এসব খাবার একদিনে ভালো দেওয়া হয় বছরে একবার যখন জেলা প্রশাসন থেকে চেক করতে যাওয়া হয়। আর সারা বছর যেসব খাবার দেওয়া হয় সেসব খাবার দেশের মানুষ দেখলে অবাক হয়ে যাবেন আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলছি
Thik ase but Jeta Prappo Sheta To Dewa Uchit Tai Na Jeta Dea Apni Khete parben Na So Dewa Theke Na Dewai Ta to valo Ar Jmne Bolsen Mone Hocche Bangladesh r tk Dea Jail Chole... Jail Chole British R tk Dea Valo kore Google Dekhe asen Bangladesh r jail kara chalai @@pokamakor1114
খাবার এর গুণগত মান এবং খাবার দুইটাই মোটামুটি ভালো লেগেছে..আমার মত ক্ষুধার্থ মানুষ গুলো জেলের বাসিন্দা হতে চায়..[বাটপারি]-জেলের সাজা-প্রাপ্ত আসামি-দের শরীরের পোশাক দেখেই বোঝা যাচ্ছে তাঁরা প্রতিদিন কেমন খাবার খায় ও কি পরিবেশে রাখা হয়।
এটা নওগাঁ জেলা কারাগার,, অনেক সৃতি বিজারিত জায়গা। মনেপরে সে দিন গুলো।ঈদের দিন ছিলো, সে দিন এ খাবারের আয়োজন করেন। ধন্যবাদ জনাবঃজেলার স্যার, জনাবঃজেল সুপার স্যার, এবং জনাবঃ সুবেদার সাহেব কে।
এটা তো কোন প্রবাসী জীবন না, যে টাকার অভাবে ভিসা লাগাতে পারেনাই যে এদের এত কষ্ট দিচ্ছে কেন, এটা বাংলাদেশ স্বাধীন দেশ, এদেশে কোন অমানবিক অপরাধ ছাড়া কেউ জেলে যায়না বলেই মনে হয়, অতএব অপরাধ না করলেই হয়, ইসলামের নিয়ম বিধি আর দেশের সরকারের আইন কানুনমেনে চললেইতো আর জেলে যেতে হয়না,মহান আল্লাহ আমাদের সকল মুসলমানদের হেদায়াত দান করুন ও বুঝার তৌফিক দান করুন আমিন,
আমি নিজেও একদিন জেলে ছিলাম,অতএব আমি জানি যে জেলে কি খাবার দেয়,,,সকালে লাল আটার ১টা রুটি আর ওল্প একটু মিঠাই,দুপুরে সবাইকে ওল্প করে পরিমান মত ভাত আর ডাল বা পুইশাক দিয়ে সবজি আর রাতে কোনদিন যদি মন চায় তাহলে একদম ওল্প একটু তেলাপি বা পান্গাস মাছ ভাজা এই আর কি,,,,,,
ভাই জীবনের স্বাধীনতা কি জিনিস যদি কেও বুঝতে চান তা হলে জেলখানায় যেতে হবে,,, আর, জেল খানার খাবার গুলো কেমন না খেলে বুঝবেন না,, যেটা রান্না করে সে গুলো খাওয়া যায় না,,,
জেল জীবন অামরা দেখছি, হুম বছরে একদিন ভলো খাবার দেই, অার দিন গুলাতে সুদু, কচুর অাঁটি,তাও ভালো করে সিদ্ধ করে না,অালু ও সেম, সকালে একটা রুটি দেই,তাও অাবার কাঁচা। কত কষ্ট জেল জীবন😭😭
কেন খানকির পোলা, তোর বাপে কি জেলে নাকি যে তারে মনে কইরা কান্দস?? শালার পুত! তোর মায়েরে চুদি! জেলের কয়েদিগুলা এর যোজ্ঞ!খারাপ কাজ করে দেশের নাম খারাপ করলে তো এমন হইবই! এদের কে না খাওয়াইয়া মাইরা ফালনো উচিত! আবার তুমি খানকির পোলা কান্দ! তোমার কান্না তোর মায় এর দুদু দিয়া বাইর কইরা দিমু নে!! মাদারচোদ!!!
আল্লাহ তা‘আলা বলেন, وَلۡيَعۡفُواْ وَلۡيَصۡفَحُوٓاْۗ أَلَا تُحِبُّونَ أَن يَغۡفِرَ ٱللَّهُ لَكُمۡۚ [النور: ٢٢ অর্থাৎ “তারা যেন ওদেরকে ক্ষমা করে এবং ওদের দোষ-ত্রুটি মার্জনা করে। তোমরা কি পছন্দ করো না যে, আল্লাহ তোমাদেরকে ক্ষমা করে দিন?” (সূরা নূর ২২ আয়াত)
Vai jhagra korben please! Bujhte pareni hoyto. Amio 1st abak hoye gechilam fry bollam r uni bollen free. Tar por bujhte parlam uni bujhte pareni. Please vai erokam jhagra korben baje galagali den na. Vebe dekhun amader o maa ache. Amader maa k o keu erokam bolle koto ta kharap lagte pare. Jodi mono vul hoye thake khama korbe vai.
