পুলিশের মধ্যে যারা সথ আছেন তাদের উদ্দেশ্যে বলছি, যারা অসথ পুলিশ সদস্য আছে তাদেরকে চিহ্নিত করে গন ধোলাই দিয়ে পুলিশ থেকে বের করে দিন। এবং খালি পদ গুলো নুতন ভাবে পূরণ করুন, এবং শান্তির জন্য ন্যায় প্রতিষ্ঠা করুন।
এখানে ও কথা আছে ২৪ ঘন্টার মধ্যে যারা কাজে ফিরবে তাদের মধ্যে দোষীদের তালিকা করে বহিষ্কার করতে হবে। এবার নতুন বাংলাদেশে আওয়ামী পন্থী কোন পুলিশ থাকতে পারবে না।
@@YeasminSabina-lt4oqvalo shunte hole chatroder upor guli na kore tokhon ei andolon kora uchit chilo. Ekhon ei andolon e kharap chara valo shunben na kothao.
@@YeasminSabina-lt4oq eisob bolar time ekhon? pura desh bipode ase, india try korse BDR bidroher moto kisu korar. Desh prem na thakle apnar husband k bolen chakri sarte. Amio police er sele, sob kisur somoy ase.
আপনারা না এখন দেশ স্বাধীন করেছেন তাই এখন তারা দাবি নিয়ে আসছে।তখন দেশ স্বাধীন ছিল না তাই তখন তাদের দাবিও ছিল না।আর আপনি তো আর সরকার না তাই আপনার এতো ভাবাও লাগবে না তাদের দাবি নিয়ে।আপনি চুপ চাপ বইসা থাকেন পেচাল বাদ দিয়ে😒
এই সব উশৃংখল পুলিশ কী ভাবে দেশের শান্তি শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনবে.?? একজন মাননীয় আইজিপির সামনে এ অবস্থা. তাহলে বুঝতে পারছেন কী.?? প্রশ্ন রয়ে গেল দেশবাসীর কাছে.......
কেউ অপেশাদার নয় সবাই পেশাদার। চেইন অফ কমান্ড নষ্ট হওয়ার জন্য দায়ী আগের অফিসাররা এরা সরকারের হয়ে দালালি করে পুলিশের বিপদের সময় কোন নির্দেশনা না দিয়ে যারা নিরীহ তাদেরকে রেখে পালাই গেছে...যার কারণে শতাদিকের ওপরে পুলিশ সদস্য নির্বিচারে হত্যার স্বীকার হয়েছে। যাদের নির্দেশনায় আমরা এতদিন চলেছি তারা আমাদেরকে বলি বানিয়ে চলে গেছে।চেইন অফ কমান্ড কে মানবে বলেন??? আমাদের দাবীগুলো মানলে অটোমেটিক চেইন অফ কমান্ড ফিরে আসবে।
আপনি কি চান পুলিশ আবার সরকারের হয়ে দালালি করুক।তাহলে আপনার কথা ঠিক আছে। আর যদি চান পুলিশ নিরপেক্ষ হয়ে জনতার হয়ে কাজ করুক তাহলে আপনার উচিত আন্দোলনকে সাধুবাদ জানানো। আর এতদিন মুখ খুললে চাকরী থাকতো না.....
পারবে না। সবার বক্তব্য শুনেছি কিন্তু এমন কোন কথা কেউ বলেনি যা পুলিশের পক্ষে যায় বা তাদের পরিবারের পতি সহানুভুতি প্রকাশ করা হয়েছে। সব সরকার একই পুলিশকে ব্যবহার করবে। বর্তমান যারা আছে তারাও করবে। অপেক্ষা করো।
সকল পুলিশের এক হওয়া উচিত ! এরা সবাই শিক্ষিত, এদের আত্মমর্যাদা আছে, পুলিশ কে মারবেন,যাখুশি তাই করবেন আবার এদের সেবাও নিবেন! এরা দাস না এরা সেবক। এবার মনে হয় পুলিশ হত্যার বিচার না নিয়ে এই পুলিশ ঘরে ফিরবে না! যেমনিভাবে ছাত্ররা ঘরে ফিরেনি।ও@@saad-ms6xq
