যদি একজন মুসলিম সহিহ আকিদা,মানহাজ ও রাসূল (সা.) এর সুন্নাহ কে ভালোবাসলে এবং শিরক,কুফর ও বিদ'আত কে ঘৃণা করলে তাকে 'ওয়াহাবি' বলা হয়,তাহলে আমিও একজন 'ওয়াহাবি'।আলহামদুলিল্লাহ!আল্লাহু আকবার!
তুই তো নিজেই ওয়াহাবী! মোহাম্মদ বিন আব্দুল ওয়াহাব এর অনুসারিদের ওয়াহাবী বলে। ওয়াহিবিদের বিপরিতেই কি কাফের-মুশরিক নাকি? ফিলিস্তিন,সিরিয়াই,তুরস্ক,লিবিয়া,ইয়েমেন ও ইরাক এরাও তো সুন্নি,,,,তাহলে আপনে কি বলতে পারবেন এরাও মাজার পূজারী ও কাফের-মুশরিক?
অথচ সৌদি আরব রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পিছনে আমেরিকা ব্রিটেন ফ্রান্সের সমর্থন ছিল এ কারণে ইসরাইলের বিরুদ্ধে কথা বলতে সৌদি আরব প্রশাসন মুখ খুলে না পরোক্ষভাবে হলেও তারা ইসরাইলকে সমর্থন দেয়।
সূরা আল ইমরান, আয়াত ১০৩: আর তোমরা একযোগে আল্লাহর রজ্জু সুদৃঢ় রূপে ধারণ কর ও বিভক্ত হয়ে যেওনা, এবং তোমাদের প্রতি আল্লাহর যে দান রয়েছে তা স্মরণ কর। সূরা আল ইমরান, আয়াত ১০৬: এবং তাদের মতো হয়োনা যাদের নিকট স্পষ্ট প্রমাণ আসার পরও বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়েছে ও পরস্পর মতভেদে লিপ্ত রয়েছে; তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি। সূরা আল হুজরাত, আয়াত ১০: মু’মিনরা পরস্পর ভাই ভাই। সুতরাং তোমরা দুই ভাইয়ের মধ্যে মীমাংসা করে দাও এবং আল্লাহকে ভয় কর যাতে তোমরা অনুগ্রহ প্রাপ্ত হও।
আমি একজন সৌদি প্রবাসি। আমি আমার এই চ্যানালে পবিত্র কুরআনের সেই সব বিষয় তুলে ধরব যাহা অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু সেই সব বিষয় তেমন আলোচনা হয় না। আসা করি আপনারা আমার চ্যানালটির পাশে থাকবেন। আপনারা আমার প্রান প্রিয় দ্বীনি ভাই আপনাদের জন্য দোয়া রইলো। আমিন।.....
মাজারপূজা থেকে বের হয়ে আসেন ভাই,চোখের কালোপট্টি খুলে কুরআন হাদীস পড়া শুরু করেন।অযথা নিজের হুজুরের কথা চোখ বন্ধ করে না শুনে নিজে কিছু বের করার চেষ্টা করেন।ইনশাআল্লাহ আপনার ভুল ধারনা সমাপ্ত হবে..
Wahabi Kara Jara Amadar Nobi Ka Bissiow Nobi Bola Ar Bissiow Kobi Robindro Nath Takurar Satay Tulona Kora Sha Holo Jahanname Wahabi Aro Assa Jamon Nobi Amadar Moto Manush Amadar Bro Bhay Amadar Nata Nobi Hajar Najar Noy Aadronar Akida Jara Manay Tara e. Wahabi Lamajhabi Salafe Ahalahadis Ahala Kuran Yeajid Tawhadi Youdi Abulahabi Abujahale Jahanname Kafar Ara Shoab Goloe Nobi Beddashe Jahanname
ইমন আহমদ , যাদের ওহাবি বলেন এরা কুরআন আর হাদীস মানার ক্ষেত্রে সবার চেয়ে এগিয়ে। এরা আবেগ দিয়ে ইসলাম মানে না। এরা নবীজী (স:) এর কথা পুরা মানতে চেষ্টা করে। বেদাত করে নবীজী (স:) জন্য ভালবাসা দেখায় না।
@@sayedashik8145 অথচ সৌদি আরব রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পিছনে আমেরিকা ব্রিটেন ফ্রান্সের সমর্থন ছিল এ কারণে ইসরাইলের বিরুদ্ধে কথা বলতে সৌদি আরব প্রশাসন মুখ খুলে না পরোক্ষভাবে হলেও তারা ইসরাইলকে সমর্থন দেয়।
@@sayedashik8145 ঠিক কথা বলেছেন! ফিলিস্তিন,সিরিয়াই,তুরস্ক,লিবিয়া,ইয়েমেন ও ইরাক এরাও তো সুন্নি,,,,তাহলে আপনে কি বলতে পারবেন এরাও মাজার পূজারী ও কাফের-মুশরিক?
