রাজধানীর উপকন্ঠ পূর্বাচলের নীলা মার্কেটের বেশিরভাগ রেস্টুরেন্ট ও মিষ্টির দোকানে ব্যবহৃত হচ্ছে কারখানার বিষাক্ত রং। দেদারসে বিক্রি হচ্ছে পচা বাসী খাবারও। এসব অভিযোগে ২টি রেস্টুরেন্ট সিলগালাসহ ১৭টিকে জরিমানা করা হয় ২০ লাখ টাকা।
আচ্ছা বাংলাদেশে কি শুধু মাত্র এই একটাই মাজিস্ট্রেট আছে???? আর যদি থাকে তবে কি তারা শুধু অফিসে আসে আর বেতন নেই???? btw ধন্যবাদ সরওয়ার আলম ভাই..😍 আপনাকে.....
আপনাদের অনেক অনেক ধন্যবাদ,, আপনারা আছেন দেখে আমরা এখনো অনেক টা বেছে আছি না হলে অনেক আগেই মরে যেতাম,,আপনাদের এই ইনভেস্টিগেশন এর জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ,,স্যালুট আপনাদের☺
এমন দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি দরকার যাতে আর কেউ সাহস করে না এমন কাজ করতে । একেবারে বয়কট করা উচিৎ এই সব দোকান । তাতে যদি এদের শিক্ষা হয় । আমাদের সবার উচিৎ কিছুদিন হোটেলের খাবার খাওয়া বন্ধ করা ।
আমার নামও মো: সরোয়ার-ই আলম। যাহোক সরওয়ার আলম ভাই, আপনার দৃষ্টি আকর্ষন করছি। আপনার কাজ খুবি প্রশংসনীয়। আমার বন্ধু ম্যাজিট্রেট লালন আগে চট্রগ্রামএ সমান কাজ করত। তাকে আমি যা বলছিলাম তা আপনাকেও বলি সেটা : যাদের আপনি ধরছেন, তারা বেশীরভাগই অসচেতন বাঙ্গালী, হয়তো শিক্ষার পরিমানও বেশীনা। তাদেরকে এভাবে ধরে ধরে আপনি পুরা বাংলাদেশের উন্নয়ন করতে পারবেন না। যদি কাজটি আর সহজ করতে চান তাহলে আমি বলব : “ আপনি তাদেরকে ধরাধরী না করে, আপনি তাদেরকে Food and Hygiene training এর ব্যবস্হা করেন, তাহলে তারা সচেতন হবে, তখন যদি তারা নামানে, বড় অংকের জরিমানা বা শাস্তির ব্যবস্হা করেন।” যে জেনে ভুল করে এটা খারাপ কিন্তু অর্ধ জানা বা নাজানা অপরাধটার কারনে এদের শাস্তি বেশী হয়ে যাচ্ছে। আমি পার্থক্য বুঝেছি, যখন আমি কিছুই জানতামনা, তখন আমার অনিচ্ছাকৃত অনেক ভুল হবে ভেবে ভয় পাইতাম। পরবর্তীতে যখন পুরোপুরি ট্রেইনড হলাম তখন আর ভয় পেতামনা। এবং তা দায়ীত্বসহকারে পালন করতাম। অনেকবার এরকম ভিজিটে ১০০ তে ১০০ পেয়েছি। আপনারা দয়া করে নিম্মোক্ত নির্দেশনাগুলো পালন করবেন। ১। Food and Hygiene Training ২। Fire Hazard Safety ৩। Lifting safety বা ভারী কিছু জিনিস আলগানোর জন্য। তাহলে ব্যাক পেইন হবেনা। আমি এগুলোর জন্য Certified and Qualified আপনাদের কোন সাহায্য লাগলে বলবেন। email : sohelbt@yahoo.com
নিরাপদ খাদ্য ছাই সারাদেশে একযোগে প্রতিটি দোকানে একসপতাহ পর পর পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা চেক করে দেশের মানুষ কে ভেজাল খাদ্য থেকে রখ্খা করার জন্য সরকারের প্রতি বিনিত অনুরোধ।
আমি দেশে গেলে পারত পক্ষে বাইরের রেস্টুরেন্টর খাবার খায় না । বাইরে গেলে চেষ্টা করি ড্রাই খাবার খেতে । রেস্টুরেন্ট গুলো তে ডুকে প্রথমে লক্ষ্য করবেন রান্নাঘর এবং মেজের দিকে তবে আপনি বুঝতে পারবেন এদের অবস্থা । তাছাড়া যখনই দেশে যাই আমার পেটের সমস্যা লেগেই থাকে অথচ বিদেশে বসবাস করি অনেক দিন হতে অথচ নামমাত্র রোগে ভুগি ।
জরিমানা করলেন, জরিমানা দিলো তারা, কিন্তু পরিবেশ তো আর ঠিক হলো না। যে মার্কেটের হাইজিন বা পারিপার্শ্বিক পরিবেশ ঠিক নেই সে মার্কে্টে আমরা খাদ্যদ্রব্য প্রস্তুত করতে ব্যবসায়ীদের লাইসেন্স দিচ্ছে কেন?আইন ভঙ্গ করলে অবশ্যই ব্যবসার লাইসেন্স বাতিল করা উচিত কারণ অনেকেই আছে ব্যবসা করতে চায় তাদেরকে সুযোগ দেওয়া উচিত।
জরিমানা নিয়ে লাভ কি, তারা এভাবেই চালিয়ে যাবে,এত কোন কেতার উপকার হলো না, আমার আইন মতে এদের জাবদ জীবন জেল দেওয়া উচিত, তা হলে কোন মানষ সাহস পাবে না, সরকার যদি এই আইন পাস করে দেয়