ঠিক বলছেন ভাই,,,,,,, তাদের মধ্যে দেশের প্রতি ন্যূনতম কৃতজ্ঞতা বোধ থাকলে, দেশের এই ক্লান্তিলগ্নে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কোন দাবি-দাবা না করে কাজ করে যেতো,,,,,,,,এতে করে তাদের আগের করা পাপের কিছুটা হলেও প্রায়শ্চিত্ত হতো। যখন নিরপরাধ ছাত্রদের উপর গুলি করার অর্ডার দিলো, তখন কর্মবিরতি কোথায় ছিল? আর এখন রাষ্ট্র সংস্কার এর পক্ষে সাহায্য না করে ঠিকই সবাই এক জোট হয়ে গেছে,,,,,,, আসলে তারা খারাপ কাজ করতে করতে তাদের চরিত্র নষ্ট হয়ে গেছে। তাই ভালো কাজে নামতে ভয় পায়,,,, অথচ আমাদের ছাত্ররা দেশের জন্য বুলেটের সামনে দাড়িয়ে ছিল কিন্তু পুলিশ দেশের জন্য সাধারণ মানুষের সামনে দাড়াতে ভয় পাচ্ছে। তারা ভালো ছিল না এবং এখনো হয়নি,,,,,,,সকল পুলিশকে বরখাস্ত করে বর্তমান শিক্ষিত বেকার এবং ছাত্রদের থেকে নতুন নিয়োগ দেওয়া উচিৎ,,,,,,,,, আমি নিশ্চিত, কোন ট্রেনিং ছাড়াই বর্তমান পুলিশ থেকে ওরা ভালো করবে।
Age jodi andolon korto tahole BDR er moto obostha hoito.jail hoito nahoy chakri choila jaito.oneke bolte paren ei chakri na korle ki hoy.chakri na korle tader family k apni khawaben?anar moto lakh lakh student police er chakrir jonno half pant poira daraiya thake but shobar joggota nai goverment job er.
@@mirajmiraj4722ভাই আপনারাই তো বলতেছেন পুলিশ যেন কোন সরকারের গোলাম হয়ে কাজ না করে জনগণের বন্ধু হয়ে কাজ করে।সেটাই বলতেছে যে পুলিশ কোন সরকারের গোলাম হয়ে কাজ করবে না। পুলিশকে নিরপেক্ষভাবে কাজ করার স্বাধীনতা দিতে হবে। তাহলে এখানে আপনারাও তো এই জিনিসটাই চাইছেন, বাংলাদেশের জনগণও তো এই জিনিসটাই চায় তাহলে আপনারা এখন এসব কথা বলতেছেন কেন।
সত্যি কি অদ্ভুত এই পুলিশ কেই আমরা পছন্দ করি না,দিনশেষে আমাদের বিপদে আদের কাছেই আসছি, জানি পুলিশের উপর অনেকের বিরুপ মন্তব্য হ্যাঁ আমাও আছে,পুলিশের অনেকেই খারাপ তারপরও কিন্তু আমাদের প্রয়োজনে তাদের কাছে যেতে হয়। প্রথম যখন আবু সাইদ ভাই, মুগ্ধ ভাই, ছোট বাচ্চাদের গুলিতে নিহত হওয়ার ব্যাপার দেখলাম তখন পুলিশের উপর অনেক রাগ, ক্ষোভ, কষ্ট অনেক হয়েছে যে এটা কি কাজ করল! নিরাপরাধ মানুষ মারা কোন সিস্টেম হতে পারে না, ঘুমাতে পারি নি এই দৃশ্য দেখে শুধু ভাবতাম মানুষ কিভাবে পারে মানুষকে মারতে, কবে মানুষের মধ্য মনুষ্যত্ববোধ আসবে। কিন্তু পক্ষান্তরে যখন দেখলাম কিছু মানুষ কোন কিছু বিচার বিশ্লেষণ না করে অপরাধী নিরাপরাধ না দেখে সমগ্র পুলিশ জাতি কে ট্যাগ লাগিয়ে যাকে পেল তাকেই রাস্তায় নৃশংসভাবে একজন জীবন্ত মানুষকে পিটিয়ে,চোখ উপরিয়ে, কুড়াল দিয়ে কুপিয়ে,আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করল ইভেন মারা যাবার পরেও মৃত্য ব্যাক্তিকে লাত্থি এবং বর্বরভাবে ঝুলিয়ে রাখা হল এটাও আমাকে খুবই মর্মাহত করেছে। এটা কেমন বর্বরতা বলুন তো? সমগ্র বিশ্বকে বর্বর জাতি হিসাবে আমরা পরিচিত করালাম । অপরাধ যেই করুক না কেন প্রযোজনে তাদের আইনের আওতায় এনে কঠিন থেকে কঠিনতম শাস্তির দাবি জানান।