নির্যাতনের ঝুঁকি সত্ত্বেও কেন সৌদিমুখী বাংলাদেশী নারীরা 

Amar mote prithibit kono deshei study chara esob jhi girir jonyo jawa uchit na,cuz jekono deshei narira laoshar shikar hote paren!!kaaj korle nijer deshei koruk tao bideshe noy

U R 100%Right

য়ারা চুদা পারো তারা আসো

আমি চোদি থেকে বলছি যারা চুদা লইতে পারে তারা টিকে।।

রেমিটেন্স আসবে না দেশ কীভাবে চলবে, আর নারী না পাঠালে পুরুষ শ্রমিক ওরা নেবে না

আরে ভাই এতো বইলেন না

কথায় যুক্তি আছে।

তাই নাকি ?

Akmot

Tek bolcen vai

সব যদি সরকার দেখবে, আমার আপনার কি বিবেক বুদ্ধি নাই,

সৌদি থেকে তো নারী শ্রমিক বাংলাদেশে আসেনা রে ভাই . তুমি বন্দ করবে

নারী না পাঠালে তোমাদের ছেলেদের নেমে না, রেমিটেন্স আসবে কীভাবে? যে রেমিটেনসে বাংলাদেশ পুষ্ট

Thik

Right kaka right

গোমর ফাঁস করে দিলেন ভাই।

Larning Power পুরুষেরা ৮লাখ টাকা নয় এটা আমাদের দেশের দালাল খায়

সৌদি সহ সকল আরব কান্ট্রির লোকেরা ঘরের কাজের জন্য যেসব মেয়েদের নিয়ে যায় 90% নারীকে তারা নিজের যৌন ভোগ বিলাসের জন্য ব্যবহার করে। এটাই বাস্তব এটাই সত্য

মেয়েরা তার পরও যাবে

সরকার এটা কেন ব্যবস্থা নিবে ভাই এটা তো ইসলামিক রাষ্ট্র শান্তির জন্য তাহলে এইসব কূটনৈতিক কাজ কেন হয়।

বাই ঠিক বলেছেন

আমিও তাই ভাবছিলাম🤣🤣

সঠিক কথা

আসলেইতো

সব জায়গায় খারাপ না

Absolute right

আপনার মানুষি গতা এত খারাপ মনে হয় আপনার ফেমেলীর মানুষ গুলো এমন

বাজে কথা মিথ‍্যা কথা

@@maheislam5930 আপনি যে কেমন তা কিন্তু আপনার id দেখেই বোঝা যায় ।

@@mdsaruaer1895 আর আপনি যে কোন ভদ্রলোক সেইটা বুঝাগেছে আপনার চিন্তা ধারণা ভদ্রতা বংশের পরিচয় 😏😏

জারা যা তারা সবাই পতিতা

2 number 🍌🍌🍌

ইসলামের আশল রূপ

আপনার ধারণা ঠিক না। হেল্প যদি না করতো, তাদের নিকট দুতা বাস এর নম্বর দিত না। এই নারীরা তো বলে নাই তারা হেল্প পায় নাই

ওনি ....... …...মজা পেয়েগেছে

সাহায্য পাওয়া দূতাবাসের বিষয় না; জাতিগত পরিচয় আর মানবিকতার বিষয়। কথায় কথায় বলছি, জার্মানি বা অ্যামেরিকায় আমাদের বাংলাদেশ মিশন কোন সময় এই ধরনের পরিস্থিতি পায় না আর পাইলেও মানবিক মর্যাদা সহকারে সহায়তা করে

❤❤❤❤

ভালো থাকবেন

আপনি কি মেয়ে

আপনার জন্য দোয়া করি ভালো থাকবেন

রাইট

সহমত ভাই

ভাই খেপছা খাওয়ার জন্য...

না পাঠালে ওরা পুরুষদের কাজে নেবে না তাহলে দেশে রেমিটেন্স আসবে কীভাবে আর বাংলাদেশের উন্নতি, সরকার কোনোদিন আটকাবে না

@@kanaidas7549) l

Khati kotha bollen vai

Right ✅️

❤

তোমারে এখনো করে নাই

কেমন আচ জান তুমি

রাইট

ami Indian, ekhankar mohilara bides jaina

thik vaia

আর যাইহোক মালাউই (হিন্দু)তো নয়, ক্ষতি কি!

