নামায আদায়ের সঠিক পদ্বতি । আমি নিজেও যেভাবে আদায় করি Mufti Arif Bin Habib Bangla Waz Arif bin Habib 

আমিArif bin Habib এর মতন রফাদানি করতাম একদিন হঠাৎ এক মুসুল্লি বলে তোমার রফাদানি হয় না ,তোমার রফাদানি নিয়ে অন্যরা হাসে আজকে হুজুর কথা শুনো সঠিকটা বুজতে পারলাম,

চ্যানেল ভাইয়ের কাছে অনুরোধ রইলো মুফতি আরিব বিন হাবিব সাহেবের দুই রাকাত পুর্নাঙ্গ নামাজের প্র্যাকটিক্যাল পদ্ধতির ভিডিও দান করবেন।এবং বিতরের নামাজের বিস্তারিত জানাবেন।

আলহামদুলিল্লাহ এগুলো তো আমরা জানতাম না।অনেক আলেম আমাদের বলছে।এগুলো কোরআন হাদিস সম্মত না।আলহামদুলিল্লাহ এখন পরিস্কার।

মাশাল্লাহ শায়খ। আমি সাধারণ শিক্ষায় শিক্ষিত মানুষ। অনেকে আমাকে সহির দোহাই দিয়ে নামাজ পড়ার মধ্যে পরিবর্তন আনার জন্য। অনেক সময় সহিহ হাদিসের মাধ্যমে উত্তর দিতে পারিনি। আপনার এই ভিডিওটা বারবার দেখি। আর অনুভব করি হানাফী মাযহাব ই সবচেয়ে সহি পদ্ধতি অবলম্বন করে। ❤️ দোয়া রইল আপনার জন্য 🤲 জাযাকাল্লাহু খাইরান।

আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ তাআলা আপনার নেক হায়াত দান করুন সুস্থতার সাথে দীর্ঘ হায়াত দান করুন।

সহীহ্ বোখারী শরীফ ৭৩৫ حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مَسْلَمَةَ، عَنْ مَالِكٍ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، عَنْ سَالِمِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، عَنْ أَبِيهِ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم كَانَ يَرْفَعُ يَدَيْهِ حَذْوَ مَنْكِبَيْهِ إِذَا افْتَتَحَ الصَّلاَةَ، وَإِذَا كَبَّرَ لِلرُّكُوعِ، وَإِذَا رَفَعَ رَأْسَهُ مِنَ الرُّكُوعِ رَفَعَهُمَا كَذَلِكَ أَيْضًا وَقَالَ ‏ "‏ سَمِعَ اللَّهُ لِمَنْ حَمِدَهُ، رَبَّنَا وَلَكَ الْحَمْدُ ‏"‏‏.‏ وَكَانَ لاَ يَفْعَلُ ذَلِكَ فِي السُّجُودِ‏.‏ ‘আবদুল্লাহ্‌ ইব্‌নু ‘উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যখন সালাত শুরু করতেন, তখন উভয় হাত তাঁর কাঁধ বরাবর উঠাতেন। আর যখন রুকূ’তে যাওয়ার জন্য তাকবীর বলতেন এবং রুকূ’ হতে মাথা উঠাতেন তখনও একই ভাবে দু’হাত উঠাতেন এবং ‘سَمِعَ اللهُ لِمَن حَمِدَه’ ও ‘رَبَّناَ وَلَكَ الحَمدُ’ বলতেন। কিন্তু সিজদার সময় এরুপ করতেন না। হাদিসের মানঃ সহিহ হাদিস

নাবির নিচে বা বুকে হাত বাধা নিয়ে কি শুধু একটি হাদিসই আছে? আর কোন হাদিস নাই। যদি থাকে তাহলে ঐ হাদিস নিয়ে আলোচনা করলেন না কেন? আবু দাউদ ৭৫৯. আবূ তাওবা ..... তাউস (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নামাযরত অবস্থায় ডান হাত বাম হাতের উপর স্থাপন করে তা নিজের বুকের উপর বেঁধে রাখতেন।

