আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥বাংলা বর্ণমালা দিয়ে ইসলামী বাক্য অ- অস্বীকার করি সকল তাগুত, আ - আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ ই- ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য উ - উপকারী জ্ঞান চর্চা করে সত্যিকারের জ্ঞানী উ - ঊর্ধ্বলোকে আল্লাহ তায়ালা আছেন-তা জানি। ঋ - ঋজুতা রাখব আকীদায়-ঈমানে, ঋষিত্বের স্থান নেই ইসলামে। এ - এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর, ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর । ও - ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন, ঔ - ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন।//////////////////////////////////
Assalamu-alaikum, May Allah accept your Labour to spread the beauty of Islam. I & most of us Love you Saeikh only for the reason of Allah. We are with you Insaa-Allah.
দিবস পালন বিদ‘আত। যেমন- ঈদে মীলাদুন্নবী, শবেবরাত, শবেমি‘রাজ ইত্যাদি। রাসূল (ছাঃ) ও ছাহাবায়ে কেরামের যামানায় এসব দিবসের কোন অস্তিত্ব ছিল না। রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘যে ব্যক্তি আমাদের শরী‘আতে এমন কিছু নতুন সৃষ্টি করল, যা তার মধ্যে নেই, তা প্রত্যাখ্যাত’ (বুখারী হা/২৬৯৭; মুসলিম হা/১৭১৮; মিশকাত হা/১৪০)। এতদ্ব্যতীত অমুসলিমদের অনুকরণে যেসব দিবস পালিত হয়, তার সাথে ইসলামের কোনই সম্পর্ক নেই। এগুলি স্রেফ জাহেলিয়াত এবং বিজাতীয় সংস্কৃতি মাত্র। যেমন- নববর্ষ, থার্টিফার্স্ট নাইট, ভালোবাসা দিবস, মা দিবস, বাবা দিবস, হাত ধোয়া দিবস ইত্যাদি। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘যে ব্যক্তি কোন সম্প্রদায়ের সাদৃশ্য অবলম্বন করবে, সে ব্যক্তি (কিয়ামতের দিন) তাদের অন্তর্ভুক্ত হবে’ (আবুদাঊদ, সনদ হাসান, মিশকাত হা/৪৩৪৭ ‘পোষাক’ অধ্যায়)।...।/////////////////////////////