🤣🤣গালি দিয়ো না কিন্তু বাপ পুত মিইললা নারীদের হমানে চুদে

চুদাচুদির দেশ আরব দেশ

@@shantoroy3754 হিন্দু দাদা আপনার পিতৃ পরিচয় প্লিজ? ১। ঘোড়া ( অস্বমেধ যজ্ঞ) ২। পুরোহিত গন (পুত্রেষ্টি ক্রিয়া) ৩।ওরসজাত ৪। ক্ষেত্রজ (১১ জন পপরপুরুষ এর সহবাসে জন্ম ৫।জারজ ( কুন্ড/গোলক)। ৬।পালক (আপনার পালক পিতা আপনাকে কিনে পালক বানিয়েছেন?মনুসংহিতা ৯ঃ১৬০,৯ঃ১৭৪ ছাড়াও প্রচুর রেফারেন্স) মেয়েকে সম্পত্তি বঞ্চিত করতে? নিয়োগ_প্রথা অস্বমেধ যজ্ঞ, ভগবান রামের পিতা তার ৪ স্ত্রীকে ঘোড়া দ্বারা সহবাস করিয়েছিলেন পূত্র সন্তানের আশায় পড়ুন বাল্মিকী রামায়ণ, বালকান্ড ( অস্বমেধ যজ্ঞ), যজুর্বেদ ২৩/২০-৩০ শ্লোক, পুত্রেষ্টি_যজ্ঞ ( পুরোহিত দ্বারা প্রকাশ্যে স্ত্রীকে সহবাস করানো) ভগবান রামের পিযজুর্বেদ ২৩/২০-৩০ শ্লোক,তা ঘোড়া নাকি পুরোহিত গন!!! হিন্দু পুত্র ৪ প্রকার ওরসজাত, ক্ষেত্রজ ( ১১ জন পর পুরুষ দ্বারা সহবাসে জন্ম), জারজ ( কুন্ড / গোলক), পালক পুত্র। তাও মেয়েকে সম্পত্তির উত্তরাধিকার করা যাবেনা। দেবর ভাসুর ১১জন পর পুরুষ দ্বারা সহবাস করে ছেলে পয়দা মেয়ে সম্পত্তির উত্তরাধিকার নয় ১১জন_পরপরুষ দ্বারা সহবাস করেও ছেলে পয়দা করতে না পারলে স্ত্রীকে ত্যাগ করে অন্য বিবাহ করতে হবে। (মনু ৯ঃ৮১) এরপর ও ছেলে না হলে পরের ছেলের পিতৃ পরিচয় গোপন করে, নিজ মেয়েকে বঞ্চিত করে পালক পূত্রকে সম্পত্তি দিয়ে দিতে হবে।(ঋগবেদ ১০/৮৫/৪৫)এ বলা আছে, একজন স্ত্রীর ১০ টি সন্তান ও ১১ তম স্বামী হওয়া উচিত।