মুসলিম ব্যাকগ্রাউন্ড হওয়া সত্ত্বেও আসিফ মহিউদ্দিন ভাইয়ের চিন্তা ভাবনা কি করে এত মুক্ত হয় সেটা ভেবেই অবাক লাগছে। এত আকর্ষনীয় কথাবার্তা যে কোন মানুষ প্রভাবিত হতে বাধ্য। অসংখ্য ধন্যবাদ।
আসিফ মহিউদ্দীন এবং ওনার মত আরো অনেকে যারা ইসলাম নিয়ে কাজ করছেন তাদের সবার প্রতি আমার শুভ কামনা । ধর্ম শব্দ টির যে মূল অর্থ সেটির সঙ্গে আজকের প্রচলিত কতগুলি সংকীর্ণ পুস্তক নির্ভর ধর্ম এক নয় । যে কারণে অখন্ড ভারতে আদি কাল থেকে আজ পর্যন্ত খন্ডিত ভারতেও সেইরূপ কোনো সংকীর্ণ পুস্তক নির্ভর কোনো ধর্ম নেই । পরবর্তী কালে সামাজিক ক্ষমতা ও তার অপব্যবহার ও অপশাসনের ফলে মূল সংস্কৃতির মধ্যে থেকেই কিছু পৃথক সম্প্রদায় তৈরি হয় যেগুলিকে বর্তমানে প্রচলিত ভাবে ধর্ম বলা হয় , যেমন শিখ, জৈন, বৌদ্ধ, ইত্যাদি । হিন্দু কোনদিন ই কোনো সংকীর্ণ অর্থে ধর্ম নয় । এটি হলো আদি জ্ঞান ও সংস্কৃতির গবেষণা পত্রের মত ,যার উপর ভিত্তি করে আদিমতা থেকে আজকের সভ্যতা দাঁড়িয়ে আছে । ভাবুন 10/15 হাজার বছর আগে ব্যাকরণ সমেত একটি ভাষা তৈরি হচ্ছে ,সেটি হলো সংস্কৃত , আর তার মাধ্যমে হাজার হাজার বছর ধরে সম্মিলিত ভাবে বেদের মত একটি resarch work রচিত হচ্ছে । কিন্তু পাঁচ হাজার বছর আগে পর্যন্তই তার শেষ রচনা পাওয়া যায় , কোনো অজ্ঞাত কারণে পরবর্তী কালে বেদের আর কোনো devlopment এর নিদর্শন পাওয়া যায় না । উপরি উক্ত বেদের চার টি খন্ডের বিষয় বস্তু ছিল সঙ্গীত শিল্প অর্থশাস্ত্র চিকিৎসা বিজ্ঞান সমন্বিত বিশাল ভান্ডার । পরবর্তী কালে রাজতন্ত্রের সময় ওই রকম কাব্য সাহিত্য নির্ভর ইতিহাস রচনার নিদর্শন রামায়ন ও মহাভারত এর মত দুটি মহাকাব্য । এগুলি কোনোটাই তথাকথিত ধর্মগ্রন্থ নয় । এগুলি ভারতের জ্ঞান শিক্ষা সংস্কৃতির আদি সম্ভার । একেই বলাহয় হিন্দু সংস্কৃতি বা সনাতন সংস্কৃতি আর অতি সাধারণেরা একেই বুঝে না বুঝে ধর্ম বলে গলা বাজি করে ।
@@swarupdutta7507 হিন্দুরাতো হিন্দু ই লিখবে। অর্থোডক্স রা তাদের টাই লিখবে।। নাস্তিকরা শুধু এক্স মুসলিম লিখে।তারা ইসলাম ধর্ম থেকে বের হয়ে যে ধর্মের জন্য কাজ করে সেটা লিখেনা।এই পরিচয় গুলো বাদে আপনাদের হিন্দু ধর্মের বই এর আকার কত বড় হয়েছে। কত কত বিষয় আপনারা বাতিল করেছেন।সামনের দিন গুলো তে আর কত গুলো বিষয় বাতিল করবেন।নতুন কি যোগ করবেন।।তারসাথে পরিচয়ের আদৌ কি কোন পরিবর্তন আসবে।আসবে না।
@@swarupdutta7507 হিন্দু শব্দটা আরবরা আপনাদের কে দিয়েছে।হিন্দু কোন ধর্মের নাম নয়। এটা ভৌগোলিক নাম।আপনারা হিন্দু রা চাইলে আপনাদের ধর্মে র জন্য নাম রাখতে পারেন। আর সনাতন শব্দের অর্থ পুরাতন। এটাও ধর্মের নাম নয়।এটা একটা কালচারকে বহন করে।।।
অতি সুন্দর ডিবেট। এই ধরনের বিশ্লেশন আরো শুনতে চাই। উভয়ের মধ্যে যে আচরণ দেখলাম এই ভাব সকলের মধ্য জাগ্রত হলে সারা পৃথিবী হাস্যময় এবং লাস্যময়ী হয়ে উঠবে। আমার জীবনে এত সুন্দর ডিবেট শুনিনি। সকলে ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
