Тёмный

পর্দা নিয়ে এবার সব বিতর্কের অবসান I জীবন পালটে দেয়ার মত বয়ান I মাওলানা মুহাম্মদ ইসমাঈল বুখারী 

mega channel
Подписаться 712 тыс.
Просмотров 99 тыс.
50% 1

পর্দা নিয়ে এবার সব বিতর্কের অবসান I জীবন পালটে দেয়ার মত বয়ান I মাওলানা মুহাম্মদ ইসমাঈল বুখারী কাশিয়ানী, muhammad ismail bukhari
বয়ানের অংশটুকু ভালো লাগলে ফেসবুকে শেয়ার করে দেশ দেশান্তরে ছড়িয়ে দিন...
এই চ্যানেলে আপনারা ইসলামিক ভিডিও, ওয়াজ মাহফিল, ইসলামিক সংগীত, ইসলামিক আলোচনা তাফসিরুল কোরআন মাহফিল দেখতে পাবেন।
আরো নতুন নতুন ভিডিও পেতে আমাদের এই চ্যানেলটিকে SUBSCRIBED করুণ THANKS....
{ মেগা চ্যানেল মেগা স্কেল কোম্পানি লিমিটেড এর একটি অঙ্গ প্রতিষ্ঠান }
Visit US !
🌐 RU-vid: / megachannelbd
🌐 Google+:plus.google.com/+MegaChannel
🌐 Facebook Page / megachannelbd
🌐 Twitter: / megachannel3
🌐 Instagram: / megachannel3
🌐 Linkedin: / mega-channel-86302314b
🌐 Web: www.megadigitalscale.com
#MegaChannelbd#

Опубликовано:

 

18 янв 2020

Поделиться:

Ссылка:

Скачать:

Готовим ссылку...

Добавить в:

Мой плейлист
Посмотреть позже
Комментарии : 87   
@MdHridoy-zs1dv
@MdHridoy-zs1dv 4 года назад
এই প্রথম হুজুর এর বয়ান শুনলাম,আল্লাহ পাক হুজুরের নেকহায়াত দান করেন,,,,,,,,,,,,,, (আমীন)
@mobashir2506
@mobashir2506 4 года назад
যার ফতোয়া কারণে ইসলামের সিংহ হয়, তাকে ঘৃণা করি, হযরত খুব,,,,,, আল্লাহ হুজুরকে নেক হায়াত দান করেন আমিন।
@mdhelal-pb1kn
@mdhelal-pb1kn 4 года назад
মাশাল্লাহ আল্লাহ আমাদের ইসলামের দিনের পথে চলার তৌফিক দান করুন আমিন
@aimankhansohag
@aimankhansohag 4 года назад
প্রিয় মুফাসির ভাই খুব সুন্দর আলোচনা উপস্থাপন করেছেন
@anuwarhussain912
@anuwarhussain912 4 года назад
Assalamualikum warahmatullah
@WhiteBearded.Official
@WhiteBearded.Official 4 года назад
আল্লাহ সবাইকে বাসীকে কবুল করুক। আমিন♥ সবাইকে আল্লাহর জন্য ভালবাসি♥ কোরআনের প্রতি লক্ষ্যজনতার ভালবাসা কোন শক্তিই দমিয়ে রাখতে পারবে না ইন-শা-আল্লাহ ❤ ভালবাসার বিজয় হবেই ❤
@mdanisurrahaman2084
@mdanisurrahaman2084 3 года назад
Qa
@mohammedibrahim8282
@mohammedibrahim8282 4 года назад
মাওলানা কে সুন্দর আলোচনার জন্য অনেক ধন্যবাদ جزاك الله خيرا شيخ الإسلام
@jasshimmohammed9163
@jasshimmohammed9163 4 года назад
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর জাজাকাকুমুল্লাহখাইর
@saddamHussain-sv4vq
@saddamHussain-sv4vq 3 года назад
আমার প্রিয় হুজুর আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 3 года назад
মেয়েদের চেহারা ঢাকা যদি ওয়াজিব হত, তবে রসুলের( সঃ) জন্য অনুরূপ নির্দেশ দেওয়া ওয়াজিব ছিল। কিন্তু সেই নির্দেশ কই? বরং তার বিপরীত মুখী নির্দেশ পাওয়া যায়। বলাবাহুল্য হাদীস কোরআনের ব্যাখ্যা। (১) আয়শা( রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদিসঃ- রাসুল ( সঃ) বলেছেন, মেয়েরা যখন সাবালিকা হয়, তখন তাদের এই এই জায়গা ছাড়া অন্য কোন কিছু প্রকাশ করা উচিত নয়। এ কথা বলে তিনি চেহারা এবং হাতের কব্জির প্রতি ইঙ্গিত করেন। ( সহি সুনানে আবু দাউদ, লিবাস অধ্যায়, ৩৬৫৮ নং হাদিস)। হাদীসটি মুরসাল। (২) কোন কিশোরী যখন ঋতুশ্রাব হয়, তখন তার চেহারা ও কব্জি পর্যন্ত দু'হাত ছাড়া অন্য কিছু পরিদৃষ্ট বিধেয় নয়( মুরাসিলে আবু দাউদ, 310 পৃষ্ঠা)। হাদীসটি দুর্বল। (৩) আসমা বিনতে উমাইস ( রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ- রসূল (সঃ) আয়সার( রাঃ) ঘরে প্রবেশ করে দেখেন, সেখানে রয়েছে আয়েশার বোন আসমা বিনতে আবু বকর।