হ্যাঁ, ঠিক আছে। এভাবেই আলাপ আলোচনার মাধ্যমেই সমস্যা সমাধান করা উচিৎ, জোর জবরদস্তি করলে ফলাফল অনেক ক্ষেত্রে খারাপ হতে পারে। ধন্যবাদ উপদেষ্টাগনকে, ধন্যবাদ সেনাবাহিনীকে, ধন্যবাদ মালিক পক্ষকে।
গার্মেন্টস মালিক স্রমিক ভাই ভোনদের অনুরোধ করছি, বাংলাদেশের বরতোমান অবস্থা মাথায় নিয়ে সকলেই কাজে যোগদান করে অর্থ নিতির গতিকে চাংগা করা।সরকার কে সহযোগিতা করা।
গার্মেন্টস শিল্প মালিকদের যেই হারে চাঁদা দিতে হত তার এক ভাগও যদি শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধির কাজে লাগাতো তাহলে এদেশের শ্রমিকরাও খুশি হত আর দেশের উৎপাদন বৃদ্ধিও সহায়ক হত। এখন তো চাঁদাবাজি নেই। শ্রমিকদের মজুরি সুষম বন্টন করা হোক।❤
শ্রমিক মালিক সুসম্পর্ক শিল্পের উন্নতি দেশের গর্ব । আমরা চাই সরকার যে কোন মূল্যে হোক শ্রমিক মালিকদের মধ্যে সুসম্পর্ক গড়ে তোলার জন্য যা করার দরকার তাই করবেন....
Unush jatisongho te geche Joy songkor amader pororastro upodesta meeting hoyeche. Jodi Elish na dibo ora baka baka kotha bolbe. Neighbouring countries e jhogra kora thik na. Ora emni ekhon durbol. Oder vul amra kotakho korbo kintu amra vul korbo na
আলহামদুলিল্লাহ,,, বাংলাদেশের লক্ষ লক্ষ মানুষ গরিব,, শ্রম দিয়ে দৈনন্দিন জীবন কাটায়,, এ শ্রমিক ডিপার্টমেন্টে এতই দুর্নীতি এতই ঠকানো হয় তার সুক্ষ একটা পথ আল্লাহ হয়তো এবার দিয়েছেন,, এই সরকারের উসিলায়,, আলহামদুলিল্লাহ।। ইনশাল্লাহ এবার খেটে খাওয়া মানুষগুলা একটু সুখের পথ পাবে,, আলহামদুলিল্লাহ,, এই খাতে এত সুন্দর সূরা কোন দলীয় সরকার কখনো করবেই না।। চাঁদাবাজি দুর্নীতি না থাকলে গার্মেন্টস খাতে শ্রমিকদেরকে আরো কিছু দিলে ও ঘাটতি আসবে না ইনশাল্লাহ।।
বাংলাদেশের বিজিএমইএ আওতায় যত গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি আছে সকল ফ্যাক্টরিতে একই রকম নিয়ম হওয়া উচিত । বিজিএমইএর আওতায় যত গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি আছে সকল ফ্যাক্টরিতে প্রফিডেন্ট ফান্ড হওয়া উচিত। এবং সকল ফ্যাক্টরিতে বাৎসরিক ইনক্রিমেন্ট একই টাইমে দেওয়া উচিত। এবং বিভিন্ন ফ্যাক্টরি বিভিন্ন টাইমে বাৎসরিক ইনক্রিমেন্ট দেয়, এটা বন্ধ হওয়া উচিত। টিসিবির মাধ্যমে ফ্যাক্টরি ভিতরে টিসিবির পণ্য বিতরণ করা হোক
১০ই অক্টোবর পর্যন্ত নিরব থাকবে , বেতন পাওয়ার পর আবার ২৫০০০বেতনের জন্য রাস্তায় নামবে , আপনাদের উচিৎ রুট লেবেলে এদের সাথে কিছু দিন চাকরি করা দেখবেন , চাকরি কাকে বলে ?
@@samiraafrin8941The way u wrote the comments it seems that u r a worker!if u have the capability then why you're not going as MTO? If join as a MTO SALARY n Future will be bright.