@@padmaviewএই মহম্মদ নাকি প্রাইভেট প্লেন মেরাজে না বোরাকে চড়ে আল্লার সাথে মিটিংয়ে যেতো।মহম্মদ নাকি আল্লার সাহায্যে আঙুল দিয়ে চাঁদ কে দুটুকরো করেছে। অথচ সেই আল্লা এতোই দুর্বল যে মহম্মদকে যখন বিষ খাওয়ান হলো তখন মুহম্মদকে সাবধান করতে পারলনা, বিষের কারনে মাল্টি অর্গান ফেলিওর হয়ে দীর্ঘ দিন ধরে ভুগে যন্ত্রণাদায়ক মৃত্যুর থেকে রক্ষা করতে পারলনা। মহম্মদের মরার পর তিনদিন ধরে মহম্মদের মৃতদেহ পরেরইল ও পচে গন্ধ বার হলো।তারপর আবুবকর মহম্মদের যাযগা দখল করে ও মহম্মদের মেয়েকে হত্যার জন্য লোক পাঠায়। আল্লা তখন কি করছিল? আমারা যেমন বাচ্চাদের যুযুর ভয় দেখাই কিন্তু আসলে যুযুর কোনো অস্তিত্বই নেই ঠিক সেইরকম মহম্মদ ও মানুষকে আল্লার কথা বলতো যাতে মানুষ তার কথা শোনে, আসলে আল্লার কোনও অস্তিত্বই নেই, পুরোটাই মহম্মদের ভাঁওতা।
@@sunandamandal5410এই মহম্মদ নাকি প্রাইভেট প্লেন মেরাজে না বোরাকে চড়ে আল্লার সাথে মিটিংয়ে যেতো।মহম্মদ নাকি আল্লার সাহায্যে আঙুল দিয়ে চাঁদ কে দুটুকরো করেছে। অথচ সেই আল্লা এতোই দুর্বল যে মহম্মদকে যখন বিষ খাওয়ান হলো তখন মুহম্মদকে সাবধান করতে পারলনা, বিষের কারনে মাল্টি অর্গান ফেলিওর হয়ে দীর্ঘ দিন ধরে ভুগে যন্ত্রণাদায়ক মৃত্যুর থেকে রক্ষা করতে পারলনা। মহম্মদের মরার পর তিনদিন ধরে মহম্মদের মৃতদেহ পরেরইল ও পচে গন্ধ বার হলো।তারপর আবুবকর মহম্মদের যাযগা দখল করে ও মহম্মদের মেয়েকে হত্যার জন্য লোক পাঠায়। আল্লা তখন কি করছিল? আমারা যেমন বাচ্চাদের যুযুর ভয় দেখাই কিন্তু আসলে যুযুর কোনো অস্তিত্বই নেই ঠিক সেইরকম মহম্মদ ও মানুষকে আল্লার কথা বলতো যাতে মানুষ তার কথা শোনে, আসলে আল্লার কোনও অস্তিত্বই নেই, পুরোটাই মহম্মদের ভাঁওতা।
ধরো একজন বৈজ্ঞানিক কিছু সংখ্যক রোবট বানিয়েছিয়ে ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করার জন্য, তাদের মধ্যে সেই ধরনের কোডিং করেছে এবার বৈজ্ঞানিক টা চাইছে যে রোবটগুলোতে এমন ধরনের কোডিং করি যে তারা নিজের ইচ্ছা মতো কাজ করবে । এবার কি হয়েছে বেশিরভাগ রোবট ঘর পরিষ্কার করা বাদ দিয়ে ঘর নোংরা করে, কিছু সংখ্যক রোবট ঘর মোটামুটি ভাবে পরিষ্কার করে আর কিছু সংখ্যক খুব ভালো ভাবে ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে যেমন টা বৈজ্ঞানিক চেয়েছে। এবার যদি বৈজ্ঞানিকটা বলে আমার রোবটগুলোর মধ্যে ওই রোবট গুলো সব থেকে নিকৃষ্ট যারা ঘর পরিষ্কার করা বাদ দিয়ে নোংরা করে দেই। তাহলে কি সে ভুল বলবে? আমাদের প্রভু মালিক আমাদের সৃষ্টি কর্তা আল্লাহ। তিনি আমাদের ও জিনদের শুধুমাত্র আল্লাহর ইবাদত করার জন্য সৃষ্টি করেছেন । এবার আল্লাহ যদি বলে যারা আমার ইবাদত করে না তারা নিকৃষ্ট আল্লাহ কিভাবে ভুল বলছেন। আর কুরআনের মধ্যে আল্লাহ বলছেন আমি প্রতিটি জিনিসের মধ্যে একটা নিদর্শন রেখেছি সেই নিদর্শন দ্বারা কেউ সঠিক পথ খুঁজে পাই আর কেউবা পথভ্রষ্ট হয়ে যায়। তোমাকে বানানোর সময় তোমাকে একটা হৃদয় দেওয়া