Ghumiye thakbe kono din jaagbe naa hindu aajker noi itihas bolche aajker ei hindu durbalta jonno koto bochor gulam chilo aabaro gulamer rasta jaache sudhu commente hindu ra jege aache
দুর্ভাগা হল তারা, যারা গত 1500 বছরে মারা গিয়েছিল কিন্তু তাদের বিচার এখনও মুলতুবি রয়েছে। তারা এখনো ভূত, মামদো, চুরেল হয়ে ঝুলে আছে- তাদের বিশ্বাস, কেয়ামতের দিনেই এ ধরনের সব মামলার চূড়ান্ত ফয়সালা হবে। এই পৃথিবীর স্বাভাবিক মৃত্যু না হওয়া পর্যন্ত কেয়ামতের দিন কখনই আসবে না। সমতল পৃথিবী, সূর্য পৃথিবীর চারদিকে ঘোরে, ৭২টি হুর, জান্নাতের 'মদ' এবং 'মধু'-নদীর ধারণা দিয়ে এই বোকাদের ব্রেন-ওয়াশ করা হয়।
ববি নিজেও জানে ওর মজহব শুধুমাত্র ৬ বছরের একটা বাচ্চা মেয়েকে সম্ভোগ করবার জন্যে ৫২ বছরের একটা লুচ্চা বুড়োর বলা মিথ্যে গপ্পো। তাই ও নিজেও কালীপূজো দুর্গাপূজো । করে
মুসলমানরা পাকিস্তান নিয়ে নিয়েছে আর তাই ভারত কেবলমাত্র অমুসলিমদের দেশ হওয়া উচিত। মুসলমানদের সঙ্গে ভারতে সেই রকমই ভালো ব্যবহার করা উচিৎ যেমন মুসলমানরা পাকিস্তানে, বাংলাদেশে, আফগানিস্তানে, এমনকি কাশ্মীরে হিন্দুদের সঙ্গে, শিখদের সঙ্গে, জৈনদের সঙ্গে আর বৌদ্ধদের সঙ্গে করে।
ববিহাকিম একেবারে সাম্প্রদায়িক তাইনয় দেশদ্রোহীও বটে। আমি সনাতন ধর্ম পালন করি আন্য ধর্ম কে শ্রদ্ধ করি যে কিন্তু নামাজ পরিনা আমি সনাতনী ববির মত দুজেতে নয়। জয় সনাতন ধর্মের জয়।
কী অপূর্ব বিশ্লেষণ, কী সুন্দর ব্যাখ্যা সফিকুল ভাইয়ের। শুনে মোহিত হয়ে গেলাম।সফিকুল আমাদের বড়ো আপনার। বহুরূপী চিনিয়ে দিতে ওর জুরি নেই। মেয়র সাহেবের ওই ধরনের বক্তব্যের সব চেয়ে বেশি প্রতিবাদ করেছে,আমাদের সফিকুল। সফিকুল তুমি দীর্ঘজীবী হও।
ফরহাদ হাকিম হিন্দু না মুসলমান বুঝি না । তুমিও নানান আপত্তিজনক কথা বলো মুসলমানদের নিয়ে যা তোমার ভালো কথাগুলোকে কালিমালিপ্ত করে দেয়। হাকিম আর তোমার যোগসুত্র একই, নীতিবিহীন তোষণ ।ফলে এর মত একজন নিচ চিন্তার বাহক এবং তোমার অন্ধ ভক্ত যারা মুহূর্তেই পাশের মানুষটিকে ঘৃণা করে।এরা ভয়াবহ সাম্প্রদায়িক, তোমার এ সব ভক্তদের আসে পাশে কোনো মানুষ থাকা অনিরাপদ।
ফিরহাদ হাকিম তো আমাদের ধর্মগুরু নয় যে আমরা সব মুসলিমরা তাঁর কথায় বিশ্বাস করি। উনার এমন কথাবার্তা বলা উচিত ছিল না। তার মানে এই নয় যে মুসলিমরা সবাই এমন ভাবে।
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্টের আর সব ধর্মের বিশ্বাসে আঘাত হানার অভিযোগে কঠিন থেকে কঠিন শাস্তি দেওয়া উচিত। এরা সমাজের দেশের ক্ষতিকর। এমনকি এই ধরনের চিন্তা ভাবনা ওই সম্প্রদায়ের পক্ষেও বিনাশকারী।
অবশ্যই সাম্প্রদায়িক..হিন্দুস্থানে থেকে সাহস হয় কি করে অন্য ধর্মকে অপমান করার? "দাওয়াত দিয়ে" ধর্ম পরিবর্তনের ডাক দেওয়ার? অবিলম্বে ওকে দেশ থেকে বের করে দেওয়া হোক বা প্রশাসন ব্যবস্থা না নিলে জনগণ ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবে না কি?
