ত ক্ষমা মানেই অন্যয়কে প্রশ্রয় দেওয়া, এর জবাব দিতে হবে, দেশে কি দেশ প্রমিক সাংবাদিকদের অভাব ছিলো। এটা চরম অন্যয়
স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত অপরাধী কে রাজনীতি করার অনুমতি স্বীকৃতি দিতে পারে স্বৈরাচার বিচারক ও স্বৈরাচার মানবের তৈরি আইন ও আদালত রায় দিতে পারে, যে তাগুদের আইন ও আদালত বেআইনিভাবে স্বৈরাচার সরকারের সংবিধানকে বৈধতা দিয়েছিল। দুর্নীতিবাজদের কালো টাকা সাদা করার অনুমতি দিয়েছিল দুর্নীতিবাজ আদালত।সেই মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত থেকে ভালো কিছু পাওয়ার আশা করা ভুল, মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত সন্ত্রাস ও অপরাধের জন্ম দিয়ে থাকে , অপরাধ করার জন্য মানুষকে উৎসাহ দিয়ে থাকে,হে মানবজাতি তোমরা অপরাধ করো আর আমরা জামিন দিয়ে দেব তাগুদ বিচারকরা। জামিনে বের হয়ে আবার অপরাধ করবে পাপ কাজ করবে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এটাই ওদের মূল উদ্দেশ্য মানব জাতিকে ধ্বংস করা।সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ কখনো স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি কে রাজনীতি করার অনুমতি দিতে পারে না। যেমনটি নমরুদ ও ফেরাউনকে আল্লাহতালা রাজনীতি করার অনুমতি দেয়নি নির্মূল করে দিয়েছেন ধ্বংস করে দিয়েছেন চিরতরে। তাই এই অসুস্থ মানব রচিত আইন ও আদালত লোক দেখানো মানবাধিকার নিরপেক্ষতার আড়ালে গনহত্যা, গুম , ধর্ষণকে, চাঁদাবাজকে ও সমকামীতাকে স্বীকৃতি দিয়ে দিচ্ছে ,যেকোনো জঙ্গি সংগঠনকে এখন বৈধ তা দিতেছে অসুস্থ আদালত অসুস্থ বিচারক। সুবিধা বাদি টাকা লোভী বিচারক। এখন বাংলাদেশের জনগণ অবাধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে পারবে নিষিদ্ধ হওয়ার ভয় নেই এখন আর। অপরাধ করবে সুন্দরী নারীদের ধর্ষণ করবে আর জামিনে বের হয়ে যাবে । তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও মানবতার ফেরিওয়ালা যারা সব সময় বিশ্ব শান্তির কথা বলে, মূলত তারাই দুনিয়ার বিশৃঙ্খলা ও অশান্তি সৃষ্টিকারী তাদের সমন্ধে জানতে সুরা বাকারার ৮ থেকে ১২ নম্বর আয়াত পড়ুন।বাংলাদেশের মানুষ যদি শান্তিতে থাকতে চায়, তাহলে মানুষের বানানো আইন যে আইন মানুষকে অপরাধ করার উৎসাহ দেয়,সন্ত্রাসের জন্ম দেয় সে আইন ব্যবস্থা ও অসুস্থ বিচারক পরিহার করে। আল্লাহর মনোনীত শাসনব্যবস্থা কুরআনের শাসনের কোন বিকল্প নেই। কুরআনের আইন চালু হলে সমগ্র মানবজাতি শান্তিতে থাকতে পারবে, কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার সাহস করবে না। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব কিভাবে কুরআনের শাসন বাংলাদেশে চালু করা যায়, মানুষের কাছে দাওয়াত পৌঁছিয়ে দিতে হবে যে যার অবস্থান হতে এটাই তোমাদের দুনিয়ার ঈমানী পরীক্ষা মুসলমান হয়ে মৃত্যুবরণ করবে না মুনাফিক হয়ে মৃত্যুবরণ করবে এটার পরীক্ষা তোমরা দিতে থাকো,যে মুসলমান কুরআনের শাসন চায় না, সে কখনো মুসলমান হতে পারে না খাঁটি মুনাফিক। যে মুসলমান চিন্তা করবে কুরআনের শাসনের প্রয়োজন নেই আল্লাহকে অভিভাবক হিসেবে মানি না সেই কুফরি করল, যে কুফরী করে তার অভিভাবক হচ্ছে তাগুত তারা চিরকাল জাহান্নামে অবস্থান করবে । সুরা বাকারার আয়াত ২৫৭ পড়ুন গবেষণা করুন। তাগুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করুন ঈমান মজবুত করুন সময় মত সালাত আদায় করুন আল্লাহর দেওয়া রিজিক হতে ব্যয় করুন। হে ঈমানদারগণ তোমরা রবের দলে যুক্ত হয়ে তাগুদের সাথে যুদ্ধ কর , শয়তান ও তার বন্ধুরা অতিশয় দুর্বল।সুরা নিসা
