আসসালামুয়ালাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ জনাব, আমি একজন বোয়ালখালীর সাধারণ জনগণ ! যেটার জন্য আজকে আপনা এই ম্যাসেজটা লিখা তা হলো, আমার বোয়ালখালী থানার অন্তরগত অলিবেকারী নামক একটি জায়গায় মেইন রোডের পাশে অবস্থিত একটি ২০/৩০ পরিবারের জেলে পাড়া অবস্হিত আছে। সেখানে এক অসাধু ভণ্ড যুবক বিভিন্ন তাবিজ কবজ আর বান কাটার নামে গত কয়েক বছর যাবত মোসলিম অ-মোসলিম সকল প্রবাসির স্ত্রীদের কাজ তেকে হাতিয়ে নিচ্ছে হাজার হাজার টাকা। বিশ্বাসে মেলায় বস্তু, তর্কে বহুদূর। এমন একটি শিরোনামকে কাজে লাগিয়ে প্রবাসিদের সরল সোজা স্ত্রীরদের নানা রকম ওজু হাত দেখিয়ে বিভিন্ন তাবিজ আর পানি পরার মাধ্যমে প্রবাসিদের কষ্টে উপাজিত টাকা নিমিশেই গায়েব করে দিচ্ছে এ ভণ্ড যুবকটি। তাই আপনার কাছে বিনীত অনুরোধ এই ভণ্ড যুবক সম্পর্কে আপনার নিউস মাধ্যমে তাঁর সত্যতা তুলে ধরে তাঁর হাত থেকে আমার বোয়ালখালী থানার সহজ-সরল প্রবাসির স্ত্রী-দের আপনারা রক্ষা করুন। আমি জানি আমরা সাধারণ জনগণ যেটা পারবো না সেটা আপনারা খুব সহজেই পারবেন। আমরা এদের বিরুদ্ধে লাগতে গেলে এদের পেছনে বড় বড় যারা মদদ-দাতা আছে তাঁরা আমাদের ক্ষতি করবে। তাই আর কোন রাস্তা না পেয়ে আপনার কাছে সরণাপন্ন হলাম দয়া করে আমার কথাগুলি একটু বিবেচনায় আনবেন ধন্যবাদ
ভাই বেঁধে কন্যারা যেভাবে রাস্তায় মানুষ আটকে, টাকা-পয়সা হাতিয়ে নেয় সেটা নিয়ে একটা প্রতিবেদন দেখতে চাই এবং পুলিশ প্রশাসনের বক্তব্য জানতে চাই। বিশেষ করে ওদের শিকার হয় স্কুল-কলেজগামী ছাত্ররা এবং অফিসে যাওয়া কর্মজীবীরা। চট্টগ্রামের চকবাজার বিশেষ করে এভাবে টাকা হাতিয়ে নিতে দেখা যায়।
আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে ভন্ড দের কঠিন ধোলাই দিতে হবে😍আর আমার চ্যানেলে ঘুরে আসার অনুরোধ রইল আপু ও ভাইদের ভালো লাগলে সাবস্ক্রাইব করবেন বোন হিসাবে আবদার😍
এরা চান্দগাঁও এর ফরিদের পাড়া থেকেও মাইর খাইছে। এরা গত দুই থেকে তিন মাস আগে উত্তর ফরিদের পাড়ার এক বস্তিতে থাকতো। সেখানে মাইর খাওয়ার পর ঐ বস্তি ত্যাগ করে। চার জনের ছবির মধ্যে বাঁ পাশের যে মহিলা তার নাম মনু। তার বাড়ি বোয়ালখালী।
