আমাদের দেশের আইনের অবনতি হল, আসামি ধরে কোন মারধোর করা হয় না।একটি কথা মাইরের উপর ঔষধ নাই। জেলখানায় যদি মাইরের সিস্টেম থাকত তাহলে আসামিরা জেল থেকে বেরিয়ে আর অপরাধে ঝরানোর সাহস করত না।
এই দেশে অপরাধীর সঠিক বিচার না হয়ার কারনে অপরাধ বেড়েই চলেছে। একই ব্যক্তি মামলায় বার বার জামিন পেয়ে সে পুনরায় অপরাধ করার সুযোগ পাচ্ছে ও প্রসাশন সুযোগ করে দিচ্ছে।
আমাদের দেশের আইনের অবনতি হল, আসামি ধরে কোন মারধোর করা হয় না।একটি কথা মাইরের উপর ঔষধ নাই। জেলখানায় যদি মাইরের সিস্টেম থাকত তাহলে আসামিরা জেল থেকে বেরিয়ে আর অপরাধে ঝরানোর সাহস করত না।
অপরাধ করার মতো মুল শক্তি সাহস আর অনুপ্রেরণার সবচাইতে বড় অস্ত্র জামিন। এই জামিনে মুক্তি পেয়েই এরা আবার নতুন করে অপরাধে জড়িয়ে যায়।তাই কর্তৃপক্ষের কাছে বিনীত আবেদন জামিন দেওয়ার আগে ভালো করে যাচাই বাছাই করে দিবেন।।।
পুলিশ এমন কাজ করে বলেই মানুষ তার ফাঁদে পা দিয়েছে। পুলিশ যদি ভালো হতো তাহলে মানুষ তার ফাঁদে পা না দিয়ে বলতো বাংলাদেশের পুলিশ এমন কাজ করতে পারেনা। সুতরাং, এই প্রতারককে শাস্তি দেয়ার আগে পুলিশকে ঠিক করুন।
পুলিশ যদি এমন আচার-আচরণ না করতো তাহলে কেউ ভয় পেতো না,,,,,বলতো বাংলাদেশ পুলিশ এমন করতে পারে না। সত্য ঘটনা পুলিশের এমন বহুবিদ গুণ মানুষ জানে তাই বাধ্য হয় ভয় পেতে
মার মতো করে কেউ ভালোবাসবে না,,,, ছেলের জীবনের কাছে মায়ের সম্মান হারাতেও মা রাজি 😰 হাজারবার স্যালুট জানাই এই মা কে🥰 এমন প্রতারকের কঠিন থেকে কঠিনতর শাস্তি হয় সেটাই আশা করবো
এই আসামিদেরকে উপযুক্ত বিচারের আওতায়ালা হোক যেন জীবনে অন্য কেউ এরকম কর্মকান্ডের সাহস করতে না পারে, আর তার স্থাবর অস্থাবর অর্থগুলা সরকারের কোষাগার জমা দেওয়া হোক।
কোন মানুষ কেমন প্রতিটা থানার পুলিশ যানে তার পরে কেন দুর্দষ আসামীরা ছারা পায়। প্রোশাসন কে আরো সঠিক পথে হাটতে হবে।আশা করি সৎ পথে ফিরে আসবে প্রোশাসনের সকল পুলিশ ভাই।
ফালতু কথা কম বলেন পুলিশ কি ফেরেস্তা যে কোন মানুষ কেমন পুলিশ সদস্যরা জানতে পারে। একজন অফিসার থানায় যোগদান করলে ছয়মাস লাগে তার ওই থানা এলাকার রাস্তাঘাট চিনতে তাহলে সে কিভাবে মানুষের চেহারা মুখস্থ করবে?
আচ্ছা ভাই , এই রকম প্রতারকদের কে আজীবন জেলে রাখার কি সুজোগ নাই ? ফজল ভাই , কধুরখীল , বোয়ালখালী , চট্টগ্রাম , বাংলাদেশ , জয়বাংলা , জয় বঙ্গবন্ধু , বাংলাদেশ চিরজীবী হোক ,
আমাদের দেশের আইনের অবনতি হল, আসামি ধরে কোন মারধোর করা হয় না।একটি কথা মাইরের উপর ঔষধ নাই। জেলখানায় যদি মাইরের সিস্টেম থাকত তাহলে আসামিরা জেল থেকে বেরিয়ে আর অপরাধে ঝরানোর সাহস করত না।
তাহলে তো এখানে সব দোষ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর। ভিডিওতে বলা হয়েছে একাধিকবার ধরা খেয়ে জামিনে বের হয়ে পুনরায় সে একই অপরাধ করে।এখন প্রশ্ন হলো তার জামিন কিভাবে হয়?? নিশ্চই আইন তার কাছে বিক্রি হয়, না সে আইনের উর্ধে গিয়ে জামিন নেয়।। সুতরাং আইনও তার কাছে দুর্বল।
ব্যাপার টা হচ্ছে সাধারণ মানুষের সাথে প্রতারনা করলে কোনো কিছু আসে যায় না,, তার কোনো মামলা ভালো করে দেখেন না,, কিন্তু যখনি কোনো সরকারী কর্মকর্তাদের সঙ্গে প্রতারণা করে তখনি তারা একশান নেয়,, এটা বাংলাদেশের আইন🙏