ভাই এই ভাবে ডাহা মিথ্যা কথা বলেছেন কেনো? নবিজি কি খারাপ কাজ করে বেড়াইতো? যে নামাজ পড়ে সেই খারাপ কাজের গুনাহ মাপ করাইবো? ছি ছি ছি।আপনাদের বিবেক কি অকেজো হোয়ে গেছে? আব্দুল ওহাব নজদির আকিদা নবি পাপি।তাহলে আপনারা ও বললেন নবি পাপ করেছে।নাউজুবিল্লাহ।
@@eliasahmed8483 কেনো,তর,বাবা যখন তাফসির,করে,তখন বিশ্বাস হয়, অতচ,অন্যকেহ,তাফসীর করলে,সেই বিশ্বাস হয়না,না,,কোনো,মৌলইচাবের, আরবি,ভাষার উপরে,ছাড়টি,পিকেট নেই তাই তাঁরা পেতনা,সৃষ্টি করেছে তাই এদের,থেকে,সাবধান
কোন কুরআনের আয়াতে আছে? যারা নবিজি সা কে উহুদের ময়দানে জখম অবস্থায় কাফের দের কাছে ফেলে রেখে পালাইলো।তারা তো ইমানদার না সাহাবি হইলো কি করে? কুরআনের সুরায় আল এমরানের ১৫৩ নাম্বার আয়াত টা পড়েন।
কায়েম কাকে বলে? সালাতে রুকু সেজদাহ নেই। আর এই রুকু সেজদা আলা সালাত ওমরের।ইতিহাস সাক্ষি। বেয়াকুবের দল।নামাজ নামাজ করস।নামাজের কি ক্ষমতা আছে? এই নামাজে মানুষ কে মুক্তি দিতে পারবে না।জান্নাত দিতে পারবেনা,নামাজ না পড়লে জাহান্নাম হবে এমন কথা কুরআনের কোথাও নেই।তাহলে এই নামাজ নবিজি কেনো পড়বে?
@@khatunejannattv46একজন প্রকৃত সুফিবাদি মুসলিম ব্যক্তির ভাষা এতো নিচুমানের কীভাবে হতেপারে আমার জানা নে্ই।বদরাগী ও অন্যকে দুশারুপকারী কোন ব্যক্তি কখনোই আল্লাহর প্রিয় ব্যক্তি হতে পারেনা।আপনি যে সত্যবাদি বা সত্য কথা বলেন তারও কোনো প্রমাণ আপনার কাছথেকে পেলামনা। বর্তমান সুফিবাদরা তাদের ব্যবসাকে জমজমাট করতে ইসলামের দলিলের বিরুদ্ধে বিভিন্ন যুক্তি দাড়করায় এবং তার ব্যবসায়ীক সুবিধা হাসছিল করেন।আপনি যে তার ব্যতিক্রম না আমরা তা বুজবো কীভাবে?।একটা কথা মনে রাখবেন - কুরআন শুধুই আল্লাহর বাণী আর হাদিস তার ব্যপ্তি ও বিস্তার। আর এটি যে স্বীকার না করবে সে ভন্ডদের কাতারে লিপিবদ্ধ হয়ে যাবে।
কেনো মন গড়া কাহিনি বলেছি? কুরআন কি মানুষ চিনে না? কুরআন কার? এইটা লুকানো হোয়েছে আমাদের কাছে।সেই সত্য প্রকাশ করে দিলাম।তাতে ভাইরাল হওয়ার কি আছে? সত্যের পক্ষে লোক কম।আপনাদের মতো এজিদের দলে লোক বেশি।কাজেই আপনাদের বলতকার মুল্যারা কিছু কুরআন বিরুধি বল্লেইতো ভাইরাল।তাতে কি মন ভরেনা? সত্য কি প্রচার করা যাবে না?কুরআন বুঝে পড়েন।নিজে কুরআন দিয়ে চলেন।দেখবেন সত্য পথে কতো কাটা।
