মানুষের জন্যে ভাবা, করার অনুভূতি এখনও প্রমাণ করে, মনুষত্ব বেচেঁ আছে।গত বছর দেশে সবাই এর পড়াশুনা তে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়া টাও,সেই অনুভূতির প্রতিফলন।
ভীষন হৃদয় জোড়া ব্যবস্থা, এটুকুই তো আমাদের সংস্কৃতি, প্রতিবেশীরাও একটা পরিবার। আজকাল যদিও বিশেষ চোখে পড়ে না। তবুও আপনার এই সুন্দর ভ্লগে মনটা ভরে গেল।
লুচি ভাজার টেকনিক টা কিন্তু হেব্বি ভালো। চটপট পিৎজা কাটার দিয়ে তিনকোনা লুচি তাও একসাথে চারটি করে তৈরি হয়ে যাচ্ছে😅😅😅 আপনি সত্যিই বুদ্ধিমতী❤❤❤ ভালো থাকবেন 😊
রত্না মুখার্জী পূর্ব বর্ধমান।তোমার এই প্রতিবেশী কে দেশ থেকে আসার পর খাবার দেওয়া আমার খুব ভালো লাগলো।আমার পুরনো স্মৃতি মনে পড়ে গেলো।আমার স্বামী কর্ম সূত্রে ঝাড়খন্ডে থাকতেন।তখন তো ট্রেন বাসের এতো সুবিধা ছিলনা আমরা ছোটো বাচ্চাদের নিয়ে গিয়ে খুব ক্লান্ত থাকতাম।অনেক বাঙালি পরিবার আমাদের খাবার দিতো আমিও তারা এলে খাবার তৈরি করে খাওয়াতাম।কলিয়ারি এলাকা তো কলোনি মতো।!সেখানে জঙ্গল নদী পাহাড় এইসব।বাজার দোকান সব দূরে।সপ্তাহে একদিন হাট বস তো।আমার খুবই ভালো লাগলো এটা জেনে যে বিদেশেও প্রতিবেশীরা এমন নিজের আত্মীয়র মতো ভাবে।তোমরা সবাই ভালো থেকো মা।
এমন কেউ নেই যে তোমার vlog দেখে না। দেশের মেয়ে হয়ে বিদেশে গিয়ে কত্ত সুন্দর করে আমদের রীতি রিয়াজকে তুমি বজায় রেখে দৈনন্দিন জীবন যাপন করছো। খুব ভালো লাগলো দিদি তোমায় দেখে। আর প্রত্যেক দিন তোমার vlog দেখি আমি। টুকটুক করে সব আগের vlog গুলোও দেখছি। তুমি আরো অনেক এগিয়ে যাও। আমরা ওয়েস্ট বেঙ্গল এর সবাই তোমায় অনেক ভালোবাসি।💓💓💓💓💓💓
তোমার এই ব্লগটি দেখে আমার সেই নিজ দেশে পরবাসী, নাগাল্যান্ডের সেই এগারটি বছরের কথা মনে পড়ে গেল। সেখানেও এই রেওয়াজটি খুব প্রচলিত ছিল। কেবলমাত্র দীর্ঘ ছুটির পর বাড়ি থেকে ফেরার পরেই নয় ,বাড়িতে ছুটি কাটাতে যাবার আগেও 2/1টি দিন প্রতিবেশীদের বাড়িতে নিমন্ত্রণ থাকতো নয়তো খাবার পাঠিয়ে দিতো। আপনজনদের ছেড়ে দূরে থাকলে তখন প্রতিবেশীরাই আপনজন হয়ে ওঠে।তোমার প্রতিবেশীদের দেওয়া উপহার গুলোও খুব সুন্দর। পার্কের সান্ধ্য ভ্রমণ করে মন ভরিয়ে দিলে ।অতি সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য। ভাল থেকো।❤❤❤❤
সুদূর আমেরিকাতে একজন ভারতীয় বন্ধুর পাশে আরেকজন ভারতীয় বন্ধু সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিচ্ছেন এই ব্যপারটাতে মনটা ভরে গেলো। মানুষ মানুষের জন্য ভূপেন হাজারিকার ওই গানটার কথা মনে পরে গেলো।
খাবার দেবার নিয়ম টা খুব ভালো লাগলো। পূজোর ছুটিতে বেড়াতে গিয়ে যেদিন ফিরে আসি সেদিন ওই একই অনুভূতি আমাদেরও হয়। খুব ভালো হতো যদি এই ব্যাপারটা আমাদের এখানে চালু করা যেতো।
আপনি সর্ব গুণে পারদর্শী। আপনার রান্নাবান্না করা কথাবার্তা সমস্ত কিছু সাজানো গোছানো কিভাবে নিজেকে করলেন বড় আশ্চর্য লাগে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ও আপনার পরিবারের সকলকে । সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন । আরো কিছু দেখব আপনার মাধ্যমে এটা আশা রাখলাম ,। নমস্কার ,।
দিদিভাই অতীতের সৃতি যখন মনে পড়ে যায় মনের ভেতর একটা মিষ্টি ঢেউ খেলে যায়। ভূতের ভয় আর তেতুলগাছ এই দুটো শব্দ যেন একে অপরের সঙ্গে যুক্ত।পরের জন্য কিছু করা এতো ঈশ্বরকে পাওয়ার একটা দিক তাই দিদিভাই খুব খুব সুন্দর থাকুন❤️😇