حَدَّثَنَا إِسْحَاقُ الْوَاسِطِيُّ، قَالَ حَدَّثَنَا خَالِدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ، عَنْ خَالِدٍ، عَنْ أَبِي قِلاَبَةَ، أَنَّهُ رَأَى مَالِكَ بْنَ الْحُوَيْرِثِ إِذَا صَلَّى كَبَّرَ وَرَفَعَ يَدَيْهِ، وَإِذَا أَرَادَ أَنْ يَرْكَعَ رَفَعَ يَدَيْهِ، وَإِذَا رَفَعَ رَأْسَهُ مِنَ الرُّكُوعِ رَفَعَ يَدَيْهِ، وَحَدَّثَ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم صَنَعَ هَكَذَا‏.‏ আবূ কিলাবা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: তিনি মালিক ইব্‌নু হুওয়ায়রিস (রাঃ)-কে দেখেছেন, তিনি যখন সালাত আদায় করতেন তখন তাকবীর বলতেন এবং তাঁর দু’হাত উঠাতেন। আর যখন রুকু’ করার ইচ্ছা করতেন তখনও তাঁর উভয় হাত উঠাতেন, আবার যখন রু’কু হতে মাথা উঠাতেন তখনও তাঁর উভয় হাত উঠাতেন এবং তিনি বর্ণনা করেন যে, রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এরূপ করেছেন। সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৭৩৭ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস

মাশাআল্লাহ,❤ আলহামদুলিল্লাহ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা ভালবাসা নিবেন প্রিয় হুজুর ❤❤❤

অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা। মহান আল্লাহ তায়ালা হুজুরকে নেক হায়াত দান করুন।

حَدَّثَنِي مُحَمَّدُ بْنُ رَافِعٍ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّزَّاقِ، أَخْبَرَنَا ابْنُ جُرَيْجٍ، حَدَّثَنِي ابْنُ شِهَابٍ، عَنْ سَالِمِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، أَنَّ ابْنَ عُمَرَ، قَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم إِذَا قَامَ لِلصَّلاَةِ رَفَعَ يَدَيْهِ حَتَّى تَكُونَا حَذْوَ مَنْكِبَيْهِ ثُمَّ كَبَّرَ فَإِذَا أَرَادَ أَنْ يَرْكَعَ فَعَلَ مِثْلَ ذَلِكَ وَإِذَا رَفَعَ مِنَ الرُّكُوعِ فَعَلَ مِثْلَ ذَلِكَ وَلاَ يَفْعَلُهُ حِينَ يَرْفَعُ رَأْسَهُ مِنَ السُّجُودِ ‏.‏ সালিম ইবনু ‘আবদুল্লাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ ইবনু ‘উমার (রাঃ) বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যখন সলাতের জন্য দাঁড়াতেন তখন নিজের দুই হাত কাঁধ বরাবর উঠাতেন, অতঃপর তাকবীর তাহরীমা বলতেন। তিনি রুকূ’তে যাওয়ার সময় এবং রুকূ’ থেকে উঠার সময়ও কাঁধ পর্যন্ত দুই (আল্ল-হু আকবার) হাত তুলতেন। কিন্তু সাজদাহ্ থেকে মাথা তোলার সময় তিনি (এরূপ) করতেন না। (ই. ফা. ৭৪৬, ই. সে. ৭৫৯) সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ৭৪৮ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস

এত সুন্দর দলীল ভিত্তিক আলোচনার পরেও একটি বিশেষ শ্রেণীর লোকদের গাত্রদাহ হচ্ছে কেন বুঝিনা? উনিতো কাউকে কটাক্ষ করে কিছু বলেন নি।

আমি হুজুরের কিভাবে প্রশংসা করব কি কথা দিয়ে প্রশংসা করবো এগুলা আমি হারিয়ে ফেলেছি জাযাকাল্লাহু খাইরান ফিদ্দার আইন