একবার ভাবুন তো তারাও তো মানুষ, তারা তো শুধু হুকুমের দাস। যে সরকারই আসুক তাদের যেভাবে কমান্ড করে তারা তাই করতে বাধ্য। ছাত্রদের উপর সরাসরি যাদের হাত দিয়ে গুলি চলেছে যারা অপরাধী তাদের শাস্তি দিন দাবি করুন কিন্তু যে মানুষ টা কিছুই জানে না শুধুমাত্র শুধুমাত্র পুলিশ পরিচয় আছে বিধায় তাদের কে গাড়ি থেকে নামিয়ে রাস্তায় যে যেভাবে পাচ্ছে বিভৎস নৃশংসভাবে হত্যা করছে এটা কি আদেও কোন সভ্য জাতির লক্ষন? যদি তাই করি তাহলে সৈরাচারী হাসিনা আর আমাদের মধ্য পার্থক্য কোথায় থাকলো বলুন,কি ই বা লাভ হলো তাকে বিতারিত করে কারন সে এবং আমরা উভয়ই তো অভস্য জাতি হিসাবে পরিচয় দিচ্ছি। আজকে এই স্বাধীন দেশে যদি এখনও আমরা এই হত্যাযোজ্ঞে মেতে থাকি,চালিয়ে যায় তাহলে একসময় হত্যা করাটাও আমাদের অভ্যাসে পরিণত হবে আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম কি শিখবে যে আমার বাবাই তো পিটিয়ে মানুষ হত্যা করে শাস্তি দেয় সুতরাং স্কুলে বন্ধুরা ভুলত্রুটি করলে তাকে পিটিয়ে হত্যা করতে হবে এটাই??।এভাবে চলতে থাকলে চাইলেই যে কাউকে হত্যা করা খুব স্বাভাবিক ব্যাপার হয়ে যাবে আমাদের কাছে,তখন আর কোন আইনের প্রয়োজন পড়বে না..আমরা বাংলাদেশীরা এটা চাইনি। কোন মৃত্যু কাম্য নয়। দিনশেষে আমরা সবাই শান্তি চাই,আমাদের স্বাধীন সোনার বাংলায় জাতীবর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে নিয়ে বাচতে চাই। আল্লাহর কাছে একটাই চাওয়া প্রত্যেক মানুষের মধ্য যেন বিবেক এবং মনুষ্যত্ববোধ জাগ্রত হয়। আমরা যেন মানুষের মত মানুষ হতে পারি আর যেন কোন হত্যা, অপরাধ এই দেশে দেখতে না হয়.....
নতুন করে পুলিশ এ নিয়োগ দেয়া হোক... আগের কোনো পুলিশ জনগণের কোনো কাজে আসবে না... আওয়ামী দলীয় ও ভারতীয় কোনো নাগরিক থাকলে অতিসত্বর চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা হোক
কোন আইনে বাদ দেবে ভাই ? সাময়িক বরখাস্ত করতে পারবে। তাদেরকে ডিউটি দিয়ে BCS সবাই পালাইছে। যেখানে হাজার হাজার পুলিশকে বিপদে ফেলে পালাইছে সেখানে তারা বরখাস্ত কিভাবে করবে ? যৌতিক দাবি গুলো না মানলে যতই নিয়োগ দেন ঐ পা চাটতেই হবে। বিসিএস ছাড়া সবাই হুকুমের চাকর মূল্যহীন। এজন্য দাবিগুলো যৌক্তিক বলে মনে করি
আসসালামুয়ালাইকুম ওয়ারহ্ মাতুললাহ্ ওবারাকাতুহ্ জী আমি অধম একটা প্রস্তাব করছি যে সকল অফিসার নিয়ে বিতর্ক উঠেছে উনাদের কিছুদিনের জন্য ছুটিতে পাঠানো হলে হয়তো সান্ত হয়ে যাবে প্রস্থিতি
নিম্নপদস্থ পুলিশ সদস্যগণ, অফিসারদের অনৈতিক কাজে সাহায্য না করার অঙ্গীকার নিয়ে কাজে যোগদিন। মানুষের কাজে একজন সৎ মানুষ হিসাবে উপস্থাপন করুন। তবেই জনগণকে আপনাদের দাবি পূরণের জন্য পাশে পাবেন।
ei kurur gula jonogon bojhe na, mathay kisu nai police a dhukse sob india, hasinar dala ra. eder misti kothay keo vulben na. Raw kaj korse eder moddhe BDR bidroho ghotanor jonno.