Ora sudhu vote bank er rajniti kore, kichui bolbe na, oder sayesta korte janagan e pare, vote bank e ektao vote na diye. Tobe oder gundami r sathe palla dite hobe. Bangalir to atma samman nei. Bhatajibi hoye bikri hoye gyeche
মোদী জী তৃতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ায় সাম্রাজ্ঞী নিশ্চিত ভাবে বুঝতে পেরেছে যে ওর প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সাধ অপূর্ণই থেকে যাবে, তাই এখানকার সিংহাসন ছাড়বে না যতদিন না ও ইচ্ছা মৃত্যু বরণ করে।
🙏সনাতন ধর্মের ব্যাপকতা, দীপ্তিমান মাধুর্য্য আর সর্বভূতে ঈশ্বরের উপস্থিতির সরলতা বোঝার উপযুক্ত মানসিকতা যাঁদের নেই। তাঁদের জন্য পূর্ণ সহানুভূতি রইলো। 🫡 আর দাওয়াত-এ-ইসলাম পুলিশ ডিপার্টমেন্ট আর সিভিল ডিপার্টমেন্ট থেকে শুরু করাই ভালো বলে মনে হয়। অবশ্য যদি দম থাকে।
কালি পূজা ও দুর্গা পূজা করলেই কেউ ধর্মনিরপেক্ষ হয় না, তার জন্য কথায় ও কাজে ধর্মনিরপেক্ষ হতে হবে, অন্য ধর্মকে সম্মান দেওয়া কর্তব্য, শুধু মিডিয়ায় বড় বড় ভাষণ দেওয়া কর্তব্য নয়।
দুর্ভাগাদের পূজা হচ্ছে কালী পূজা দুর্গাপূজা সেটা যদি উনি করেন তাহলে সেও দুর্ভাগা থেকে কম নয় । তাই এই দুর্ভাগার বিচার হোক । আইনি ব্যবস্থা নেওয়া উচিত ।।
কামাই আর নিজের ক্ষমতা দেখানোর জন্য, উনি পুজোর আয়োজন কর্তা, কিন্তু উনি নিজে পুজো করেন বা অঞ্জলী দেন,এরকম কোনোদিন দেখা যায় নি।আসলে রাজনীতির লোকদের কোনো জাত নেই,আছে শুধু ভেক।
বাবি যে অপরাধ করেছেন তার সাজা হওয়া দরকার ।তাকে হিন্দু ধর্মে ধর্মান্তরিত করা দরকার।কারণ তিনি বলেছেন আমি কালী পূজা,দুর্গা পূজা করি তাতে সমস্যা সমাধান হয়ে গেল
সম্মানীয় সফিকুল বাবু,আমি একজন হিন্দুধর্মের মানুষ আমি আমার ধর্ম কে সম্মান করি ও ভালোবাসি। কিন্তু আমাদের ধর্মের ভিতরে চতুরবর্ন(ব্রাহ্মন,ক্ষয়িত্র,বৈশ্য ও শূদ্র) এই যে অসাম্য এটারও সংস্কার হওয়া দরকার।সেই জন্যই আমরা আমাদের ধর্মের আত্মসমালোচক হয়ে উঠেছি। ব্রাহ্মণ ছাড়া মন্দিরে পূজার অধিকার সাধারন মানুষের কি আছে??এখনো সামাজিক স্তরে তাদেরই বিধান চলছে এবং আমাদের সকল সাধারন মানুষকে ডোমিনেন্ট করে রেখেছে শুধু তাই নয় যেখানে ওদের ক্ষমতা আছে ওদের লোক ঢুকিয়ে আধিপত্য বজায় রাখছে বিশেষত চাকরি আর উচ্চশিক্ষায় । এককথায় বলতে গেলে হিন্দুধর্মের ভিতরেও সাম্প্রদায়িক রাজনীতি হচ্ছে,উচ্চবর্ণের হিন্দু নিন্মবর্নের হিন্দুকে ডোমিনেন্ট করে রেখেছে।আমাদের প্রত্যেক সাধারন মানুষকে এই বিষয়ে সচেতন হওয়ার অনুরোধ জানাই❤🙏।