কয়লা ধুলে কখনো ময়লা যায় ওহাবী থেকে যতই সালাফি হোক না কেন গন্ধ তো একটাই হরযত মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের এবং তার আওলাদ গনের শত্রু😢😢😢😢 যতই জাজিরাতুল আরব কে সৌদি আরব বানাক না কেন নিজের নামে করুক না কেন ইতিহাস তো সেই জাজিরাতুল আরব ই থাকবে তাই না❤❤❤ এভাবেই সত্য কথা বলতে হয়
স্যার শাক দিয়ে কি মাছ ঢাকা যায়? মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল ওয়াহাবের মৃত্যু 1792 খ্রিঃ আপদিকে হাজী শরিয়তুল্লার জন্ম 1782 সনে আর তিতুমীরের 1781 সনে তারা কিভাবে হজ্বে গিয়ে আব্দুল ওহাবের সংস্পর্শে গেল তা বোধগম্য নয়।
@@sayedashik8145 ji apner shatha amio ak mot kintu apni dakhben kisu lok paka kobor haram bola oli auliader kobor vanger jonno ushkani ditasa tader ghena kori.
আমরা মুসলমানরা ওয়াহাবীদের সম্পর্কে সে সকল খারাপ ধারণা রাখি না। যে জিনিসটার আমরা খারাপ ধারণা রাখি আপনারা যে তুর্কিদের সাথে যুদ্ধ করছেন খেলাফত নিয়ে,ব্রিটিশদের সাথে দালালী করেছেন এটাতো আর বলবেন না। তারপরে ইসলাম পুরোপুরিভাবে ভঙ্গুর হয়ে গেছে যার বাস্তব চিত্র আমরা নিয়মিত দেখতে পাচ্ছি। আপনারা নিজেরাই বলেন এক মুসলমান আরেক মুসলমানকে হত্যা করে না তাহলে কেন আপনারা করছেন কেন।আমি ওহাবীদের অন্তর থেকে পছন্দ করে কিন্তু তাদের যে রাজনৈতিক প্রপাগান্ডা পরবর্তীতে দাঁড়িয়ে ছিল আমি জীবনে পছন্দ করতে পারব না।
@Nazmul Haider দেখে তো ভাই সবাইকে ভাল মনে হয়। আল্লাহ ভাল জানেন। তুর্কিরা বর্তমানে যে পদক্ষেপ নিয়েছে তাকে আমি সমর্থন করি। কিন্তু নিষ্ঠুর সত্যটা হলো এই একটি মুসলিম দেশকে মুসলমান দেশে পরিণত করাটা অনেক কঠিন, তুর্কি প্রেসিডেন্ট সে চেষ্টাটা আপ্রান করতেছেন, এর জন্য তিনি আল্লাহর নিকট ভালো প্রতিদান পাবেন, একজন শাসক চাইলেই সবকিছু চেঞ্জ করে ফেলতে পারেন না। আরববিশ্বের উচিত ছিল তাকে সার্বিকভাবে সহযোগিতা করা এতে করে যেমন মুসলমানদের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব জন্ম নিত ঠিক তেমনি ভাবে পিছনের যে শত্রুতার আছে এটাও হতে ভুলে যেতে।কয়েকশো বছর আগে ইংল্যান্ড ও ফ্রান্স একে অন্যের সাথে যুদ্ধ করেছে কিন্তু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ফ্রান্সের জন্য জার্মানির সাথে ইংল্যান্ড লড়াই করেছে। এখন তারা সবচেয়ে ভালো বন্ধু। কাফেরদের মধ্যে এত বন্ধুত্ব আমাদের মুসলমানদের মধ্যে কেন হয় না। আর সব চাইতে আমার নিকৃষ্ট লাগে ওই সব বিষয় গুলো যখন দেখি আলেমেরা তারা রাজনৈতিক বক্তৃতা বা দলকে সমর্থন করতেছে। আল্লাহ মানুষকে ভালো জিনিসের প্রতিদান দিবেন আশা করি, 2023 সালের পর থেকে হয়তো বিশ্বরাজনীতি নতুনভাবে লেখা হতে পারে,