সাহাবাদের অনুসরনের কথা কুরআনে আছে।অর্থাৎ কুরআনের আয়াত আছে প্রথম সময়ের সাহাবা ও আনসারদের কথা।মক্কা বিজয়ের আগ পর্যন্ত যারা রাসুলুল্লাহ সাঃ এর সাহাবা ছিলেন।কুরআনে পাচ ওয়াক্ত শব্দটি নেই তবে ভোরের নামাজ, দুপুরের নামাজ, সুর্য হেলে পড়ার নামাজ, সুর্য ডুবে যাওয়ার নামাজ, রাতের নামাজের কথা আছে।রাসুলুল্লাহ সাঃ পাচ ওয়াক্ত নামাজ মসজিদে জামাতে নিজে ইমামতি করে পড়তেন।এটা কোন দিন বন্ধ হয়নি।এখন পর্যন্ত বন্ধ হয়নি এই পদ্ধতি। সুতরাং এই অশিক্ষিত জাহেল মুর্খ দের কথা কেউ শুনবেন না।
আরে বুকা।এইটা হইলো মুয়াবিয়ার দলিল।প্রথম যুগের যারা জান মাল দিয়েছে তাদের সাথে মক্কা বিজয়ের পরে যারা ইমান এনেছে তারা একনয়। কাজেই মুয়াবিয়া সাহাবি নয়। আর সুরাই আল এমরানের ১৫৩ নাম্বার আয়াতে আল্লাহ বলেদিলেন তিন খলিফা মুনাফেক।কারন নবিজি সা কে উহুদের ময়দানে কাফেরদের কাছে রক্তাক্ত অবস্তায় ফেলে পালাইছিলো তিন খলিফা।তাই কুরআন তাদের কে মুনাফেক বলেছে।
@@khatunejannattv46 আবু বকর রাঃ,উমর রাঃ, উসমান রাঃ, আলি রাঃ তারা প্রথম যুগের সাহাবি তাদের অনুসরনের নির্দেশ কুরআনে আছে। আমি কুরআনের ছাত্র। হুদাইবিয়া সন্ধির পর যারা তারা দ্বিতীয় শ্রেণির সাহাবি, মক্কা বিজয়ের পর তৃতীয় শ্রেণি।আবু বকর রাঃ রাসুলুল্লাহ সাঃ এর সাথে ছায়ার মত থাকতেন।একবার তারা দুজন লুকিয়ে ছিলেন গুহায়।এই ঘটনা কুরআনের আয়াত আছে। যাইহোক নামাজ রাসুলুল্লাহ সাঃ শুরু করেছেন পাচ ওয়াক্ত এটা কোনদিন বন্ধ হয়নি এখন পর্যন্ত। সুতরাং নামাজ নিয়ে ভ্রান্ত কথা কস্মিনকালেও গ্রহনযোগ্য হবে না।তিন খলিফা মুনাফেক এই কথা কুরআনের কোথাও নেই মিথ্যুক কোথাকার।নাম ধরেও নেই,তিন ধরেও নেই।আর হুদাইবিয়ার সন্ধির আগ পর্যন্ত যারা ইসলাম গ্রহন করেছে অত্যাচার জুলুম সহ্য করতে হয়েছে, হিজরত করতে হয়েছে, বহু যুদ্ধ করতে হয়েছে তারা কেউ মুনাফেক নয়।মক্কা বিজয়ের পর বেগতিক দেখে অনেকেই ইসলাম গ্রহন করেছে তাদের মধ্যে অনেক মুনাফেক ছিল।
পাগলামি নয়।হুসাইনি ইসলাম কি? এজিদ কেনো হুসাইন কে হত্যা করেছিল? কারন হুসাইনি ইসলাম ছিলো সত্য।আর এজিদি ইসলাম ছিলো মিথ্যা।হুসাইনি ইসলাম প্রচার হোলে এজিদি ইসলাম চলবে না।তাই দাড়ি টুপি,যুব্বা ধারিরাই নামাজ পড়ে জান্নাতের লোভে হুসাইন কে হুত্যা করে আবার জান্নাতের মালিক হুসাইন সেটা জুমার খুতবায় ও বলে।