হয়েছে তুমি সেটা দিয়ে চিন্তা ভাবনা কেনো করো না। কুরআন এর মানবজাতির প্রতি প্রথম অর্ডার হচ্ছে ," পড় সৃষ্টিকর্তার নাম নিয়ে" না পড়ে না জেনে যারা নিজের খেয়াল খুশির অনুসরণ ও পূর্বপুরুষের অনুসরণ করে অন্ধ ভাবে তার চেয়ে বোকা ব্যক্তি আর কে হতে পারে। সত্যি গ্রহণ করার সৎ সাহস সবার নেই । আর প্রতিটা জিনিস যখন বানানো হয় তখন তার সঙ্গে সঙ্গে একটা গাইড বই তার সঙ্গে থাকে। সেখানে লেখা থাকে কিভাবে চালালে সেটা ভালোভাবে চলবে খারাপ হবে না এই সব। আর যিনি মানুষদের বানিয়েছে তিনি যুগে যুগে মানুষদের সাবধান করার জন্য একজন একজন করে বহু গাইড পাঠিয়েছেন। এবং আমাদের সৃষ্টিকর্তা যখন শেষ গাইড পৃথিবী তে পাঠান তখন তিনি সিদ্ধান্ত নেন যে গ্রন্থ আমি পৃথিবী তে পাঠাচ্ছি সেটা আমি সুরক্ষিত রাখবো পৃথিবী শেষ হওয়া পর্যন্ত। আর 1400 বছর আগের কোনো গ্রন্থ অরিজিনাল অবস্থায় নেই শুধু আমাদের সৃষ্টিকর্তা যা পাঠিয়েছেন সেটা বাদ দিয়ে। আর তিনি চ্যালেঞ্জ করেছেন তোমরা যদি নিজেদের কথাই সত্যবাদী হও তাহলে তোমরা এর মতো একটা তিনটে বাক্যের একটা সূরা লিখে দেখাও যেটা অনেকেই চেয়েছে কিন্তু লিখতে সম্ভব হয় নি। আর সূরা ইউনুস এর মধ্যে আল্লাহ বলেছেন আমি ফেরাউন এর শরীর টা পৃথিবী শেষ হওয়ার আগে পর্যন্ত সুরক্ষিত রাখবো, যাতে এটা পরবর্তী মানুষের জন্য নিদর্শন হয়, আর বেশিরভাগ মানুষ সৃষ্টিকর্তার নিদর্শন সম্পর্কে উদাসীন। ফেরাউন এর শরীর লোহিত সাগরের জলে পাওয়া গেছে যেটার এখনো কোনো রকম ক্ষতি হয় নি, ডাক্তার মরেইস বোকাইল ফেরাউন এর বডি নিয়ে রিসার্চ করেছেন এবং তিনি সত্য খুঁজে পেয়েছেন এবং তিনি সত্য টা গ্রহণ করেছেন। আর তোমার আমার রবের গ্রন্থ জানতে চাইলে যারা বিকৃত করে অনুবাদ করে তাদের অনুবাদ টা পড়বেন না। আপনি যেনো সঠিক পথ টা খুঁজে পান । আপনি ও আপনার পরিবারের প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক। ধন্যবাদ
আসিফ মহিউদ্দীন ভাই সত্য উদঘাটন করছেন এবং মিথ্যা ও মূর্খ দের বিরুদ্ধে। কোন বিদ্বেষ ছড়ানো তার কাজ নয়।তার কথায় বা যুক্তিতে কোন ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে যায় তাতে আসিফ মহিউদ্দীন সার্থক।
যেমন হিন্দু তথা সনাতন ধর্মের প্রকৃত স্বরূপ সেই ধর্মেরই অনেক প্রকৃত শিক্ষিত বাবারা বলে এবং সেটা বলার কারণে তারা আবার অন্ধ ভক্তদের কাছে কোনো পুরোহিত বা বাবা না ।
মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা:) বিদায় হজ্বে বলেছেন তুমরা ধর্ম নিয়ে বাড়া বাড়ি করো না ইসলাম তর্কের বিষয় না। নাস্তিকগনরা তাদেরকে বড়াবড় নির্দোষ দাবি করে। তাদের কাজই হচ্ছে এক ধর্মের সাথে আরেক ধর্মের বিরুদ্ধে খোঁচা দিয়ে যুদ্ধ বাধিয়ে দেওয়া আর মুসলমান সম্প্রদায়ের লোকেরা মাথা মোটা তারা তারপরেও তর্কে জড়ায় ।
আসিফ মহিউদ্দিন ভাই আপনি সমাজ সংস্কার করার জন্য যে উদ্যোগ নিয়ে কাজ করছেন সে জন্য আপনাকে অজস্র ধন্যবাদ । সমাজে শিক্ষার অভাব থাকলে অনেক আমাদের ক্ষতি হবে !