হুজুর আহলে হাদিসরা নবির কথা প্রচার করেন।আর আপনারা কার কথা প্রচার করেন জানিনা।আল্লাহ আপনাকে দিনের খেজমত বেশি বেশি করার তৌফিক দান করুন।

ছহি হাদীস ছারা কারো মুখের কথা বিশ্বাস করবেন না। ছহি বোখারী এবং ছহি মুসলিম হাদীস পরুন।সব যানতে পারবেন।

আরিফ ভাই আপনি আবুদাউদ হাদীস বল্লেন ৭২৭ নাম্বার আর ৭৩০ নাম্বার টা বল্লেন না কেন

হুজুর আপনার ওয়াজ এতো সুনদর শিখার মতো ওয়াজ

হুজুর আর কতো দোকা দিবেন মনে হিংসা নিয়ে দিন পচার করেন حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ مَحْبُوبٍ، حَدَّثَنَا حَفْصُ بْنُ غِيَاثٍ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ إِسْحَاقَ، عَنْ زِيَادِ بْنِ زَيْدٍ، عَنْ أَبِي جُحَيْفَةَ، أَنَّ عَلِيًّا، - رضى الله عنه - قَالَ السُّنَّةُ وَضْعُ الْكَفِّ عَلَى الْكَفِّ فِي الصَّلاَةِ تَحْتَ السُّرَّةِ ‏.‏ আবূ জুহাইফাহ্‌ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: ‘আলী (রাঃ) বলেছেন, সলাত আদায়কালে বাম হাতের তালুর উপর ডান হাতের তালু নাভির নীচে রাখা সুন্নাত। [৭৫৫] ফুটনোটঃ [৭৫৫] আহমাদ (১/১১০)। হাদীসের সানাদে ‘আবদুর রহমান ইবনু ইসহাক্ব আল ওয়াসিত্বী দূর্বল। ইবনু সা‘দ, আবূ দাউদ, নাসায়ী ও অন্যান্যরাও তাকে দূর্বল বলেছেন। ইমাম বুখারী ‘আয-যুআফা’ (২১) গ্রন্থে বলেন, আহমাদ বলেছেন, হাদীসটি মুনকার। সানাদে যিয়াদ ইবনু যায়িদ অজ্ঞাত। আর এ হাদীসটি ‘আবদুল্লাহর অতিরিক্ত সংযোজন। সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৭৫৬ হাদিসের মান: দুর্বল হাদিস

আল্লাহ হুজুরকে আরো বুদ্ধিমান করে দেক, আমিন❤️‍🩹🥰

আপনার যে সবগুলো হাদিসের উপর একসাথে আমল করার জন্য নতুন একটা পদ্ধতি বানালেন।এরকম পদ্ধতি কি কোনো সাহাবী বুঝেন নাই। এইসব মাযহাবী গোড়ামি বাদ দেন।

হুজুর রফউল ইয়াদিনে কথা বলেন আরে আপনাদের দেখে অনেক কষ্ট লাগে সঠিক ইসলামের কথা বলেন না শুধু নিজের দল বারি করারকথা বলেন

আলহামদুলিল্লাহ হুজুর কে আল্লাহ পাক নেকহায়াত দান করুন হুজুর সুন্দর আলোচনা খুব সুন্দর

কত সুন্দর মধুর বানী চিরন্তন সত্য _লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ

মাশাআল্লাহ সুন্দর গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা শুনে আমি নিজে নামায সহীহ ভাবে আদায় করতে পারব ইনশাল্লাহ

অসাধারন আলোচনা করেছেন ‌। অনেক কিছু শিখলাম। আমল করার চেষ্টা করবো। ইনশাআল্লাহ।

আলহামদুলিল্লাহ সুন্দর কথা বলছেন।

মাশাআল্লাহ আমি পুরা আলোচনাটা শুনেছি অনেক কিছু শিখতে পারলাম ধন্যবাদ আরিফ বিন হাবিব

