আসসালামুয়ালাইকুম শায়েখ আমার কিছু প্রশ্ন আছে আশা করি উত্তরগুলো সঠিকভাবে পাবো ইন শা আল্লাহ্ আর ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমা করবেন🙂🙂 আর যে এই কমেন্ট পড়ছে তাকে বলছি আপনি যদি জানেন তাহলে বলে দিবেন ইন শা আল্লাহ্ ১প্রশ্ন নামাজ পড়তে গেলে অথবা আল্লাহ তায়ালার কোন এবাদত করতে গেলে বিশেষ করে নামাজ পড়তে গেলে মনোযোগ সরে যায় এটা কেন হয় এটার সমাধান কি এবং আমি এক জায়গায় দেখেছি লেখা ছিল আমার পাপের শাস্তি আল্লাহ তায়ালা নাকি কিছু পাপের শাস্তি দুনিয়াতে দেয় সেগুলোর কিছু লক্ষণ ও লেখা ছিল আর সেই লক্ষণগুলোর ভিতরে একটি লক্ষণ ছিল আল্লাহতালার ইবাদত করতে গেলে নাকি বারবার মনোযোগ সরে যাবে এটা নাকি পাপের শাস্তি এটা কতটুকু সত্য ২প্রশ্ন হলো আমার সব কিছুর উপরে সন্দেহ হয় সেটা কেন হয় এই ধরেন আমাকে এই দুনিয়াতে কেন পাঠালো এবং আল্লাহ তায়ালার প্রিয় হাবিব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উম্মত হিসেবে কেন পাঠালো মানে এরকম অনেক প্রশ্ন জাগে এটার সমাধান কি ৩প্রশ্ন হলো আমি মাদ্রাসা থাকতে পড়েছিলাম আমাদের প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাহাজ্জুদের নামাজে কোরআন শরীফ খতম করতেন এখন আমার প্রশ্ন হল আমি তো পুরো কোরআন মাজিদ মুখস্ত করিনি তো আমি যতটুকু পারি ধরেন আমি সুরা ইয়াসিন পড়লাম এবং তারপর সুরা মুলক পড়লাম মাঝখানে যে সূরাগুলো আমি পারিনা বা পড়লাম না এতে কি কোন সমস্যা হবে (দয়াকরে প্রশ্নের উত্তর গুলো একটু দিবেন) কমেন্টটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ
হুজুর আসসালামু আলাইকুম৷ ওয়ারাহমাতুল্লাহি আমার একটা প্রশ্নের উত্তর দিলে আমি অনেক উপকৃত হতাম৷৷ আমি জানতে চাই আল্লাহর নেয়ামত যেমন দাঁত নিজের বদ অভ্যাসের কারনে যদি ক্ষতি হয় যেমন দাঁত যদি তুলে ফেলতে হয় তাহলে কি আমি অনেক শাস্তির সম্যুখীন হব৷ নাকি গুনাহের অধিকারী হবো😢😢
السلام عليكم হুজুর কেমন আছেন?আমি তামান্না শরহে বেকায়া জামাতের ছাত্রী।হুজুর বাদ্য যন্ত্র তো হারাম। তবে ইসলামিক নাশিদের জন্য কি হালকা করে বাজানো জায়েজ হবে?
হুজুর আমি তামান্না। আমাদের বাড়িতে পর্দার কোন ব্যবস্থা নেই। তবুও আমি পর্দা করি। বেগানা পুরুষকে মুখ দেখাই না। নিজের ঘরের দরজার সামনে আসলেও নেকাব পরে আসি। এমতাবস্থায় আমি খাস পর্দা না করলে কি গুনাহ হবে? আশা করি জানাবেন।
কেন? লোকজন কে নিজের মুখ দেখিয়ে বেড়াবো। এইটা নবীর আদেশ নয়। পর্দা করে লাভ নেই। নিজের মুখ দেখিয়ে ছেলেদের কে নিজের প্রতি আকৃষ্ট করে লাভ আছে।তাই না?আর ফেসবুক ইয়ুটিয়ুব এর কথা বললেন না?এর খারাপ ভালো দুই টাই দিক থাকে। আপনি হয়তো খারাপ দিক টা বেছে নিয়েছেন।তাই আপনার মতই সবাইকে ভাবেন।ওয়াজ গজল শুনা তো হারাম নয়।এই দিকে মন দিন। মেয়েদের জন্য পর্দা করা ফরজ ফোন ছাড়া ফরজ নয়।
@@eliassanjid2484 আমি পুরুষদের আহ্বান জানাই, আপনারা আপনাদের চোখের হেফাজত করুন, নারীদের ভোগ্যপণ্যের দৃষ্টিতে না দেখে মা/বোনের দৃষ্টিতে দেখুন! তাহলেই দেখবেন নারীদের বস্তাবন্দি করে রাখতে হবে না, শুধু শালীন পোষাক পড়লেই হবে