রসুল( সঃ) তার দিকে তাকালেন। অতঃপর দাঁড়িয়ে ঘর থেকে বের হয়ে গেলেন। তখন আয়েশা( রাঃ) বললেন তুমি এ পোশাক পাল্টে ফেলো। তোমার এই পোষাক রসুল( সঃ) অপছন্দ করেছেন । আসমা তার পোষাক পাল্টে নিলেন। অতঃপর রাসূল( সঃ) ঘরে প্রবেশ করলেন। আয়েশা( রাঃ) তখন প্রশ্ন করলেন, আপনি উঠে গেলেন কেন? তিনি বললেন তুমি কি তার আকৃতি দেখনি? মুসলিম নারীর এসব অঙ্গ ছাড়া অন্য কিছু প্রকাশ করা উচিত নয় । একথা বলে তিনি তার হাতের কব্জি ধরলেন, যাতে আংগুল ছাড়া আর কিছু প্রকাশ না পায়। তারপর হাতের কব্জি চোখ ও কানের মধ্যবর্তী স্থান পর্যন্ত উঠালেন। তখন মুখ ছাড়া আর কিছুই প্রকাশ পায়নি। (দেওয়ান হাতিয়া, ১১ পৃষ্ঠা এবং সেফারুন নাবেগা, ৪০ পৃষ্ঠা)। হাদীসটি শক্তিশালী। আয়েশা( রাঃ) বর্ণিত হাদিস এবং এই হাদিস একই ঘটনার হাদিস । ঘটনাটি ঘটে আসমা বিনতে উমাইস সপ্তম হিজরী সনে মদিনায় হিজরত করে আসার পর। ঘটনাটির সময় তার উপস্থিতির প্রমাণ বহন করে। বলাবাহুল্য আসমা( রাঃ) বিনতে আবুবকর নামাজরত অবস্থায় ছিলেন না এবং তিনি রাসুলের( সঃ) মাহরাম ছিলেন না। ইমাম মালেক বলেন, দুনিয়ার সমস্ত মানুষের কথা গ্রহণ বা বর্জন করা যায়, শুধু এই কবর বাসী ছাড়া(অর্থাৎ হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কথা ছাড়া)। মাযহাবের চার ইমামের মতে মহিলাদের চেহারা ও হাতের কব্জি সতরের অংশ নয়। (আল মুগনী, ১ খন্ড, ৫৫২ পৃষ্ঠা। এবং ইবনে হুবায়রা ( রঃ) তার আল ইফসাহ আন মায়ানী আসছেহা গ্রন্থ, ১ খন্ডে, ৮৬ পৃষ্ঠা) তাফসীরের ইমামগণের মতে যা সতর নয়, তা গায়রে মাহরাম পুরুষের সম্মুখে খোলা রাখা হারাম নয়। যেসকল মুফাচ্ছিরগন চেহারা খুলে রাখার পক্ষে মত প্রকাশ করেন তারা হলেনঃ-- (১) আত তাবারি( মৃত্যু ৩১০ হিঃ সন) (২) আল জাসসাস( মৃঃ ৩৭০ হিঃ)(৩) আল ওয়াহেদী( মৃঃ ৪৬৮ হিঃ) (৪) আল বাগাবী( মৃঃ ৫১৬ হিঃ) (৫) আয যামাখশারী ( মৃঃ ৫২৮ হিঃ) (৬) ইবনুল আরাবী( মৃঃ ৫৪৩ হিঃ) (৭) আর রাযী( মৃঃ ৬০৬ হিঃ) (৮) আল কুরতুবী( মৃঃ ৬৭১ হিঃ) (৯)আল খাযেন( মৃঃ ৭২৫ হিঃ) (১০) আন নিসাপুরী( মৃঃ ৭২৮ হিঃ) (১১) আবুল হাইয়ান( মৃঃ ৭৫৪ হিঃ) (১২) আবুস সাউদ( মৃঃ ৯৫১ হিঃ) (১৩) ইবনে বাদিস( মৃঃ ১৩৫৯ হিঃ)। (সুরা নুরের ৩১ নং আয়াতের তফসির দেখুন) যে সকল মুফাসসিরগণ চেহারা ঢাকার কথা বলেন তারা হলেন, (১) ইবনুল জাওযী( মৃঃ-৫৯৬ হিঃ)(২) বায়যাবি( মৃঃ-৬৫৮ হিঃ)(৩) সাওকানী( মৃঃ-১২৫০ হিঃ)(৪) সিদ্দিক হাসান খান( মৃঃ-১৩০৭ হিঃ)(৫) ইবনে কাসির( মৃঃ-৭৪৭ হিঃ) (সূরা নূর-৩১ এর তাফসির দেখুন)। কিন্তু সেখানে রসুলের ( সঃ) মুখ নিঃসৃত কোন নির্দেশ পাওয়া যায় না। এগুলো তাদের ইস্তেহাদ, যা তারা উত্তম বিবেচনা করেছেন। এই উত্তম বিবেচনা কোন কিছুকে ওয়াজিব বা হারাম করে দেয় না। ইবনে কাসীর বলেনঃ অধিকাংশ আলেমের মতে যে জিনিস প্রকাশ করা যাবে, তা হল চেহারা ও হাতের কব্জি (সূরা নূরের ৩১ নং আয়াতের ব্যাখ্যা দেখুন)। এক হাদীসে আছে, "যে সতর দেখে এবং যে সতর দেখায়, উভয়ের উপড় আল্লাহর লানত"। অর্থাৎ নারী-পুরুষ উভয়ই সতর থেকে চক্ষুকে সংযত করবে। বুখারী ও মুসলিম শরীফে নারী পুরুষ পরস্পর দেখা সাক্ষাৎ এবং একত্রে কাজ করার প্রায় তিন শতাধিক হাদিস লিপিবদ্ধ আছে। উম্মুল মু'মিনীন এবং নিকাব পড়া একজন মহিলা ছাড়া কোন মহিলা সাহাবীর চেহারা ঢাকার ইঙ্গিত দেয়, এমন একটি হাদিস খুজে পান কিনা আগ্রহী ব্যাক্তিগন চেষ্টা করে দেখতে পারেন।