হে আল্লাহ হুজুর কে হায়াত দানকরুন। বেশি বেশি আরও ভাল ভাবে বুজাইবার শক্তি দিন। আল্লাহ ফেতনাবাজ দের হেফাজত কর।

মাশ আল্লাহ হুজুর কথা গুলো অতি মুল্য বান

নবি বলেছেন ঈমাম যখন সুরা ফাতেহা শেষ করবে তুমরা আমিন বলবে স্বরকে উচু করে ।আপনি নবির কথা বাদ দিয়ে অন‍্য কথা প্রাধান‍্য দেন কেন

হুজুর সঠিক ভাবে বুঝে দেওয়ার জন্যে আপনাকে ধন্যবাদ

নামাজের জন্য যত্ন নাও আল্লাহ বলেছেন, তাহলে জোহরের নামাজ এর ওয়াক্ত শুরু হয় ১১ঃ৪৫ এ নামাজ কেন পডে ১ঃ৩০ এ বাংলাদেশ এ,, উত্তর দেন

অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা। আমল করার চেষ্টা করবো ইনশা-আল্লাহ

আলহামদুলিল্লাহ আগে এভাবে পড়তাম এখন শুনে সব ক্লিয়ার ❤❤❤❤❤

হুজুর সব কিছুকে সহিহ মনে করে।আল্লাহ তাকে হেদায়াত দিন

আসসালামু আলাইকুম আমরা সবাই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ি বেশি বেশি কোরআন তেলাওয়াত করি আল্লাহ আমাদের সবাইকে কথাগুলা আমল করার তাওফীক দাও

সম্মানিত হুজুর আমার প্রশ্ন মহিলারা কোথায় হাত বাধবে?

সহীহ্ ইবনে মাজাহ হাদীস ৮৩৭حَدَّثَنَا هِشَامُ بْنُ عَمَّارٍ، وَسَهْلُ بْنُ أَبِي سَهْلٍ، وَإِسْحَاقُ بْنُ إِسْمَاعِيلَ، قَالُوا حَدَّثَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ مَحْمُودِ بْنِ الرَّبِيعِ، عَنْ عُبَادَةَ بْنِ الصَّامِتِ، أَنَّ النَّبِيَّ ـ صلى الله عليه وسلم ـ قَالَ ‏ "‏ لاَ صَلاَةَ لِمَنْ لَمْ يَقْرَأْ فِيهَا بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ ‏"‏ ‏.‏ উবাদাহ ইবনুস-সামিত (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, যে ব্যক্তি সূরা ফাতিহাহ পাঠ করেনি, তার সালাত হয়নি। [৮৩৫]

হুজুর মাপ করবেন। আপনিত জানেন কি বাবে নামাজ পড়তে হয়। আপনি এখানে কেন এই গুলো বলতেছেন?

রফেইয়াদাইন করাও হাদিস আছে আবার না করারও হাদিস আছে। এখন দেখি এই মুফতি সাব কিভাবে একসাথে দুই হাদিসের উপর আমল করে??

মাশাআল্লাহ মারহাবা খুব সুন্দর জবাব দিলেন আলহামদুলিল্লাহ

আমার দেখা সব থেকে যুগুপযোগী বিশিষ্ট বক্তা

আসসালামু আলাইকুম হুজুর নিয়তের কথা বল্লেন না জে

শায়খ মাফ করবেন হাদিস টা দুর্বল আছে আমরা সবাই একটু দেখি গুগল থেকে। আবু দাউদ হাদিস নাং ৭৫৮.লিখে সার্চ করেন পেয়ে যাবেন