আমি একটি প্রশ্নের উত্তর পাচ্ছি না। প্রশ্ন টি হলো - কোন অপবিত্র ব্যক্তি প্রতিবন্ধী লোককে তায়াম্মুম/ ওজু করিয়ে দেওয়া যাবে কিনা? অপবিত্র ব্যক্তি পবিত্র ব্যক্তি কে ধরা যাবে কিনা? ।
আপনার প্রশ্নটা বেকুবের মতো হয়েছে,,, দুনিয়ায় স্থান ভেদে হাজারো রকমের খাবার আছে,, রাসূল আরব অঞ্চলে থেকে এর সবগুলো খাবেন কিভাবে,, আর আমলের গ্রহণ যোগ্যতা কেবল কোরআন হাদিসের আলোকে নির্ধারণ করা হয়,,কারণ আমল রাসূলের মাধ্যমে আমাদেরকে শেখানো হয়েছে,,,
Hujur Pak ekbar ekjon er barite gachilen sekhane tenake khabar er sathe GUI sap boli amra sthaniya vasay seta deoya hoyechilo takhn tini setike saray rakhlen takahn sahabi gan jigges eta ki haram tini bolen amader okhane eta khai na Tai Amar eta valo lage na.tbe tomara khete paro.onek jinis ache india Bangladesh a jesab arabiya te paoya jay na kintu osab halal jemon onek dharaner mach fal mul sobji jesab nobiji Khan ni kintu halal osab
এরকম মিথ্যাচারের মানে কি , এরকম টাইটেল দেওয়ার অর্থ কি? আপনার নিয়েত নিয়ে আমার সন্দেহ আছে। আপনি কি উদ্দেশ্যে ভিডিও আপলোড করছেন দ্বীন প্রচারের জন্য , না মানুষকে ধোকা দিয়ে অর্থ উপার্জনের জন্য?
আপনি বলতেছেন কেউ কোরআন রেখে গেছে তা কেউ তেলোয়াত করলে সওয়াব পাবে।যদি তা হয় আলেম হাফেজ কোরআন তেলোয়াত করে দোয়া করলে না জায়েজ হয় কেমনে দলিল দেন।স বিরোধী বক্তব্য রাখতে ছেন
এইযে, আপনাদের মত মানুষদের জন্যই অমুসলিমরা ইসলামের প্রতি আকৃষ্ট হয় নাহ। ওনি দুইবার অস্পষ্ট করে বলেছেন যে,, "যদি মৃত ব্যক্তির কারো জন্য রেখে যাওয়া কোনো কিছুর জন্য অন্য কারো উপকার* হয়, তাহলে সেই মৃত ব্যক্তির সওয়াব হবে" কারণ সেই মৃত ব্যক্তির জন্যই আরেকজনের উপকার হচ্ছে অথবা কোরওয়া পরে ইসলামের প্রতি সেই ব্যক্তি আকৃষ্ট হচ্ছে" যদিও আপনার বলা পরের কথা টা একদম ভিন্ন, তাও বলি -- মৃত ব্যক্তির জন্য কোরওয়ান আপনি নিজেও পড়তে পারেন, এর জন্য টাকা দিয়ে কাউকে আনা একটুও ইসলামের কোথাও বলা নাই, তেই জায়েজ নাহ। এখন আপনার যদি জায়েজ মনেই হয়, তাহলে আপনি কোনো হাদীস দেখান।
প্রথম কথা হলোঃ তিনি হয়তো এলার্জির জন্য গরুর মাংস খায় নি, দ্বিতীয় কথা হলোঃ তিনি তো গরিব ছিলেন গরুর মাংস খাবে কোথা থেকে? তৃতীয় কথা হলোঃ আরবের মরুভূমিতে গরু আসবে কোথা থেকে?
মহামানব। আমাদের অধিকাংশ মানুষ এর পূর্বপুরুষ হিন্দু থেকে মুসলমান হয়েছে। হিন্দুদের শ্রাদ্ধ থাকে তার বদলে এখন আমরা হাফেজ দিয়ে কোরআন তেলোয়াত করাই । সে উদেশেই বলা হয়েছে। এখানে দোষ কি
@@AM_I_GROOTআপনার উল্টো পাল্টা মন্তব্য বন্ধ করেন,কিসের হিন্দু থেকে মুসলিম হয়েছে, আমাদের পুর্বপুরুষ ছিলেন পিতা আদম আ:, তিনি মুসলিম আর মুশরিক এবং হিন্দু এক জিনিস না,প্রতেক মূর্তি পূজারী রাই মুশরিক