আপনার কথায় আমি ও একমত,,, তবে পুলিশ যে জনগণ কে লাথি মারছে তা নয়,,, তারাতো মানুষ তাদের কে যে ভাবে চালাচ্ছে সেই ভাবে চলছে তারা,, তবে আমি পুলিশ কে কখনো খারাপ ভাবিনি ভাবিনা,,, যারা পুলিশ নিয়ে বাড়াবাড়ি করছে তাদের ভীতর শয়তানি আছে,, তাদের কে মনে হচ্ছে এরাই দেশের ভালো চায় না,, একবার তাদের কে দেশের দায়িত্ব দেওয়া উচিত ছিল যে,, কথা বলা যতোটা সহজ মনে করা হয় তা পালন করা বেশি কঠিন
আমি পুলিশ কে সমর্থন করি তাদের দাবি সঠিক আর মেনে নেওয়া টা ঠিক,, তাদের সেনাবাহিনী দের মতো পরিচালনা করুক সব ঠিক হয়ে যাবে দেশ ও দূর্নীতি মুক্ত হবে সরকারকে ও এতো কথা শুনতে হবে না যে সরকার আসুক না কেন
একজন পুলিশের প্রধান কথা বলবেন সেখানে সাধারণ পুলিশ যেভাবে উশৃংখলভাবে চিল্লাচিল্লি করতেছে তাতে তারা বাইরে কি পরিমাণ উশৃংখলভাবে সাধারণ মানুষের সাথে করে তা সাধারণ পাবলিক অনেক আগেই জানেন,,,
@@jakiaislam1213 তা অবশ্য ঠিক,, তবে পুলিশ বাহিনী যে উশৃংখল এটা মানতে হবে, ৮৫% পুলিশ দুর্নীতির মাধ্যমে পুলিশের রিক্রুটিং হয়,, এবং ট্রেনিং শেষে তার প্রধান ধান্দা হয় কিভাবে সে দুর্নীতির টাকা গুলো উঠাতে হবে
পুলিশের ১১ দফা দাবি মানলে আমরা জনগণের বন্ধু হয়ে কাজ করবো অনেক অফিসার পুলিশ সদস্য কে বয় বৃত্তি দেখিয়ে তাদের নিজেদের লোভ লালসা জন্য ব্যবহার করতে চাই আমরা সাধারণ পুলিশ বাহিনী কারো পা ছাঁটার গোলাম হতে চাই না । পুলিশ বাহিনী নিরপেক্ষ্য হয়ে কাজ করতে পারে এমন সুযোগ করে দেন।
পুলিশকে হারানো গৌরব সম্মান ফিরে পেতে হলে দুর্নীতিমুক্ত হতে হবে। দলবাজ পুলিশ কর্মকর্তাদের আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। যারা অন্যায়ভাবে গুলি চালানোর আদেশ দিয়ে অধঃস্তন পুলিশ কর্মকর্তাদের বিপদে ফেলেছে তাদেরকে খুজে বের করতে হবে। আওয়ামীপন্থী পুলিশকে খুজে বের করতে হবে।
এখন কেনো মনে পড়ছে???কম গরম দেখাইছেন।যারা ভালো তারা স্ব সন্মানে ফিরে আসেন আর যারা দলবাজি করেছেন, চামচামি করেছেন, ঘুষ খেয়েছেন তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে দিন কর্তৃপক্ষকে।আপনারা জনগণের বন্ধু, শত্রু না।
স্বাধীন নিরপেক্ষ পুলিশ বাহিনী গঠন করতে রাষ্ট্রকর্তাদের এত ভয় কেন? তাদের ১১ দফা মানতে এতো ভয় পাচ্ছে কেন? দেশের পরিস্থিতি খারাপ প্রতিদিন ডাকাতি মারামারি হচ্ছে কিন্তু আপনারা তাদের দাবিগুলো না মানার কারণে তারা জয়েন করতেছে না। আসলে প্রত্যেক দলই পুলিশকে ব্যাবহার করে সুবিধা নিতে চাই ‼️
বলপ্রয়োগে বাধ্য করলেন উপরের অফিসারগণ! প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করলো, অফিসারগুলো পালিয়ে গেলো, রয়ে গেল নিরীহ নিম্ন পদের পুলিশ গুলো। থানায় ভাংচুর হলো, নিম্নস্তরের পুলিশদের মেরে ঝুলিয়ে দেয়া হলো, অথচ উর্ধ্বতনদের কোন খবরও নাই রেসপন্স ও নাই। এই অবস্থায় পুলিশ কর্মবিরতি দিয়েছে সাথে ১১ দফা দাবী পেশ করেছে। ১ম দাবীই হলো পুলিশকে রাজনৈতিক প্রভাব থেকে মুক্তকরণ, তাহলেই পুলিশ জনগণের সেবা করতে পারবে নির্বিঘ্নে! এরই প্রেক্ষিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা বরাবর আলোচনা করার জন্য আইজিপি মহোদয় পুলিশদের থাকার কথা বলে নিজেই এসে বক্তব্য দেন এবং উপদেষ্ঠা আসবে না বলে জানায়, ফলে পুলিশসদস্যরা ক্ষোভ প্রকাশ করেন।