حَدَّثَنِي أَبُو الطَّاهِرِ، حَدَّثَنَا ابْنُ وَهْبٍ، عَنْ يُونُسَ، ح وَحَدَّثَنِي حَرْمَلَةُ بْنُ يَحْيَى، أَخْبَرَنَا ابْنُ وَهْبٍ، أَخْبَرَنِي يُونُسُ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، أَخْبَرَنِي مَحْمُودُ بْنُ الرَّبِيعِ، عَنْ عُبَادَةَ بْنِ الصَّامِتِ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ لاَ صَلاَةَ لِمَنْ لَمْ يَقْتَرِئْ بِأُمِّ الْقُرْآنِ ‏"‏ ‏.‏ ‘উবাদাহ্‌ ইবনু সামিত (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ যে উম্মুল কুরআন (সুরাহ্‌ ফা-তিহাহ্‌) পাঠ করে না তার সলাতই হয় না। (ই. ফা. ৭৫৯, ই. সে. ৭৭২) সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ৭৬১ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস

নাভীর নিচে হাত বাধলে যদি আল্লাহর আনুগত্য বেশি প্রকাশ পায় তাহলে আপনার বউ কেন বুকের উপর হাত বাঁধে?

মাশাআল্লাহ,,,, আল্লাহ হযরতকে দীর্ঘ নেক হায়াত দান করুন ❤

হুজুর সব নিয়ম জানালে মানুষের পরিষকার ভাবে বুঝতে পারবে। সুবিধা হবে।

হুজুরের বয়ানে এত বেশি এড চালু করে রাখা মোটেও ভালো বিষয় নয়, প্রতি ১-২ মিনিট পরে পরে এড আসে এটা আসলেই বিরক্তিকর

ক্ষমা করবেন,,,, এটা সুরা বাকারার ১২৫ নং আয়াত না,, এটা ২৩৮ নং আয়াত

মাশাল্লাহ্ হুজুর আপনার ওয়াছ অনেক ভালো লাগলো

হানিফি নিয়মে নামাজ করেন। দলিলপত্র বেশী যানেন কিনতু, সহীহ আকিদার নিয়মে নামাজ পড়েন৷ না। সব নিয়ম দিয়ে নামাজ পড়া ঠিক নয়। রাসুলের নিয়মে নামাজ পড়ার কথা বলেন। তিন হাদীস মেনে হানিফি হয়ে যান।

আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ পাক জেন হযরত কে নেক হায়াত দান করুন আমিন

সব সময় এক ই পদ্ধতিতে নামাজ পড়তেন? যদি তাই হয় তাহলে এতো পার্থক্য কেন? নামাজ পড়া তো ব নবীজীর বাহ্যিক দিক,তাও এতো মতভেদ? সবাই তো বলে এটাই সহি হাদিস।

সূরা বাকারা এর 125 নম্বর আয়াত না 238নম্বরআয়াত

Amner kaam holo madhur sathey biss misiye khawano apner kaam

আমি মনে করি কয়েকটা বিতর্কিত মাসালা নিয়ে আলচনা না করে অন্য বিষয়ে আলোচনা করা উত্তম

بلوغ المرام এর মধ্যে তো এটা পাই না

ভাই এই ভিডিওটা আমার খুব প্রয়োজন আমি কি আমার চ্যানেলে দিতে পারি

হুজুর নবিকে অনুসরন করার চেষ্টা করেন।আবু হানাফিতো নবিনা।

আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে সহিহ ইবাদাত করার তৌফিক দান করুন

Ai padre moulovi ibliser cheyeo besi ohonkari, a shob musolli derke or satro banaite chay.atai judi hanafi mazhab hoy tahole bukhari, muslim, tirmiji, abu daut keno abu hanifer hadis no. diya kotha bolo na keno?aito bedatir akida o buj, imam bukhari hadis collection korlen ar unar ustadke ai murkhyoi besi gurutya diye thake. Mosjide ashe tomader hanafi marka hujur du rakat namaj na pore boshe keno?salam firanor por ashob amol to ahle hadis rai purna bhabe palon Allahpak taomarerke hidayat dan korun.

হুজুর, রুকু থেকে উঠার সময় আল্লাহু আকবার বলতেন। কই পাইলেন?

