‘সূরা ইয়াসীন' এর মর্যাদা হাফিয আবূ ইয়া'লা (রহঃ) বর্ণনা করেন, আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন : যে ব্যক্তি রাতে সূরা ইয়াসীন পাঠ করে, তাকে ক্ষমা করে দেয়া হয় এবং যে সূরা দুখান পাঠ করে, তাকেও ক্ষমা করে দেয়া হয়। (মুসনাদ আবূ ইয়া'লা ১১/৯৩) এর বর্ণনাধারা সহীহ। ইবন হিব্বান (রহঃ) তার সহীহ গ্রন্থে বর্ণনা করেন, যুন্দুব ইব্ন আবদুল্লাহ (রাঃ) বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশে রাতে সূরা ইয়াসীন পাঠ করে তাকে ক্ষমা করে দেয়া হবে। (ইবন হিব্বান ৪/১২১) উপরের হাদীস গুলো ইমাম ইবনে কাছীর তার তাফসীর কিতাব এর সুরা ইয়াসীন এর তাফসীর এর প্রথম দিকেই উল্লেখ করেছেন ,,, ৩৬ নং সুরার ১৩৪ পৃষ্ঠা দেখে নেন
হাফিয আবূ ইয়া'লা (রহঃ) বর্ণনা করেন, আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন : যে ব্যক্তি রাতে সূরা ইয়াসীন পাঠ করে, তাকে ক্ষমা করে দেয়া হয় এবং যে সূরা দুখান পাঠ করে, তাকেও ক্ষমা করে দেয়া হয়। (মুসনাদ আবূ ইয়া'লা ১১/৯৩) এর বর্ণনাধারা সহীহ। ইবন হিব্বান (রহঃ) তার সহীহ গ্রন্থে বর্ণনা করেন, যুন্দুব ইব্ন আবদুল্লাহ (রাঃ) বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশে রাতে সূরা ইয়াসীন পাঠ করে তাকে ক্ষমা করে দেয়া হবে। (ইবন হিব্বান ৪/১২১) উপরের হাদীস গুলো ইমাম ইবনে কাছীর তার তাফসীর কিতাব এর সুরা ইয়াসীন এর তাফসীর এর প্রথম দিকেই উল্লেখ করেছেন ,,, ৩৬ নং সুরার ১৩৪ পৃষ্ঠা দেখে নেন
যদি আপনি ধনি হবার নিয়তে পড়েন তাহলে নিশ্চয়ই ধনি হবেন ১০০% কেননা আল ওয়াকিয়াহ অর্থ হলো নিশ্চিত। কোরআনেই আল্লাহ নিজেই বলেছেন,,, ধনি হবার কথা এ আলেম সে নিজেই জানেনা।
প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর এখলাছ,নাস,ফালাক পড়বেন পড়ে হাতে ফু দিয়ে সারা শরীর মাসেহ করবেন।এবং বাচ্চা থাকলে তাদের শরীরে ফু দিবেন।ইনশাআল্লাহ সকল প্রকার জাদু টোনা,বদনজর থেকে হেফাজত পাবেন।এটা সহি আমল।
@@gowentgone407 সুরা ইয়াসিন এর ফযিলত এরএর সহিহ হাদীস এর রেফারেন্স চান?? নেন তাহলে ,, ‘সূরা ইয়াসীন' এর মর্যাদা হাফিয আবূ ইয়া'লা (রহঃ) বর্ণনা করেন, আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন : যে ব্যক্তি রাতে সূরা ইয়াসীন পাঠ করে, তাকে ক্ষমা করে দেয়া হয় এবং যে সূরা দুখান পাঠ করে, তাকেও ক্ষমা করে দেয়া হয়। (মুসনাদ আবূ ইয়া'লা ১১/৯৩) এর বর্ণনাধারা সহীহ। ইবন হিব্বান (রহঃ) তার সহীহ গ্রন্থে বর্ণনা করেন, যুন্দুব ইব্ন আবদুল্লাহ (রাঃ) বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশে রাতে সূরা ইয়াসীন পাঠ করে তাকে ক্ষমা করে দেয়া হবে। (ইবন হিব্বান ৪/১২১)
ভাইয়া আপনি সুরা ইয়াসীন আমল করা ছেড়ে দিবেন না,, এদের কথায় কান দেবেন না,,, আমি আপনাকে সহীহ হাদীস এর রেফারেন্স দিচ্ছি,,,, ‘সূরা ইয়াসীন' এর মর্যাদা হাফিয আবূ ইয়া'লা (রহঃ) বর্ণনা করেন, আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন : যে ব্যক্তি রাতে সূরা ইয়াসীন পাঠ করে, তাকে ক্ষমা করে দেয়া হয় এবং যে সূরা দুখান পাঠ করে, তাকেও ক্ষমা করে দেয়া হয়। (মুসনাদ আবূ ইয়া'লা ১১/৯৩) এর বর্ণনাধারা সহীহ। ইবন হিব্বান (রহঃ) তার সহীহ গ্রন্থে বর্ণনা করেন, যুন্দুব ইব্ন আবদুল্লাহ (রাঃ) বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশে রাতে সূরা ইয়াসীন পাঠ করে তাকে ক্ষমা করে দেয়া হবে। (ইবন হিব্বান ৪/১২১)৷ এছাড়াও তাফসীরে ইবনে কাসীর এর কিতাবে পৃষ্ঠা ১৩৪ এ সুরা ইয়াসিন এর তাফসীর এর প্রথম এই এসব সহীহ হাদীস নিয়ে এসেছেন
আবু ইবনে মাসউদ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত রাসলুল্লাহ সা: বলেছেন প্রতি রাতে এই সূরাটি পড়ার মাধ্যমে দুঃখ কষ্ট এবং অভাব দুর হয়, আর আপনি বলছেন যে, কোন ইস্পেসাল মনে স্পেশাল (শুদ্ধভাবে ইংলিশ ও বলতে পারেন না) ফযীলত নেই। আপনার জ্ঞানের পরিধিও বোঝা গেল😅
হাফিয আবূ ইয়া'লা (রহঃ) বর্ণনা করেন, আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন : যে ব্যক্তি রাতে সূরা ইয়াসীন পাঠ করে, তাকে ক্ষমা করে দেয়া হয় এবং যে সূরা দুখান পাঠ করে, তাকেও ক্ষমা করে দেয়া হয়। (মুসনাদ আবূ ইয়া'লা ১১/৯৩) এর বর্ণনাধারা সহীহ। ইবন হিব্বান (রহঃ) তার সহীহ গ্রন্থে বর্ণনা করেন, যুন্দুব ইব্ন আবদুল্লাহ (রাঃ) বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশে রাতে সূরা ইয়াসীন পাঠ করে তাকে ক্ষমা করে দেয়া হবে। (ইবন হিব্বান ৪/১২১) উপরের হাদীস গুলো ইমাম ইবনে কাছীর তার তাফসীর কিতাব এর সুরা ইয়াসীন এর তাফসীর এর প্রথম দিকেই উল্লেখ করেছেন ,,, ৩৬ নং সুরার ১৩৪ পৃষ্ঠা নেন সহিহ হাদীস