মহিউদ্দিন ভাই আমরা পশ্চিমবঙ্গ এর হিন্দু, আমাগো মেয়র সাহেব বলেছেন আমরা হিন্দুরা অত্যন্ত দুর্ভাগ্য নিয়ে বেচে আছি কি কইবো ভাই আপনার মতো আমরা প্রতিবাদও করতে পারিনা আমাগো মারুদন্ড খুব বাঁকা তো
হ্যাঁ অবশ্যই সত্য একদিন প্রকাশিত হবে, মৃত্যুর পর, আর সেদিন কিছু করার থাকবে না কোনো সুযোগ দেওয়া হবে না , তখন জিজ্ঞেস করা হবে তোমাদের কাছে কি কোনো সতর্ককারী আসেনি? তারা বলবে হ্যাঁ এসেছিল কিন্তু আমরা তাদের মিথ্যাবাদী আখ্যায়িত করেছিলাম, তাদের কথা বিশ্বাস করি নি। সেদিন তারা বলবে হায় যদি আমরা বিশ্বাস করতাম তাদের কথায় তাহলে আমি আজ এই আগুনের অধিবাসী হতাম না।
আসিফ সয়তান দিন কে রাত বলে আর রাত কে দিন বলে।লুচ্চাদের ভাল বলে।আর পৃথিবীর সবচেয়ে পবিএ মানুষ কে নাপাক ভাষায় আক্রমণ করে।এতে হিন্দুরা তাদের নোংরা সৃষ্টি কর্তা গুলোর নোংরামীর একটা ঠিকানা খুঁজে পায়।😅😅😅😅😅
একজন মুসলিম ভাই আমাকে বললেন, আল্লাহ বলেছেন যে ইসরাঈলরা একটি জমিও পাবে না, এটা কি সত্য? এটা যদি সত্যি হয়, তাহলে ইসরায়েলিরা বলতে পারে যে আমাদের ঈশ্বর বলেছেন ফিলিস্তিনিরা কোনো জায়গা পাবে না, তাহলে কী হবে?
@@tusharsen5757পৃথিবীর একমাএ সত্য ধর্ম ইসলাম। কারন ইসলাম ধর্মে অন্য ধর্মের মানুষদের হত্যার নির্দেশ দেয়া হয়নি।অন্যেরা এত মিথ্যা কথা বলে দেখে নিকৃষ্ট জানোয়ারের সাথে তুলনা করতে বাধ্য হয়ে যাই।আল্লাহ তুমি মুসলমানদের মাফ করে দাও।
ধরো একজন বৈজ্ঞানিক কিছু সংখ্যক রোবট বানিয়েছিয়ে ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করার জন্য, তাদের মধ্যে সেই ধরনের কোডিং করেছে এবার বৈজ্ঞানিক টা চাইছে যে রোবটগুলোতে এমন ধরনের কোডিং করি যে তারা নিজের ইচ্ছা মতো কাজ করবে । এবার কি হয়েছে বেশিরভাগ রোবট ঘর পরিষ্কার করা বাদ দিয়ে ঘর নোংরা করে, কিছু সংখ্যক রোবট ঘর মোটামুটি ভাবে পরিষ্কার করে আর কিছু সংখ্যক খুব ভালো ভাবে ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে যেমন টা বৈজ্ঞানিক চেয়েছে। এবার যদি বৈজ্ঞানিকটা বলে আমার রোবটগুলোর মধ্যে ওই রোবট গুলো সব থেকে নিকৃষ্ট যারা ঘর পরিষ্কার করা বাদ দিয়ে নোংরা করে দেই। তাহলে কি সে ভুল বলবে? আমাদের প্রভু মালিক আমাদের সৃষ্টি কর্তা আল্লাহ। তিনি আমাদের ও জিনদের শুধুমাত্র আল্লাহর ইবাদত করার জন্য সৃষ্টি করেছেন । এবার আল্লাহ যদি বলে যারা আমার ইবাদত করে না তারা নিকৃষ্ট আল্লাহ কিভাবে ভুল বলছেন। আর কুরআনের মধ্যে আল্লাহ বলছেন আমি প্রতিটি জিনিসের মধ্যে একটা নিদর্শন রেখেছি সেই নিদর্শন দ্বারা কেউ সঠিক পথ খুঁজে পাই আর কেউবা পথভ্রষ্ট হয়ে যায়। তোমাকে বানানোর সময় তোমাকে একটা হৃদয় দেওয়া হয়েছে তুমি সেটা দিয়ে চিন্তা ভাবনা কেনো করো না। কুরআন এর মানবজাতির প্রতি প্রথম অর্ডার হচ্ছে ," পড় সৃষ্টিকর্তার নাম নিয়ে" না পড়ে না জেনে যারা নিজের খেয়াল খুশির অনুসরণ ও পূর্বপুরুষের অনুসরণ করে অন্ধ ভাবে তার চেয়ে বোকা ব্যক্তি আর কে হতে পারে। সত্যি গ্রহণ করার সৎ সাহস সবার নেই । আর প্রতিটা জিনিস যখন বানানো হয় তখন তার সঙ্গে সঙ্গে একটা গাইড বই তার সঙ্গে থাকে। সেখানে লেখা থাকে কিভাবে চালালে সেটা ভালোভাবে চলবে খারাপ হবে না এই সব। আর যিনি মানুষদের বানিয়েছে