@AdorshoBondhu22
@AdorshoBondhu22 4 года назад
,🌞👍 আসসালামু আলাইকুম।। হুজুর আপনাকে আল্লাহর জন্য ভালোবাসা অনেক,🌹🌹🌹🌹🌺🌺
@mdmosharofhossain3779
@mdmosharofhossain3779 4 года назад
মাশআল্লাহ শায়েখে এর কথা গুলি অনেক ভাল লাগলো
@WhiteBearded.Official
@WhiteBearded.Official 4 года назад
এখতালাফ থাকবেই। তবু আল্লাহর জন্য সবাইকে ভালবাসি♥
@FOKHORUDDIN-ue4ud
@FOKHORUDDIN-ue4ud 4 года назад
***মাশাআল্লাহ😘 আপনার কাছে একটা অনুরুধ, আপনি কখনো করো বিরুদ্ধে বলবেনা, আপনার বয়ান খুবি ভালো লাগে, ইদানিং আপনার অনেক জনপ্রিয়তা আছে, আপনার বয়ান একদান সুস্পষ্ট, তাই জাতি আপানাকেও হাফিজুর রহমান সিদ্দিকি সাহেব এবং আজাহারী হুজুরের মত খুজবে***..!!
@tngfishing6419
@tngfishing6419 4 года назад
আল্লাহ আমাদের সবাইকে ইসলামের সহিহ বুঝ দান করুন।
@user-ashraf-mahmud
@user-ashraf-mahmud 4 года назад
চমৎকার।
@uniquetv2495
@uniquetv2495 4 года назад
Masallah...
@tamiltamil2460
@tamiltamil2460 4 года назад
আমার মনের মত এক জন আলেম
@mdzaforas7550
@mdzaforas7550 4 года назад
মাশাআল্লাহ,
@jamurkhan9027
@jamurkhan9027 4 года назад
অসাদারন ওয়াজ আমিন
@MdRashid-hk8kp
@MdRashid-hk8kp 4 года назад
হুজুরকে আল্লাহ হেফাজত করুন
@amdaki
@amdaki 4 года назад
মাশাআল্লাহ ,প্রিয় হযরত খুব সুন্দর আলোচানা করেছেন
@mdmehedihasan1811
@mdmehedihasan1811 4 года назад
প্রিয় বক্তা আমার ইসমাইল বোখারী
@mdhelal-pb1kn
@mdhelal-pb1kn 4 года назад
আমারও ভাই
@mohammeddalowar
@mohammeddalowar 4 года назад
মাসাআল্লাহ
@kausaralom1400
@kausaralom1400 4 года назад
Amin amin amin
@mnm710
@mnm710 4 года назад
আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেফাজত করুক।👆👆👆👆👆👆👆👆
@mdakterhossain4409
@mdakterhossain4409 3 года назад
আপনার বয়ানটি খুব সুন্দর ❤❤❤💝💝💝💝❤❤❤💝💝💝💖💖💖💖💖💖🌹🌹🌹🌹🌹
@riponsk1327
@riponsk1327 4 года назад
Amin
@zoomtechbangla4455
@zoomtechbangla4455 4 года назад
মাওলানা কে সুন্দর আলোচনার জন্য অনেক ধন্যবাদ । তবে মিজানুর রহমান আজহারী কি তার মত বলে ফতোয়া দিয়েছিল ? মিজানুর রহমান আজহারী তিনি তো ফুল পর্দার পক্ষে ।
@muktarulalom2465
@muktarulalom2465 4 года назад
Mashallah
@md.ziauddin9804
@md.ziauddin9804 4 года назад
Alhamdulillah Amin
@AnwarHossain-fv7vv
@AnwarHossain-fv7vv 3 года назад
Mashaallh onk sundor waz....
@MegaChannelwaz
@MegaChannelwaz 3 года назад
Amin
@mdmanikmanik6153
@mdmanikmanik6153 3 года назад
আমিন
@sorifahmad5497
@sorifahmad5497 4 года назад
Masaallah
@masukahmedchudhury9166
@masukahmedchudhury9166 4 года назад
Masha allah
@sorifahmad5497
@sorifahmad5497 4 года назад
Alhumdulillah
@oliullah9534
@oliullah9534 4 года назад
Nice❤❤❤
@ali.haiderraihan2970
@ali.haiderraihan2970 4 года назад
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ হুজুর কে কবুল করুন আমীন!
@hujaifask2863
@hujaifask2863 4 года назад
Mass Allah
@masumbillah2462
@masumbillah2462 4 года назад
Beautiful ..........
@OmarFaruk-bg2ku
@OmarFaruk-bg2ku 4 года назад
মাশাআল্লাহ😘 আপনার কাছে একটা অনুরুধ,আপনি কখনো করো বিরুদ্ধে বলবেনা,আপনার বয়ান খুবি ভালো লাগে,ইদানিং আপনার অনেক জনপ্রিয়তা আছে,আপনার বয়ান একদান সুস্পষ্ট,তাই জাতি আপানাকেও আজাহারী হুজুরের মত খুজবে........!!