এর ব্যাখায় স্বামী দয়ানন্দ স্বরস্বতি তার সত্যার্থপ্রকাশ বইয়ের, ১৩৬ পৃষ্টায় লিখেছেন, “স্ত্রীর প্রথম স্বামী হচ্ছে সে যার সাথে তার বিবাহ হয়, সেই স্বামীকে বলা হয় সোম। এরপর পর যার সাথে নিয়োগের মাধ্যমে যৌনমিলন করা হয় সেই দ্বিতীয় স্বামীকে বলা হয় গন্ধবীর, কারন সে ইতোমধ্যেই অন্য আরেকজনের সাথে বিবাহিত। এরপর তৃতীয় ব্যাক্তি যার সাথে নিয়োগ করা হয় তার নাম অগ্নি, কারন সে কামুক। এরপর চতুর্থ থেকে এগারো পর্যন্ত বাকিদের বলা হয় পুরুষ।” তিনি আরো বলেন, “ঠিক একিভাবে একজন পুরুষও নিয়োগ করতে পারে একে একে এগারোজন নারীর সাথে, ঠিক যেভাবে স্ত্রী করে এগারোজন পুরুষের সাথে, যা বেদ দ্বারা অনুমোদিত।” 🌐 💠💠দেবরাদ্বা সপিণ্ডাদ্বা স্ত্রিয়া সম্যঙ্ নিযুক্তয়া । প্রজেপ্সিতাধিগন্তব্যা সন্তানস্য পরিক্ষয়ে।। অনুবাদ:- সন্তানের পরিক্ষয়ে অর্থাৎ সন্তান-উৎপত্তি না হওয়ায় বা সন্তান জন্মানোর পর তার মৃত্যু হওয়ায় বা কন্যা জন্ম হলে তাকে পুত্রিকারূপে গ্রহণ না করায় নারীর শ্বশুর-শ্বাশুড়ী পতি পতি প্রভৃতি গুরুজনদের দ্বারা সম্যকভাবে ( অনুমতি ক্রমে) নিযুক্ত হয়ে দেবর ( অর্থাৎ স্বামীর জ্যেষ্ঠ বা কনিষ্ঠ ভ্রাতা ) অথবা সপিন্ডের ( স্বামীর বংসের কোনো পুরুষের ) সাহায্যে অভিলষিত সন্তান লাভ করবে।( মনুস্মৃতি:-৯/৫৯) তাহলে এখানে দেখা যাচ্ছে যে যদি গুরু জনদের অনুমতি থাকে তাহলে নিয়োগ প্রাপ্ত করা যায় ,, । দেখি দ্বিতীয় শ্লোক কি বলে ---- 💠💠বিধবায়াং নিযুক্তস্ত্ত ঘৃতাক্তো বাগযতো নিশি । একমুৎপাদয়েৎ পুত্রং ন দ্বিতীয়ং কথঞ্চন ।। অনুবাদ :- বিধবা নারীতে অথবা অক্ষম পতি থাকা সত্ত্বেও সধবাতেও পতি প্রভৃতি গুরুজনদের দ্বারা নিযুক্ত দেবর বা কোনও সপিণ্ড ব্যক্তি ঘৃতাক্ত শরীরে মৌনাবলম্বন করে রাত্রিতে একটি মাত্র পুত্র উৎপাদন করবে, কখনো দ্বিতীয় পুত্র উৎপাদন করবে না , । ( মনুস্মৃতি :- ৯/৬০)