*যদি আমরা কয়লা ধোয়ার চেষ্টা করি, তা সম্ভব নয়* এসব বিষয় জামায়াতে ইসলামের আগের ইতিহাসের কথা মনে করিয়ে দেয়। জামায়াতে ইসলামের বর্তমান আমীরের সুন্দর সুন্দর কথাগুলো শুনে আমরা সত্যিই ভেবেছিলাম আধুনিক জামায়াতে ইসলাম পাওয়া গেছে। BUT, তাদের বর্তমান কর্মকাণ্ড দেখে মনে হচ্ছে তারা আওয়ামী লীগের মতো ক্ষমতায় আসার জন্য যেকোনো কিছু করতে রাজি। আমরা জনগণ মনে করি আমাদের পুনর্বিবেচনা করা দরকার। **আমরা বাঙালিরা সত্যিই দুর্ভাগা জাতি**
@@rostmaster1025হ্যা ভাই আপনাকে চুরি করতে ডাকা হলো আপনি চুরি করলেন পরে ধরা পরে বল্লেন ওরা ডেকেছে তাই আমি ওদের সাথে চুরি করেছি তার পর আইন বল্লো ও তো নিজে আসে নাই ওকে ডাকছে তাই আইছে আপনাদের চিন্তার যায়গা টা কোথায় ভাই।
স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত অপরাধী কে রাজনীতি করার অনুমতি স্বীকৃতি দিতে পারে স্বৈরাচার বিচারক ও স্বৈরাচার মানবের তৈরি আইন ও আদালত রায় দিতে পারে, যে তাগুদের আইন ও আদালত বেআইনিভাবে স্বৈরাচার সরকারের সংবিধানকে বৈধতা দিয়েছিল। দুর্নীতিবাজদের কালো টাকা সাদা করার অনুমতি দিয়েছিল দুর্নীতিবাজ আদালত।সেই মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত থেকে ভালো কিছু পাওয়ার আশা করা ভুল, মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত সন্ত্রাস ও অপরাধের জন্ম দিয়ে থাকে , অপরাধ করার জন্য মানুষকে উৎসাহ দিয়ে থাকে,হে মানবজাতি তোমরা অপরাধ করো আর আমরা জামিন দিয়ে দেব তাগুদ বিচারকরা। জামিনে বের হয়ে আবার অপরাধ করবে পাপ কাজ করবে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এটাই ওদের মূল উদ্দেশ্য মানব জাতিকে ধ্বংস করা।সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ কখনো স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি কে রাজনীতি করার অনুমতি দিতে পারে না। যেমনটি নমরুদ ও ফেরাউনকে আল্লাহতালা রাজনীতি করার অনুমতি দেয়নি নির্মূল করে দিয়েছেন ধ্বংস করে দিয়েছেন চিরতরে। তাই এই অসুস্থ মানব রচিত আইন ও আদালত লোক দেখানো মানবাধিকার নিরপেক্ষতার আড়ালে গনহত্যা, গুম , ধর্ষণকে, চাঁদাবাজকে ও সমকামীতাকে স্বীকৃতি দিয়ে দিচ্ছে ,যেকোনো জঙ্গি সংগঠনকে এখন বৈধ তা দিতেছে অসুস্থ আদালত অসুস্থ বিচারক। সুবিধা বাদি টাকা লোভী বিচারক। এখন বাংলাদেশের জনগণ অবাধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে পারবে নিষিদ্ধ হওয়ার ভয় নেই এখন আর। অপরাধ করবে সুন্দরী নারীদের ধর্ষণ করবে আর জামিনে বের হয়ে যাবে । তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও মানবতার ফেরিওয়ালা যারা সব সময় বিশ্ব শান্তির কথা বলে, মূলত তারাই দুনিয়ার বিশৃঙ্খলা ও অশান্তি সৃষ্টিকারী তাদের সমন্ধে জানতে সুরা বাকারার ৮ থেকে ১২ নম্বর আয়াত পড়ুন।বাংলাদেশের মানুষ যদি শান্তিতে থাকতে চায়, তাহলে মানুষের বানানো আইন যে আইন মানুষকে অপরাধ করার উৎসাহ দেয়,সন্ত্রাসের জন্ম দেয় সে আইন ব্যবস্থা ও অসুস্থ বিচারক পরিহার করে। আল্লাহর মনোনীত শাসনব্যবস্থা কুরআনের শাসনের কোন বিকল্প নেই। কুরআনের আইন চালু হলে সমগ্র মানবজাতি শান্তিতে থাকতে পারবে, কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার সাহস করবে না। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব কিভাবে কুরআনের শাসন বাংলাদেশে চালু করা যায়, মানুষের কাছে দাওয়াত পৌঁছিয়ে দিতে হবে যে যার অবস্থান হতে এটাই তোমাদের দুনিয়ার ঈমানী পরীক্ষা মুসলমান হয়ে মৃত্যুবরণ করবে না মুনাফিক হয়ে মৃত্যুবরণ করবে এটার পরীক্ষা তোমরা দিতে থাকো,যে মুসলমান কুরআনের শাসন চায় না, সে কখনো মুসলমান হতে পারে না খাঁটি মুনাফিক। যে মুসলমান চিন্তা করবে কুরআনের শাসনের প্রয়োজন নেই আল্লাহকে অভিভাবক হিসেবে মানি না সেই কুফরি করল, যে কুফরী করে তার অভিভাবক হচ্ছে তাগুত তারা চিরকাল জাহান্নামে অবস্থান করবে । সুরা বাকারার আয়াত ২৫৭ পড়ুন গবেষণা করুন। তাগুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করুন ঈমান মজবুত করুন সময় মত সালাত আদায় করুন আল্লাহর দেওয়া রিজিক হতে ব্যয় করুন। হে ঈমানদারগণ তোমরা রবের দলে যুক্ত হয়ে তাগুদের সাথে যুদ্ধ কর , শয়তান ও তার বন্ধুরা অতিশয় দুর্বল।সুরা নিসা
স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত অপরাধী কে রাজনীতি করার অনুমতি স্বীকৃতি দিতে পারে স্বৈরাচার বিচারক ও স্বৈরাচার মানবের তৈরি আইন ও আদালত রায় দিতে পারে, যে তাগুদের আইন ও আদালত বেআইনিভাবে স্বৈরাচার সরকারের সংবিধানকে বৈধতা দিয়েছিল। দুর্নীতিবাজদের কালো টাকা সাদা করার অনুমতি দিয়েছিল দুর্নীতিবাজ আদালত।সেই মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত থেকে ভালো কিছু পাওয়ার আশা করা ভুল, মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত সন্ত্রাস ও অপরাধের জন্ম দিয়ে থাকে , অপরাধ করার জন্য মানুষকে উৎসাহ দিয়ে থাকে,হে মানবজাতি তোমরা অপরাধ করো আর আমরা জামিন দিয়ে দেব তাগুদ বিচারকরা। জামিনে বের হয়ে আবার অপরাধ করবে পাপ কাজ করবে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এটাই ওদের মূল উদ্দেশ্য মানব জাতিকে ধ্বংস করা।সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ কখনো স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি কে রাজনীতি করার অনুমতি দিতে পারে না। যেমনটি নমরুদ ও ফেরাউনকে আল্লাহতালা রাজনীতি করার অনুমতি দেয়নি নির্মূল করে দিয়েছেন ধ্বংস করে দিয়েছেন চিরতরে। তাই এই অসুস্থ মানব রচিত আইন ও আদালত লোক দেখানো মানবাধিকার নিরপেক্ষতার আড়ালে গনহত্যা, গুম , ধর্ষণকে, চাঁদাবাজকে ও সমকামীতাকে স্বীকৃতি দিয়ে দিচ্ছে ,যেকোনো জঙ্গি সংগঠনকে এখন বৈধ তা দিতেছে অসুস্থ আদালত অসুস্থ বিচারক। সুবিধা বাদি টাকা লোভী বিচারক। এখন বাংলাদেশের জনগণ অবাধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে পারবে নিষিদ্ধ হওয়ার ভয় নেই এখন আর। অপরাধ করবে সুন্দরী নারীদের ধর্ষণ করবে আর জামিনে বের হয়ে যাবে । তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও মানবতার ফেরিওয়ালা যারা সব সময় বিশ্ব শান্তির কথা বলে, মূলত তারাই দুনিয়ার বিশৃঙ্খলা ও অশান্তি সৃষ্টিকারী তাদের সমন্ধে জানতে সুরা বাকারার ৮ থেকে ১২ নম্বর আয়াত পড়ুন।বাংলাদেশের মানুষ যদি শান্তিতে থাকতে চায়, তাহলে মানুষের বানানো আইন যে আইন মানুষকে অপরাধ করার উৎসাহ দেয়,সন্ত্রাসের জন্ম দেয় সে আইন ব্যবস্থা ও অসুস্থ বিচারক পরিহার করে। আল্লাহর মনোনীত শাসনব্যবস্থা কুরআনের শাসনের কোন বিকল্প নেই। কুরআনের আইন চালু হলে সমগ্র মানবজাতি শান্তিতে থাকতে পারবে, কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার সাহস করবে না। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব কিভাবে কুরআনের শাসন বাংলাদেশে চালু করা যায়, মানুষের কাছে দাওয়াত পৌঁছিয়ে দিতে হবে যে যার অবস্থান হতে এটাই তোমাদের দুনিয়ার ঈমানী পরীক্ষা মুসলমান হয়ে মৃত্যুবরণ করবে না মুনাফিক হয়ে মৃত্যুবরণ করবে এটার পরীক্ষা তোমরা দিতে থাকো,যে মুসলমান কুরআনের শাসন চায় না, সে কখনো মুসলমান হতে পারে না খাঁটি মুনাফিক। যে মুসলমান চিন্তা করবে কুরআনের শাসনের প্রয়োজন নেই আল্লাহকে অভিভাবক হিসেবে মানি না সেই কুফরি করল, যে কুফরী করে তার অভিভাবক হচ্ছে তাগুত তারা চিরকাল জাহান্নামে অবস্থান করবে । সুরা বাকারার আয়াত ২৫৭ পড়ুন গবেষণা করুন। তাগুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করুন ঈমান মজবুত করুন সময় মত সালাত আদায় করুন আল্লাহর দেওয়া রিজিক হতে ব্যয় করুন। হে ঈমানদারগণ তোমরা রবের দলে যুক্ত হয়ে তাগুদের সাথে যুদ্ধ কর , শয়তান ও তার বন্ধুরা অতিশয় দুর্বল।সুরা নিসা
স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত অপরাধী কে রাজনীতি করার অনুমতি স্বীকৃতি দিতে পারে স্বৈরাচার বিচারক ও স্বৈরাচার মানবের তৈরি আইন ও আদালত রায় দিতে পারে, যে তাগুদের আইন ও আদালত বেআইনিভাবে স্বৈরাচার সরকারের সংবিধানকে বৈধতা দিয়েছিল। দুর্নীতিবাজদের কালো টাকা সাদা করার অনুমতি দিয়েছিল দুর্নীতিবাজ আদালত।সেই মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত থেকে ভালো কিছু পাওয়ার আশা করা ভুল, মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত সন্ত্রাস ও অপরাধের জন্ম দিয়ে থাকে , অপরাধ করার জন্য মানুষকে উৎসাহ দিয়ে থাকে,হে মানবজাতি তোমরা অপরাধ করো আর আমরা জামিন দিয়ে দেব তাগুদ বিচারকরা। জামিনে বের হয়ে আবার অপরাধ করবে পাপ কাজ করবে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এটাই ওদের মূল উদ্দেশ্য মানব জাতিকে ধ্বংস করা।সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ কখনো স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি কে রাজনীতি করার অনুমতি দিতে পারে না। যেমনটি নমরুদ ও ফেরাউনকে আল্লাহতালা রাজনীতি করার অনুমতি দেয়নি নির্মূল করে দিয়েছেন ধ্বংস করে দিয়েছেন চিরতরে। তাই এই অসুস্থ মানব রচিত আইন ও আদালত লোক দেখানো মানবাধিকার নিরপেক্ষতার আড়ালে গনহত্যা, গুম , ধর্ষণকে, চাঁদাবাজকে ও সমকামীতাকে স্বীকৃতি দিয়ে দিচ্ছে ,যেকোনো জঙ্গি সংগঠনকে এখন বৈধ তা দিতেছে অসুস্থ আদালত অসুস্থ বিচারক। সুবিধা বাদি টাকা লোভী বিচারক। এখন বাংলাদেশের জনগণ অবাধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে পারবে নিষিদ্ধ হওয়ার ভয় নেই এখন আর। অপরাধ করবে সুন্দরী নারীদের ধর্ষণ করবে আর জামিনে বের হয়ে যাবে । তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও মানবতার ফেরিওয়ালা যারা সব সময় বিশ্ব শান্তির কথা বলে, মূলত তারাই দুনিয়ার বিশৃঙ্খলা ও অশান্তি সৃষ্টিকারী তাদের সমন্ধে জানতে সুরা বাকারার ৮ থেকে ১২ নম্বর আয়াত পড়ুন।বাংলাদেশের মানুষ যদি শান্তিতে থাকতে চায়, তাহলে মানুষের বানানো আইন যে আইন মানুষকে অপরাধ করার উৎসাহ দেয়,সন্ত্রাসের জন্ম দেয় সে আইন ব্যবস্থা ও অসুস্থ বিচারক পরিহার করে। আল্লাহর মনোনীত শাসনব্যবস্থা কুরআনের শাসনের কোন বিকল্প নেই। কুরআনের আইন চালু হলে সমগ্র মানবজাতি শান্তিতে থাকতে পারবে, কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার সাহস করবে না। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব কিভাবে কুরআনের শাসন বাংলাদেশে চালু করা যায়, মানুষের কাছে দাওয়াত পৌঁছিয়ে দিতে হবে যে যার অবস্থান হতে এটাই তোমাদের দুনিয়ার ঈমানী পরীক্ষা মুসলমান হয়ে মৃত্যুবরণ করবে না মুনাফিক হয়ে মৃত্যুবরণ করবে এটার পরীক্ষা তোমরা দিতে থাকো,যে মুসলমান কুরআনের শাসন চায় না, সে কখনো মুসলমান হতে পারে না খাঁটি মুনাফিক। যে মুসলমান চিন্তা করবে কুরআনের শাসনের প্রয়োজন নেই আল্লাহকে অভিভাবক হিসেবে মানি না সেই কুফরি করল, যে কুফরী করে তার অভিভাবক হচ্ছে তাগুত তারা চিরকাল জাহান্নামে অবস্থান করবে । সুরা বাকারার আয়াত ২৫৭ পড়ুন গবেষণা করুন। তাগুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করুন ঈমান মজবুত করুন সময় মত সালাত আদায় করুন আল্লাহর দেওয়া রিজিক হতে ব্যয় করুন। হে ঈমানদারগণ তোমরা রবের দলে যুক্ত হয়ে তাগুদের সাথে যুদ্ধ কর , শয়তান ও তার বন্ধুরা অতিশয় দুর্বল।সুরা নিসা
স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত অপরাধী কে রাজনীতি করার অনুমতি স্বীকৃতি দিতে পারে স্বৈরাচার বিচারক ও স্বৈরাচার মানবের তৈরি আইন ও আদালত রায় দিতে পারে, যে তাগুদের আইন ও আদালত বেআইনিভাবে স্বৈরাচার সরকারের সংবিধানকে বৈধতা দিয়েছিল। দুর্নীতিবাজদের কালো টাকা সাদা করার অনুমতি দিয়েছিল দুর্নীতিবাজ আদালত।সেই মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত থেকে ভালো কিছু পাওয়ার আশা করা ভুল, মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত সন্ত্রাস ও অপরাধের জন্ম দিয়ে থাকে , অপরাধ করার জন্য মানুষকে উৎসাহ দিয়ে থাকে,হে মানবজাতি তোমরা অপরাধ করো আর আমরা জামিন দিয়ে দেব তাগুদ বিচারকরা। জামিনে বের হয়ে আবার অপরাধ করবে পাপ কাজ করবে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এটাই ওদের মূল উদ্দেশ্য মানব জাতিকে ধ্বংস করা।সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ কখনো স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি কে রাজনীতি করার অনুমতি দিতে পারে না। যেমনটি নমরুদ ও ফেরাউনকে আল্লাহতালা রাজনীতি করার অনুমতি দেয়নি নির্মূল করে দিয়েছেন ধ্বংস করে দিয়েছেন চিরতরে। তাই এই অসুস্থ মানব রচিত আইন ও আদালত লোক দেখানো মানবাধিকার নিরপেক্ষতার আড়ালে গনহত্যা, গুম , ধর্ষণকে, চাঁদাবাজকে ও সমকামীতাকে স্বীকৃতি দিয়ে দিচ্ছে ,যেকোনো জঙ্গি সংগঠনকে এখন বৈধ তা দিতেছে অসুস্থ আদালত অসুস্থ বিচারক। সুবিধা বাদি টাকা লোভী বিচারক। এখন বাংলাদেশের জনগণ অবাধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে পারবে নিষিদ্ধ হওয়ার ভয় নেই এখন আর। অপরাধ করবে সুন্দরী নারীদের ধর্ষণ করবে আর জামিনে বের হয়ে যাবে । তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও মানবতার ফেরিওয়ালা যারা সব সময় বিশ্ব শান্তির কথা বলে, মূলত তারাই দুনিয়ার বিশৃঙ্খলা ও অশান্তি সৃষ্টিকারী তাদের সমন্ধে জানতে সুরা বাকারার ৮ থেকে ১২ নম্বর আয়াত পড়ুন।