@AminulIslam-pu4cq
@AminulIslam-pu4cq 4 года назад
হক কথা বললেই বলেন কারো বিরুদধে বলতেছে আপনি ভাল না বাসলেও দুনিয়াতে অনেক আলেম পাগল আছে যারা আললাহর জন্যে আলেমদের ভালবাসে
@AminulIslam-pu4cq
@AminulIslam-pu4cq 4 года назад
পাগলে ভালবাসে আজহারিরে
@OmarFaruk-bg2ku
@OmarFaruk-bg2ku 4 года назад
আপনি ভালো হলে হলো বুঝছেন,মিয়া মূর্খের মত কথা বলবেন না.....!!
@sakirsk2950
@sakirsk2950 4 года назад
😆😆😂😁
@sakirsk2950
@sakirsk2950 4 года назад
6294751010
@mdsaifulislam-ki7ue
@mdsaifulislam-ki7ue 4 года назад
জাজাকাল্লাহ
@imranhussen7827
@imranhussen7827 4 года назад
nice bido
@samadahmed1184
@samadahmed1184 4 года назад
Very fantastic was
@abdusshahid2545
@abdusshahid2545 4 года назад
মাসা আল্লাহ
@mahmudahmed7057
@mahmudahmed7057 4 года назад
I love you
@mdashraf5657
@mdashraf5657 4 года назад
ASHRAFABAD CMPLEX
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 3 года назад
সূরা নূরের ৩১ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ বলেন, " লা ইউবদিনা যীনাতাহুন্না ইল্লা মা যহরা মিনহা "। অর্থঃ তারা( মহিলারা) তাদের " যীনাত " প্রকাশ করবেনা ওইটুকু ছাড়া যা স্বাভাবিক ভাবে বের হয়ে থাকে( নূর-৩১)। " যীনাত " অর্থঃ পোষাক, সাজসজ্জা, সাজসজ্জার স্থান, সৃষ্টিগত সৌন্দর্য। সূরা নূরের ৩১ নম্বর আয়াতের শেষের দিকে মহান আল্লাহ বলেন, তারা " যীনাত " প্রকাশ করবে না, তবে নিম্নোক্তদের সামনে ছাড়াঃ স্বামী, বাপ, শশুর -------- ইত্যাদি সকল মাহরামগণ। " যীনাত " অর্থ যদি পোশাক/ সাজসজ্জা ধরা হয়, তবে মাহরামগণ তাদের মা-বোনদের পোশাক/ সাজসজ্জা ছাড়া আর কিছুই দেখতে পারবেনা। সুতরাং" যীনাত " অর্থ সৃষ্টিগত সৌন্দর্য, এই অর্থটি গ্রহণ করাই অধীক যুক্তিযুক্ত। অধিকাংশ মুফাসসিরগন এই অর্থটিই গ্রহণ করেছেন। অতএব আয়াতের প্রথম অংশের অর্থ দাঁড়ায়ঃ তারা তাদের সৃষ্টিগত সৌন্দর্য প্রকাশ করবে না, ওইটুকু ছাড়া যা স্বাভাবিকভাবে বের হয়ে থাকে( অর্থাৎ চেহারাও হাতের কব্জি)। এ ব্যাপারে হিজাবের পরে রসুলের( সঃ) নির্দেশ সম্বলিত তিনটি হাদিস পাওয়া যায়। দুটি হাদীস দুর্বল। একটি শক্তিশালী। "অলাইয়াদরিবনা বিখুমুরিহিন্না আলা যুয়ুবিহিন্না "। আর তাদের গ্রীবা ও বক্ষদেশ যেন মাথার কাপড় দিয়ে আবৃত করে। উরওয়া থেকে বর্ণিত। মা আয়েশা( রাঃ) বলেন, আল্লাহ প্রথম হিজরত কারিনী মহিলাদের প্রতি দয়া করেছেন। যখন আল্লাহর পক্ষ থেকে এই আয়াত অবতীর্ণ হয়, তখন তারা তাদের সেলাইবিহীন কাপড় দু ভাগ করে তার সাহায্যে মাথা ডেকে নেয়। অন্য বর্ণনায় আছে, তারা তাদের চাদর নিয়ে লম্বার দিক থেকে দু ভাগ করে একভাগ দিয়ে মাথা ঢেকে নেয় (সহি বুখারী, কিতাবুত তাফসীর, সূরা নূর)। হাফেজ ইবনে হাজার রঃ হাদীসের ব্যাখ্যায় বলেন, প্রথম হিজরত কাহিনী মহিলারা কোরানের এই আয়াত নাযিল হওয়ার পর ঘুমটা দিয়েছিলেন অর্থাৎ চেহারা ঢেকেছিলেন। কিন্তু কাজী আবু বকর ইবনুল আরাবির আহকামুল কুরআনে বলা হয়েছেঃ- "জাইব" হচ্ছে গলা ও বুক এবং "খিমার" হচ্ছে যা দিয়ে মাথা ঢেকে রাখা যায়( আহকামুল কোরআন, 3 খন্ড)। প্রখ্যাত এরাবিয়ান গবেষক আব্দুল হালিম আবু শুক্কাহ তার "রাসুলের( সঃ) যুগে নারী স্বাধীনতা " কিতাবে বলেনঃ- হাফেজ ইবনে হাজার এর উচ্চ মূল্যায়ন সত্ত্বেও আমাদের দৃষ্টিতে তার এ কথা সঠিক নয়। কেননা "খিমার" অর্থ আরবি ভাষার তাফসীর ও ফিকহের কিতাবে যা প্রসিদ্ধ, তা হল মাথা ঢেকে