@@bdfrj1885 হিন্দু দাদা আপনার পিতৃ পরিচয় প্লিজ? ১। ঘোড়া ( অস্বমেধ যজ্ঞ) ২। পুরোহিত গন (পুত্রেষ্টি ক্রিয়া) ৩।ওরসজাত ৪। ক্ষেত্রজ (১১ জন পপরপুরুষ এর সহবাসে জন্ম ৫।জারজ ( কুন্ড/গোলক)। ৬।পালক (আপনার পালক পিতা আপনাকে কিনে পালক বানিয়েছেন?মনুসংহিতা ৯ঃ১৬০,৯ঃ১৭৪ ছাড়াও প্রচুর রেফারেন্স) মেয়েকে সম্পত্তি বঞ্চিত করতে? নিয়োগ_প্রথা অস্বমেধ যজ্ঞ, ভগবান রামের পিতা তার ৪ স্ত্রীকে ঘোড়া দ্বারা সহবাস করিয়েছিলেন পূত্র সন্তানের আশায় পড়ুন বাল্মিকী রামায়ণ, বালকান্ড ( অস্বমেধ যজ্ঞ), যজুর্বেদ ২৩/২০-৩০ শ্লোক, পুত্রেষ্টি_যজ্ঞ ( পুরোহিত দ্বারা প্রকাশ্যে স্ত্রীকে সহবাস করানো) ভগবান রামের পিযজুর্বেদ ২৩/২০-৩০ শ্লোক,তা ঘোড়া নাকি পুরোহিত গন!!! হিন্দু পুত্র ৪ প্রকার ওরসজাত, ক্ষেত্রজ ( ১১ জন পর পুরুষ দ্বারা সহবাসে জন্ম), জারজ ( কুন্ড / গোলক), পালক পুত্র। তাও মেয়েকে সম্পত্তির উত্তরাধিকার করা যাবেনা। দেবর ভাসুর ১১জন পর পুরুষ দ্বারা সহবাস করে ছেলে পয়দা মেয়ে সম্পত্তির উত্তরাধিকার নয় ১১জন_পরপরুষ দ্বারা সহবাস করেও ছেলে পয়দা করতে না পারলে স্ত্রীকে ত্যাগ করে অন্য বিবাহ করতে হবে। (মনু ৯ঃ৮১) এরপর ও ছেলে না হলে পরের ছেলের পিতৃ পরিচয় গোপন করে, নিজ মেয়েকে বঞ্চিত করে পালক পূত্রকে সম্পত্তি দিয়ে দিতে হবে।(ঋগবেদ ১০/৮৫/৪৫)এ বলা আছে, একজন স্ত্রীর ১০ টি সন্তান ও ১১ তম স্বামী হওয়া উচিত।এর ব্যাখায় স্বামী দয়ানন্দ স্বরস্বতি তার সত্যার্থপ্রকাশ বইয়ের, ১৩৬ পৃষ্টায় লিখেছেন, “স্ত্রীর প্রথম স্বামী হচ্ছে সে যার সাথে তার বিবাহ হয়, সেই স্বামীকে বলা হয় সোম। এরপর পর যার সাথে নিয়োগের মাধ্যমে যৌনমিলন করা হয় সেই দ্বিতীয় স্বামীকে বলা হয় গন্ধবীর, কারন সে ইতোমধ্যেই অন্য আরেকজনের সাথে বিবাহিত। এরপর তৃতীয় ব্যাক্তি যার সাথে নিয়োগ করা হয় তার নাম অগ্নি, কারন সে কামুক। এরপর চতুর্থ থেকে এগারো পর্যন্ত বাকিদের বলা হয় পুরুষ।” তিনি আরো বলেন, “ঠিক একিভাবে একজন পুরুষও নিয়োগ করতে পারে একে একে এগারোজন নারীর সাথে, ঠিক যেভাবে স্ত্রী করে এগারোজন পুরুষের সাথে, যা বেদ দ্বারা অনুমোদিত।” 🌐 💠💠দেবরাদ্বা সপিণ্ডাদ্বা স্ত্রিয়া সম্যঙ্ নিযুক্তয়া । প্রজেপ্সিতাধিগন্তব্যা সন্তানস্য পরিক্ষয়ে।। অনুবাদ:- সন্তানের পরিক্ষয়ে অর্থাৎ সন্তান-উৎপত্তি না হওয়ায় বা সন্তান জন্মানোর পর তার মৃত্যু হওয়ায় বা কন্যা জন্ম হলে তাকে পুত্রিকারূপে গ্রহণ না করায় নারীর শ্বশুর-শ্বাশুড়ী পতি পতি প্রভৃতি গুরুজনদের দ্বারা সম্যকভাবে ( অনুমতি ক্রমে) নিযুক্ত হয়ে দেবর ( অর্থাৎ স্বামীর জ্যেষ্ঠ বা কনিষ্ঠ ভ্রাতা ) অথবা সপিন্ডের ( স্বামীর বংসের কোনো পুরুষের ) সাহায্যে অভিলষিত সন্তান লাভ করবে।( মনুস্মৃতি:-৯/৫৯) তাহলে এখানে দেখা যাচ্ছে যে যদি গুরু জনদের অনুমতি থাকে তাহলে নিয়োগ প্রাপ্ত করা যায় ,, । দেখি দ্বিতীয় শ্লোক কি বলে ---- 💠💠বিধবায়াং নিযুক্তস্ত্ত ঘৃতাক্তো বাগযতো নিশি । একমুৎপাদয়েৎ পুত্রং ন দ্বিতীয়ং কথঞ্চন ।। অনুবাদ :- বিধবা নারীতে অথবা অক্ষম পতি থাকা সত্ত্বেও সধবাতেও পতি প্রভৃতি গুরুজনদের দ্বারা নিযুক্ত দেবর বা কোনও সপিণ্ড ব্যক্তি ঘৃতাক্ত শরীরে মৌনাবলম্বন করে রাত্রিতে একটি মাত্র পুত্র উৎপাদন করবে, কখনো দ্বিতীয় পুত্র উৎপাদন করবে না , । ( মনুস্মৃতি :- ৯/৬০)