তিনি যুগে যুগে মানুষদের সাবধান করার জন্য একজন একজন করে বহু গাইড পাঠিয়েছেন। এবং আমাদের সৃষ্টিকর্তা যখন শেষ গাইড পৃথিবী তে পাঠান তখন তিনি সিদ্ধান্ত নেন যে গ্রন্থ আমি পৃথিবী তে পাঠাচ্ছি সেটা আমি সুরক্ষিত রাখবো পৃথিবী শেষ হওয়া পর্যন্ত। আর 1400 বছর আগের কোনো গ্রন্থ অরিজিনাল অবস্থায় নেই শুধু আমাদের সৃষ্টিকর্তা যা পাঠিয়েছেন সেটা বাদ দিয়ে। আর তিনি চ্যালেঞ্জ করেছেন তোমরা যদি নিজেদের কথাই সত্যবাদী হও তাহলে তোমরা এর মতো একটা তিনটে বাক্যের একটা সূরা লিখে দেখাও যেটা অনেকেই চেয়েছে কিন্তু লিখতে সম্ভব হয় নি। আর সূরা ইউনুস এর মধ্যে আল্লাহ বলেছেন আমি ফেরাউন এর শরীর টা পৃথিবী শেষ হওয়ার আগে পর্যন্ত সুরক্ষিত রাখবো, যাতে এটা পরবর্তী মানুষের জন্য নিদর্শন হয়, আর বেশিরভাগ মানুষ সৃষ্টিকর্তার নিদর্শন সম্পর্কে উদাসীন। ফেরাউন এর শরীর লোহিত সাগরের জলে পাওয়া গেছে যেটার এখনো কোনো রকম ক্ষতি হয় নি, ডাক্তার মরেইস বোকাইল ফেরাউন এর বডি নিয়ে রিসার্চ করেছেন এবং তিনি সত্য খুঁজে পেয়েছেন এবং তিনি সত্য টা গ্রহণ করেছেন। আর তোমার আমার রবের গ্রন্থ জানতে চাইলে যারা বিকৃত করে অনুবাদ করে তাদের অনুবাদ টা পড়বেন না। আপনি যেনো সঠিক পথ টা খুঁজে পান । আপনি ও আপনার পরিবারের প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক। ধন্যবাদ
@@soulin8520 আসিফের মত মুর্খ কে হিন্দুরা এত সাপোর্ট কেন দেয়???? অবশ্যই সঠিক তথ্যের অভাবে ভুলভাল যুক্তি দাড় করানোর জন্য।হারাম জিনিসকে হালাল বলার সস্তা বানোয়াট তথ্য দেবার কারনে। আর এই ভুলভাল যুক্তি হিন্দুদের জন্য পারফেক্ট।🫣🫣🫣🫣🫣🫣
উত্তরবঙ্গে থাকি। উত্তরবঙ্গের ছেলেটি প্রশ্ন তিনটি খুব ভালো করেছে । উত্তরগুলোও যুক্তিসঙ্গত দেওয়া হয়েছে । আমি এই উত্তরবঙ্গের ছেলেটির সাথে যোগাযোগ করতে চাই। কীভাবে সম্ভব? আমারও বাড়ি উত্তরবঙ্গে। এই ধরনের আলোচনার দ্বারা আমি নিজেকে সমৃদ্ধ করতে পারি।
সাংঘাতিক ক্ষতি হয়ে গেছে আর সৃষ্টিকর্তাও খুব চিন্তায় আছে আপনার ইসলাম ত্যাগ করাতে। আবু লাহাব, আবু জাহেল এরা যখন ইসলামের বিরোধিতা করেছিল তখন যেমন সাংঘাতিক সমস্যা হয়েছিল তেমনি।
সকল জগতের সৃষ্টি কর্তা তিনি নির্ধারিত করে রেখেছেন মানুষ ও জিনের জন্য জান্নাত ও জাহান্নাম। এই স্থান দুটির মধ্যে জাহান্নাম হল মানুষ ও জিনের জন্য নিকৃষ্ট বাসস্থান। জাহান্নামে যারা যাবে তারা সৃষ্টি জীবের মধ্যে নিকৃষ্ট জীব। একজন মহান সৃষ্টিকর্তার এই জ্ঞান ও সবরকম জ্ঞান আছে। তিনি কেবল মানুষকে অবগত করেছেন।তার তৈরি করা জীবের মধ্যে কে নিকৃষ্ট জীব এবং কে উৎকৃষ্ট জীব সেটা তিনি জানাবেন না তো কে জানবেন ? আল্লাহ-র কাছে একমাত্র গ্রহণযোগ্য ধর্ম ইসলাম। অন্য ধর্মের মানুষ আল্লাহর তৈরি জান্নাতে যেতে পারবেন না কোনো কালেই যদি না কেউ ইসলাম গ্রহণ করেন। কারোও তৈরি করা মতোবাদে কেউ বিশ্বাস করে তবে বিশ্বাসী মানুষ মতবাদ দাতার দায়িত্বে তার তৈরি করা জান্নাত বা যে কোনো স্থানে যাবে।❤
আসিফ ভাইয়ের সাথে তর্করত ইসলামিক আদর্শে বিশ্বাসী ভাই কে বলছি অমুসলিম দের কেনো ইসলামের দাওয়াত দেওয়া দরকার এই প্রশ্ন টার জবাব আমাদের কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিমের কাছে জানতে চাইবেন?
