সন্ময়বাবু, অতি মূল্যবান তথ্য সমৃদ্ধ প্রতিবেদনের জন্যে অনেক ধন্যবাদ। মানুষের মৃতদেহ নিয়ে রাজনীতি করা যার অভ্যেস, তিনি এই সুযোগ কি করে ছাড়তে পারেন? দুর্ঘটনা স্থলে মানুষকে উদ্ধার করা ও চিকিৎসা করার ব্যবস্থা না করে মিথ্যার ঝুলি খুলে ফেললেন। নিশ্চিত থাকুন, মানুষ ওঁর কথা বিশ্বাস করে না।
মমতা ব্যানার্জি সত্য বলেন না মিথ্যা বলেন সেটা নিয়ে না বলে কি কারণে রেল দুর্ঘটনা ঘটলো সেটা নিয়ে বলো। সর্বভারতীয় মিডিয়া তথ্য প্রমাণ সহ কি বলেছে সেটা আগে দেখো।। রেল দুর্ঘটনার জন্য যারা দায়ী তাদেরকে বাঁচানোর জন্য বিষয়টিকে অন্য দিকে ঘুরিয়ে দেওয়া উচিত নয়
এরকম ভয়াবহ দূর্ঘটনার পর যে বা যারা রাজনীতি করতে চায় আগে তাদের কে তদন্তের আওতায় নেওয়া উচিৎ বলে আমি মনে করি। আমার মনে হয় সেই সব ব্যক্তিরাই জড়িত থাকে এই ধরনের দূর্ঘটনায়...
সুরেশ প্রভুর পর পিযুষ গোয়েল রেল মন্ত্রী ছিলেন। রেলওয়ে ইঞ্জিন তৈরির সঙ্গে যুক্ত থাকার কারণে বলতে পারি যে রেলওয়ের প্রকিত উন্নয়ন, আধুনিকিকরণ ও বিস্তার শুরু হয় পিযুষ গোয়েল মন্ত্রী থাকাকালীন। অশ্বিনী বৈষ্ণব সেই কাজ আরো কয়েক স্তর উঁচুতে নিয়ে গেছে।
সন্ময় বাবু দিদিমনির এই মিথ্যা বলা দুর্নীতি করা এবং প্রতিহিংসা পরায়নতা বাংলার বেশিরভাগ মানুষ পছন্দ করছেন আপনি আমি চিতকার করে কি হবে। এটাই বাঙ্গলার ভবিতব্য
কালীঘাটের মহিলা কেন গেছে। মিথ্যা নোঙ্গরা রাজনীতি করতে। উনি রেলমন্ত্রী থাকার সময়ের রেল কে দেউলিয়া করে দিয়েছিলেন। পর ঐ তাকে ঠিক করতে্ রেল কে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়েছিল। সব ক্ষেত্রে অপদার্থতা। অন্যের আবিষ্কার কে চুরি করে নিজের বলে চালাচ্ছে। পুরো চৌর্য্যবৃত্তির মনবৃত্তি । লজ্জা বলে কোনো পদার্থ নেই।
বিষয় হচ্ছে রেল দুর্ঘটনা। রেলের বর্তমান অবস্থা সম্বন্ধে কিছু জান কি? কিছু না জেনে সন্ময় বাবুর কথা বিশ্বাস করে কখনো এই রকম মন্তব্য করবে না। তুমিই সব বুঝ বাংলার মানুষ কিছুই বুঝে না?