রাখা। তা থেকে এর অর্থ দাঁড়ায় মাথা ঢেকে রাখা এবং হাদিসের বর্ণনা সমূহ এই নিশ্চয়তা প্রদান করে। উদাহরণস্বরূপ তিনি তাঁর কিতাবে কতগুলো হাদিস লিপিবদ্ধ করেন। উক্ত হাদিস থেকে আমি মাত্র একটি হাদিস নিচে লিপিবদ্ধ করলাম। (১) বেলাল( রাঃ) থেকে বর্ণিত। রসূল( সঃ) মোজা ও মাথার উপর পড়া রুমালের (খিমার) উপর মাসেহ করলেন ( সহিঃ মুসলিম)। (Ref:-. রাসুলের( সঃ) যুগে নারী স্বাধীনতা। byঃ- আব্দুল হালিম আবু সুককাহ। ৪ খন্ড, ৩১২ পৃষ্ঠা) সূরা আজাবের ৫৯ নম্বর আয়াতে স্বাধীন মহিলা এবং দাসীদের সতরের পার্থক্য সৃষ্টি করা হয়েছে এবং সূরা নূরের ৩১ নম্বর আয়াতে চেহারা ও হাতের কব্জি খোলা রাখার অনুমতি দেয়া হয়েছে। --------------------------------------------------------- ইবনে আব্বাস(রাঃ) বলেনঃ চেহারা ও হাতের কব্জি সতর নয়। কেননা রাসূল(সঃ) এহরাম অবস্থায় নেকাব ও বাজু পড়তে নিষেধ করেছেন। যদি হাতের কব্জি ও চেহারা সতরে অংশ হত, তাহলে রসূল(সঃ) এ দুটি ডেকে রাখা হারাম করতেন না। কেননা ক্রয়-বিক্রয়ের জন্য চেহারা খোলা রাখার প্রয়োজন দেখা দেয় এবং লেনদেনের সময় হাতের কব্জি অনাবৃত করতে বাধ্য হয়। আর এ কারণে এসব সতর বলে গণ্য হয় না( আল মাজমু সরহে মহাজাব, 3 খন্ড, পৃষ্ঠা১৮৩)। মহান আল্লাহ বলেনঃ "চোখের অপব্যবহার ও অন্তরে যা গোপন আছে সে সম্পর্কে আল্লাহ অবহিত (মুমিন -19)। ইবনে আব্বাস এই আয়াতের ব্যাখ্যায় বলেনঃ কোন ব্যক্তির পাশ দিয়ে সুন্দরী নারী অতিক্রম করার সময় এবং যে ঘরে সে বসবাস করে সেখানে প্রবেশ করার সময়ে ওই ব্যক্তি চক্ষুকে সংযত করবে (ফাতহুল বারী, 13 খন্ড)। এখানে প্রশ্ন হলোঃ চেহারা খোলা না থাকলে মহিলাটি সুন্দর না কালো তা কিভাবে বুঝা যাবে? আর মুখ ঢাকা থাকলে চক্ষু সংযত করুক বা না করুক তাকে কিভাবে ফেতনায়ে ফেলবে? ইমাম মালেক কে প্রশ্ন করা হয়, মেয়েদেরকি সালাম দেওয়া যায়? তিনি বলেনঃ বৃদ্ধাদেরকে সালাম দেওয়ার দোষের নয় । কিন্তু যুবতী মেয়েদেরকে সালাম দেওয়া আমি পছন্দ করিনা। ইমাম মালেকের( রঃ) কথায় বুঝা যায়, তার আমলে মেয়েদের চেহারা খোলা থাকতো। তা না হলে বৃদ্ধা ও যুবতী মেয়েদের মধ্যে পার্থক্য করা হয়েছে কিভাবে?
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 3 года назад
(৪) সূরা আহযাবের ৫৯ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, হে নবী আপনি আপনার বিবিগনকে এবং আপনার কন্যাদেরকে এবং অন্যান্য মুমিন নারীগণকে বলে দিন যে, তারা যেন চাদরের কিয়দংশ তাদের নিজেদের উপর টেনে নেয় , যাতে তাদেরকে চিনতে পারা যায় এবং তাদের উত্যক্ত করা না হয়। এখানে প্রশ্ন হল, চাদর টেনে নয়ারর অর্থ যদি চেহারা ঢাকা বুঝায়, তবে তাদেরকে চেনা যাবে কিভাবে? ইমাম তাবারী( মৃত্যু- ৩১০) এই আয়াতের ব্যাখ্যায় বলেন, হে নবী তোমার স্ত্রীদের, কন্যাদের ও মুসলিম নারীদের বলো তারা যেন বাঁদীদের সদৃশ পোশাক না পরে। যাতে ফাসেকরা উত্যক্ত না করে এবং আজেবাজে মন্তব্য করে তাদের বিরক্ত না করে।( তাফসীরে তাবারী, সূরা আহযাব, 59 আয়াত) ইমাম শাওকানী এবং ইমাম ওয়াহেদী অনুরূপ মন্তব্য করে বলেন, এই আয়াতে বাদী ও স্বাধীন মহিলার সতরের পার্থক্য করা হয়েছে। হযরত ওমর( রাঃ) বাদীদের ওড়না দিয়ে মাথা ঢাকা দেখলে তাদের বেত্রাঘাত করতেন এবং বলতেন তোমরা স্বাধীন মহিলার রূপ ধারণ করবে না। # হাদীসঃ উমর( রাঃ) জনৈক মহিলাকে ওড়না দিয়ে মাথা ঢাকা অবস্থায় দেখলেন। এই অবস্থা দেখে তাকে প্রশ্ন করলেন। তখন ওমরকে( রাঃ) বলা হল সে ক্রীতদাসী। তিনি বললেন, ক্রীতদাসীর