বাংলাদেশের মানুষ যদি শান্তিতে থাকতে চায়, তাহলে মানুষের বানানো আইন যে আইন মানুষকে অপরাধ করার উৎসাহ দেয়,সন্ত্রাসের জন্ম দেয় সে আইন ব্যবস্থা ও অসুস্থ বিচারক পরিহার করে। আল্লাহর মনোনীত শাসনব্যবস্থা কুরআনের শাসনের কোন বিকল্প নেই। কুরআনের আইন চালু হলে সমগ্র মানবজাতি শান্তিতে থাকতে পারবে, কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার সাহস করবে না। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব কিভাবে কুরআনের শাসন বাংলাদেশে চালু করা যায়, মানুষের কাছে দাওয়াত পৌঁছিয়ে দিতে হবে যে যার অবস্থান হতে এটাই তোমাদের দুনিয়ার ঈমানী পরীক্ষা মুসলমান হয়ে মৃত্যুবরণ করবে না মুনাফিক হয়ে মৃত্যুবরণ করবে এটার পরীক্ষা তোমরা দিতে থাকো,যে মুসলমান কুরআনের শাসন চায় না, সে কখনো মুসলমান হতে পারে না খাঁটি মুনাফিক। যে মুসলমান চিন্তা করবে কুরআনের শাসনের প্রয়োজন নেই আল্লাহকে অভিভাবক হিসেবে মানি না সেই কুফরি করল, যে কুফরী করে তার অভিভাবক হচ্ছে তাগুত তারা চিরকাল জাহান্নামে অবস্থান করবে । সুরা বাকারার আয়াত ২৫৭ পড়ুন গবেষণা করুন। তাগুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করুন ঈমান মজবুত করুন সময় মত সালাত আদায় করুন আল্লাহর দেওয়া রিজিক হতে ব্যয় করুন। হে ঈমানদারগণ তোমরা রবের দলে যুক্ত হয়ে তাগুদের সাথে যুদ্ধ কর , শয়তান ও তার বন্ধুরা অতিশয় দুর্বল।সুরা নিসা
স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত অপরাধী কে রাজনীতি করার অনুমতি স্বীকৃতি দিতে পারে স্বৈরাচার বিচারক ও স্বৈরাচার মানবের তৈরি আইন ও আদালত রায় দিতে পারে, যে তাগুদের আইন ও আদালত বেআইনিভাবে স্বৈরাচার সরকারের সংবিধানকে বৈধতা দিয়েছিল। দুর্নীতিবাজদের কালো টাকা সাদা করার অনুমতি দিয়েছিল দুর্নীতিবাজ আদালত।সেই মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত থেকে ভালো কিছু পাওয়ার আশা করা ভুল, মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত সন্ত্রাস ও অপরাধের জন্ম দিয়ে থাকে , অপরাধ করার জন্য মানুষকে উৎসাহ দিয়ে থাকে,হে মানবজাতি তোমরা অপরাধ করো আর আমরা জামিন দিয়ে দেব তাগুদ বিচারকরা। জামিনে বের হয়ে আবার অপরাধ করবে পাপ কাজ করবে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এটাই ওদের মূল উদ্দেশ্য মানব জাতিকে ধ্বংস করা।সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ কখনো স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি কে রাজনীতি করার অনুমতি দিতে পারে না। যেমনটি নমরুদ ও ফেরাউনকে আল্লাহতালা রাজনীতি করার অনুমতি দেয়নি নির্মূল করে দিয়েছেন ধ্বংস করে দিয়েছেন চিরতরে। তাই এই অসুস্থ মানব রচিত আইন ও আদালত লোক দেখানো মানবাধিকার নিরপেক্ষতার আড়ালে গনহত্যা, গুম , ধর্ষণকে, চাঁদাবাজকে ও সমকামীতাকে স্বীকৃতি দিয়ে দিচ্ছে ,যেকোনো জঙ্গি সংগঠনকে এখন বৈধ তা দিতেছে অসুস্থ আদালত অসুস্থ বিচারক। সুবিধা বাদি টাকা লোভী বিচারক। এখন বাংলাদেশের জনগণ অবাধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে পারবে নিষিদ্ধ হওয়ার ভয় নেই এখন আর। অপরাধ করবে সুন্দরী নারীদের ধর্ষণ করবে আর জামিনে বের হয়ে যাবে । তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও মানবতার ফেরিওয়ালা যারা সব সময় বিশ্ব শান্তির কথা বলে, মূলত তারাই দুনিয়ার বিশৃঙ্খলা ও অশান্তি সৃষ্টিকারী তাদের সমন্ধে জানতে সুরা বাকারার ৮ থেকে ১২ নম্বর আয়াত পড়ুন।