ভিডিওর শুরুতে যে ভদ্রলোক আসিফ মহিউদ্দীনের সাথে আলোচনা করছিলেন তাকে অসংখ্য ধন্যবাদ কেননা তিনি মুসলিম হলেও নিজের বুদ্ধিটাকে বিসর্জন দেননি। তিনি অবশ্যই সুশিক্ষিত এবং একজন শিক্ষিত মানুষের সাথে যেভাবে আলোচনা করলেন তা আমাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে।
সকল জগতের সৃষ্টি কর্তা তিনি নির্ধারিত করে রেখেছেন মানুষ ও জিনের জন্য জান্নাত ও জাহান্নাম। এই স্থান দুটির মধ্যে জাহান্নাম হল মানুষ ও জিনের জন্য নিকৃষ্ট বাসস্থান। জাহান্নামে যারা যাবে তারা সৃষ্টি জীবের মধ্যে নিকৃষ্ট জীব। একজন মহান সৃষ্টিকর্তার এই জ্ঞান ও সবরকম জ্ঞান আছে। তিনি কেবল মানুষকে অবগত করেছেন।তার তৈরি করা জীবের মধ্যে কে নিকৃষ্ট জীব এবং কে উৎকৃষ্ট জীব সেটা তিনি জানাবেন না তো কে জানবেন ? আল্লাহ-র কাছে একমাত্র গ্রহণযোগ্য ধর্ম ইসলাম। অন্য ধর্মের মানুষ আল্লাহর তৈরি জান্নাতে যেতে পারবেন না কোনো কালেই যদি না কেউ ইসলাম গ্রহণ করেন। কারোও তৈরি করা মতোবাদে কেউ বিশ্বাস করে তবে বিশ্বাসী মানুষ মতবাদ দাতার দায়িত্বে তার তৈরি করা জান্নাত বা যে কোনো স্থানে যাবে।
@@Amit-ix9mn ইসলাম বিরোধীরা যা ইচ্ছে তাই বলতে পারে।কারন ধর্মটা ইসলাম❤️❤️❤️❤️❤️।সত্যকে আক্রমন মিথ্যাবাদীরা করবেই।👉👉👉👉👉 মিথ্যাবাদীরা যে সত্যিকারের মিথ্যাবাদী সেটা দীন ইসলাম প্রমান করে দিচ্ছে। সামান্য কয়েকজন হিন্দু পাগলদের বিনোদন সহ্য করা মুসলমানদের কাজ 😅😅😅😅😅😅 আসল কথা হলো সব গুলো দেব দেবী মারা গিয়েছে সেই কবে। কেউ আসেনা তো। তাই বেহাল দশা হয়েছে হিন্দুদের। সবাই ইসলাম ধর্ম নিয়ে পড়ে থাকে। সবাই মুসলমানদের কাছে জ্বালা মিটাইতে আসে। হিন্দুদের ও একই গতি।👈👈👈👈👈 তো মানুষ সৃষ্টি কর্তা গুলো মারা গেছে তো কি হইছে।মুর্তি গুলো তো আছে তাই না।গাছ পালা পশু পাখি চাঁদ তারা পাকস্থলী যৌনাঙ্গ সব আছে এগুলোর উপাসনা করে ভারতের পঁচে মরবে।সৃষ্টি কর্তাগুলোর মত।😅😅😅😅😅 কি কষ্ট হিন্দুদের প্রতিদিন ইয়াহুদী খৃষ্টান বৌদ্ধ হিন্দু সবাই মুসলমানদের হচ্ছে।। 👉👉👉👉👉ইসলাম ধর্ম যে সত্য সেটা পুরা দুনিয়া জানে।তোরা ও জানিস।এটা মানুষের তৈরি ধর্ম নয়❤️❤️❤️❤️।কেয়ামতের দিন কঠিন হিসাবের ভয়ে হিন্দুরা মুর্তির গলা ধরে ঝুলে আছে।। ঝুলে থাক ঠিক আছে।😅😅😅😅😅
@@ChintarMuktirAndolonbhalo basi asif bhai apnake o prithibir sokol manus ke kintu dhormo dhormo korte korte era nijeder sorbonash korei choleche othocho sala keoi kintu tar sristi korta ke nij chokhe dekhe nai
দুইটা কিতাব পড়লেই কেউ আলেম হয়ে যায় না হুজুর হয়ে যায় না। সত্তিকারের পড়াশোনা যারা করছে ভালো ভাবে তাদেরকে জিজ্ঞেস করেন। তাহলে এগুলোর সুন্দর উত্তর পাবেন
আসিফ মহিউদ্দীন বাবুকে ধন্যবাদ ! ধর্ম বিহীন বিবাহ হলো রেজিস্ট্রি ম্যারেজ। সেখানে সরকারী স্বীকৃত আইনজীবির সামনে বলতে হয় স্বামী : আজ থেকে তোমাকে বৈধ স্ত্রী হিসাবে স্বীকার করছি। স্ত্রীকে বলতে হয় আজ থেকে তোমাকে বৈধ স্বামী হিসাবে স্বীকার করছি। আমি পশ্চিম বাংলার অধিবাসী। আমি এইভাবে বিয়ে করেছি ।
@@sumaiyakhatun77141 কোরআনের অবমাননাকারী হাজার ও মানুষ কে মুসলিমরা মাফ করে দেয়।সবাইকো মাফ করা যায় না।এমন নিকৃষ্ট মানুষ কে হত্যা করে আনন্দ না করলে তো মুসলমানরাই নিকৃষ্ট হয়ে যাবে কেয়ামতের দিন।👍👍👍👍👍👍👍মুসলিমরা ভদ্র তাইতো বাইবেল পুড়ে না। অন্য ধর্ম গ্রন্হ ও পুড়ে না।
ধর্ম ঠিক আমাদের মায়ের মতো। যে জন্ম থেকেই লালনপালন করে, শিক্ষা দেয়, ধ্যান-ধারনা তৈরি করে আর তার ভালোবাসা অদ্বিতীয়। আমার মনে হয় আমার মা পৃথিবীর সব থেকে ভালো মা। তাই বলে 'অন্যের মা ভালো না, নিকৃষ্ট'। এটা কে ভাবে?
