ভাই এটা অভিযান না ভাই। একটা বার চিন্তা করে দেখেন আমাদের টাকা দোকানদাররা নিচ্ছে আর তাদের কাছ থেকে ম্যাডামরা নিচ্ছে। ধরেন দোকানদার পাবলিকের কাছ থেকে 10 টাকা নিচ্ছে জরিমানা দিচ্ছে পাঁচ টাকা লাভ কাদের ভাই। ম্যাডামরা যদি পারে পাবলিকের টাকা পাবলিক কে ফিরিয়ে দিক।
ম্যাডাম আপনার অভিযান অনেক ভাল,তবে থানা লেবেলে যদি হতো আমরা সাধারণ জনগণ একটু ভাল থাকতাম। আমরা এখনও খোলা তেল ১৭০-১৮০ টাকা কিনি।অনুরোধ রাকবো থানা লেবেলে চার্য করার জন্য।ধন্যবাদ
সব কিছু ঠিক আছে কিনতু একটা কথা মানতে পারি না তরমুজ কেজি হিসেবে কেনো বিক্রি হবে এই জিনিস সারা জীবন পিস হিসেবে বিক্রি হয়েছে আর এখন কেজি এতে করে গরিব মানুষের জন্য তরমুজ খাওয়া কষ্টকর হয়ে গেছে
@Sohanমালশিয়ায় সয়াবিন তেল 60 টাকা লিটার পেট্রোল 41 টাকা লিটার ডিজেল 43 টাকা লিটার আর গ্যাস 16 কেজি 600 টাকা দেশ নাকি ইউরোপ সিংগাপুর থেকে উন্নয়নের রোলমডেল হয়েছে মালয়শিয়ার সাথে তুলনা করলে দেশে আকাশ পাতাল পার্থক্য মানুষ নামের অমানুষ জানোয়ারদের রাজতন্ত্র কায়েম করা হয়েছে
এই অভিজন খুবই দরকারী। আমার মতে বগুড়া শহীদ জিয়া মেডিকেল কলেজ এ এরকম অভিজান খুবই প্রয়োজন। আমার দেখা সবচেয়ে নোংরা হসপিটাল, বিশেষ করে টয়লেট, বাথরুম একদম ডাস্টবিন, এতো নংরা পা দিতে পারবেন না, মনে হবে কোন দওলা কাঁদার মধ্যে পা দিচ্ছেন, আর দুর্গন্ধ তা আসলে বলে বোঝাতে পারব না। যারা গিয়েছেন তারা তো যানেন। আমি বিপদে পড়ে একবার গিয়েছি, গিয়ে আরো অসুস্থ হয়ে পরি। হসপিটাল যদি এতো নোংরা হয়, তাহলে রোগী সুস্থ হবে কি ভাবে। তাই এক বার হলেও এরকম অভিজন খুবই প্রয়োজন।
ম্যাডাম আপনার অভিযান গুলো অনেক সুন্দর। আপনার মত ম্যাডাম এর প্রয়োজন আমাদের জেলায়। রংপুর জেলার, মিঠাপুকুর থানায়, শঠিবাড়ী বাজারের অবস্থা করুন। সব কিছু মূল্য অনেক বেশি। তাই এই বাজারে অভিযান চালানো অতিবও জরুরি।
আমি একজন সাধারণ মানুষের মধ্যে থেকে সরকারের কাছে অনুরোধ করতেছি আপনি দয়া করে সাধারণ মানুষের বেঁচে থাকার জন্য নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রীর দাম কমিয়ে আনার ব্যবস্থা করুন সেই সাথে নির্মাণ সামগ্রীর অর্থাৎ রড সিমেন্টের ও অন্যান্য নির্মাণ সামগ্রীর দাম কমিয়ে আনার ব্যবস্থা করুন এবং পোশাক শ্রমিকদের বেতন বৃদ্ধি করুন ও অন্যান্য শ্রমিকদের বেতন বৃদ্ধি করুন এবং বাংলাদেশের সব জেলাতেই কঠোর অভিজান চালানোর অনুরোধ জানাচ্ছি ধন্যবাদ
আসসালামু আলাইকুম আমাদের রেডিও কলোনি তারপর সাভার বাসষ্টান এ তরমুজ একন ও ৪০/৫০ টাকা কেজি হিসেবে বিক্রি করতেছে। এখানে সব কিছুর দাম বেসি এরকম চললে আমরা গরিব মানুস কোথায় যাবো বলেন।😔
ম্যাডাম এর মত প্রত্যেক জেলায় যদি এমন তদারকি থাকতো তাহলে খুব ভালো হতো,, ১৪০ তো দূরে থাক আমাদের ফরিদপুর জেলায় তো এখনও সয়াবিন তেল খোলা ১৬৫-৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে,, চিনি ৮০-৮৫ টাকা,, আমরা সাধারণ মানুষ যাবো কই,, একটু দেখলে ভালো হয়,,।
ভাই আমাদের উত্তরা দিয়াবাড়ী কালার মার্কেটেও মুদির দোকানগুলোতে ১৫০ টাকা কেজে সওয়াবিন তেল আরও অনে পন্যসামগ্রিই অধিক মুল্যে বিক্রি করছে। আমরা নিম্ন আয়ের মানুষদের রোজার বাজার করাটা অনেক কস্টের হয়ে গেছে আপনি কিছু একটা করুন ভাই
আপা এলাকায় খুচরা বিক্রিতা শসা ৮০টাকা আর লেবু বেগুনের কথা নাই বা বললাম।আপা যদি বিভিন্ন এলাকায় আসতো তাহলে আমাদের মতো গরীব মানুষ রোজা ছাড়াও একটু ভালো করে খেতে পারতাম।এলাকায় মুরগির দোকান কাঁচা মালের ফলের দোকান কোথাও দাম লিখে রাখে না।
কাগজ আমদানির কারকদের উপর অভিযান চালানোর জন্য অনেক অনেক অনুরোধ জানাই। 1350 টাকার কাগজ 2700 টাকা অসাভাবিক মূল্য বৃদ্ধির কারন কি খতিয়ে দেখার অনুরোধ জানাই
এই সকল লোক দেখানো জরিমানা করে লাভ কি দোকানদার কি তার নিজের টাকা দেয় আমাদের টাকায় তো দোকানদার নেই বেশি।আর দোকানদারের কাছ থেকে আপনারা নেন। এক কথায় চোরের উপর বাটপারি যেটা আপনারা করে থাকেন। যদি পারেন সাধারন জনগনের টাকা সাধারণ জনগণকে দেন