এর পরে যারা আন্দোলনের জন্য রাস্তা দখল করে জনগনের দুর্ভোগ সৃষ্টি করবে তাদের নাষকতাকারী ও রাষ্টীয় কাজে ব্যাঘাত সৃষ্টকারী হিসাবে চিহ্নিত করে কঠোর বিচার করা হবে।
নিবন্ধনে শিক্ষকদের ফাইল এমপিও করতে কেন টাকা লাগে? কেন বেতন চালু হতে কয়েক মাস লাগে? প্রথম মাস থেকেই বেতন পাই না কেন?নিবন্ধনের শিক্ষকদের নিয়ে একটা প্রতিবেদন করবেন এতটুকু অনুরোধ। অটো এমপিও করার অনুরোধ জানাচ্ছি। সাথে সকল এমপিও ভুক্ত স্কুল ও কলেজ জাতীয়করণের দাবি জানাচ্ছি।
আমরা চাই গার্মেন্টস মালিক ও শ্রমিকদের ভিতরে আন্তরিকতা তৈরি হোক। গার্মেন্টস মালিকরাও যেন শ্রমিকদের দুঃখ দুর্দশা বুঝতে পারে, এবং শ্রমিকরা যেন কোম্পানির সুবিধা-অসুবিধা বুঝতে পারে। সবার শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ ইনশাআল্লাহ।
শুধু পোশাক শ্রমিকদের বেতনের কথা ভাবলে হবে প্রাণ আরএফএল গ্রুপের ফ্যাক্টরিতে শ্রমিকরা যে বেতন পায় এটা নিয়ে কেউ কথা বলে না প্রাণ আরএফএল এর যে বেতন একটা বাংলাদেশে কোন আইনের মধ্যে পড়ে এটা নিয়ে একটু বিবেচনা করা দরকার ধন্যবাদ
মাননীয় সচিব গাজীপুর বোর্ড বাজার এলাকায় অনেক ফ্যাক্টরি আছে শ্রমিকদের ঈদ বোনাস মাত্র দুই থেকে আড়াই হাজার টাকা দেয় ছুটির টাকা দেয় না ওভারটাইম দেয় না মাননীয় সচিবের কাছে আকুল আবেদন আপনি এগুলো দেখেন বিজিএম এর অনেক আইনে মানা হয় না
Akjon sikkhoker beton 12000 r worker r beton 12500 prasuna na korei tao bole nki aro beton barate hbe moger mollok..onk karkhanai staff r beton akhn o 15 k
উপদেষ্টা মন্ডলী আমাদের প্রাইভেট সেক্টর চাকরিজীবীদের দিকে একটু খেয়াল রাখবেন । আমাদের তো গার্মেন্টস শ্রমিকদের থেকেও খুব করুন অবস্থা অযথা চাটাই বেতন বৃদ্ধি না করা মতো আরো নানাবিধ অনেক সমস্যা মোকাবিলা করতে হয়। আশা করি এই বিষয়ের উপর যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
সব সিদ্ধান্ত টিক আছে আমার মতে এখনো কিছু কিছু কোম্পানিতে বেতন দেয় দেরিতে যেমন একমাস বিশ পচিশ দিন পরে সকল কোম্পানির বেতন যদি ১০ তারিখের মধ্যে দেওয়া হয় এটা নিয়ে কাজ করা উচিৎ
চট্টগ্রাম ইপিজেডের। অবস্থা কি করবেন এখানে অনেক ফ্যাক্টরিতে প্রেজেন্ট বোনাস 250 টাকা এখানে অনেক সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয় মানুষ অনেক ফ্যাক্টরি এখানে তো ইপিজেড। এর জন্য কেউ কোন কথা বলে না এটা একটু খেয়াল করবেন। চট্টগ্রাম ইপিজেড
আশা অনুযায়ী শ্রমিক তেমন কিছু পেলো না সবাই মালিক পক্ষের প্রতি লক্ষ রেখে কাজ করে। এতোই যদি লস হয় তবে, আমার প্রশ্ন হল মালিক কিভাবে ১ ফ্লোর থেকে ৫/৭তালা গোটা গার্মেন্টেস মালিক হয়।
শ্রম ভবন এলাকায় নাচ যেখানে আমরা শ্রমিকরা কাজ করি আমাদেরকে ভিতর থেকে একটা ব্যবস্থা করে এই টিসিবির পণ্য যদি দেন তাহলে আপনাদের কাছে লাখ লাখ শুকরিয়া থাকবে এবং আল্লাহ মহান আল্লাহর দরবারে আমাদের লক্ষ লক্ষ শুকরিয়া থাকবে কারণ হচ্ছে বাহিরে দিলে আমরা পাব না কিন্তু ফ্যাক্টরি ভিতরে যদি কোন একটা ব্যবস্থা করা যায় যে টাকার মাধ্যমে আমরা কিনে নেব টিসিবির পণ্য তাহলে খুব ভালো হয় এবং এটা নিয়ে সম্মত হবে