পৃথিবীর জন্য খুবই বড়ো সুসংবাদ । বিশাল পরিমানের তেল সাশ্রয় হবে । যার প্রভাব অবশ্যই জ্বালানি তেলের বাজারে পড়বে । কমবে তেলের মূল্যও । উপকৃত হবে সমগ্র পৃথিবীর মানুষ ।
ইহুদি খৃস্টানরা গবেষণা করে আবিস্কার করবে। তারপর আপনারা বলবেন এটি ১৪০০ বছর আগে কুরআনে লেখা ছিল। কুরআন গবেষণা করে আবিস্কার করছে। আপনারা কুরআনকে বিজ্ঞান মনে করে বসে আছেন। তাই আপনারা কিছুই পারেন না। শুধু গলাবাজি আর সন্ত্রাসের মাধ্যমে ধর্মটা টিকিয়ে রাখছেন।
@@fashionart4231 ভাই বোঝার স্বার্থে একটি উদাহরণ দেই। আমরা সকলেই কিন্তু এনা, হানিফ, পরিবহনের "চালক" হতে চাই না।কারণ আমরা এর চাইতে অনেক ভালো ভালো পেশায় নিযুক্ত হতে চাই । ( মুসলমানদের জন্য সবচাইতে ভালো পেশা হলো আল্লাহর ইবাদত এবং আখিরাতে জাহান্নাম হতে মুক্তি) কিন্তু প্রয়োজনের তাগিদেই ওইসব পরিবহনের যাত্রী হওয়ার সুবিধা সকলেই নিতে চাই। এবং এর চালকদের কে সকলেই যথেষ্ট সম্মান করি । তদ্রূপ সকল ইহুদি, খ্রিস্টান , নাস্তিক, কে সম্মান করি এজন্য যে এই কাজগুলো করে ওরা মানুষের উপকার করে। আর মুসলমানদের দুনিয়া একেবারে নগণ্য বিষয় মনে আল্লাহর ইবাদত করে। আরও উদাহরণ দিলে, আমরা সকলেই মুচি, সুইপার, হতে চাই না।আমরা চাই এর চাইতে আরো ভালো পেশা। তবুও একশ্রেণীর মানুষ মুচি, সুইপার হয়ে মানবজাতির উপকার করছে। আর ওই সকল মানুষদের প্রতি আমরা সকলেই কৃতজ্ঞ। তবে,হালাল যেকোনো কাজ ইসলাম ধর্মে করতে উৎসাহিত করেছে। (লেখাটি অনেক লম্বা হয়ে যাওয়ায় ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি)
নিশ্চয়ই ভালো খবর। কিন্তু কথা হল আগামী কয়েক দশকের মধ্যে পানির জন্য যুদ্ধের পর যুদ্ধ লেগে যাবে না তো। পানি হল সীমিত আকারে প্রাকৃতির সম্পদ। আর তেল গ্যাস সহ অন্যান্য তরল সম্পদ হল অতিরিক্ত প্রাকৃতিক সম্পদ। তাই প্রথমে অতিরিক্ত প্রাকৃতিক সম্পদের গুরুত্ব টা বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
আমি কিছু আবিষ্কার করতে না পারলে প্রতিনিয়ত বর্তমান পরিবেশ পরিস্তিতি ভাবি এবং ভাবি পৃথিবীর সকল প্রানী ও পৃথিবী নিয়ে। সকল কিছুর ভবিস্যৎ ধংশের দিকে যাচ্ছে কিনা। এমন একটা সত্যিই সস্থির খবর।
সান্তনু নামে একজন সুপরিচিত ঋষি ছিলেন, যিনি দেবতাদের দ্বারা সম্মানিত ছিলেন এবং যাঁর দীপ্তি ছিল পদ্মের (অর্থাৎ ব্রহ্মার) মতো। (তাঁর) সুন্দরী ও যৌবনবতী (স্ত্রী) আমোঘা নামে পরিচিত ছিলেন। একবার ব্রহ্মা তার স্বামীর (সন্তনু) সাথে দেখা করতে তার বাড়িতে গেলেন। সেই সময় শ্রেষ্ঠ ঋষি (অর্থাৎ সান্তনু) ফুল ইত্যাদির জন্য বনে গিয়েছিলেন।সর্বোত্তম দেবতাদের দেখে, তিনি (অর্থাৎ আমোঘা) তাকে তার পা ধোয়ার জন্য একটি সম্মানজনক নৈবেদ্য এবং জল দিয়েছিলেন। তাকে (দূর থেকে) নমস্কার দিয়ে তিনি ঘরে প্রবেশ করলেন।দাগহীন দেহের সেই নারীকে দেখে স্রষ্টা ভালোবাসার আবেগে আপ্লুত হলেন। স্রষ্টা, নিজেকে জাহির করে, তার আগে কে ছিলেন তার কথা ভেবেছিলেন। পরমাত্মা ব্রহ্মার বীর্য শয্যাশালায় পড়ল। অতঃপর ব্রহ্মা দুর্দশাগ্রস্ত হয়ে দ্রুত চলে গেলেন।তারপর ঋষি বাড়িতে এসে দেখলেন (ব্রহ্মার) বীর্য আসনটিতে। তিনি সুন্দরী মহিলাকে (তাঁর স্ত্রীকে) জিজ্ঞেস করলেনঃ এখানে কে এসেছে?তখন অমোঘা তাকে বললেন (অর্থাৎ উত্তর দিলেন): "হে প্রভু, ব্রহ্মা এখানে এসেছিলেন। আপনার জন্য অপেক্ষা করার জন্য আমি এই আসনটি দিয়েছিলাম। তপস্যার মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন তার বীর্যের কারণ (কেন)। এখানে জমা করা হয়েছে।"তখন সেই ব্রাহ্মণ ধ্যানের মাধ্যমে তা বুঝতে পারলেন। "হে শুভ রমণী, দয়া করে আমার আদেশে ব্রহ্মার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বীর্য রক্ষা করুন। এক পুত্র, যিনি একাই সমস্ত জগৎকে শুদ্ধ করবেন, জন্মগ্রহণ করবেন। (এখন) আমাদের শুভ কামনা পূর্ণ হবে।" অতঃপর সতী, প্রসিদ্ধ মহিলা, তাঁর আদেশ পালন করে, একটি পুত্রের জন্মের জন্য, পরমাত্মা ব্রহ্মার বীর্য পান করলেন। (পদ্মা পুরাণ:I.৫৫.১৯b-৩০a;পৃষ্ঠা:৭৫৩) (আপনি যদি পদ্ম পুরাণ পড়তে চান তবে আপনার ইমিল আপলোড করুন।)
আমাদের বাংলা দেশি ঢাকার একজন বেকতি অনেক আগেই এইটা আবিষ্কার করেছে। সোশাল মিডিয়া দেখেছি। কিন্তু আপসোস আমাদের দেশে অনেক পতিবা বান মনুষ আছে জেগুলোর দাম নেই