প্রমীলা ম্যাডাম আমাদের নটর ডেম করছে বাংলা পড়াতেন।খুব কাছে থেকে তাঁকে দেখেছি, তাঁর গান শুনেছি এবং শুনিয়েছি। যা আমার জীবনের অন্যতম সুখস্মৃতি।ম্যাডামকে ভক্তিপূর্ণ প্রণাম।
এই পদাবলী কীর্তনগুলি প্রথম শুনেছিলাম মাননীয় কৃষ্ণচন্দ্র দে মহাশয়ের কণ্ঠে । সে এক অদ্ভুত অনুভূতি সৃষ্টি হয়েছিল । তারপর সেগুলো রিপিট করেও অনেক বার শুনেছি ।আজ আবার প্রমীলা দেবীর অসাধারণ কণ্ঠে সেই কীর্তন গুলি শুনে সেভাবেই মুগ্ধ হলাম । আন্তরিক শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জানাই । প্রার্থনা করি এভাবেই সুমধূর সঙ্গীত পরিবেশন করে যান ।
🙏🙏🙏💐🙏🙏🙏🎉🎊অভিনন্দন, বারংবার শুনলেও মন ভরে উঠবে না, কি অপূর্ব কণ্ঠস্বর, সত্যিই মনে হয়েছে পদাবলী শুনছি, শুধু কি কণ্ঠস্বর, গানের যে কথাগুলো সেগুলো স্পষ্ট, তার জন্যই আরো 👍লাগল, ভাল থাকবেন আরো চাই, জয় শ্রী আমার রাধে গোবিন্দ, ❤💕❤🙏🙏🙏👌😷আমার গোবিন্দের ভাল লাগল, 🙌
প্রমিলা দির গান শুনতে শুনতে আমার মন চলে গিয়েছিল দিদিদের বরিশালের ঝাউতলার বাসায়।প্রমিলা ভট্টাচার্য ও মৃদুলা ভট্টাচার্য বি এম কলেজে বাংলা বিভাগে পড়তেন।আমি পড়তাম অর্থনীতি বিভাগে।তাঁর সাথে আমার পরিচয় কিভাবে হয়েছিল তা আমার এখন মনে নেই,কারন সময়টা ছিল ১৯৭৫/১৯৭৬ সাল।তারপর অনেক সন্ধ্যা কেটেছে আমার দিদির বাসায় তাঁর গানের সাথে তবলা সংগত করে। দিদির ছোট বোনেরাও খুব ভালো গাইতেন।এত বছর পর দিদির গান শুনে অভিভূত হলাম।ভালো থাকবেন মেজদি।
সাহিত্য হিসেবে পদাবলী পড়তে আমার একটা আগ্রহ আছে, উপভোগও করি। তবে মান্না দে সন্ধা মুখার্জির 'রাধারর মান ভঞ্জন' শিরনামের পদাবলী কীর্তন শোনার পরে এই দ্বিতীয়বার কাঁরও গাওয়া কীর্তন আমাকে মুগ্ধ করল। ধন্যবাদ শিল্পীকে, অপুর্ব গেয়েছেন 💚👍।
পদাবলী কীর্তন বাংলার এক অপরূপ সম্পদ।তার প্রতিও বেঙ্গল ফাউন্ডেশন যথাযথ দৃষ্টি দিয়েছেন দেখে ভালো লাগলো। তবে আশা নিয়ে থাকব সেটা এখানেই থেমে থাকবে না।তা আরও প্রসারিত হতে থাকবে। ধন্যবাদ জানাই সবাইকে।
