প্রধান শিক্ষকের যদি দোস্ত থেকেও থাকে তাহলেও এইভাবে ছাত্রদের নিয়ে এই পরিবেশ তৈরি করবে শিক্ষকরা? এরা শিক্ষক? এই শিক্ষকদের বাড়ির ছেলেমেয়েরাই বাকি শিক্ষা পেয়ে বড় হয়ে উঠছে? পশ্চিমবঙ্গবাসী কপালে আর কি কি আছে কে জানে!!!
সহ শিক্ষক কে দেখলাম ছাত্রদের কে প্রধান শিক্ষক এর বিরুদ্ধে লেলিয়ে দিয়েছে,যে সহ শিক্ষকের কোথায় ও সংকীর্ণ ব্যক্তি গত স্বার্থে ঘা লাগছে ও তাই সময়ে স্কুলে সহ শিক্ষকের হাজির হবে না, এখানে এই পশ্চিম বঙ্গের সব শেষ হয়ে গেছে পশ্চিম বঙ্গে সরাসরি প্রমাণের জন্য আর কত জায়গায় কতো জায়গায় CC ক্যামেরা রাখবে ?? আবার থাকলে ও ওখান কার দায়িত্ব প্রাপ্ত এসআই যদি চটি চাটা হয় , দেখবে, ওই সহ শিক্ষকের দোষ থাকলে ,ওই সহ শিক্ষক যদি অকারণে ছাত্রদের কে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে লেলিয়ে তবু ওই দোষী সহ শিক্ষক যদি তৃণমূল রোজ দুপুরে ১ টা র সময় স্কুলে হাজির হলে ও প্রধান শিক্ষক কিছু বলার থাকবে না,বিনা দোষে প্রধান শিক্ষক কেই দোষী দেখাবে, এই সব তো দেখে চলেছি অনর্গল ,আর কীই বা বাকি থাকল এই বর্বর মমতাজ বেগমের সরকারের নৈরাজ্য ময় শাসনকালে ।
সফিকুল ভাই, এই সহশিক্ষকগনের একটাই ইচ্ছা প্রধান শিক্ষককে স্কুল থেকে তাড়াতে হবে। আমি এটাই বুঝতে পারলাম।আসব যাব মাইনে পাব এটাই সহ শিক্ষকদের বাসনা। এদের হাতে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম? ধিক্কার জানাই এদের
পড়াশোনার তো বালাই নেই ,প্রধান শিক্ষক এবং শিক্ষকদের মধ্যে অনুদানের টাকা লুঠ করার খবর পাওয়া যায় । অবৈধ ভাবে যারা শিক্ষক হয়েছে তারা বাচ্চাদের কি শিক্ষা দেবে ?
যারা ছাত্রদের উস্কানি দিচ্ছে তারা লম্পট শিক্ষক, যদি কোনো সমস্যা হয় তাহলে সেটা স্কুল কমিটি তে আলোচনা করে সমাধান করা সম্ভব হতো। এই ভাবে ছাত্রদের ভবিষ্যৎ নষ্ট হতনা। এই সব ছাত্ররা বাবা মা কেও মানবেনা। ঐ শিক্ষকদের পিটানো দরকার
প্রাইভেট স্কুলে মাসে তিনটা লেট অ্যাটেন্ডেন্স হ'লে একটা LWP (লিভ উইথআউট পে) চার্জ হয়। এর বেশি লেট অ্যাটেন্ডেন্স হ'লে, সেটা পরের মাসে ক্যারি ফরোয়ার্ড হয়। সরকারি স্কুলে কি এরকম ব্যবস্থা চালু করা যায় না ?
