বিএনপির আগের আমলের মত ২০-২৫ বছরের পুরানো গাড়ি ঢাকা শহরে প্রবেশ নিষেধ করতে হবে।মেইন রাস্তা থেকে অটো সরান অথবা কোন নিয়ন্ত্রণ আনেন। জার ইচ্ছা সেই একটা অটো নামিয়ে দিচ্ছে, সর্বোচ্চ সংখ্যার একটা লিমিটেশন দিতে হবে।
খুব সুন্দর উদ্যোগ এই ধরনের উদ্যোগগুলো নেন রাস্তাঘাট এবং গাড়ির ফিটনেস প্রতিবছর গাড়ি উঠাতে হবে ফিটনেসের জন্য টাকা দিয়ে যারা কাজ করবে তাদেরকে যাবজ্জীবন জেল দেওয়া হোক তাহলে মানুষ ভয়ে কিছু করবে না যা উন্নত রাষ্ট্রের মধ্যে বিশাল আকারের একটি ফাইন দেওয়া এবং গাড়িকে আজীবনের জন্য আজীবনের জন্য ব্যান করে দেওয়া হয় যদি তিনটি প্রক্রিয়া সঠিকভাবে পালন না করতে পারে এই ধরনের উদ্যোগ নিতে হবে
গাড়ি গুলো সরকারী ভাবে gprs ব্যবস্থা করেন,যাতে অপরাধ করলে ,ধরা সহজ হবে, এবং দেশের প্রয়োজনের অধিক গাড়ি ব্যবহারে নিরুৎসাহিত করেন, গাড়ির Registration/Fitness/Tax Token /Fine fee 70% কমিয়ে দেন, শুধু কমার্সিয়াল গাড়ির ফি বাড়ায়ে এ দেন,
ধন্যবাদ।ব্যাটারি তৈরি এবং বিক্রয় বা পরিবেশক ৮ বিভাগে হাতেগনা কয়েকজন কে রেখে বাকিদের অবাধ বিচরন নিয়ন্ত্রন করা উচিত।কারখানা পরিবেশের সব দিক ঠিক রেখে হাতে গোনা কয়েকজন কে দিয়ে কঠোর ভাবে মনিটর করা দরকার।তাতে অবাধে অটো চালানো এবং চার্জ দিয়ে বিদ্যুৎ অপচয় কিংবা যেখানে সেখানে ব্যাটারির ব্যবহার,ফেলে দিয়ে পরিবেশের ক্ষতিকে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।
যদি করতে পারেন,,,সেটা হবে যুগান্তকারী।। তবে শুধু পুলিশ দিয়ে হবে না৷ এটা সাকসেসফুল করতে হলে আর্মি লাগবে৷ কারন মাফিয়া বাস মালিকরা নানান রকম স্ট্রাইক ডাকবে।। তাই আর্মিকে দিয়ে এটা করাতে হবে।।
আপনি আছেন হর্ন বাজানো নিয়ে শতকরা ৯৫% driver এর driving license নাই traffic আইন কি কোন driver বুঝেনা আগে traffic আইনের উপর lesson দেন পরিক্ষা নেন তার পর কাজে আসবে
বাকশালীরা শুরু করেছিলো শক্তিশালী সেনাবাহিনী হত্যাকান্ড দিয়ে ২০০৯ এর ২৫শে ফেব্রুয়ারিতে "র" এর তত্ত্বাবধানে। তারপর শিবিরের উপর নির্মম দমন, নিপীড়ন, হত্যাকান্ড, তারপর জামায়াত ইসলামের নেতৃবৃন্দ কে জুডিশিয়াল হত্যাকান্ড, বিএনপির দেশ প্রেমিক অংশ জুডিশিয়াল হত্যা, গুম খুন । গত তিনটি জাতীয় নির্বাচন হয় নি, নতুন প্রজন্ম জানেই না জাতীয় নির্বাচন কি? বিচার বিভাগ ও পুলিশ বিভাগ ছাত্রলীগ গুন্ডাদের দিয়ে ভরপুর। ব্যাংকিং সেক্টর তো লুট করে ফেলেছে। দিল্লির প্রত্যক্ষ নির্দেশনায় ক্রমান্বয়ে শক্তিশালী সেক্টরগুলো ধ্বংস করে, এখন ছাত্রদের গনহত্যা , সামনে আরো অনেক কিছুই করবে । এক দিন না একদিন বাকশালীদের পতন হবে কিন্তু বড্ড দেরি হয়ে যাবে তখন, দিল্লির রাহুগ্রাস মুক্তি বড় কঠিন হয়ে দাড়াবে। শেখ হাসিনার সরকার এখন পর্যন্ত এই দেশে ভয়াবহ রকমের ৪টি গণ'হ'ত্যা চালিয়েছে - ১] ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ শে ফেব্রুয়ারী পিলখানায় গণ'হ'ত্যা ২] ২০১২ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারী - ৩ মার্চ আল্লামা সাঈদী রহ. এর বিরুদ্ধে ট্রাইবুনালের দেওয়া কথিত রায় পরবর্তী গণ'হ'ত্যা ৩] ২০১৩ সালের ৫ ও ৬ মে শাপলা চত্বরে গণ'হ'ত্যা ৪] ২০২৪ সালের ১৬ জুলাই - ২২ জুলাই কোটা সংস্কার আন্দোলনে ছাত্র গণ'হ'ত্যা শুধুমাত্র ক্ষমতা ধরে রাখার লালসায় শত শত নিরপরাধ মানুষ হ'ত্যাকারীদের বিচার বাংলার জমিনেই হবে ইনশাআল্লাহ। তবে আলহামদুলিল্লাহ তাদের পরিবারতান্ত্রিক শাসনের পতন হয়েছে। আবারো বলছি ঃ * পিলখানা * গুম * খুন * টাকা পাচার * আয়না ঘর * সাত খুন * দুর্নীতি * ব্যাংক হ্যাক * শাপলা চত্বর মুসলমানের উপর গুলি * মসজিদে ঢুকে মনুষ হত্যা * বাসার ভিতর সাংবাদিক হত্যা * বীভৎস বিশ্বজিৎ হত্যা * সকল মন্ত্রণালয়ের দলীয়করণ * বর্ডার হত্যার বিচার না করা * ভারতের কাছে দাসত্ব গ্রহণ * শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস * চিকিৎসা ব্যবস্থা ভারতের কাছে তুলে দেওয়া * মানুষের সাধারণ পাঁচটি মৌলিক অধিকার কেড়ে নেওয়া * দেশের জনগণকে অবমূল্যায়ন করে কথা বলা * নিরহ ছাত্র-ছাত্রীদের উপর গুলি করা *কোটা আন্দোলনের সময় গুলি ও হত্যা । * আবরার হত্যা * প্রশ্নপত্র ফাঁস * সাংবাদিক সাগর-রুমি হত্যা * নির্বিচারে গ্রেফতার। * সিন্ডিকেট করে পণ্যের দাম বেশি করা। শেখ হাসিনা সহ যত নেতাকর্মী এর পিছনে দায়ী তাদেরকে আইনে আওতায় নিয়ে এসে, এদের প্রত্যেকের যেন সঠিক বিচার হয় এবং খুন, গুম, লুট, রাষ্ট্রদ্রোহীতার জন্য ফাঁসি হয়