Amader nobi jemon kore porse omni porbo eto mix korar ki dorkar

আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন

Hadis anogawi koraw amra very happy

Prothon ayat er Ortho to vul bolecen hujur.

হুজুরের ওয়াজ যত শুনি ততই মুগ্ধ হই । ‍আলহামদুলিল্লাহ অনেক কিছু শিখতে পারি ।

সুন্দর আলোচনা।অনেক দিন থেকে খুজেছি এমন আলোচনা

বুলুগুল মারাম এর মধ্যে তো এটা পাই না

আমিও হাদীসে মুহাদ্দিস হুজুর,,, এই আলোচনা গুলোর বিরুদ্ধে অনেকে দাঁড়ায়।আমি নিরূপায় হুজুর। যখন প্রতিবাদ করতে যাই,,তখনি সমস্যা সৃষ্টি করে।

And narrated Abu Huraira: Whenever Allah's Apostle stood for the prayer, he said Takbir on starting the prayer and then on bowing. On rising from bowing he said, Sami`a llahu liman hamidah, and then while standing straight he used to say, Rabbana laka-l hamd (Al- Laith said, (The Prophet said), 'Wa laka l-hamd'. He used to say Takbir on prostrating and on raising his head from prostration; again he would Say Takbir on prostrating and raising his head. He would then do the same in the whole

হুজুর অাপনার ভিডিওগুলো অনেক ভালো লাগে

Alhamdulillah

Alhamdulillah

আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত করুক, মাজহাব কে টিকিয়ে রাখতে কি কি বলছেন,

আলহামদুলিল্লাহ এই আগে এক টু চন্দয় আছিল একণ পরিষ্কার

Alhamdulillah

আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সালাত আরম্ভ করার সময় দাঁড়িয়ে তাকবীর বলতেন। অতঃপর রুকূ‘তে যাওয়ার সময় তাকবীর বলতেন, আবার যখন রুকূ‘ হতে পিঠ সোজা করে উঠতেন তখন 'سَمِعَ اللهُ لِمَن حَمِدَه' বলতেন, অতঃপর দাঁড়িয়ে 'رَبَّناَ وَلَكَ الحَمدُ ' বলতেন। অতঃপর সিজদায় যাওয়ার সময় তাকবীর বলতেন। এবং যখন মাথা উঠাতেন তখনও তাকবীর বলতেন। আবার (দ্বিতীয়) সিজদায় যেতে তাকবীর বলতেন এবং পুনরায় মাথা উঠাতেন তখনও তাকবীর বলতেন। এভাবেই তিনি পুরো সালাত শেষ করতেন। আর দ্বিতীয় রাক‘আতের বৈঠক শেষে যখন (তৃতীয় রাক‘আতের জন্য) দাঁড়াতেন তখনও তাকবীর বলতেন। ‘আবদুল্লাহ্‌ ইব্‌নু সালিহ্‌ (রহঃ) লাইস (রহঃ) সূত্রে হাদীসটি বর্ণনা করতে 'وَلَكَ الحَمدُ' উল্লেখ করেছেন। সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৭৮৯ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD

আলহামদুলিল্লাহ অনেক উপকৃত হলাম।

حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ بُكَيْرٍ، قَالَ حَدَّثَنَا اللَّيْثُ، عَنْ عُقَيْلٍ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، قَالَ أَخْبَرَنِي أَبُو بَكْرِ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ الْحَارِثِ، أَنَّهُ سَمِعَ أَبَا هُرَيْرَةَ، يَقُولُ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم إِذَا قَامَ إِلَى الصَّلاَةِ يُكَبِّرُ حِينَ يَقُومُ، ثُمَّ يُكَبِّرُ حِينَ يَرْكَعُ، ثُمَّ يَقُولُ سَمِعَ اللَّهُ لَمِنْ حَمِدَهُ‏.‏ حِينَ يَرْفَعُ صُلْبَهُ مِنَ الرَّكْعَةِ، ثُمَّ يَقُولُ وَهُوَ قَائِمٌ رَبَّنَا لَكَ الْحَمْدُ ـ قَالَ عَبْدُ اللَّهِ ‏{‏بْنُ صَالِحٍ عَنِ اللَّيْثِ‏}‏ وَلَكَ الْحَمْدُ ـ ثُمَّ يُكَبِّرُ حِينَ يَهْوِي، ثُمَّ يُكَبِّرُ حِينَ يَرْفَعُ رَأْسَهُ، ثُمَّ يُكَبِّرُ حِينَ يَسْجُدُ، ثُمَّ يُكَبِّرُ حِينَ يَرْفَعُ رَأْسَهُ، ثُمَّ يَفْعَلُ ذَلِكَ فِي الصَّلاَةِ كُلِّهَا حَتَّى يَقْضِيَهَا، وَيُكَبِّرُ حِينَ يَقُومُ مِنَ الثِّنْتَيْنِ بَعْدَ الْجُلُوسِ‏.‏ সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৭৮৯ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD

সবাই কে সঠিক পথে চলার তওফিক দান করুন আল্লাহ

আলহামদুলিল্লাহ

আল্লাহ পাক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ জামাতে পড়ার তৌফিক দান করে

মা শা আল্লাহ 🤍🤍🖤 অনেক সুন্দর ভাবে বুঝাইলেন এভাবে বুঝাইলে কোনো ঝগড়াই হতো না

মানুষের সাথে চিটারি করতে হয় না হাদিসের প্রথম অংশ নিচ্ছ আর দ্বিতীয় অংশকে দেখনি তুমি حَدَّثَنَا أَبُو الْيَمَانِ، قَالَ أَخْبَرَنَا شُعَيْبٌ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، قَالَ أَخْبَرَنَا سَالِمُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ، أَنَّ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ عُمَرَ ـ رضى الله عنهما ـ قَالَ رَأَيْتُ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم افْتَتَحَ التَّكْبِيرَ فِي الصَّلاَةِ، فَرَفَعَ يَدَيْهِ حِينَ يُكَبِّرُ حَتَّى يَجْعَلَهُمَا حَذْوَ مَنْكِبَيْهِ، وَإِذَا كَبَّرَ لِلرُّكُوعِ فَعَلَ مِثْلَهُ، وَإِذَا قَالَ سَمِعَ اللَّهُ لِمَنْ حَمِدَهُ‏.‏ فَعَلَ مِثْلَهُ وَقَالَ ‏ "‏ رَبَّنَا وَلَكَ الْحَمْدُ ‏"‏‏.‏ وَلاَ يَفْعَلُ ذَلِكَ حِينَ يَسْجُدُ وَلاَ حِينَ يَرْفَعُ رَأْسَهُ مِنَ السُّجُودِ‏.‏ ‘আবদুল্লাহ্‌ ইব্‌নু ‘উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: তিনি বলেন, আমি নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে তাকবীর দিয়ে সালাত শুরু করতে দেখেছি, তিনি যখন তাকবীর বলতেন তখন তাঁর উভয় হাত উঠাতেন এবং কাঁধ বরাবর করতেন। আর যখন রুকূ’র তাকবীর বলতেন তখনও এ রকম করতেন। আবার যখন ‘سَمِعَ اللهُ لِمَن حَمِدَه’ বলতেন,তখনও এরূপ করতেন এবং ‘رَبَّناَ وَلَكَ الحَمدُ’ বলতেন। কিন্তু সিজদায় যেতে এরূপ করতেন না। আর সিজদার থেকে মাথা উঠাবার সময়ও এরূপ করতেন না। সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৭৩৮ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD

মাশাআল্লাহ

মাশাআল্লাহ

মাশাল্লাহ

সুবহানাল্লাহ মাশাল্লাহ জাযাকাল্লাহ ধন্যবাদ জাযাকাল্লাহ প্রিয় শায়েখ?

