biplab biwas : সনাতনের পিন্ডি চটকাই ! আসলে ওরা মানুষ ! তুমি হলে পারতে না মনে হয় ! আমি মুসলমান হয়েও হিন্দু মেয়ে বিয়ে করেছি ! আমি মুসলিম বিয়ে করলে এতো সুখী হতে পারতাম না !
Priya shivananda ekjon HINDU R KONO RIGHT NEI muslim ke biya kora jodi kono Hindu chele muslim meye ke biye kore baa kono Hindu meye muslim chele ke biye kore tahole tader ke mere fela uchit
আত্মীয়দের যতোই খাওয়াও বদনাম, সমালোচনা করবেই| নিষ্পাপ শিশুদের সঙ্গে নিয়ে এই যে সুন্দর অনুষ্ঠান আপনারা করলেন, নিজেদের আনন্দ বাচ্চাদের সাথে ভাগ করে নিলেন, সর্ব শক্তিমান নিশ্চয়ই আনন্দিত হবেন|
একদম ঠিক করেছেন এটাই সবথেকে খুব খুব ভালো কাজ দুজন দুজন কার মনে এক থাকলে কোন জাত কোনো বাধা কোনো বিঘ্ন কিছু কাজ করবে না তাই তোমরা খুব খুব সুখে থাকো ভালো থাকো মানুষ সব এক কিন্তু চিন্তা ধারা টা আলাদা আলাদা তাই মানুষ মানুষের জন্য এই যে বিবেক শক্তি যার মনে থাকবে সেই হবে মানুষ এই দাদা আর বৌদির আশীর্বাদ করছি উনারা খুব খুব সুখে থাকো কোনদিন কোন বাঁধা না আসে
Muslims maya kono vahbai sidur dita parana😡😠😂 Ata sompurno Islam birodhi. Ar South India chara vahrot ar onnano Muslim dar akti ongsho ka Hindue bola jaie. Karon Tara Hindhu culture a boro houai Hindhu dar moto jibon Japan koro, mondir a gia puja paja kora😂😂😠😠😂😂😂
দাদা এখানে ফতোয়া দেবার কিছুই নেই। যেখানে সারা পৃথিবীতে শত শত মানুষ মুসলমান হচ্ছে আর সেখানে এই মেয়েটা ইচ্ছা করে নিজেকে দংশের পথে ঠেলে দিয়েছে। জীবনে অনেক ভালোবাসার কাহিনী দেখেছি । মেয়ে কিংবা ছেলে হিন্দু থাকলে মসুলমান হয়। এই প্রথম দেখলাম কোনো মসুলমান মেয়ে হিন্দু হলো।
সচরাচর বিবাহিতা মহিলাদের মধ্যে শাঁখা ও সিঁদুর ধারণের যে প্রথা প্রচলিত রয়েছে, সেই প্রথা হলো প্রাগার্যকালীন এক প্রথা। ভারতবর্ষে আর্যদের আগমনের অনেক আগেই ভারতবর্ষের প্রাচীন সভ্য নাগ জাতির বিবাহিতা মহিলাদের মধ্যে শাঁখা ও সিদুর ধারণের প্রথা প্রচলিত ছিল। নাগ সভ্যতার সঙ্গে আর্য সভ্যতার পারস্পরিক সহাবস্থান-জনিত কারণে নাগ-সভ্যতার সঙ্গে আর্য সভ্যতার অনিবার্য সংমিশ্রণের ফলে এই উভয় প্রকার সভ্যতার দ্বারা এনভয় প্রকাশ সভ্যতায় প্রভাবিত হয়। বিবাহিত মহিলাদের অনুকরণে বিবাহিত মহিলাদের মধ্যে সিঁদুর ধারণের প্রথা প্রচলিত হয়। সিঁদুর ধারণের কোনো বৈদিক মন্ত্র নেই। এ প্রসঙ্গে শাস্ত্রে বলা হয়েছে,--" সিন্দুরম্ নাগসম্ভবম্ ' অর্থাৎ " নাগ জাতির দ্বারাই সিঁদুরের প্রবর্তন হয়েছে ' । এর ফলে বোঝা যায় যে,হিন্দু জাতির দ্বারা সিঁদুরের প্রবর্তন হয় নি। নাগ জাতির বিবাহিত মহিলাদের সিঁদুর ধারণের অনুকরণেই হিন্দু জাতির বিবাহিত মহিলারা সিঁদুর ধারণ করতে শুরু করেন। হিন্দুরা বিভিন্ন সময়ে প্রয়োজন অনুযায়ী বিভিন্ন অহিন্দু সম্প্রদায়ের প্রথা অনুকরণ করে থাকে। মুসলিম মা বোনেদের অনুকরণে হিন্দু মা-বোনেরা সালোয়ার-কামিজ পরেন। মুসলিম পুরুষদের অনুকরণে হিন্দু পুরুষরা পাজামা-পাঞ্জাবি পরেন এবং লুঙ্গি পরেন। ইউরোপ, আমেরিকা প্রভৃতি পাশ্চাত্য রাষ্ট্রের খৃষ্টান সম্প্রদায়ের পুরুষদের অনুকরণে হিন্দু পুরুষরা ব্যাপকভাবে এখন প্যান্ট-শার্ট পরেন। অজস্র ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্যেও যুগে যুগে হিন্দুরা উদার মানসিকতার পরিচয় দিয়েছেন বলেই ভারতবর্ষের মতো এক বিশাল হিন্দুপ্রধান রাষ্ট্র আজ ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। তথাপি অনেকেই উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে হিন্দু জনগণের অবমূল্যায়ন করে থাকেন। এই ধরনের প্রবণতা আমাদের কাছে অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক।
ঈশ্বর তোমাদের মঙ্গল করুক। পিছন ফিরে তাকানোর কোন দরকার নেই। মুসলমান সমাজ এটা না মেনে নিলেও তোমরা তাতে কোন গুরুত্ব দিও না। কোনোদিন কোনো চাপের কাছে নতি স্বীকার করবে না।
Kto sundor ekti Mon choiye jaua mollyaban matobad krlen Bhai. Ki bole je aponake opokritu janabu seitar bolar Kono vasa koje pacchi na.aponer joy jok .insallah.
অনেক আছে। তবে তুলনামূলক কমের কারন দুটি। (1) মুসলিম মেয়েদের বোর্খাবন্দী থাকাতে হিন্দু ছেলেদের সাথে মেলামেশার সুযোগ প্রায় নেই। (2) মুসলমানদের মধ্যে ধর্মীয় অন্ধ বিশ্বাস ঢুকানো থাকে যে যাদের সন্তান ইসলাম ত্যাগ করবে তারা জান্নাতে যেতে পারবে না। অর্থাৎ এই ক্ষেত্রে মেয়েটির মা বাবা জাহান্নমে মানে নরকে যাবে। তাই অনেক ক্ষেত্রে তারা নিজের মেয়েকে হত্যা করতে পিচপা হয় না। প্রথমে তারা চাইবে, ছেলেটি ইসলাম ধর্ম গ্রহন করুক।
