Тёмный

দুরুদে বোরহান,আশা পুরনের দুরুদ,সকল আশা পুর্ণ হবে গায়েবি সাহায্য আসবে রিজিক বৃদ্ধি পাবে জোয়ারের মত 

আসমানী দাওয়াহ
Подписаться 28 тыс.
Просмотров 14 тыс.
50% 1

দুরুদে বোরহান,আশা পুরনের দুরুদ,সকল আশা পুর্ণ হবে গায়েবি সাহায্য আসবে রিজিক বৃদ্ধি পাবে জোয়ারের মত
প্রিয় রাসূল (সা.)-এর নাম শুনলে দরুদ পড়া তার প্রতি ভালোবাসার নিদর্শন। রব্বে কারিম রাসূলের প্রতি দরুদ পাঠের নির্দেশ দিয়ে পবিত্র কুরআনে ইরশাদ করেছেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ নবির প্রতি রহমত নাজিল করেন এবং তার ফেরেশতারাও নবির জন্য রহমতের দোয়া করে। হে মুমিনরা! তোমরাও নবির প্রতি রহমতের দোয়া কর এবং তাকে যথাযথভাবে সালাম জানাও।’ (সূরা আহজাব : ৫৬)
রাসূলের প্রতি দরুদ পাঠের ফজিলত সম্পর্কে হাদিসে এসেছে, হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত। রাসূল (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি আমার প্রতি একবার দরুদ প্রেরণ করবে আল্লাহতায়ালা তার ওপর দশবার রহমত বর্ষণ করবেন। (সহিহ মুসলিম)।
অন্য হাদিসে রাসূল (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি আমার প্রতি একবার দরুদ পাঠ করে আল্লাহতায়ালা তার প্রতি দশবার রহমত বর্ষণ করেন, তার দশটি পাপ ক্ষমা করা হয় এবং তার জন্য মর্যাদার দশটি স্তর বৃদ্ধি করে দেওয়া হয়। (নাসায়ী)। রাসূলের প্রতি দরুদ পাঠকারী ব্যক্তি কেয়ামতের দিন রাসূলের কাছে থাকবে। এ সম্পর্কে হজরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে।
তিনি বলেন, রাসূল (সা.) ইরশাদ করেছেন, কেয়ামত দিবসে লোকদের মধ্যে ওই ব্যক্তিই আমার অধিক নিকটতম হবে, যে ব্যক্তি তাদের মধ্যে আমার প্রতি বেশি বেশি দরুদ পাঠ করবে। (তিরমিজি)।
রাসূলের কোনো উম্মত যদি রাসূল (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠ করে তাহলে তা ফেরেশতারা রাসূলের কাছে পৌঁছে দেয়। এ সম্পর্কে হজরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে। তিনি বলেন, রাসূল (সা.) ইরশাদ করেছেন, মহান আল্লাহর কিছু সংখ্যক ফেরেশতা রয়েছেন, তারা পৃথিবীতে বিচরণ করতে থাকেন এবং আমার উম্মতের পক্ষ থেকে আমার কাছে সালাম পৌঁছে দেয়। (নাসায়ী ও দারেমি)। অন্য হাদিসে রাসূল (সা.) ইরশাদ করেছেন, তোমরা আমার প্রতি দরুদ পেশ কর। তোমরা যেখানেই থাক না কেন, নিশ্চয়ই তোমাদের দরুদ আমার কাছে পৌঁছবে। (নাসায়ী)।
কারও সম্মুখে রাসূলের নাম উচ্চারিত হলে তার উচিত হবে রাসূলের প্রতি দরুদ পাঠ করা। এ সম্পর্কে হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে। তিনি বলেন, রাসূল (সা.) বলেছেন, ওই ব্যক্তির নাক ধুলায় মলিন হোক (সে অপমাণিত হোক) যার সম্মুখে আমার নাম উচ্চারিত হয়েছে, অথচ সে আমার প্রতি দরুদ পাঠ করেনি। (তিরমিজি)। হজরত আলী (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে তিনি বলেন, রাসূল (সা.) বলেছেন-ওই ব্যক্তি বড় কৃপণ, যার সম্মুখে আমার নাম উচ্চারণ করা হয়, অথচ সে আমার প্রতি দরুদ পাঠ করে না। (তিরমিজি)।
রাসূলের রওজা মোবারকের কাছে গিয়ে তার প্রতি দরুদ পাঠ করলে রাসূল (সা.) তা সরাসরি শুনতে পান। এ সম্পর্কে হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে। তিনি বলেন, রাসূল (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি আমার কবরের কাছে এসে আমার প্রতি দরুদ পাঠ করে, আমি তা সরাসরি শুনতে পাই। আর যে ব্যক্তি দূর থেকে আমার প্রতি দরুদ পাঠ করে, তা আমার কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়।
বিশেষ একটি আমল
দুরুদে বোরহান ১০০০ বার
জীবনের সব গুনাহ মাফ হয়ে যায়
সকল সমস্যা দূর হয়ে যায়
মারাত্মক রোগ থেকে মুক্তি
নেক আশা গুলা পূর্ণ
আল্লাহর গায়েবি সাহায্য
আল্লাহর গায়েবি রিজিক বৃদ্ধি
সকল দোয়া কবুল

Опубликовано:

 

8 сен 2024

Поделиться:

Ссылка:

Скачать:

Готовим ссылку...

Добавить в:

Мой плейлист
Посмотреть позже
Комментарии : 26   
Далее