একদম ঠিক বলেছো...... দেশ থেকে যখন নিজেদের কর্মস্থানে ফেরা হয় পরিবার নিয়ে, তখন কোনো প্রতিবেশী যাই খাবার হোক না কেনো দিয়ে যায় সেটা যে কি অমৃত লাগে কী বলবো।😊😊তোমার এই দেওয়াটা খুব ভালো লাগলো।❤❤ পার্ক টার গাছগুলোর ফুলগুলো খুবই সুন্দর।মেহা খুব সুন্দর রং টা করেছে।👌👌খুব ভালো থেকো সকলে।❤❤❤
দারুন লাগলো ভিডিওটা। সত্যি দিদি বাইরে থেকে বেরিয়ে এসে রান্নাঘরে ঢুকতেভালই লাগে না ।কেউ কিছু করে দিলে খুবই আনন্দ হয় ।আর তুমি যে তেতুল গাছের গল্পটা বললে তার সঙ্গে বাঁশ গাছ আছে ।এই দুই গাছের তলা দিয়ে যেতে গেলে একটা ছড়া আমরা মনে মনে বলতাম। সেটি হল ভূত আমার পুত ।পেত্নী আমার ঝি। বুকেআছে রাম লক্ষণ ।করবে আমার কি ।তার সাথে রামরাম তো বলতাম ।খুব ভালো লাগলো। ছোটবেলার কথা মনে পড়ে গেল ।তোমরা সবাই খুব ভালো থেকো। লাভ ইউ দিদি ❤️❤️❤️❤️
আমি ছোট বেলা আসাম এ ছিলাম।যখন কেউ এ রকম কোনো জায়গা থেকে ফিরত, চা বিস্কুট,দুপুরের খাবার নেমন্তন্ন পেতাম পাশের বাড়ি থেকে।আমরা অইল কোয়ার্টার এ থাকতাম।সব জায়গায় মানুষ এক পরিবার এর মতন।আমি জানি এই আন্তরিকতা।
ম্যাডাম আমার বয়স 62 বছর।আমার বাড়ি বালিতে (হাওড়া)। আমার খুব আমেরিকা দেশটা কে দেখার ইচ্ছা ছিল। তা এ জীবনে হল না। তাই আপনাদের ভিডিও গুলি নিয়মিত মন দিয়ে দেখি।খুব খুব ভাল লাগে। আপনাদের মাধ্যমে আমেরিকা কে দেখার সুযোগ হয়। দুধের সাদ ঘলে মতো।আপনার আর দাদার জন্য অনেক ধন্যবাদ ও শুভ কামনা আর মেহু আর রামাবুড়ির জন্য অনেক অনেক ভালবাসা ও আদর।
সত্যি মহুয়া কোন জায়গা থেকে বেড়িয়ে বাড়ি ফেরার পর কারুর কাছ থেকে অন্তত একবেলার জন্য হলেও খাবার পাওয়া যায় তখন মনে হয় হাতে স্বর্গ পেলাম, কিছুসময়ের জন্য খুব নিশ্চিন্ত লাগে, খুব ভালো থেকো সবাই ❤️❤️❤️❤️
তোমাদের ওখানে খাওয়ার পাঠানোর রীতিটা অনেকটা আমাদের এখানকার মত আমি west Bengal এর বাইরে থাকি আমাদের এখানেও কেউ বাড়ির থেকে এলে কেউ না কেউ খাওয়ার পাঠায়।❤❤❤ ভাল থেকো মহুয়া পরিবার নিয়ে।😊
তোমার প্রতিটি ব্লগ আমি এবং আমার ছেলে ভাত খেতে বসে রোজের দেখি। আমি আমার ছেলেকে বলি যে এই আন্টির বাড়ি আমাদের মেদিনীপুরে। তখনো বলে যখন আন্টি আবার আসবে মেদিনীপুরে তখন আমরা দেখা করতে যাবো।
এই রীতিটা কিন্তু দেশের মধ্যেকার প্রবাসীদের মধ্যেও আছে। দেশের বাড়ি থেকে ফিরে প্রতিবেশীর হাতে র চা কফি বা শরবত এবং দুপুরের খাবার খেয়ে তবে শেষ হয় ছুটি😂
দিদি আপনি এত সুন্দর সাবলীল ভাবে ভিডিও করেন আর আপনার এত সুন্দর গুছানো কাজ দেখে নিজে যতই ক্লান্ত হই না কেন ঠিক একটা অনুপ্রেরণা পাই এইভাবেই গুছিয়ে রান্নাবান্না, ঘর সংসার করার জন্য 😊🥰 আজকেই যেমন ভাবছিলাম ক্লান্তির জন্য বাইরে থেকে খাবার আনাবো কিন্তু আপনার ভিডিওটা দেখে আমাদের বর বউ দুজনেরই খুব লুচি খাবার সখ হলো 😅 এদিকে আমরা ভারতের যে প্রান্তে থাকি বাঙালী খাবার কোথাওই কিনতে পাওয়া যায় না। তাই এখন দুজনে মিলেই রান্নাঘরে চললুম লুচি তরকারী বানাতে 😊
অনেক অনেক ভালোবাসা আপনাদের পরিবারের সকলকে🥰 সেইদিন আমার খুব ভালো লেগেছিলো যে আপনি বললেন এই স্ট্রবেরি 🍓গাছটা পশুপাখি দের খাওয়ার জন্য 🐇🕊❤❤ Jet lag ঘুমের সমস্যা বা থকান যাই বলেন এটা নাকি হয় না যদি আপনি Airport থেকে আপনার বাড়ী পর্যন্ত খালি পায়ে যান … এটা আমার কথা নয় শুনেছি …. আমার মনে হয় এটা করা possible না … আপনারা সকলেই অনেক সুন্দর ❤❤❤❤