@@BestEdit100 দাদা আপনের চোদ্দ গুষ্টির কি কেউ বেদ জীবনে চোখে দেখছেন নাকি🤣🤣

Good idea

নারী শ্রমিক না পাঠালে পুরুষ শ্রমিক নেবে না ভাই এটাই আসল কথা

রাইট

Sayan Ghosh asob bolben na ora ma bon der "halal chodon" khawate valobase.! apnake malu kafer bolte suru kore debe.!!

হিন্দু দাদা আপনার পিতৃ পরিচয় প্লিজ? ১। ঘোড়া ( অস্বমেধ যজ্ঞ) ২। পুরোহিত গন (পুত্রেষ্টি ক্রিয়া) ৩।ওরসজাত ৪। ক্ষেত্রজ (১১ জন পপরপুরুষ এর সহবাসে জন্ম ৫।জারজ ( কুন্ড/গোলক)। ৬।পালক (আপনার পালক পিতা আপনাকে কিনে পালক বানিয়েছেন?মনুসংহিতা ৯ঃ১৬০,৯ঃ১৭৪ ছাড়াও প্রচুর রেফারেন্স) মেয়েকে সম্পত্তি বঞ্চিত করতে? নিয়োগ_প্রথা অস্বমেধ যজ্ঞ, ভগবান রামের পিতা তার ৪ স্ত্রীকে ঘোড়া দ্বারা সহবাস করিয়েছিলেন পূত্র সন্তানের আশায় পড়ুন বাল্মিকী রামায়ণ, বালকান্ড ( অস্বমেধ যজ্ঞ), যজুর্বেদ ২৩/২০-৩০ শ্লোক, পুত্রেষ্টি_যজ্ঞ ( পুরোহিত দ্বারা প্রকাশ্যে স্ত্রীকে সহবাস করানো) ভগবান রামের পিযজুর্বেদ ২৩/২০-৩০ শ্লোক,তা ঘোড়া নাকি পুরোহিত গন!!! হিন্দু পুত্র ৪ প্রকার ওরসজাত, ক্ষেত্রজ ( ১১ জন পর পুরুষ দ্বারা সহবাসে জন্ম), জারজ ( কুন্ড / গোলক), পালক পুত্র। তাও মেয়েকে সম্পত্তির উত্তরাধিকার করা যাবেনা। দেবর ভাসুর ১১জন পর পুরুষ দ্বারা সহবাস করে ছেলে পয়দা মেয়ে সম্পত্তির উত্তরাধিকার নয় ১১জন_পরপরুষ দ্বারা সহবাস করেও ছেলে পয়দা করতে না পারলে স্ত্রীকে ত্যাগ করে অন্য বিবাহ করতে হবে। (মনু ৯ঃ৮১) এরপর ও ছেলে না হলে পরের ছেলের পিতৃ পরিচয় গোপন করে, নিজ মেয়েকে বঞ্চিত করে পালক পূত্রকে সম্পত্তি দিয়ে দিতে হবে।(ঋগবেদ ১০/৮৫/৪৫)এ বলা আছে, একজন স্ত্রীর ১০ টি সন্তান ও ১১ তম স্বামী হওয়া উচিত।