Okhane to hum boda nei. Publicer taka niye noy choy kore na ba nijer badi te uthane gede rakhe na. Ekmatra amader deshe specifically paschim bonga chada kothayo durniti nei chor nei.
আগে আমাদের যোগ্য নাগরিক হতে হবে !!! সততা, প্রকৃত শিক্ষা , ভদ্রতা ইত্যাদি গুণের অধিকারী হওয়া প্রয়োজন !! কোন দেশের সকল বা কমপক্ষে 90 শতাংশ মানুষ ভদ্র, শিক্ষিত, সততার অধিকারী ও রুচিশীল হলে ,জনপ্রতিনিধিও ভালো পাওয়া সম্ভব !!!
শুধু শিক্ষিত হলেই হবে না তার জন্য মনুষ্যত্বের শিক্ষা টা সবার আগে প্রয়োজন মনুষ্যত্বের শিক্ষা না হলে শুধু পুঁথি গত শিক্ষা মনুষ্যত্বের কোনো কাজেই লাগবে না
@@sanjoyghosh4538 ফার্স্ট, সেকেন্ড অথবা থার্ড ওয়ার্ল্ড কান্ট্রি কিসের ভিত্তিতে নির্ধারিত হয়....!!! টাকার ভিত্তিতে তাই তো......??? কিন্তু টাকা না থাক মানসিকতা তো আছে.......!!! না কি এটাও বিসর্জন দিয়ে বসে আছি আমরা........ ভালো ব্যবহার করবার জন্য টাকা লাগেনা, শুধু বৈচারিক ভাবে উন্নত হলেই চলবে....... মনে রাখবেন এক সময় এই বাংলায় পুরো পুরি বকলম মানুষেরাও নিজেদের উচ্চ বৈচারিকতার পরিচয় দিয়ে গেছে..... বড়োই আফসোস হয় যে আজ সেই বাংলার কি দুরবস্থা
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী থেকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন !!! ভারতের নাই বা হতে পারলেন ,মন্দ কী !!!??? আর আমরা বাংলাদেশের নাগরিক হবো !!! কারও আপত্তি আছে নাকি ???!!!
আমার age 43, আমি মনে করি না আমি বেঁচে থাকতে এ রাজ্যে পালা বদল ঘটবে। সে আশা ও এ রাজ্যে করা যায় না। এ রাজ্যের মানুষ এতো ভালবাসেন এই রাজ্য সরকারকে, যে এই দুর্নীতির পরও দু হাত ভরে vote দিচ্ছেন।
দাদা তুমি কাকে দেখাচ্ছ ও কাকে শিখাচ্ছ এসব,এটা এমন অবাক করা অসাধারণ প্রতিভাবান নয় শুধু , অসাধারণ জ্ঞানী মানুষ উনি, তাইতো এমন প্রধানমন্ত্রী সাইকেলে যাচ্ছেন,,, আমার শ্রদ্ধা জানাই উনাকে
অবাক করা সংবাদের জন্য ধন্যবাদ , সফিকুল বাবু । কিছুই বলার নেই । ছবিই সব বলে দিচ্ছে । শুধু বলার , যেখানে " তুই তো মারপিট করিস আর বোম বাধিস " যাকে বলা হয়েছিল , সেই ব্যক্তিকেই " z " ক্যাটাগরি নিরাপত্তা দেওয়া হয় । সেটাও অবাক করা সংবাদ বটে ।
মন ভরে উঠল, ঈশ্বর আছেন শুধুমাত্র এই সব দেশে, উনাকে প্রনাম এর সাথ সাথ ওই দেশকে হাজারো বার মন থেকে প্রনাম প্রনাম প্রনাম জানাই, সত্যিই ওই দেশে দেবতাদের বসবাস আছে এ কথা স্বীকার করতে হয়,আবারও ওই দেশের প্রধান মন্ত্রীকে সংবর্ধনা ও প্রনাম জানালাম,
এতো ভারতবাসী এই শিক্ষা বা মন্ত্রীদের কাছে থেকে আশাকরবে দাদা যা দেখালেন বাংলার সাধারণ মানুষের কাছে খুবই ছোট চপ মুড়ি আর চা বানলে তাদের সন্মান অনেক বেশি। সাইকেল নিয়ে যাচ্ছে এর গভীরতা টা ভারতবাসীর বুঝতে অনেক বছর বাকি।
শফিকুল ভাই, খুবই ভালো দৃশ্য। এমনটাই হওয়া বাঞ্ছনীয় । বিশেষ করে ছোট দেশগুলিতে, যেখানে মানুষের ভীড় কম। কিন্তু ভারতে মন্ত্রীদের আড়ম্বরগুলি বড্ডো বেড়ে চলেছে। বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গে। ডঃ বিধানচন্দ্র রায় মহাশয়কে দেখতাম অফিস থেকে বাড়ি যেতেন একটি স্টুডিবেকার গাড়িতে ,চালকের পাশের আসনে খোলা জানালায় বসে। পিছনের সীটে হয়তো শুধু একজন, বোধ হয় দেহরক্ষী। গাড়ির সামনে শুধু একটি মোটরবাইকে একজন পোশাক পড়া পুলিশ সার্জেন্ট। কখনো বিশেষ উপলক্ষে যাবার সময়ে একটা সাইরেন বাজানো পাইলট গাড়ি। তার প্রয়ানের পরের মন্ত্রীসভাতে অর্থমন্ত্রীর পদে বসলেন উপমন্ত্রী শ্রীতরুণকান্তি ঘোষ। প্রথমেই সেই পরম বৈষ্ণব মহাশয়ের আবদার হলো, "মন্ত্রী হয়েছি, তাহলে একটু জৌলুশ থাকবেনা ?" খুব বড় একটা নতুন ইম্পালা গাড়ী, সামনে পিছনে কয়েকটা গাড়ি নিয়ে তার পথযাত্রা শুরু হলো। সংবাদপত্রে অনেক টিপ্পনি কাটা হলো। পরে জ্যোতি বসুর মুখ্যমন্ত্রীত্বের সময়ে তার নিজের এবং অন্য ক্যাবিনেট মন্ত্রীর জন্য বরাদ্দ হলো একটা লম্বা গাড়ির কনভয়। যতটা সুরক্ষার প্রয়োজনে তার চেয়ে অনেক বেশী জৌলুসের জন্য। এখন কথা হচ্ছে, মন্ত্রীরা নিশ্চয় সাধারণ মানুষদের কাছে আকর্ষণীয় ব্যক্তি , কৌতূহলের তো বটেই। কিন্তু এতো বাড়াবাড়ির কোন যুক্তি নাই। তার জন্য গাড়ি , জ্বালানি, আর পুলিশ কর্মীদের শ্রমের জন্য যে কত লক্ষ টাকা সরকারি ভান্ডার থেকে খরচ হয় তার হিসেবে কেউ জানেনা। ডঃ রায়ের সময়ে আমি নিজে দু-একজন ক্যাবিনেট মন্ত্রীর সঙ্গে একগাড়িতে সহযাত্রী হয়েছি , অত্যন্ত সাধারণ মরিস গাড়ি, কোনো ট্রাফিক বন্ধ করা আড়ম্বর ছিলোনা। তবু একথা বলতেই হবে, যেমন মন্ত্রীদের আড়ম্বর বেড়েছে ,তার সঙ্গে নাগরিক জীবনে বিরাট গুন্ডারাজও বহুগুন বেড়েছে। খুব স্পষ্ট ভাবে সেই শয়তান আর খুনিদের প্রশ্রয় দিয়ে বাড়িয়ে তুলেছেন ওই মন্ত্রীরাই। দেখি ইউরোপের ছোট দেশগুলির দিকে। নেদারল্যান্ডের মতন অন্য দেশগুলোতেও শাসক আর সাধারণ সভ্য মানুষদের আন্তরিক যোগাযোগ বেশ ঘনিষ্ঠ। তাদের প্রত্যহ জৌলুশ প্রদর্শনের কোনো দায় নেই। তবু বর্তমানে আশংকার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, কারণ মধ্যপ্রাচ্যের কিছু জঙ্গী ধর্মান্ধ ঘাতক সহজে সেইসব দেশে ঘাঁটি গেড়েছে। আশির দশকে ফিনল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী অফিস থেকে পদব্রজে বাড়ি ফিরতেন ; একদিন পথে খুন হয়ে গেলেন। পশ্চিমবঙ্গের অবস্থা দেখে এটা বোঝা যায়, আসলে সমাজকে যে নেতারা যেমন ভাবে পথ দেখান, তাদের শুভ বা লোভী চরিত্রের ফসল সেই সমাজটাই হয়ে ওঠে।
আমাদের বহরমপুরে একজন পৌরসভার পৌরপিতাকে দেখেছি সাইকেলে যেতে আসতে।বামফ্রন্ট আমলে সেটা ছিল নির্দলীয় পুরবোর্ড।তারও আগে দেখেছি পৌরপিতাকে রিক্সায় যাতায়াত করতে,তখন আমরা স্কুলের ছাত্র ছিলাম আর এখন একজন কমিশনার চারচাকা নিয়ে পৌরসভায় প্রবেশ করে।পৌরপিতার তো কথাই নেই।
সফিকুল ভাই এই প্রতিবেদনে যা দেখালেন একেবারে মনোমুগ্ধকর প্রতিবেদন | এজন্য আপনাকে ধন্যবাদ নেদারল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী অসাধারণ উচ্চমনের মানুষ সেজন্যই ওই দেশের মানুষের ভালোবাসা পেয়েছেন | যে জেবার করে ক্ষমতা দখল করে তার কি ওই রকম সাহস থাকবে ? তারপ্রতি থাকে শুধু ক্ষোভ আর ঘৃণা তার সাথে প্রাণের ভয় | যার মধ্যে সততা থাকবে সাহসা থাকবে বিশ্বাস থাকবে উদারতা থাকবে তার সিকিউরিটি দরকার হয় না |
অসামান্য। বিদেশী জাতির সংস্কৃতি, বিশেষ করে ইউরোপে, তরুণদের শিক্ষিত করার উপর বেশি জোর দেওয়া এবং জীবনযাত্রার দিকে কম মনোযোগ দেওয়া। ইউরোপীয় সংস্কৃতি নৈতিকতা এবং মূল্যবোধ কেন্দ্রিক।
সফিকুল, প্রতিবেদন ভাল লাগল। কিন্তু এখানে রিকশায় বা সাইকেলে করে এভাবে যাওয়া সম্ভব নয় ইচ্ছে থাকলেও কারন এত লোকজন এত Traffic, নিরাপত্তার অভাব। এসব ভাবতে হবে। তুমি এসব দেখে আমাদের দেশকে তুলনা করবে না।