পোশাক যেন তার গৃহকর্ত্রীর অনুরূপ না হয় (বাগবীর শরহে সুন্নাহে এ হাদীসটি বর্ণিত হয়েছে, 2 খন্ড। বাইহাকী বলেন হাদীসটির আছার সমূহ বিশুদ্ধ) # হাদীসঃ ওমর( রাঃ) আনাসের পরিবারের জনৈক দাসীকে বোরকা দিয়ে মাথা ঢাকা অবস্থায় দেখে তাকে বেত্রাঘাত করলেন। এবং বললেন, তুমি মাথা খোলা রাখ, স্বাধীন নারীদের আকৃতি ধারণ করো না। (ইবনে কুদামা, আল মুগনী, 1 খন্ড) ওমরের( রাঃ) এই আচরণ ইমাম তাবারীর ব্যাখ্যাকে সমর্থন করে। হাদিস দুটো থেকে বুঝা যায়, দাসীরা মাথা খোলা রেখে রাস্তায় চলাফেরা করবে। আর স্বাধীন মহিলারা চেহারা খোলা রেখে রাস্তায় চলাফেরা করবে। কিছু সংখ্যক মহিলা এবং কিছু সংখ্যক পুরুষকে তাদের সতর ঢেকে আসতে বলা হলো। তারা নির্দেশ পালন করে আসলো এবং নারী-পুরুষের সতরের ভিন্নতা দেখা গেল। অনুরূপভাবে উম্মুল মুমিনীনদের জন্য হিজাব ফরয ছিল এবং সাধারণ মুমিন নারীর সতর ঢাকা ফরয ছিল। সুরা আহযাবের 59 নম্বর আয়াতে উম্মুল মুমিনীনদের চাদর টেনে নেয়া এবং মহিলা সাহাবীদের চাদর টেনে নেয়ার ভিন্নতা অবশ্যই থাকবে। ইমাম মালেক বলেন, দাসীদের মাথা খোলা রেখে নামাজ পড়া সুন্নত। # ইমাম মালেক (রঃ)এর মুয়াত্তা গ্রন্থে উল্লেখ আছে, ইমাম মালেককে প্রশ্ন করা হয়ঃ নারীরা কি মুহরীম ছাড়া অন্য লোকদের অথবা তাদের দাসদের সাথে একত্রে আহার করতে পারে? তিনি উত্তর দেন, যদি মহিলাদের সাথে পুরুষের খাওয়ার প্রচলন থাকে তাহলে কোন অসুবিধা নেই। অর্থাৎ যদি তাদের পরস্পরের মধ্যে পরিচিতি থাকে। ইমাম মালেক বলেনঃ নারী তার স্বামীর সাথে ওই সমস্ত লোক যাদের সাথে একত্রে খাওয়ার ব্যবস্থা স্বামী করে থাকে তাদের সাথে খেতে পারে (আল মুয়াত্তা, 2 খন্ড, 935 পৃষ্ঠা)। বলাবাহুল্য চেহারা ও হাতের কব্জি না খুলে কারো পক্ষে খাওয়া সম্ভব নয়। # হানাফী মাযহাবের ইমাম আল মারগিনানী আল হেদায়া গ্রন্থে রয়েছে, রসূল ( সঃ) এর কথা অনুযায়ী স্বাধীন মহিলার চেহারা ও হাতের কব্জি ছাড়া বাকি সব টুকুই সতরের অংশ। নারীর সবকিছু সতর, তবে আপনা আপনি প্রকাশিত হওয়ার কারণে দুটি অঙ্গ বাদ রাখা হয়েছে( কামাল ইবনে হুমামের হেদায়ার শরহে ফাতহুল কাদির, 1 খন্ড 258 পৃষ্ঠা। 2 খন্ড, 242 পৃষ্ঠা) # ইবনে বাত্তাল বলেন, সকলের ঐকমত্যে নারীর চেহারা ঢেকে রাখা ফরজ নয়। নারী নামাজে চেহারা খোলা রাখতে পারে যদিও এই অবস্থায় কোন অপরিচিত জন বা কোন গায়রে মাহরাম তাকে দেখে( ফাতহুল বাড়ী, 13 খন্ড, 245 পৃষ্ঠা) # কাজী আয়ইজ রঃ বলেন, বিশেষভাবে রসুলের( সঃ) স্ত্রীদের চেহারা ঢেকে রাখা ফরজ হওয়ার ব্যাপারে কোন মতভেদ নেই। অন্য নারীদের ব্যাপারে মুস্তাহাব হওয়ার মধ্যেও মতপার্থক্য রয়েছে( ফাতহুল বাড়ী, 13 খন্ড)।
@gaffarsardar443
@gaffarsardar443 4 года назад
Mashaallh khub bhalo
@shafiqurehmanislam7612
@shafiqurehmanislam7612 4 года назад
মাসাআল্লাহ
@shafiqurehmanislam7612
@shafiqurehmanislam7612 4 года назад
ওনেক সুন্দোর আলোচনা আল্লাহ সবাইকে বুজার তাওফিক দাও আমিন
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 3 года назад