তুমি কি আল্লাহর খাস বান্দা বাবাজি? একটা কথার উত্তর দাও।এই যে প্রচলিত পাচ ওয়াক্ত নামাজ।এই নামাজে মানুষ কে জান্নাত দিবে এমন একটা আয়াত কুরআনের কোথাও থাকলে দেখাও। আবার এই নামাজ মানুষ কে মুক্তি দিবে কুরআনের কোথাও নেই। থাকলে দেখাও। এই নামাজ না পড়লে সাজা হবে কুরআনের কোথায় আছে দেখাও। পারবে না দেখাতে। তবে সুরাই আন কাবুতের ৪৫ নাম্বার আয়াত টায় আছে নামাজ মানুষ খারাপ কাজ থেকে বিরত রাখতে সাহায্য করে। এখন ঘরে ঘরে মাসজিদ।ঘরে ঘরে নামাজি কিন্তু সুদের ব্যাবসা ও ঘরে ঘরে।তাহলে নামাজে কি করলো বাবাজি? যে নামাজ না পড়লে সাজা হবেনা। তার পিছনে সময় নষ্ট না করে খেত খামারে কাজ করলে ও উপির্জন বেশি হবে সুদের টাকা খাওয়া লাগবে না।
আপনি আমার একটা প্রশ্নের উত্তর দিন রাসুল সঃ কি দলবদ্ধ ভাবে জামাতে সালাত আদায় করেছিলো কি না, যদি রাসুল করে থাকে তাহলে আপনারা কেন করেন না রাসুলের বিধি বিধান কেন মানেন না, কোরান পরেন ঠিকই কিন্তু মানেন না,
@@religionworld1327কুরআনে সালাত। বাংলায় প্রার্থনা, ফারসিতে নামাজ, ইংরেজিতে প্রেয়ার। একই কথা।সততা, ন্যায়বিচার, শালীনতা, মা বাবার খেদমত এই শব্দগুলো ও কুরআনে নাই তবে এগুলোর আরবি কুরআনে আছে।
Vai Quran ta valo kore gobesona kore dekhen Nabi rasul ra prithibite esechhen Manus der salat sikhate .Sara qurane Nabi der jonno salater kono adesh nai ar Nabi ja korchhen seta apnake korte bola hoyni Nabi jeta bolechen seta apnake korte bola hoychhe.
তুই আগে বলতকার ছাড়।এজিদের দালালি ছাড়।ভিক্ষা করা ছাড়।ধর্ম ব্যাবসা করা ছাড়।নিজে ইনকাম করে হালাল খাবার খা।এর পরে কুরআন নিজে বুঝে পড়।পেয়ে যাবি সত্যের পথ।তার পরে আমার সাথে দেখা করিস।
কুরআনের কথা বললে মুনাফেকি করা হয়? তাহলে বলতকারদের কথা সঠিক? নিজের মন কে জিজ্ঞাস করো।আসল সত্য কি?নিজে কুরআনের অর্থ জানার চেষ্টা করো।বাজারের সব তাফসির ভুয়া।পারলে একটা কুরআন দর্শন তাফসির কিনে পড়ো।সত্য সঠিক অর্থ পাবে।ভাই তুমি জাহান্নামে গেলেবা আমার কি? জান্নাতে গেলে বা আমার কি? আমিতো নবির প্রতিনিধি হোয়ে নিজের খেয়ে সত্য টা প্রচার করছি।কোন বিনিময়ে নয়।ধর্ম ব্যাবসায়িরা ওয়াজ করে টাকা পায়।কুরআন কে ভুল ব্যাখ্যা করে টাকা পায়। তারা এক সার্তে মিথ্যা বলে।আমি কেনো নিজের খেয়ে মিথ্যা বলতে যাবো? ভেবে দেখো কথা।