সন্ময়বাবু, আপনি ভুল বলছেন। ভারতে প্রথম রেল চলাচল শুরু করেছিলেন উনি ।। এমন কি রেল ইঞ্জিন আবিষ্কার করেছিলেন উনি এবং বিশ্বে প্রথম রেলে চেপে যাত্রা করেছিলেন উনি।
আমাদের মুখ্যমন্ত্রী উত্তরবঙ্গ দৌড়ালেন একটাই কারন রাজনৈতিক ফায়দা তুলতে আর "আমি"যখন রেলমন্ত্রী ছিলাম এই করেছিলাম আর ওই করেছিলাম বলতে,"আমিত্ব" ফলাতে।আমরা জনগণ সব বুঝছি উনি ভাবছেন আমরা বুঝতে পারি না
South Eastern railway তে নিত্য যাত্রী দের জন্য দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে সেই লক ডাউন এর পর থেকে। এই নিয়ে ভিডিও করুন । অশ্বিনী বৈষ্ণ কে একটু জানান।। আমি ফেসবুক ওনাকে মেনশন করে অনেক বার জানিয়েছি বিভিন্ন জায়গা তে ফোন করেছি।। কিছুই হয়নি। আপনি এই নিয়ে ভিডিও করুন। সাউথ ইস্টার্ন রেলের উপর ভরসা উঠে গেছে নিত্য যাত্রীদের।।
একটাই প্রশ্ন বার বার রেল দুর্ঘটনা ঘটেছে অথচ গত দশ বছর ধরে সমাধান করা গেল না কেন?আর এ রাজ্যের মাননীয়া কথা না বললেই ভালো উনি মিথ্যা দিয়ে সব কিছুই বিচার করতে অভ্যস্ত তাই তাঁর কথায় গুরুত্ব দিয়ে কি লাভ?
মাননীয় সন্ময়বাবু আমরা বাঁকুড়া পুরুলিয়াবাসী , আমাদের লোকাল ট্রেনগুলো এখনও এক্সপ্রেস হিসেবে চলাচল করছে,ভাড়া এক্সপ্রেস ট্রেনের ,জনগন ভাড়া নিয়ে খুবই অসুবিধার মধ্যে আছে, আপনি ব্যাপার টা একটু নিরপেক্ষ ভাবে দেখুন।
কলকাতা মেট্রো চালু হওয়ার সময় automatic train operation , automatic train control system system installed হয়। ট্রেন ড্রাইভার ছাড়াই signal মেনে চলতে পারে- starting , speed control এবং automatic brake application system ও implemented ছিল। কিন্তু ড্রাইভার রা চাকরি যাবার ভয়ে, আন্দোলন করে তা lmplement হতে দেয়নি। এটা coil based system ছিল। টানে এর মধ্য track device চুরির সম্ভাবনা কম ছিল।
এইসব কথা বলে মিডিয়ার সামনে ।আমি আপনাকে বলছি বিজেপি আপনাকে কতটাকা দেয় প্রতিমাসে এইভাবে লেকচার দিচ্ছেন। ফিন্যান্স মিনিস্টার কে জিজ্ঞাসা করুন কোথায় কত টাকা বরাদ্দ করেছেন। বা ও লি
আপনি এই মহিলা কে বারবার ডকুমেন্ট নিয়ে বলে যান কি লাভ পেয়েছেন এই মহিলা কি মিথ্যা কথা বলা ছেড়ে দিয়েছেন এই মহিলা কে যদি কম্পিট করতে চান তাহলে ভদ্রতা ছেড়ে ওর প্যারালাল হোন
রেলে দীর্ঘদিন রিক্রুটমেন্ট নেই, মেন্টেনেন্স এর স্টাফ, লোকোপাইল্ট নেই পর্যাপ্ত। হাই স্পীড ট্রেন, বন্দে ভারত এসব জায়গায় টাকা নয়ছয় চলছে। এ রেলমন্ত্রীর লজ্জাও নেই। আর কত প্রান যাবে?
দাদা আমি আপনার বড় ভক্ত। আর এও জানি দিদি সত্যি কথা কোনো দিন বলেন না। কিন্তু দাদা আপনি একটু মোদী জি এর কাছে যদি বার্তা দেন আপনার কোনো বিশ্বস্ত সূত্রের মাধ্যমে ,অন্তত যেন বুলেট ট্রেন না করে এই কবজ যেন সব জায়গায় লাগানো হয়। আশাকরি আমার বক্তব্য বুঝতে পেরেছেন।