এখানে আমি পর্দার সাথে সংশ্লিষ্ট দুটি হাদিস সহ কতিপয় শরীয়তের ইমামের মতামত লিপিবদ্ধ করলাম। #(১) রসূল( সঃ) তার দুই স্ত্রীকে বলেছিলেন, "তোমরা এই অন্ধ সাহাবী থেকে পর্দা করো । কারণ সে তোমাদের দেখতে পাইতেছেনা। কিন্তু তোমরা তো তাকে দেখতে পাইতেছো। সুতরাং তার থেকে পর্দা করো"( সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নাম্বার-৪২১২) # (২) ফাতেমা বিনতে কায়েস বর্ণিত হাদীসঃ আমর ইবনে হাফসের পিতা তাকে তিন তালাক দেন( হযরত আলীর রাঃ সাথে ১০ম হিঃ সনে ইয়েমেনে আবার পথে)। ফাতেমা রসূলের( সঃ) কাছে এসে তাঁকে এ কথা জানায়। রসূল( সঃ) তাকে উম্মে সুরাইকের গৃহে ইদ্দত পালন করার হুকুম দেন। তারপর বলেন, এ মেয়েটির কাছে আমার সাহাবীদের সার্বক্ষণিক যাতায়াত আছে। বরং তুমি ইবনে উম্মে মাকতুম গৃহে ইদ্দত পালন করো। কারণ সে অন্ধ। তার সামনে তোমার কাপড় চোপড় রেখে চলাফেরা করতে পারবে ( সহী মুসলিম, তালাক অধ্যায়, ৪ খন্ড)। # অন্য একটি হাদিসে বলা হয়েছেঃ কারণ আমি অপছন্দ করি তোমার ওড়নাটি কখনো গা থেকে পড়ে যাবে অথবা পায়ের গোছার উপর থেকে কখনো কাপড় সরে যাবে এবং তার ফলে লোকেরা তোমার শরীরের এমন কিছু জায়গা দেখে ফেলবে যা তোমার কাছে খারাপ লাগবে( সহিঃ মুসলিম, তালাক অধ্যায়, ৪ খন্ড)। ঘটনাটি সংঘটিত হয় ১০ম হিঃ সনে। # এখানে লক্ষণীয় বিষয় এই যে, যেখানে রসূল( সঃ) তার স্ত্রীদেরকে অন্ধ সাহাবীর দিকে তাকাতে নিষেধ করছেন, সেখানে ফাতেমাকে বলছেন, তুমি তোমার চাচাতো ভাই ইবনে উম্মে মাখতুম এর গৃহে ঈদ পালন করো। ফাতেমা ও এই অন্ধ সাহাবীর মধ্যে মেলামেশা হবে দুই /এক ঘন্টার জন্য নয় বরং সুদীর্ঘ ইদ্দতকাল তাদের মধ্যে মেলামেশা হবে একই ছাদের নিচে। কিন্তু এতে কোন অসুবিধা হয়নি। # অন্যদিকে হাদিস থেকে বুঝা যায়, উম্মে শুরাইক এর গৃহ এবং মেহমান খানার মধ্যে কোন অন্তরাল ছিল না। সেখানে নারী ও পুরুষ মেলামেশা হত অহরহ। # আসরাম হাদিস দুটি আহমদ ইবনে হাম্বল এর নিকট উপস্থাপন করে বলেন, মনে হচ্ছে প্রথম হাদীসটি উম্মুল মুমিনীনদের সাথে সংশ্লিষ্ট এবং দ্বিতীয় হাদীসটি সকল মুমিন নারীর সাথে সংশ্লিষ্ট। জবাবে আহমদ ইবনে হাম্বল বলেন "হা"।( আল মুগনী, ইবনে কুতামাহ, ৭ খন্ড) # ইমাম আবু দাউদ হাদীস দুটি বর্ণনা করার পর বলেন, "এটি ছিল নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট( সুনানে আবু দাউদ, পোষাক অধ্যায়, আল্লাহর বাণী) । # ইমাম তাবারী তার তফসির গ্রন্থে একই মন্তব্য করেন (তাফসীরে তাবারী, 22 খন্ড) # ইবনে কুতাইবা বলেন, হিজাব একমাত্র নবী পত্নীদের জন্য নির্দিষ্ট( তালিবুল মুখতালিফুল হাদীস)। # ইমাম নববী বলেন, হিজাব ফরজ করা হয়েছে একমাত্র নবী স্ত্রীদের জন্য( শারণ্দু সহিঃ মুসলিম লিন নববী, 14 খন্ড)। # মাহলাব বলেনঃ হিজাব একমাত্র নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট ছিল( ফাতহুল বারী, 11 খন্ড)। # ইবনে বাত্তাল (সহি বুখারীর একজন ব্যাখ্যাকার) বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, অন্য মুসলিম মেয়েদের জন্য তা ফরজ নয় (ফাতহুল বারি, 13 খন্ড)। # কাজী আইয়াজ বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য চেহারা ও হাতের কব্জি ঢেকে রাখার নির্দিষ্ট করা হয়েছে এবং পর্দা অবস্থায় তাদের ব্যক্তিত্ব প্রকাশ করা জায়েয নয় (ফাতহুল বারী, 13 খন্ড)। # তিনি পুনরায় বলেনঃ রসুলের( সঃ) স্ত্রীগণের চেহারা ও হাতের কব্জি মতভেদ ছাড়াই তাদের জন্য হিজাব ফরজ । যে কারণে সাক্ষী দেওয়া ও অন্যান্য কাজের ক্ষেত্রে তাদের জন্য মুখ খোলা রাখা বৈধ নয় (ফাতহুলল বারি, 10 খন্ড)। # মূল কথা এই যে, উম্মুল মুমিনীনদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, তা সাধারণ মোমেন নারীদের জন্য ফরজ করা হয়নি। সাধারণ মোমেন নারীর সতর ঢাকা ফরজ। সতরের সীমা নিয়ে আলেমদের মধ্যে এখতেলাফ আছে।
@mtvmdmuneer3257
@mtvmdmuneer3257 4 года назад
Nice
@marjukhossen2653
@marjukhossen2653 4 года назад
হুজুর কোথায় জুমা পড়ায়?