এর ব্যাখায় স্বামী দয়ানন্দ স্বরস্বতি তার সত্যার্থপ্রকাশ বইয়ের, ১৩৬ পৃষ্টায় লিখেছেন, “স্ত্রীর প্রথম স্বামী হচ্ছে সে যার সাথে তার বিবাহ হয়, সেই স্বামীকে বলা হয় সোম। এরপর পর যার সাথে নিয়োগের মাধ্যমে যৌনমিলন করা হয় সেই দ্বিতীয় স্বামীকে বলা হয় গন্ধবীর, কারন সে ইতোমধ্যেই অন্য আরেকজনের সাথে বিবাহিত। এরপর তৃতীয় ব্যাক্তি যার সাথে নিয়োগ করা হয় তার নাম অগ্নি, কারন সে কামুক। এরপর চতুর্থ থেকে এগারো পর্যন্ত বাকিদের বলা হয় পুরুষ।” তিনি আরো বলেন, “ঠিক একিভাবে একজন পুরুষও নিয়োগ করতে পারে একে একে এগারোজন নারীর সাথে, ঠিক যেভাবে স্ত্রী করে এগারোজন পুরুষের সাথে, যা বেদ দ্বারা অনুমোদিত।” 🌐 💠💠দেবরাদ্বা সপিণ্ডাদ্বা স্ত্রিয়া সম্যঙ্ নিযুক্তয়া । প্রজেপ্সিতাধিগন্তব্যা সন্তানস্য পরিক্ষয়ে।। অনুবাদ:- সন্তানের পরিক্ষয়ে অর্থাৎ সন্তান-উৎপত্তি না হওয়ায় বা সন্তান জন্মানোর পর তার মৃত্যু হওয়ায় বা কন্যা জন্ম হলে তাকে পুত্রিকারূপে গ্রহণ না করায় নারীর শ্বশুর-শ্বাশুড়ী পতি পতি প্রভৃতি গুরুজনদের দ্বারা সম্যকভাবে ( অনুমতি ক্রমে) নিযুক্ত হয়ে দেবর ( অর্থাৎ স্বামীর জ্যেষ্ঠ বা কনিষ্ঠ ভ্রাতা ) অথবা সপিন্ডের ( স্বামীর বংসের কোনো পুরুষের ) সাহায্যে অভিলষিত সন্তান লাভ করবে।( মনুস্মৃতি:-৯/৫৯) তাহলে এখানে দেখা যাচ্ছে যে যদি গুরু জনদের অনুমতি থাকে তাহলে নিয়োগ প্রাপ্ত করা যায় ,, । দেখি দ্বিতীয় শ্লোক কি বলে ---- 💠💠বিধবায়াং নিযুক্তস্ত্ত ঘৃতাক্তো বাগযতো নিশি । একমুৎপাদয়েৎ পুত্রং ন দ্বিতীয়ং কথঞ্চন ।। অনুবাদ :- বিধবা নারীতে অথবা অক্ষম পতি থাকা সত্ত্বেও সধবাতেও পতি প্রভৃতি গুরুজনদের দ্বারা নিযুক্ত দেবর বা কোনও সপিণ্ড ব্যক্তি ঘৃতাক্ত শরীরে মৌনাবলম্বন করে রাত্রিতে একটি মাত্র পুত্র উৎপাদন করবে, কখনো দ্বিতীয় পুত্র উৎপাদন করবে না , । ( মনুস্মৃতি :- ৯/৬০)