বাংলাদেশের মানুষ যদি শান্তিতে থাকতে চায়, তাহলে মানুষের বানানো আইন যে আইন মানুষকে অপরাধ করার উৎসাহ দেয়,সন্ত্রাসের জন্ম দেয় সে আইন ব্যবস্থা ও অসুস্থ বিচারক পরিহার করে। আল্লাহর মনোনীত শাসনব্যবস্থা কুরআনের শাসনের কোন বিকল্প নেই। কুরআনের আইন চালু হলে সমগ্র মানবজাতি শান্তিতে থাকতে পারবে, কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার সাহস করবে না। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব কিভাবে কুরআনের শাসন বাংলাদেশে চালু করা যায়, মানুষের কাছে দাওয়াত পৌঁছিয়ে দিতে হবে যে যার অবস্থান হতে এটাই তোমাদের দুনিয়ার ঈমানী পরীক্ষা মুসলমান হয়ে মৃত্যুবরণ করবে না মুনাফিক হয়ে মৃত্যুবরণ করবে এটার পরীক্ষা তোমরা দিতে থাকো,যে মুসলমান কুরআনের শাসন চায় না, সে কখনো মুসলমান হতে পারে না খাঁটি মুনাফিক। যে মুসলমান চিন্তা করবে কুরআনের শাসনের প্রয়োজন নেই আল্লাহকে অভিভাবক হিসেবে মানি না সেই কুফরি করল, যে কুফরী করে তার অভিভাবক হচ্ছে তাগুত তারা চিরকাল জাহান্নামে অবস্থান করবে । সুরা বাকারার আয়াত ২৫৭ পড়ুন গবেষণা করুন। তাগুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করুন ঈমান মজবুত করুন সময় মত সালাত আদায় করুন আল্লাহর দেওয়া রিজিক হতে ব্যয় করুন। হে ঈমানদারগণ তোমরা রবের দলে যুক্ত হয়ে তাগুদের সাথে যুদ্ধ কর , শয়তান ও তার বন্ধুরা অতিশয় দুর্বল।সুরা নিসা
অতি দ্রুত আধুনিক যুদ্ধবিমান কেনার জন্য অনুরোধ করছি। লংরেঞ্জ বিমান বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কিনতে হবে। না হলে বাংলাদেশের কপালে দুঃখ আছে।
জামায়াতের আমির আগেই সেখানে ছিলেন,ওদেরকে কেউ দ্রুত সেখানে বসিয়ে ছবি তুলে জামায়াতের বিরুদ্ধে প্রোপাগাণ্ডা ছড়ানোর জন্য সেটা পোস্ট করেছে,এটা জামায়াতের বিরুদ্ধে পূর্বপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র
ধূর মিয়া, এটা জামায়াত আমীরের পূর্ব পরিকল্পিত ও চরম নির্লজ্জতার বহিঃপ্রকাশ। হুট করে বসলেও কি এই খুনীর দোসরদের সাথে কথা বলতে হবে? বরং এদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলার অভিযোগ থাকলে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কাছে ধরিয়ে দেয়া উচিত ছিল।
জামাত কে রাজনীতি করতে দেয়া হয়েছে। এখন তাদেরকে মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেটও দিবেন। আমরা সমন্বয়কদের আহ্বান জানাই, জামাতকে শিবিরকে বেশি প্রশ্রয় না দিতে আর এসব চাটুকার সাংবাদিক দেশের জন্য ভয়ানক
দেশটাকি তোর বাপের নাকি আওয়ামী লীগের নেতা বা কর্মী দড়াতে পারবে না, দীর্ঘ ৯ মাস যুদ্ধ করে এটা বঙ্গবন্ধু ছিনিয়ে এনেছে পাকিস্তান থেকে। তোর বাপ দাদারা আনে নাই, তোরা যেমন এখনো পাকিস্তানের গুন গান গাও তেমনি তোমার বাপ দাদা রাও পাকিস্তানের পক্ষে দাড়ায় চিলো। কি সাহস যারে তারে মামলা দেওয়ার ভয় দেখায়।
আল্লাহর অনেক গুণাবলীর মধ্যে ক্ষমা করে দেয়াও একটি মহৎ গুণাবলী যেটা আল্লাহ সবাইকে দান করেন না হয়তো এ মহৎ গুনটা আল্লাহ জামাতের আমীরের মধ্যে দান করেছেন যেকারণে উনি হয়তো সবাইকে ক্ষমা করে দিচ্ছেন অতএব আমার মনে হয় এটাকে নেগেটিভ ভাবে নেওয়া ঠিক হবে না এমন হতে পারে এটাকে নেগেটিভ ভাবে ভাবার জন্য আমরা আল্লাহর নিকট দায়ী থাকবো
If jamat plays with this dirty fire, do you think people of Bangladesh accept? Ans is "NO." I hope Jamat is not looking for a path for their own destruction!