আগে কুরআন নিজে অর্থ সহো শিখে পরে এসো গ্লপ করতে।বলতকারদের কথা শুনে তর্ক করতে এসোনা।এই বাংলাদেশে ৭০ লাখ মাওলানা মুফতি মুহাদ্দেস মুফাসসের আছে।আমার এক টা কথার উত্তর পারলে যেনো তারা দেয়।তুমি একটা মশা।
ইসলামের প্রথম বাহ্যিক ইবাদত হলো নামাজ। নামাজ বিষয়ে পবিত্র কোরআনে নির্দেশনা রয়েছে ৮২ বার। নামাজের উদ্দেশ্য হলো আল্লাহর স্মরণ। আল্লাহ তাআলা কোরআন কারিমে বলেন, 'আর তোমরা আমার স্মরণোদ্দেশ্যে নামাজ কায়েম করো।
পুরাতন পাগল গুলির বলতকার করতে করতে নুনু খাড়াইনা।তাই তারা এখন অকেজো।আর নতুন পাগলেরা ষ্টিলের নুনু বানাইছে কুরআন দিয়ে।তাইতো তোদের মতো বলতকারদের চুইদা বংগোপ সাগর পার করে দিবে।
ভাই আপনি আপনার বক্তব্য দেওয়ার আগে আমার নবী কে সালাম দিয়েছেন এবং আলীকে সালাম দিয়েছেন। ওমর,আবু বক্কর, ওসমান,উনাদেরকে সালাম দেননি । অথচ আলীকে সালাম দিয়েছেন। আমার তো মনে হয় যে আপনি শিয়া অনুসারী।
ওরা কি ঈমান্দার? সাহাবি কাকে বলে? যারা নবিজির দাফন কাফন দিলো না ক্ষমতার লোভে।যারা উহুদের ময়দান থেকে পালিছিলো নবিজি সা কে কাফেরদের কাছে রক্তাক্ত অবস্থায় ফেলে। কুরআন বলছে তারা মুনাফেক।তুমি বেটা তাদের কে বলছো সাহাবি।তুমি কি আল্লাহর চেয়ে বড় জ্ঞ্যানি? এই তিন খলিফার নামের পরে যারা রাদিআল্লাহু বলবে।তারা ও মুনাফেক।
দীর্ঘ ১৪৩৫ বতসর ধরে ওমরের বানানো শরিয়াত চালু। এখন সকলে সেটা গ্রহন করেছে কুরআন ছাড়া মিথ্যা কিচ্ছা কাহিনি শুনে। এখন অধিকাংশ মানুষ এইটা বিশ্বাশ করতে পারবেনা।বরং উলটা পালটা গালি গালাজ ও করে।এইটা কোন ব্যাপার না।হেদায়েত আল্লাহর পক্ষ্ থেকে আশে।যার তকদির ভালো সে এইটা গ্রহন করবে।যার খারাপ সে ত্যাগ করবে।নবিজির যুগেই বক্কর ওমর উসমান মুয়াবিয়া বেঈমানি করেছে।
সঠিক তথ্য পেতে নিজেই কুরআন কে গুগলে দিয়ে ট্রান্সলেশন করে পড়েন।তাহলে দেখতে পাবেন বর্তমানের শরিয়াত সব মন গড়া।এর একটা ও মুহাম্মাদি শরিয়তের মধ্যে নেই।এইটাই পরম সত্য।
Vai ami comment golo porlam . Akho tomar dada r bab jodi kobore na poche jeta niye ajta live vidio banao. Tay to proman hoye jave tomi thic bolso.tomar kotha mote tomra kobore pochva na. Tomar bab dada nichcoy tomader dormer silo.