@@DaluSarkar-om3tw আমি এখানে কি বুঝাইতে চাইছি, আপনি হয়তো তার অর্থ বুঝলেন না। দয়াকরে ভাবার্থ বুজে জবাব দিলে ভালো হয়। আপনার কথা ঠিক ভারত উপমহাদেশের ইসলামের ইতিহাস তাই বলে। এই ক্ষেত্রে আমার বেলায় যা আপনার বেলায় তাই। আপনি যেমন নিজেকে মুক্তমনা ভাবেন, আমি ও নিজেকে তাই ভাবছি। আশা করি বুঝতে কষ্ট হবে না।
তলোয়ার চালানো হয়েছে সুদ ঘুষ চড়া কর। নারী নির্যাতন বিকৃত sex এর বিরুদ্ধে। জোর করে মুসলিম বানান হারাম।যে মন থেকে ইসলাম ধর্ম গ্রহন করেনি।সে কোন দিন জান্নাতে যেতে পারবেনা @@DaluSarkar-om3tw
কোরআনে আল্লাহ বলেছেন যে "আকাশ ও জমিনের মধ্যে যা কিছু আছে তা আমার সৃষ্টি।" তাহলে আমার প্রশ্ন হলো -- "আকাশ ও জমিনের মধ্যে যা কিছু আছে তা যদি আল্লাহর সৃষ্টি হয়? তাহলে সৃষ্টি যা কিছুই আছে তা তো আল্লাহর অংশ, তাহলে আল্লাহ ছাড়া অন্য কিছুকে ইবাদত করলে শিরিক হয় কি করে???" কোরআনের এইসব ভুল গুলো কি ধরা যাবে না, আর কোরআনের ভুল ধরা হলে এইসব অন্ধ ও মূর্খ মুসলিমদের কাছে কেন শত্রু হতে হবে? এবং এইসব কুলাঙ্গাররা আবার ভুল ধরলে মারতে আসে কেন???" পৃথিবীর কোন মুসলিমকে বিশ্বাস করা উচিৎ নয়।
দুজনেই উচ্চশিক্ষিত লোক শিক্ষিত লোকের আলোচনা যাই হোক সেটা যুক্তিপূর্ণ হয় ভালো লাগলো, খুব সুন্দর আলোচনা এই ধরনের উচ্চশিক্ষিত লোক নিয়ে যে কোনো বিষয়ে আলোচনা জানতে এবং শুনতে ইচ্ছে করে , মাঝে মাঝে এমন আনারি লোক নিয়ে আলোচনা করেন সেগুলো খুবই বিরক্ত কর লাগে , তার মধ্যে গাজোয়ারি মনোভাবটা দেখা যায় , আলোচনা করবেন উচ্চশিক্ষিত লোকের সঙ্গে,অশিক্ষিত মূর্খ অজানা লোকের সঙ্গে আলোচনা করতে যাবেন না ,তাদের নিজের সময় নষ্ট হবে নিজের মন খারাপ হবে,।
আসিফ মহিউদ্দিন যা বলছেন উনার আদর্শ অনুসরণ করলে বাংলাদেশ অনেক এগিয়ে যাবে । আর তলে তলে দেশ ধ্বংস করছে ধর্মান্ধরা । তাছাড়া আরো কয়েকজন আছেন যাদেরকে অনুসরণ করলে সমাজ ও বাংলাদেশের অনেক উন্নতি হবে । যেমন কম. সামাদ ও শেখ ফরিদ প্রমুখ সমাজসেবীদের যুক্তি অলঙ্ঘনিয়।।
জীবনি হযরত মুহাম্মদ পৃষ্ঠা নম্বর ৩০৭ থেকে ৩১৫ তে হযরত মুহাম্মদ জি মুসলমানদেরকে রক্তপাত না করতে এবং সুদ পর্যন্ত না নেওয়ার আদেশ দিয়েছেন। বর্তমানে মুসলমান ভাই ও বোনেরা কি হযরত মুহাম্মদ এর কথা মানে?