@@souvikkundu4058 হিন্দু দাদা আপনার পিতৃ পরিচয় প্লিজ? ১। ঘোড়া ( অস্বমেধ যজ্ঞ) ২। পুরোহিত গন (পুত্রেষ্টি ক্রিয়া) ৩।ওরসজাত ৪। ক্ষেত্রজ (১১ জন পপরপুরুষ এর সহবাসে জন্ম ৫।জারজ ( কুন্ড/গোলক)। ৬।পালক (আপনার পালক পিতা আপনাকে কিনে পালক বানিয়েছেন?মনুসংহিতা ৯ঃ১৬০,৯ঃ১৭৪ ছাড়াও প্রচুর রেফারেন্স) মেয়েকে সম্পত্তি বঞ্চিত করতে? নিয়োগ_প্রথা অস্বমেধ যজ্ঞ, ভগবান রামের পিতা তার ৪ স্ত্রীকে ঘোড়া দ্বারা সহবাস করিয়েছিলেন পূত্র সন্তানের আশায় পড়ুন বাল্মিকী রামায়ণ, বালকান্ড ( অস্বমেধ যজ্ঞ), যজুর্বেদ ২৩/২০-৩০ শ্লোক, পুত্রেষ্টি_যজ্ঞ ( পুরোহিত দ্বারা প্রকাশ্যে স্ত্রীকে সহবাস করানো) ভগবান রামের পিযজুর্বেদ ২৩/২০-৩০ শ্লোক,তা ঘোড়া নাকি পুরোহিত গন!!! হিন্দু পুত্র ৪ প্রকার ওরসজাত, ক্ষেত্রজ ( ১১ জন পর পুরুষ দ্বারা সহবাসে জন্ম), জারজ ( কুন্ড / গোলক), পালক পুত্র। তাও মেয়েকে সম্পত্তির উত্তরাধিকার করা যাবেনা। দেবর ভাসুর ১১জন পর পুরুষ দ্বারা সহবাস করে ছেলে পয়দা মেয়ে সম্পত্তির উত্তরাধিকার নয় ১১জন_পরপরুষ দ্বারা সহবাস করেও ছেলে পয়দা করতে না পারলে স্ত্রীকে ত্যাগ করে অন্য বিবাহ করতে হবে। (মনু ৯ঃ৮১) এরপর ও ছেলে না হলে পরের ছেলের পিতৃ পরিচয় গোপন করে, নিজ মেয়েকে বঞ্চিত করে পালক পূত্রকে সম্পত্তি দিয়ে দিতে হবে।(ঋগবেদ ১০/৮৫/৪৫)এ বলা আছে, একজন স্ত্রীর ১০ টি সন্তান ও ১১ তম স্বামী হওয়া উচিত।এর ব্যাখায় স্বামী দয়ানন্দ স্বরস্বতি তার সত্যার্থপ্রকাশ বইয়ের, ১৩৬ পৃষ্টায় লিখেছেন, “স্ত্রীর প্রথম স্বামী হচ্ছে সে যার সাথে তার বিবাহ হয়, সেই স্বামীকে বলা হয় সোম। এরপর পর যার সাথে নিয়োগের মাধ্যমে যৌনমিলন করা হয় সেই দ্বিতীয় স্বামীকে বলা হয় গন্ধবীর, কারন সে ইতোমধ্যেই অন্য আরেকজনের সাথে বিবাহিত। এরপর তৃতীয় ব্যাক্তি যার সাথে নিয়োগ করা হয় তার নাম অগ্নি, কারন সে কামুক। এরপর চতুর্থ থেকে এগারো পর্যন্ত বাকিদের বলা হয় পুরুষ।” তিনি আরো বলেন, “ঠিক একিভাবে একজন পুরুষও নিয়োগ করতে পারে একে একে এগারোজন নারীর সাথে, ঠিক যেভাবে স্ত্রী করে এগারোজন পুরুষের সাথে, যা বেদ দ্বারা অনুমোদিত।” 🌐 💠💠দেবরাদ্বা সপিণ্ডাদ্বা স্ত্রিয়া সম্যঙ্ নিযুক্তয়া । প্রজেপ্সিতাধিগন্তব্যা সন্তানস্য পরিক্ষয়ে।। অনুবাদ:- সন্তানের পরিক্ষয়ে অর্থাৎ সন্তান-উৎপত্তি না হওয়ায় বা সন্তান জন্মানোর পর তার মৃত্যু হওয়ায় বা কন্যা জন্ম হলে তাকে পুত্রিকারূপে গ্রহণ না করায় নারীর শ্বশুর-শ্বাশুড়ী পতি পতি প্রভৃতি গুরুজনদের দ্বারা সম্যকভাবে ( অনুমতি ক্রমে) নিযুক্ত হয়ে দেবর ( অর্থাৎ স্বামীর জ্যেষ্ঠ বা কনিষ্ঠ ভ্রাতা ) অথবা সপিন্ডের ( স্বামীর বংসের কোনো পুরুষের ) সাহায্যে অভিলষিত সন্তান লাভ করবে।( মনুস্মৃতি:-৯/৫৯) তাহলে এখানে দেখা যাচ্ছে যে যদি গুরু জনদের অনুমতি থাকে তাহলে নিয়োগ প্রাপ্ত করা যায় ,, । দেখি দ্বিতীয় শ্লোক কি বলে ---- 💠💠বিধবায়াং নিযুক্তস্ত্ত ঘৃতাক্তো বাগযতো নিশি । একমুৎপাদয়েৎ পুত্রং ন দ্বিতীয়ং কথঞ্চন ।। অনুবাদ :- বিধবা নারীতে অথবা অক্ষম পতি থাকা সত্ত্বেও সধবাতেও পতি প্রভৃতি গুরুজনদের দ্বারা নিযুক্ত দেবর বা কোনও সপিণ্ড ব্যক্তি ঘৃতাক্ত শরীরে মৌনাবলম্বন করে রাত্রিতে একটি মাত্র পুত্র উৎপাদন করবে, কখনো দ্বিতীয় পুত্র উৎপাদন করবে না , । ( মনুস্মৃতি :- ৯/৬০)