খুবই করুন চিত্র। রাজ্যের ভবিষ্যৎ নিয়ে রাজ্যবাসী আতঙ্কিত।যে রাজ্যে টাকার বিনিময় শিক্ষক নিয়োগ করা হয় সেখানে এ রকম ছবি অস্বাভাবিক কিছু নয়। রাজ্যের শিক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্নভাবে ভেঙ্গে পরেছে। তবে রাজ্যের সর্বক্ষেত্রে একই চিত্র ফুটে উঠেছে।
আমি খুব দায়িত্ব নিয়ে বলছি, এই স্কুলের কিছু শিক্ষক শিক্ষিকারা নিজেদের ক্লাস টুকুই নেন না। সঠিক সময়েও ক্লাসে যান না। প্রধান শিক্ষক তাদের এই অনিয়ম নিয়ে বলায় তাদের এই ঘুরপথে প্রতিবাদ। ছাত্র ছাত্রীদের কোনো দোষ নেই। শিক্ষক শিক্ষিকারা ওদের উসকেছে মাত্র। আমি খুব কাছ থেকে চিনি বলেই বলছি। অভিভাবকদের কোনো অভিযোগ নেই প্রধান শিক্ষকের ওপর। উনি অত্যন্ত ভদ্র, কাজে দক্ষ এবং পরিশ্রমী মানুষ।
এই ভিডিও ছাত্রছাত্রীদের অভিভাবকরা দেখে , আপনারা আপনাদের ছেলে মেয়েদের শিক্ষা দিন । বর্তমানে শিক্ষকদের সন্তানরা সরকারি স্কুলে পড়ে না। শিক্ষকদের নতুন স্লোগান ' পরের ছেলে পরমানন্দ, যত উচ্ছন্নে যায় তত আনন্দ' । আপনারা নিজের সন্তান কে নিজেই মানুষ করুন।
আমাদের সময়ে শিক্ষকদের দেখলে শ্রদ্ধায় মাথা নত হয়ে যেত। আর এখন এসব কি হচ্ছে? শিক্ষা মানে শুধু কিছু লেখা পড়া শেখা নয়। সৌজন্যতা বোধ শেখানো , ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তোলাই হচ্ছে শিক্ষা। বাংলার শিক্ষার ভবিষ্যত অন্ধকার।
ছাত্রদের উসকে দিয়ে সস্তা রাজনীতি করা শিক্ষক আমার স্কুলেও আছে। কেউ তাকে এখনো পর্যন্ত বাগে আনতে পারেনি। সে সমানে ছাত্র রাজনীতি চালিয়ে যাচ্ছে। এইরকম শিক্ষক জাতির জন্য ভয়ংকর।
মিড ডে মিলের জন্য পশ্চিমবঙ্গের স্কুলে ছাত্র পিছু যা বরাদ্দ তাতে কি খাওয়ানোর ব্যবস্থা করা যায়? 6 টাকারও কম। এতে কি খাওয়ানো যায়? বরাদ্দ বাড়ানোর আন্দোলন করুন।
Uniform Grant, Building Grant, ACR grant & others Grant সবই স্কুলের হাত থেকে নিয়ে নিয়েছে। শুধুমাত্র মিড ডে মিল টা বাকি থাকবে কেন! এখানে বেশি লাভ নেই তাই এটা নিতে ভয় করছে?
একদম ঠিক হচ্ছে যা হচ্ছে ঠিক হচ্ছে।পড়াশোনা করার কি দরকার তৃণমূলের ঝান্ডা নিয়ে নাচুন। তৃণমূলের শিরায় শিরায় দুর্নীতি ঢুকে গেছে স্কুল গুলো বাকি থাকে কেন।
আমার মনে হয় শিক্ষাব্যবস্থাকে প্রাইভেটাইজেশন করা হোক তাহলেই টের পেয়ে যাবে যখন খুশি এসা যাক মাসের 30 তারিখ টা যেমন জিএফ করে কেটে যায় মোটা পকেটে মাইনে নিয়ে বউয়ের সাথে ছেলের সাথে প্রশ্নটি করা এই হচ্ছে শিক্ষাব্যবস্থার হাল
Amar akhanai bari dada...bapar akhana others teachers ra Deri tah asen. Tai head teacher bola6ilen quick aste ar class nite samay a..ai Nia jhamela safikul da..
অনৈতিকভাবে চলতে চায় যে সকল শিক্ষকরা তারা সংঘবদ্ধ হয় তাদের কতৃত্ব কায়েম করতে এবং অনৈতিকভাবে নানান সুবিধা ভোগ করতে। এই চিত্র এখন সর্বত্র আর তারই প্রতিফলন এখানে ঘটেছে।