ও আল্লালে এই সব খাবার জেলে দিচ্ছে,তাহলে তো সবাই এখন নিজ বাড়ি ঘর ছেড়ে জেলে যেতে চাইবে,বাজারে জিনিস পাতির দাম বাড়ছে,সেইখানে বিনা পয়সায় এতো ভালো খাবার,ছেলে বুড়ো সবাই ছুটবে জেলে,কষ্ট করেকাজ কর্ম করা ছাড়া খাবার পেলে কেউ কি বসে থাকবে
আরে ভাই এই খাবার দেওয়া হয় বিশেষ বিশেষ দিনে ,,প্রতিদিন দেওয়া হয় না,,,প্রতিদিন দেওয়া হয় ,,সকালে একটি রুটি,,দুপুরে এক বাটি বাট সাথে আছে এক টুকরো মাছ,,আর ডাইল,,আর রাতে এক বাটি বাট,আর সব্জি,,,হে তবে আগের তুলনায় ,অনেক,অনেক,গুন ভালো মানের খাবার দেওয়া হয় আসামিদের,,,,
যে সব খাবার জেলাখানায় কয়েদীর কে দেওয়া হয় তা যদি নিজ চোখে দেখতেন, তাহলে বুঝতেন কি খাওয়াচ্ছে তারা, কোনো পরিস্কার, পরিচ্ছন্ন নাই, টাকা দিয়েও ভাল জিনিস পাওয়া যায় না, এক দিন খাওয়াইয়া পুরো 364 দিনের সুনাম অর্জন করে তারা। নিজের অভিজ্ঞতার থেকে বলেছি। পাঙ্গাস মাছ রান্না (ভাজা) করে 1 পিস করে দেওয়া হয়, ভাত দেখলে মন চাই না খেতে, তারপরেও খাইতে হয়। আবার কিছু বলাও যাবে না। এই গুরো করে অনলাইলে দিয়ে মানুষদের কে, সরকারকে দেখায় আর কিছু না।
a gula 16 December er khabar.bochor a 16 December a a khabar deya hoy.r sara bochor mula r patla dal deya hoy....onk a na vuija onk comments korcn.so ami deke aschi apnader darona vul.jeil er bithor manus onk koste ase.....
এদের মুখ দেখেয় আমার মায়া লাগলো অনেক কষ্ট পেলাম ভাই জতোই ভালো খাবার দেন না কেনো আপনারা মনে কচ্ছেন ওরা অনেক সুখে আছে তাই না আরে ওদের সুখ অনেক আগেই মারা গেছে
এই খাবার টা বিশেষ কোনো দিনে দেওয়া। তাছাড়া জেলের খাবার খাওয়া খুব কষ্টকর। তবে সরকারি ভাবে যতটুকু দেওয়ার নিয়ম আছে সেটাওও সালা জেলার আর সুপার মিলে হাফ % রেখে দেয়। আর হাফ আসামি কে দেয়। আমাদের দুরনিতীর দেশ। এই দেশে যতো সরকারি লোক আছে তার ভিতরে আমার মনে হয়না। যে সেখানে এক জন সত লোক আছে। সবাই দুর্নিতির সাথে জড়িত।
কারাগার জেলখানা ইসলামী সভ্যতায় ছিলনা- ইসলামী সভ্যতায় কারাগার বলতে কিছু নেই। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কারাগার নির্মাণ করেন নাই। বদরের যুদ্ধের যেসব যুদ্ধাপরাধী ও দুর্ধর্ষ বন্দি যুদ্ধ করতে এসে বন্দি হয়েছিল তাদেরকে তিনি সাহাবীদের মধ্যে ভাগ করে দিয়েছিলেন। সাহাবীরা নিজেদের খাবার ওদেরকে খাওয়ালেন এবং নিজেদের পোষাক তাদেরকে দিলেন। এরপর খুব দ্রুতই তাদের বিচার হয়। আর্থিক মুক্তিপণের মাধ্যমে তাদেরকে মুক্তি দেওয়া হয়। হাজার বছরের ইসলামী শাসনের মধ্যে পৃথিবীর কোথাও কারাগার এবং জেলখানার নিষ্ঠুরতা ছিলনা। জেলখানায় রেখে মানুষকে তিলে তিলে ধ্বংস করার কোনো সুযোগ ইসলামে নেই। উপমহাদেশে মুঘল আমলে যদিও বাদশা-তন্ত্র প্রচলিত ছিল সেখানেও কারাগার বলতে কিছু ছিল না। বড় বড় অপরাধীদেরকে কোন দুর্গ ও কেল্লার মধ্যে কিছুদিন বন্দী রাখা হতো কিন্তু কারাগার নামের এই ধরনের বাণিজ্য এবং অনৈতিক চর্চার জায়গা, জুলুম-নির্যাতনের আখড়া তারাও বানায় নাই। ব্রিটিশ আমলে যখন এদেশের মানুষ সব দিক দিয়ে লাঞ্চিত হয়েছে সমস্ত সুযোগ সুবিধা হাতছাড়া হয়েছে এবং চিরদিনের জন্য তারা হতদরিদ্র হয়েছে, ওদের নিষ্ঠুরতায় যখন লক্ষ লক্ষ মানুষ উপবাসে মৃত্যুবরণ করেছে, ওরা দেশপ্রেমিক মুক্তিযোদ্ধাদেরকে প্রকাশ্যে ফাঁসি দিয়েছে তখনই ঐ স্বাধীনচেতা মানুষদেরকে শাস্তি দেওয়ার জন্য আরেক ব্যবস্থা ও প্রকল্প হাতে নিয়েছিল। তখনই তারা ভয়ঙ্কর সব কারাগার নির্মাণ করেছিল। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর উচিত ছিল, সেই কারাগার ভেঙ্গে চূর্ণ-বিচূর্ণ করা। যেখানে আমাদের পূর্বপুরুষদের, ওলামায়ে কেরামের রক্ত ঘাম এবং নিশি দিনের অশ্রুমালা জমা ছিল সেই চিহ্নগুলো কোনোভাবেই ঠিক রাখার প্রয়োজন ছিল না। কিন্তু দুঃখের বিষয় সেসব কারাগার টিকিয়ে রাখা হয়েছিল। আজকে বাংলাদেশে 69 টির মত কারাগার আছে। এই কারাগারের সংখ্যা বাংলাদেশ আমলে বৃদ্ধি পেয়েছে। কারাগারগুলোতে যেভাবে আইন ও মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয়, যেভাবে মানবতার অবমাননা হয়, যেভাবে সেখানে বিচারের বাণী নিভৃতে কাঁদে তাতো আমাদের রাজনীতিকরা লেখাজোকাতে প্রকাশ করেছেন। এখন এত বেশি মানুষ হাজত খাটছে মে সেখানে তিল ধারণের ঠাঁই নেই। যেখানে মানুষ থাকতে পারে ৪২ হাজার সেখানে 82 হাজারের বেশি মানুষ কারাগারগুলোতে আছে। এতগুলো মানুষ একসঙ্গে ঘুমানোর জায়গাও পায় না। পালাক্রমে তারা কারাগারে ঘুমিয়ে থাকে। প্রসঙ্গত বলতেই হয়, যে জাতি দুইশত বছর পর্যন্ত সংগ্রামের পর সংগ্রাম করেছে স্বাধীনতার স্বাদ পাওয়ার জন্য আজকে স্বাধীন দেশেই আমরা যে পরস্পর ক্ষমতায় আসছি যাচ্ছি আর কারাগার বৃদ্ধি করছি আর এভাবে কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে মানুষকে তিলে তিলে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছি এটা কি স্বাধীনতার কাঙ্খিত স্বাদ আস্বাদন করানো হচ্ছে জাতিকে? তারা কেন সংগ্রাম করেছিল স্বাধীনতা চেয়েছিল তার শাস্তি কি দেওয়া হচ্ছে এখানে? আপনারা দেশটি কার আদেশে চালান? কারা নেতৃত্ব দেন? কারা জাতিকে নিয়ে ভাবেন? কারা এই জাতিকে ধ্বংস করার জন্য শাস্তির নতুন নতুন আইন তৈরি করেন? আপনাদেরকে বেতন দেয় কারা? পরিচালিত করে কারা? যাদের রক্ত মাংসের উপর দাঁড়িয়ে আপনারা রাজনীতি করেন তাদের কাছে অবশ্যই আপনারা দায়বদ্ধ। আল্লাহর কাছে সকল দেনা আদায় করতেই হবে। আমার অনুরোধ থাকবে কারাগারগুলো ভেঙে টুকরো টুকরো করে দেন এবং বিচার ব্যবস্থার বিশাল বহর কমিয়ে ফেলুন। দেশকে সততার উপর শাসন করেন। পেশাজীবী উকিল ও আইনজীবীগণকে জাতি গঠনের মৌলিক কাজগুলোতে নিয়োজিত করেন। অপরাধ বিলুপ্ত হয়ে যাবে। অপরাধী কেউ থাকবে না। মনে রাখবেন এখানে 92 ভাগ মানুষ মুসলমান। অপরাধ করবে না। আপনারা নিয়মের মধ্যে আসেন। ঠিক হয়ে যাবে।
না,ওদের সব সময় ভালো খাবার দেয়া হয় না। হতে পারে কোন মন্ত্রী, বড় অফিসার বা বিদেশী রাষ্ট্রদূত বা মন্ত্রী আজ জেলে আসছে। রোজ ঐ রকম খাবার দিলে খাবারের লোভে লোক তো জেলে গিয়ে আরাম করতে চাইবে। ওরা অপরাধী ওদের আর যা ই হোক সরকার "জামাই আদর" করে না ।