Shame . No words to say . How is it possible? Those propagandist journalists must be responsible along with Hasina for the atrocities against mass people.
তুমি কি জন্য স্বার্থপর বললা তুমি কি আসল কিছু জানো ওখানে একটা মৃত মানুষের জানাজায় গিয়েছিল তারা গাজী সাংবাদিক যিনি মৃত্যুবরণ করেছেন তার জানাজায় গিয়ে এই ছবিটি তোলা হয়েছে
লজ্জা লাগার কি আছে একটা মৃত মানুষের জানাযায় গিয়ে যদি 10 জন এক জায়গায় বসতে হয় তখন যদি সেটা লজ্জাজনক হয় তাহলে কি করবে তারা তারা তো আর একসাথে মিটিং করতে বসে নাই যে আপনি লজ্জার বিষয় নিয়ে আসছেন এখানে
@@rostmaster1025 যারা গনহত্যার সাথে জড়িত তাদের সাথে আবার কিশের বসা! কই জানাজায় তো আরো বহুত দলের নেতারা গিয়েছে তাদের সাথে তো কারো ছবি আসলো না। তাও আবার বসে পুরি খাওয়া
This Jamayat e Islam is not the same Jamayet e Islam. This Jamayat e Amir used to do Awamileague and now he is accommodating the killer Awamileague. From chatra league they are joining to Shibir . After few days Chatra league will say they didn't kill any one Jamayet Shibir kill them. You will seeJamayet e Amir will never raise voice for the justice of genocide. He doesn't even raised voice for the Jamayet victims of abduction, extrajudicial killings. He didn't even stand by Golam Azam son Brigadier General Ami who kept in Aynaghor 8 years. He said he forgives Awamileague without even taking consent of victims. So we understood what he will if got the power. He is now conspiring with Awamileague what is betrayal with the nation. Please Boycott this Munafek. He is a puppet of Awamileague wearing a veil of Jamayet.
why aren't these journalists aren't being arrested already - they can be seen anywhere in public with any politician .... it does not indicate anything unless they are arrested or shown arrested in a case filed against them
জামায়াতের জনপ্রিয়তা অনেক ভালো, জামায়াতের আমির একজন মেধাবী ব্যাক্তিত্ব ,এতবড় ভুল কিভাবে করলেন বুঝে আসে না, ক্ষমতাই কি সব? জনগণের সাথে বিশ্বাস ঘাতকদের কিভাবে তিনি প্রশ্রয় দিলেন।
এদের সাথে যদি জামায়াত সম্পর্ক স্থাপন করে তাহলে জানো আজকে ভোট দিব না বাংলাদেশের সাধারণ জনগণ যখন যামায়েতকে ভোট দেওয়ার কথা চিন্তা করছে এ সময় এ ধরনের ফটো খুবই দুঃখজনক
মানলাম উনার পাশে এসে বসেছে উনি ত বসে খাচ্ছেন গল্প করতাছেন।যদি কারো উপর বিরক্তি থাকে তাহলে একটু কথা বলেই সরে চলে যাওয়া যায়।আর এইখানে ত সুবিধা ছিল বেশি।অন্য জনের সাথে কথা বলব বলে সরে যাওয়া??কৃষ্ণ করলে নিলাখেলা আমরা করলে ডং 🤣🤣🤣