টিকিট কাটতে গেলে পাবেন না কিন্তু ট্রেনে উঠে দেখবেন সিট ফাঁকা। সেগুলো এ্যাটেন্ডেন্সরা সহ ট্রেনের কর্মচারীদের যোগসাজশে সেগুলো বিক্রি করে দেয়। ট্রেনের দুর্নীতির লাগাম টেনে ধরার লোক বাংলাদেশে মনে হয় আসবে না।
গত সপ্তাহে কুষ্টিয়া গেলাম এসি কম্পার্টমেন্টে। কিন্তু সেখানেও স্ট্যান্ডিং টিকিটের লোকজন গিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে। এটাকেও বন্ধ করতে হবে। আমরা বেশি টাকা দিয়ে টিকিট করেছি একটু স্বাচ্ছন্দ্যে যাওয়ার জন্য কিন্তু স্ট্যান্ডিং যাত্রীদের ভীরে সেই কম্পার্টমেন্টের কেউ কাংখিত স্টেশনে নামতে পারেনি, পরের স্টেশনে নামতে হয়েছে।
ঢাকা থেকে চট্রগ্রাম গেসিলাম ৭ মাস আগে লাইনে দাঁড়ালাম টিকিট নাই কিন্তু রেলওয়ের নিরাপত্তা বাহিনীর একজন এসে আমাকে জিজ্ঞাস করে টিকেট লাগবে কিনা বেশি দামে কিনতে হবে বাধ্য হয়ে নিলাম কিন্তু চট্রগ্রাম আসা পরযনন্ত আমার পাসে সিটটা খালি ছিলো ব্যাপার টা বুজলাম না😮এই দেশের পত্যেক্টা সেক্টর এভাবে চলতেছে এই অবস্থা থেকে দেশের মানুষের মুক্ত করেন আপনারা, ছাত্রদের রক্ত দিয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়ার দায়িত্ব আপনাদেরকে দিয়েছে তাই কঠর ভাবে দুরনিতিবাজদেরকে এইসব পদ থেকে সরিয়ে দেন অনেক পত্যাশা করি আপনাদের কাছে
২৪ সালের কুরবানির ঈদে কমলাপুর থেকে সোনাতলা, টিকিট কাটছি টাকা নিছে ৬৫০, যেখানে মূল্য ছিলো ৫১০ টাকা,বিষয় টা খতিয়ে দেখবেন এটাকি আদৌকি কোনো নিয়ম আছে, মূল্যর চেয়ে অধিক টাকা নেয়ার।
আসলে রেলের ব্যপারটা একটু গভীর ভাবে দেখা উচিৎ ত্রিশ পর্য্যন্ত একটা রেলের টিকিট কিনতে পারিনি,এবং অন্য সময়ও চট্টগ্রাম যাবো ভালো রেলে তাও টিকিট নাই একদিন আগে নাই দুইদিন আগে নাই তবে টিকিট যায় কোথায়?
স্যার এই কর্মচারী/কর্মকর্তাদের বিরুদ্বে কোন ধরনের সুযোগ না দিয়ে কঠোর ব্যাবস্খ গ্রহন করতে হবে। আর ট্রেনের ভিতর থেকে জাতীয় পরিচয়ের মাধ্যমে টিকিটের বিকল্প ব্যাবস্থাও রাখতে হবে।এবং আকস্মিক পরিদর্শনের ব্যাবস্থা করতে হবে।
তাদের প্রত্যেককে আইনের আওতায় আনতে হবে, এবং তাদের পরিবর্তন নতুনত্ব কর্মচারী রাখা হোক। তারা হচ্ছে সরকারি রেলের দোসর লুটেপুটে খাওয়ার জন্য রেলের কর্মচারী হইছে, তাদের একমাত্র স্থান হইছে জেলখানা তাদের পরিবর্তে নতুন বা সৎ ভালো কর্মচারী রাখা হোক,
এই চোরদের হাতেই রেলের টিকিট কতো দিন থাকবে, একটি Software ব্যাবহার করে টিকিটের মূল্য বৃদ্ধি করা হয়েছে এটি জনগণের উপর জুলুম । এই টিকিট বিক্রি আরেকটি কোম্পানিকে ইজারা দিতে হবে কেন ?
ভ্যাট এবং ইনকাম ট্যাক্স নিয়ে আমাদের দেশে যে দুর্নীতি হয় এবং দুর্নীতি করতে আমাদেরকে বাধ্য করা হয় নিয়ম-শৃঙ্খলা গুলো এভাবে তৈরি করা হয়েছে যাতে আমরা দুর্নীতি করতে বাধ্য হয় ইনকাম ট্যাক্স 10% এবং ভ্যাট 15% পরিবর্তে 2% এবং 5% করা উচিত যাতে বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিক ট্যাক্স এবং ভ্যাট দিতে পারে।
বর্তমানে যে ইনকাম ট্যাক্স এবং 6:01 ভ্যাট নির্ধারণ করা আছে বড় বড় কোম্পানি বলেন আর সাধারণ ব্যবসায়ী বলেন আর বড় বড় ব্যবসা সবাই চুরি করতে বাধ্য। অন্তর্বর্তী সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলতে চাই ভ্যাট এবং ট্যাক্স এমন একটা পারসেন্টেন্স এ নিয়ে আসেন যাতে সবাই ট্যাক্স দিতে পারে ট্যাক্স ভ্যাট দিতে যাতে কেউ ভয় না পায়। এমনকি যারা বর্তমানে ভ্যাট ট্যাক্স দিচ্ছে তারা সঠিক ভাবে দিচ্ছে না। অফিসের সঙ্গে লিয়াজু করে ভ্যাট জমা দেয় অর্থাৎ আমার ফ্যাট যদি হয় 7000 টাকা অফিসে জমা দিলাম 4 হাজার আমাকে ভেটের কাগজ দেবে 2000 টাকার এটা মিথ্যা না প্রমাণিত । বাকি 2000 টাকা অফিস খরচ হিসেবে তারা এটা রেখে দেয় এই টাকাটা সরকারি খাতে জমা হয় না।
মাননীয় উপদেষ্টা সাহেব আমাদের দেশের সমস্যা কি জানেন সঠিকভাবে আইডি কার্ড ব্যবহার করা হয় না প্রত্যেক নাগরিকের কাছে যদি আইডি কার্ড থাকতো তাহলে আইডি কার্ড শো করে টিকিট কাটার নিয়ম করা দরকার দেখবেন সব ধরনের সব ধরনের ভোগান্তি বন্ধ হয়ে যাবে
আমরা বাইরে থাকি আমরা জানি আমরা দেখি বাচ্চাদের পরিচয় পত্র থাকে সবসময় সাথে কেননা বাসে উঠার সময় তার একটা টিকিট কাটার জন্য পরিচয় পত্রটা দরকার হয় তাই আমি চাই বলতে যেন বাংলাদেশে প্রত্যেক নাগরিকের ভোটার আইডি কার্ড সবার থাকা উচিত শুধু ভোট দিতে কালে আইডি কার্ড শো করতে হবে আর না হয় করা যাবে না এটা কিন্তু ঠিক না প্রত্যেক বিদেশি নাগরিকের একটি করে আইডি আছে তাই আমি চাই প্রত্যেক নাগরিকের একটা করে আইডি কার্ড থাকলে অনেকটা দুর্নীতি