আরে এজিদের কানার দল।সুরাই আররহমান ৪৬ নাম্বার আয়াত পড়।সুরাই কারিয়া ৭ও ৮ নাম্বার আয়াত পড়।যারা দুনিয়া থেকে সুধ্রে যাবে তাদের লাশ কবরে অক্ষত থাকবে।কানার দল হাজার হাজার অক্ষত লাশ কবর থেকে তোলে তোদের চোখে পড়েনা? কুরআন আগে বুঝে পড় সব জানতে পারবি।যার লাশ পচে যায় সে জাহান্নামি।তাকে পুনার্জন্মে আসতে হবে।
কুরআন বলছে নামাজ মানুষ কে খারাপ কাজ থেকে বিরত রাখে।এছাড়া নামাজের কোন খমতা নেই। তাহলে রাসুল মাহি চুইদা বেড়াইতো? মদ খায়তো? চোগল খুরি করতো? পাপ কাজ কইরা বেড়াইতো? তোদের মতো মুনাফেকদের জন্য ইসলাম ধ্বংস হইছে। আগে ইসলামের সত্য ইতিহাস ও কুরআন বুঝে পড়।সত্য পথ খিজে নে বাচতে চসিলে।
কানার দল।আমি শিয়া সুন্নির ঘোর বিরোধী। এরাই সকলেই ওহাবি।আমি আহালে বায়েত এর প্রেমিক। এখানে কুরআন ও আহালে বায়েত ছাড়া এজমা কুয়াস জাল হাদিস চলে না। এই গুলি ইবলিশ শয়তান এর বানানো।
@@md.shaidurrahman9453 যে নবীজীকে দেখতে বা চিনতে পারেনা তাঁকে কোরান দিয়ে বুঝানো যাবেনা, কারন কোরান সাবাই পড়তে পারে বোঝার জ্ঞান খবই কম মানুষের আছে বাবাজী।
কুরআন তো অনেক দুরের কথা। আপনাদের বানানো হাদিস দিয়েই দেখাই। উসমান বিয়ে করেছে নবিজির শালির মেয়ে।একটা উতবার বউ,অন্যটা ছিলো সায়বার বউ। নবিজির মেয়ে না।বলতে পারেন পালক মেয়ে। সেই মেয়ে দুইটা উসমান বিয়ে করে উসমান হোয়ে গেলো দুই নুরের অধিকারি। জিন্নুরাইন। তাহলে নবিজি কিসের তৈরী? উত্তর কি পাইছেন? নবিজি নুরের না হোলে আল্লাহর সাথে দিদার করতে সপ্তম আসমানে কি করে গেলো? ফেরেস্তারা নুরের তৈরি।তারা ছিদ্রাতুল মুন্তাহার উপরে যেতে পারেনা।মুসা তুর পাহাড়ে আল্লাহর দিদার পেয়ে নুরে পুড়ে গেলো।তাহলে নবিজি মাটির হোলে সপ্তম আসমানে কি করে গেলো।মিরাজ তাহলে কি মিথ্যা? আপনাদের কথায় কিন্তু নবিজি মাটির তৈরী।তাই বুঝাতে চাইছেন মিরাজ মিথ্যা।তাই নয়কি? আশা করি উত্তর সঠিক পেয়েগেছেন। কদ জায়াকুম মিনাল্লাহি নুরুন ওয়া কিতাবুম মুবিন। সুরাই মায়েদা।আল্লাহ একটা কিতাব তথা জেন্দা কিতাব তথা নবিজি কে ও নুর তথা নবিজি কে উল্যেখ্য করে বলেছেন।এখানে ওহাবিরা কিতাব ও নুর দুইটাই কুরআন বলেছে।নাউজুবিল্লাহ। কারন তখন কুরআন লিখা ছিলো না।তাহলে কুরআন হইলো কি ভাবে? এই মিথ্যার পিছনে দৌড়ায়ে কোন লাভ নেই।যাদের অন্তরে নবির প্রেম নেই।দুনিয়া লোভি।বলতকার,তারাই নবিজি সা কে মাটির মানুষ বলে।