সকল জগতের সৃষ্টি কর্তা তিনি নির্ধারিত করে রেখেছেন মানুষ ও জিনের জন্য জান্নাত ও জাহান্নাম। এই স্থান দুটির মধ্যে জাহান্নাম হল মানুষ ও জিনের জন্য নিকৃষ্ট বাসস্থান। জাহান্নামে যারা যাবে তারা সৃষ্টি জীবের মধ্যে নিকৃষ্ট জীব। একজন মহান সৃষ্টিকর্তার এই জ্ঞান ও সবরকম জ্ঞান আছে। তিনি কেবল মানুষকে অবগত করেছেন।তার তৈরি করা জীবের মধ্যে কে নিকৃষ্ট জীব এবং কে উৎকৃষ্ট জীব সেটা তিনি জানাবেন না তো কে জানবেন ? আল্লাহ-র কাছে একমাত্র গ্রহণযোগ্য ধর্ম ইসলাম। অন্য ধর্মের মানুষ আল্লাহর তৈরি জান্নাতে যেতে পারবেন না কোনো কালেই যদি না কেউ ইসলাম গ্রহণ করেন। কারোও তৈরি করা মতোবাদে কেউ বিশ্বাস করে তবে বিশ্বাসী মানুষ মতবাদ দাতার দায়িত্বে তার তৈরি করা জান্নাত বা যে কোনো স্থানে যাবে।
কোনো ধর্ম কে ছোটো করে না দেখে তার ভালো খারাপ দিকগুলো তুলে ধরা যেতেই পারে । তবে ইসলাম ধর্মের কিছু কথা যে গুলো আপনাদের কাছ থেকে জানলাম ।তাতে আমি অন্তত এই ধর্ম কে কোনো দিন সন্মন করতে পারবো না । সনাতন ধর্ম পৃথিবীর সব থেকে পুরানো । এই ধর্ম গ্রহন করুন ।
(98:6) যারা অবিশ্বাস করেছে 8 - তারা কিতাবদের মধ্যে থেকে হোক বা যারা আল্লাহর সাথে তাঁর দেবত্বে শরীক করেছে- তারা জাহান্নামে থাকবে এবং সেখানে থাকবে। তারা জীবের মধ্যে নিকৃষ্টতম। (98:7) কিন্তু যারা বিশ্বাস করে এবং সৎকাজ করে, তারাই সৃষ্টির সেরা।
সকল জগতের সৃষ্টি কর্তা তিনি নির্ধারিত করে রেখেছেন মানুষ ও জিনের জন্য জান্নাত ও জাহান্নাম। এই স্থান দুটির মধ্যে জাহান্নাম হল মানুষ ও জিনের জন্য নিকৃষ্ট বাসস্থান। জাহান্নামে যারা যাবে তারা সৃষ্টি জীবের মধ্যে নিকৃষ্ট জীব। একজন মহান সৃষ্টিকর্তার এই জ্ঞান ও সবরকম জ্ঞান আছে। তিনি কেবল মানুষকে অবগত করেছেন।তার তৈরি করা জীবের মধ্যে কে নিকৃষ্ট জীব এবং কে উৎকৃষ্ট জীব সেটা তিনি জানাবেন না তো কে জানবেন ? আল্লাহ-র কাছে একমাত্র গ্রহণযোগ্য ধর্ম ইসলাম। অন্য ধর্মের মানুষ আল্লাহর তৈরি জান্নাতে যেতে পারবেন না কোনো কালেই যদি না কেউ ইসলাম গ্রহণ করেন। কারোও তৈরি করা মতোবাদে কেউ বিশ্বাস করে তবে বিশ্বাসী মানুষ মতবাদ দাতার দায়িত্বে তার তৈরি করা জান্নাত বা যে কোনো স্থানে যাবে।
জান্নাত বা জাহান্নাম হচ্ছে বিশ্বাস ছাড়া আর কিছু না । এই জান্নাত জান্নাত কোরে দুনিয়া জুড়ে যে হিংস্রতা চালু আছে তা অচিরে বন্ধ হওয়া দরকার । হুজুররা আগে জান্নাতের যথার্থতা, ঠিকানা এবং তার নিয়ম কানুন খুঁজে বের করুন , তারপর জান্নাতের কথা ভাবা যাবে । আর যদি আসলে এটা কাল্পনিক এবং রাজনৈতিক অভিসন্ধিমূলক হয় তবে ভাবতে হবে এই অলীক মরনোত্তর প্রাপ্তির লোভে আমরা কত গুনাহ করছি ।
জন্তু নিজেদের মধ্যে কামড়া, কামরি করে মানুষতো করে না। এটাই মনুষত্ব। মানুষের মধ্য এই পবিত্র গুণ জীব প্রেমের মাধম্যে বাড়াতে হয়। পরিশেষে বলতে পারা যাবে " I am hee"
প্রশ্ন কর্তা ভাই , ভালো মানুষ ।কিন্তু তিনি অন্ধকারে আছেন । উত্তর কর্তা ভাই এর উদার মনোভাব উন্নত পড়াশোনার জন্য সম্ভব হয়েছে । এখনও পর্যন্ত ইসলাম ধর্মের উন্নতির জন্য কেউ চেষ্টা করতে পারে নি তাই ইসলাম ধর্ম আধুনিক হয় নি । বিবেকানন্দ বলেছেন ,একসময় একই পরিবারে সব ধর্মের লোক বাস করবে । বাবা হিন্দু বউ খ্রিস্টান ছেলে মুসলমান ,ভাই বৌদ্ধ একসঙ্গে বাস করবে।
