আইন; সরকারী হোক বা শারীয়াহ-সব জায়গাতেই বলে যে, উত্তরাধিকারদের দেয়ার জন্য। না পাওয়া গেলে অন্য কথা। পাঁচ সদ্য এবং স্কুল কমিটিসহ যাঁরা এই গুরু দায়িত্ব পালন করেছেন, তাঁরা সেটা জানেন। মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ সুবহানাল্লাহতা'লা তাঁদের সবাইকে উত্তম প্রতিদান প্রদান করবেন, আমিন।
যে স্বজনরা তার খবর নেয় নি সে স্বজন রা কখনোই টাকাটা ভক্ষণ করার অধিকার রাখে না 🙂 স্কুল কর্তৃপক্ষ যথেষ্ট ভালো কাজ করেছেন তবুও যদি তারা টাকা গুলো অসহায়, এতিম দের মাঝে দান করতো তাহলে হয়তো ভালো হতো ❤️😊
আলহামদুলিল্লাহ। এটা মানুষর নয়, আল্লাহ তাআলার ক্ষমতা দেখিয়ে দিলেন। মানুষ শুধুমাত্র উসিলা। এটা মানুষ চাইলে আত্মসাৎ করতে পারতেন পারেনি শুধুমাত্র আল্লাহ প্রতি বিশ্বাসের কারণে
স্কুল কর্তৃপক্ষকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ এমন একটি মহান কাজ পরিপূর্ণ করার জন্য ।😍 আর আল্লাহ পাক ওই বৃদ্ধ মহিলাটি কে যেন জান্নাতুল ফেরদৌস দান করেন । আমিন ।
আমার মা মারা গেছে ২০০৮ সালে।আমি থাকি রাজবাড়ি জেলা কালুখালি থানা পোষট বি কয়া গ্রাম উওর কুমরিরাজ।আমি একজন শাররিক পতিবনধি।আমি মাকে রকতোদেওয়ার কারনে আজ শাররিক পতিবনধি ।আমারমামারা আমাদের ওরিস মনে করেনা।আমার নানা বাড়ি গাইবানদা জেলা থানা সাঘাটা পোষট জুমারবাড়ি গ্রাম আমদিরপাড়া।আমার মাকে কেউ দেখতে আসিনি মারা যাওয়ার পর কোথায় থাকি ।আমার চাওয়া আমি যেনো সঠিক বিচার পাই।
আপনাদের এই উদ্দ্যোগ প্রশংসাযোগ্য। কিন্তু রহিমা খাতুনের মৃত্যুকালেও যারা কোনো খোজ-খবর না রাখে, এমনকি কোনো খবরা-খবরও রাখেন না, তারা কিভাবে তার ওয়ারিশ হতে পারে?
এ টাকা ওদের হাতে দেওয়া বড় ভুল হয়েছে। মহিলা বেঁচে থাকতে যারা তার খোঁজখবর নেওয়ার চেষ্টা করেনি এখন পেনশনের টাকার লোভে আসছে। যদি ওই মহিলার কোনো সন্তান থাকলে এক কথা ছিলো। উচিৎ ছিলো এই টাকা ওই স্কুলের দরিদ্র ও অসহায় ছাত্রীদের কাজে ব্যয় করা অথবা কোনো দাতব্য প্রতিষ্ঠানে দান করে দেওয়া।