কেমন আচ তুমি জান

রাইট

তুই হলি ভিসার দালাল

রাইট

কেমন আচ জান তুমি

রাইট

তুমি মনে হয় সৌদির ঔরস জাত.........

@@RuhulAmin-sp6fx যে যেমন তার ব্যবহারও তেমন। আল্লাহ হেদায়েতের মালিক।

আমিন

Ha ha

Juwel Ahmad tader double payment.!!!

না ওতো টা খারাপ না তারা কুত্তার বাচ্চাও একা পেলে ছাড় দেয়না

Vi ora aka pele kutta chode baba chele mile ak shte chode...abr gan bag kore...

তাদের দেশে বিয়ে করতে কমপক্ষে বাংলাদেশি টাকা ৫০ লাখ লাগে কিছু কিছু আছে টাকার জন্য বিয়াও করতে পারে না

লুচ্চা নবীকে দেখলেই সাউদির লোকদের সম্পর্কে ধারণা হয়ে যায়

@@goldeneagle5999 tui lucca khnkir pola

আমি ছিলাম ওই খানে

Md Faysal 😂😂

স্বামীর মারাটা হালাল, সব স্বামীরা মারে না।

কেমন আচ তুমি

Ami o

Sheikh Kamal Hossain শেখ কামাল হোসেন pichon dia.!!

সহমত

Empty Love পাগল নাকি ভাই চেলেদের জেতে কত লাগে আমি এক জনের মাদয়মে আসছি ১লাখ ৫০হাজার খরছ করে জেটা দালাল খেয়েছে অতছ কপিল আমার পাসপোর্ট করার টাকাও দিয়েছে আমি একজন আনছি কপিল থেকে ১০হাজার রিয়াল নিয়েছি আঁট হাজার রিয়াল দিয়ে ভিসার খরছ বহন করছি বাকি ২হাজার রিয়াল আমার লাভ হয়েছে তা ছাড়া আপনা কপিলের চাকরি না করে নিজের ইচ্ছাই কাজের উদ্যেশ্ব করে ভিষা কিন্তে হয় তাও সব মিলিয়ে খরছ হয় সর্বোচ্চ ৩লাখ টাকা

@@mdzakaria8570 আপনি যে সুবিধা পেয়েছেন সেটি ১০০তে ৯৫জন পায় কিনা সেটি আগে খরব নেন। যে ওয়াজ করতেছেন মনে হয় বিদেশ সম্পর্কে আমরা কিছু জানিনা।

Empty Love শুবিদা না পাওয়ার জন্য সৌদিরা দায়ী নয় আমাদের দেশিয় দালালরা দায়ী সরকার দায়ী আমার কাজ দেখে মালিক ভিষা একটা তুলে দিছে আমি দেশে একজনকে ২লাখ টাকায় বিক্রি করলাম তার ভিষা প্রসেসিং করতে আরো দুই লাখ এখানে এসে জখন মালিক টান দিবে তখন মালিক বেতন দিবে মাসে ২০হাজার আপনার খরছ করা টাকা তুলতে কত সময় লাগবে

@@mdzakaria8570 সব মিলিয়ে প্রবাসিদের দুঃখের শেষ নাই এটাই হলো আসল কথা।

@@emptylove2038 হ্যাঁ

একমত

ঠিক বলেছেন। একদম আসসালামু আলাইকুম।

Right