ইলিয়াস ভাই আপনার স্পষ্ট সত্য কথাগুলো আমার খুব ভালো লাগে। আপনার বলিষ্ঠ ও সাহসী প্রতিবাদ আমাদেরকে সচেতন করে তোলে। আপনি আপনাদের মত যারা এভাবে দেশের জন্য লড়াই করছেন তাঁদের প্রতি সেলুট।
যখন মন্দির পাহারা দিলো মুসলিমরা, তখন হিন্দু ভাইয়েরা বিচার চায়নি, কিন্তু এখন একটা গান গাইলো, তাও আবার তাদেরই দাওয়াতে,তারপরও মুসলিমের বিচার চায় হিন্দু ভাইয়েরা। আমরাতো মিলেমিশে ই থাকতে চাই। সম্প্রিতি বজায় রাখতে চাই। কিন্তু এটা তো হিন্দু ভাইদেরও কাজ।তারাও বাংলাদেশি...
কিন্তু ভাই, আমরাতো জানিই এইবার পূজাতে পরিকল্পিত ঝামেলা পাকানোর ব্যবস্থা করা হবে। আমাদের মুসলিমদের একটু অতি মুসলিম না হলে হয় না ? কেন তারা পূজার অনুষ্ঠানে গান গাইতে গেলো, এতটুকু কমনসেন্স নাই ? তারা কি এতটাই মাথা মোটা যে কোন পরিস্থিতিতে কি করতে হবে সেটা বুঝার ক্ষমতা নাই।
এরা আল্লাহ প্রেমে এতটাই মশগুল যে স্থান কাল পাত্র ভেবে দেখার কথা চিন্তা করা ভূলে গেছে। তবে নিজেরা আহম্মকের মতো কাজ করলে সর্বাবস্থায় এ ধরনের পরিস্থিতিতে পড়তেই হবে এ কথাটা মনে রাখবেন।
মুসলমান শিল্পীদের দাওয়াত দিয়ে আনলেন এবং গান গাওয়ার অনুরোধ করলেন। কোন ধরনের গান গাইতে হবে তা নির্ধারণও করে দিলেন না। আর আমন্ত্রণকারীরাও জানেন মুসলমান শিল্পীরাতো রামকৃষ্ণের গান গাইবেনা। তাদের সামর্থ্য অনুযায়ী ইসলামের ও অন্যান্য ধর্মের মধ্যে সম্প্রীতির গান গাইলেন। সবাই মনোযোগ দিয়ে শোনলেন। করতালি দিয়ে তাদের সন্তোষ্টির বা মনোতুষ্টির ভাব প্রকাশ করলেন। মুখেও ধন্যবাদ জানালেন। আপ্যায়ন করালেন। কিন্তু বিদায় নেওয়ার পর কেন আমন্ত্রিত মেহমানদের প্রতি এমন আচরণ শুরু করলেন? আমি মনে করি আমন্ত্রিত শিল্পীরা আমন্ত্রণকারীদের বিরোদ্ধে মান হানির মামলা দায়ের করা উচিত।
ইলিয়াস ভাই আমিতো একজন সাধারণ মানুষ আলমরা বলে যে হিন্দুদের পূজা অনুষ্ঠান যাওয়া যাবে না কিন্তু সেখানে জামায়াত শিবিরের লোকজন সেখিনে যায় কিভাবে আসলে এরা গান গাওয়ার যায়গা পায়না নাকি
আরে পাগলা অনুষ্টানে একটা সংঘপটন শিল্পিদের নিয়ে গান গাওয়ানো হয়। সেই সংঘটনে শিল্পিদের মধ্যে হিন্দু মুসলিম থাকে কিন্তু যে অনুষ্টানে যায় সেই সাপেক্ষে গান গায় এতদিন দেখে আসতেছি।
Protibedhe dawat koreche onusthane giye gaan korer jonno.dawat rokkha koreche ora.khete ba nach gaan dekhte jaay nee.ora islami gaani gaay.ctg er manush raa ta jane.