পীর সাব, আসসালামুয়ালাইকুম যেকোনো কিছু বলার আগে কোরআন দিয়ে প্রমাণ করার চেষ্টা করুন। পাঁচ ওয়াক্তর সলাতের বিধান আপনি পাবেন প্রবিত্র আল কুরআনের অধ্যায় ১১/১১৪ এ, অধ্যায় ১৭/৭৮ এ, অধ্যায় ২০/১৩০ এ, অধ্যায় ৩০/১৭-১৮ এ। আপনি যে দর্শন পড়ে এত কথা বলেন সেটার রচয়িতা একজন মানুষ যে ভুলের উর্ধ নাহ। দয়া করে আল্লাহ্ এর বাণী পাঠ করুন তারপর দেখে শুনে মন্তব্য করুন। আশা করি আল্লাহ্ আপনাকে ক্ষমা করবেন আর আমাকেও....... আমি জনতার উদ্দেশে বলব আগে কোরআন পড়ুন তারপর এসব উদ্ভব মন্তব্যের কথা শুনুন ধন্যবাদ।
আপনাদের মতো জনম কানা আমি না। এই পাচ টা আয়াতে তিন সময়ের কথা উল্যেখ্য আছে। পাচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ যদি হবে তাহলে কুরআনের কোথাও কেনো পাচ ওয়াক্তের নাম ও সময় এবং কয় রাকাত কিভাবে আদায় করতে হবে এইটা উল্যেখ্য নেই কেনো? অথচো জমি জায়গা ভাগ বন্ঠন সুরাই নিসাই খুব সুন্দর করে বলে দিলেন।সেখানে তো কোন মতোভেধ নেই।এজমা কিয়াস নেই।ফিকাহ উছুল নেই।ইমাম মাজহাব নেই। আশুন কুরআনের কোথাও কি একটা আয়াত দেখাতে পারবেন? যে আয়াতে লেখা আছে নামাজ পড়লে জান্নাত পাওয়া যাবে? অথবা নামাজ না পড়লে তাকে সাজা দেওয়া হবে? তাহলে এইটা নিয়ে এতো বাড়া বাড়ি কেনো? সুরাই আল আরাফের ২০৫ নাম্বার আয়াত পড়েন।মোমেনের ৬০ নাম্বার আয়াত পড়েন। তর্ক কম করেন।
@@khatunejannattv46 আর আরাফ আর ২০৬ নং কি বলছে বললেন নাহ, বললে তো ভণ্ড পীরের ভন্ডামি বিনষ্ট হবে, যায় হোক ক্ষমা করবেন , তবে আমি আপনাকে যে আয়াতগুলো দিয়েছি একটু দেখেন আশা করি আপনি বিজ্ঞ মানুষ
গাফির এর ৪০নং আয়াতে মহান আল্লাহ্ যা বলেছেন তার সাথে কিছু অন্ধ লোকের মিল পাওয়া যায় না, আমি অনেক বধির লোককে চিনি যারা আপনি যেই আল আরাফের 2 ওয়াকত্ব ইবাদতের কথা বলেছেন ওই সময় এ আমি তাদের অনেককেই দেখেছি সমাজের বিরুদ্ধে বেআইনি কাজ করে থেকে তাহলে কাদের কে আল্লাহ্ ইবাদত করতে বলেছেন??
বাবাজি বাংলা ভাষা কি বুঝো? কুরআনের একটা আয়াতে সুরাই আনকাবুতের ৪৫ নাম্বার আয়াতে আছে নিশ্চয় সালাত মানুষ কে খারাপ ও অশ্লিল কাজ থেকে বিরত রাখতে পারে। তাছাড়া নামাজের কোন ক্ষমতা নে। এবার তোমার কথায় আশি। নবিজি সা কি খারাপ কাজ ও অশ্লিল কাজ করে বেড়াতেন? তার চরিত্র কি খারাপ ছিলো? তিনি নামাজ পড়ে চরিত্র ভালো করতেন? নিজের কাছে জিজ্ঞাস করো বাবাজি। নবির চরিত্র ভালো ছিলো না খারাপ ছিলো? সেই নবিকে তোমরা যোর করে নামাজি বানাইতেছো কেনো? আশি দিতিয় কথায়। কুরআনের কোথাও নেই যে নামাজে মানুষ কে জান্নাত দিবে,নাজাত দিবে।তাহলে সেই নামাজ নিয়ে এতো বাড়া বাড়ি কেনো? অপর দিকে কুরআনের কোথাও নেই যে নামাজ না পড়লে মানুষ কে দোজখে বা সাজা দেওয়া হবে। তাহলে কেনো নামাজ নামাজ করো? বুঝে উত্তর দিবে।বাবাজি প্রশ্ন করেছো জানার জন্য।এইটাই জ্ঞ্যানিদের কাজ।ধন্যবাদ