Apni abu Dawood hadith no 759 bollen na keno

Alhamdulillah Alhamdulillah Alhamdulillah

মাশা আল্লাহ

আলহামদুলিল্লাহ

আল্লাহ্ হুজুর নেক হায়াত দান করেন।আমিন

Tomar barir meyeder giye dekho kothai hat badhe

তিরমিজি সরীফ ২৪৭ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يَحْيَى بْنِ أَبِي عُمَرَ الْمَكِّيُّ أَبُو عَبْدِ اللَّهِ الْعَدَنِيُّ، وَعَلِيُّ بْنُ حُجْرٍ، قَالاَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ مَحْمُودِ بْنِ الرَّبِيعِ، عَنْ عُبَادَةَ بْنِ الصَّامِتِ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏ "‏ لاَ صَلاَةَ لِمَنْ لَمْ يَقْرَأْ بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ ‏"‏ ‏.‏ قَالَ وَفِي الْبَابِ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ وَعَائِشَةَ وَأَنَسٍ وَأَبِي قَتَادَةَ وَعَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرٍو ‏.‏ قَالَ أَبُو عِيسَى حَدِيثُ عُبَادَةَ حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ ‏.‏ وَالْعَمَلُ عَلَيْهِ عِنْدَ أَكْثَرِ أَهْلِ الْعِلْمِ مِنْ أَصْحَابِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم مِنْهُمْ عُمَرُ بْنُ الْخَطَّابِ وَعَلِيُّ بْنُ أَبِي طَالِبٍ وَجَابِرُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ وَعِمْرَانُ بْنُ حُصَيْنٍ وَغَيْرُهُمْ قَالُوا لاَ تُجْزِئُ صَلاَةٌ إِلاَّ بِقِرَاءَةِ فَاتِحَةِ الْكِتَابِ ‏.‏ وَقَالَ عَلِيُّ بْنُ أَبِي طَالِبٍ كُلُّ صَلاَةٍ لَمْ يُقْرَأْ فِيهَا بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ فَهِيَ خِدَاجٌ غَيْرُ تَمَامٍ ‏.‏ وَبِهِ يَقُولُ ابْنُ الْمُبَارَكِ وَالشَّافِعِيُّ وَأَحْمَدُ وَإِسْحَاقُ ‏.‏ سَمِعْتُ ابْنَ أَبِي عُمَرَ يَقُولُ اخْتَلَفْتُ إِلَى ابْنِ عُيَيْنَةَ ثَمَانِيَةَ عَشْرَ سَنَةً وَكَانَ الْحُمَيْدِيُّ أَكْبَرَ مِنِّي بِسَنَةٍ ‏.‏ وَسَمِعْتُ ابْنَ أَبِي عُمَرَ يَقُولُ حَجَجْتُ سَبْعِينَ حَجَّةً مَاشِيًا عَلَى قَدَمَىَّ ‏.‏ উবাদা ইবনু সামিত (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন: যে ব্যক্তি সূরা ফাতিহা পাঠ করেনি তার নামায হয়নি। সহীহ্‌। ইবনু মাজাহ-(৮৩৭), বুখারী ও মুসলিম

হুজুর আপনি যে আয়াত পড়ছেন এই আয়াতে নামাজের কথা উল্লেখ নেই সহীহ্ বোখারী ১৫৬ حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ، قَالَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، قَالَ حَدَّثَنَا الزُّهْرِيُّ، عَنْ مَحْمُودِ بْنِ الرَّبِيعِ، عَنْ عُبَادَةَ بْنِ الصَّامِتِ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏ "‏ لاَ صَلاَةَ لِمَنْ لَمْ يَقْرَأْ بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ ‏"‏‏.‏ ‘উবাদাহ ইব্‌নু সমিত (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ রাসূলুল্লাহ্‌ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি সালাতে সূরা আল-ফাতিহা পড়ল না তার সালাত হলো না। [১]

Betaaktavondo

মাশা আল্লাহ।।