@MdIbrahim-sm8pb
@MdIbrahim-sm8pb 4 года назад
ঢাকা মিরপুর 11
@marjukhossen2653
@marjukhossen2653 4 года назад
@@MdIbrahim-sm8pb ধন্যবাদ মসজিদের নামটা বললে ভাল হত
@Darpan_BD_bangla
@Darpan_BD_bangla 4 года назад
Kashiani bolte ki bhujano hoy, plz kew amke bolben
@sumonhasanm
@sumonhasanm 4 года назад
ড.মিজানুর রহমান আজহারী হুজুর এর সকল ভিডিও ও শিক্ষনীয় ভিডিও পেতে আমার চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন। ru-vid.com/show-UC4ISPRVtwlXyvlwN-dQl63Q?view_as=subscriber
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 3 года назад
হাদিসঃ হযরত আয়েশা( রাঃ) হযরত সালেম( রাঃ) এর সাথে পর্দা করতেন না। কারণ হযরত সালেহ( রা) গোলাম ছিলেন এবং গোলামের সাথে পর্দা করা উম্মুল মু'মিনীনদের জন্য ফরয ছিলনা। একদিন তিনি (সালেম) হযরত আয়েশাকে( রা) এসে জানালেন যে, আল্লাহ পাক তাকে স্বাধীন করে দিয়েছেন। এ খবর শোনার সাথে সাথে হযরত আয়েশা( রাঃ) তাকে ধন্যবাদ জানালেন এবং পর্দা করলেন। হযরত সালেম( রাঃ) বলেন ঐদিনের পর থেকে আমি আর কোনদিন হযরত আয়েশাকে( রাঃ) দেখিনি ( মেশকাত শরীফ)। (খ) হাদিসঃ হযরত আয়েশা( রাঃ) থেকে বর্ণিত। আবু হুজাইফার আযাদকৃত দাস সালেম( রাঃ) আবু হুজাইফা ও তার পরিবার পরিজনের সাথে তাদের বাড়িতে থাকতেন। সোহায়েলের কন্যা( আবু হুজাইফার স্ত্রী) নবীর( সঃ) এর কাছে এসে বলল, সালেম প্রাপ্তবয়স্ক ও বুদ্ধিপ্রাপ্ত হয়েছে। সে আমাদের মাঝে যাতায়াত করে। আমার মনে হয়, আবু হুজাইফা এ ব্যাপারটাকে ভালো চোখে দেখে না। রাসূল( সঃ) বললেন তাকে দুধ পান করিয়ে দাও। তাহলে তুমি তার জন্য হারাম হয়ে যাবে এবং আবু হুজাইফার মনে যে সংশয় রয়েছে তার দূরীভূত হয়ে যাবে। সোহায়েলের কন্যা পরে এসে রাসুলকে ( সঃ) বলল, আমি তাকে দুধ পান করিয়েছি এবং আবু হুজাইফার মনের সংশয় দূরীভূত হয়েছে (সহিঃ মুসলিম, দুধ পান করানো অধ্যায়, অনুচ্ছেদঃ বয়স্কদের দুধ পান করানো, ৪ খন্ড)। দুটি ঘটনায়ই হিজাবের পরের ঘটনা। সালেম( রাঃ) স্বাধীন হওয়ার পর মা আয়েশা( রাঃ) যেখানে তার থেকে তৎক্ষণাৎ পর্দা করেন এবং জীবনে আর কখনো সালেম( রাঃ) আয়েশাকে( রাঃ) দেখেননি সেখানে সোহায়েলের কন্যার গৃহে সালেমের( রাঃ) অবাধ যাতায়াত ছিল । দুধ পানকরানোর উদ্দেশ্য আবু হুজায়ফার সন্দেহ দূর করা। এর অতিরিক্ত কিছু নয়। হযরত সালেহ( রাঃ) এর মর্যাদা সম্পর্কে এতটুকু বলাই যথেষ্ট হবে যে, রসূল( সঃ) যে চারজন সাহাবী থেকে কোরআন শিক্ষার নির্দেশ দিয়েছেন, তন্মধ্যে হযরত সালেম( রা) এর নাম দুই নম্বরে আছে (বোখারী)। হাদীস দুটো থেকে উম্মুল মুমিনীনদের পর্দা এবং সাধারণ মোমেন নারীর পর্দার পার্থক্য স্পষ্ট।
@gazi54aslam87
@gazi54aslam87 4 года назад
এই প্রথম হুজুর এর বয়ান শুনলাম,আল্লাহ পাক হুজুরের নেকহায়াত দান করেন Iআল্লাহ আমাদের সবাইকে ইসলামের সহিহ বুঝ দান করুন। 'আমিন'।
@shafiqurehmanislam7612
@shafiqurehmanislam7612 4 года назад
মাসাআল্লাহ
@akashtv6804
@akashtv6804 4 года назад
মাশাআল্লাহ
@mdrakibkhan9387
@mdrakibkhan9387 4 года назад
Mashallah
@MdIbrahim-sm8pb
@MdIbrahim-sm8pb 4 года назад
মাশাআল্লাহ
@IsmailIsmail-ll4ve
@IsmailIsmail-ll4ve 4 года назад
মাশাআল্লাহ
@mdlukman670
@mdlukman670 4 года назад
Mashallah
Далее
July 18, 2024
1:09:16
Просмотров 795