@Nazmul Haider আমি কখনোই বলি নাই তুরস্ক ইসলামিক দেশ, বরং তুরস্কে ইসলামিক দেশ হওয়ার চেষ্টা করতেছে। তুরস্কের 100 বছর যাবত যা ঘটতেছে একজনের পক্ষে পাল্টানো সম্ভব না। কিন্তু এদগুইন এটার বিপক্ষে, তিনি মদ খাও আরো বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। ইজরায়েলের সাথে বাংলাদেশ আর পাকিস্তান, আরো কয়েকটা দেশছাড়া ছাড়া মধ্যপ্রাচ্যের সকল দেশের সম্পর্ক ভালো। ব্যবসায়িক সম্পর্ক রাখায় যাবে কিন্তু বন্ধুত্ব নয়। আর সবচেয়ে বড় কথা এদয়াইন ইসলামিক চিন্তাভাবনার কারণে দেশে 70 ভাগ রাজনীতিবিদদের কাছে তিনি অপছন্দনীয়। কারণ তার দেশে বেশিরভাগ রাজনীতিবিদ ধর্মহীন রাজনীতি চায় । আর আপনি যদি সেই 70 ভাগ রাজনীতিবিদদের সাথে সম্পর্কিত তাকে খারাপ বলতে থাকেন তাহলে তো বলতে হয় ঠিকই আছে। রাজনীতি ইসলামে হারাম, আর আমি এখানে একটা কথা বলছি সেটা হলো কোনো তুরস্কা বুরস্ক বুঝি শুজানা , আমাদের মুসলমান বিশ্বের ভিতরে যে মারপিট লেগে রয়েছে সেটা যদি আমরা বন্দনা করার চেষ্টা করি বরং আরও তাতে তেল এর আগুন দেওয়ার চেষ্টা করি, তার বাস্তব উদাহরণ তুরস্ক, একটা সময় সুন্নি প্রধান ইসলামিক দেশ ছিল। যুদ্ধ-বিগ্রহ রাজনৈতিক প্রপাগণ্ডা কারণে সেই দেশ থেকে ইসলামকে ছুঁড়ে ফেলে দেওয়া হইছে সেদেশের বেপর্দা বেহায়াপনার বর্তমান অবস্থা দেখছেন । ইরাক আর সিরিয়া তো একই অবস্থা হইতে চলছে এমনকি মধ্যপ্রাচ্যের অন্যান্য দেশগুলোতে হয়ে গেছে। ইরাক ও সিরিয়ার রাজনৈতিক যে সমস্যা সেটা কিন্তু আজ থেকে ৬০-৬৫ বছর আগে শুরু হয়েছিল, লেবাননের কথা কি বলবেন মরক্কোর কথা কি বলবেন মিশরের কথা কি বলবেন (এসব দেশে তো নামাজ বোরকা পর্দা একেবারে জায়েজ করে রেখে দিয়েছে, এদের তো অবস্থা তুরস্কের মতো এত নির্মম হয় নাই) "আমি ভ্রাতৃত্ব কে পছন্দ করি রাজনীতিকে ঘৃণা করি" ইসলামের প্রথম দুইটা ফেরকার জন্মই হয়েছে এখান থেকে,।। যখন একটা দেশের ভিতরে এবং বাইরের দেশের সাথে রাজনৈতিক পরিস্থিতি দ্বন্দ্ব পূর্ণ থাকে তখন আকিদার অবস্থা দিন দিন খারাপ হতে থাকে আর ইসলাম থেকে বের হয়ে যেতে থাকে। আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুক।
@Nazmul Haider আর 2023 সালে যে স্বপ্ন তারা দেখতে সেটা হইলে মুসলমান বিশ্বের সমস্যা কি? একটা দেশ ইসলামী ফিরে আসুক সেটাইতো আমি চাই। আমিতো দোয়া করব সমগ্র বিশ্ব যে সকল হারাম কাজ করতাছে সেসব থেকে বিরত থাকুক । মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে ভ্রাতৃত্ব না থাকার কারণে কাফেররা আজ তাদের ভিন্ন আকিদা কুফরি বিষয়বস্তু আমাদের মধ্যে প্রসার করতে পারছে। ইসরাইলকে নিয়ে সমগ্র বিশ্বে যে রাজনীতি চলে সেটা আসলে ইজরাইল নিজেই চায় আর আমরা মুসলমানরা সেই জায়গায় ধোঁকা খাচ্ছি। আমাদের তো কাজ করে না ইসরাইলের সাথে যুদ্ধ করা বরং আমাদের সবার আগে কাজ করছে মুসলমানদের মধ্যে যে সকল যুদ্ধ আছে সেটাকে বন্ধ করা। ইসলামের প্রধান রুকন গুলো যা আছে তাকে চায় পালন করানো। আপনি কখনো মনে করেন না এক হাতে তালি বাজে, সিজার খারিজি মানে সন্ত্রাসী কাণ্ডকারখানার জন্ম হয়েছে তা কিন্তু একদিন হয় নাই, ভিন্ন বাদী আকিদা, রাজনৈতিক অস্থিরতা, এসব প্রসারের জন্য দায়ভার কে গ্রহণ করবে (80 বছর ধরে তুরস্ক ফিল্ডিং নাই) ।।। ফিতনা হত্যার চেয়েও জঘন্য। কোরআন শরীফে স্পষ্টভাবে বলা আছে। আমরা লক্ষ্য করে দেখছি যে প্রত্যেকটা ফিতনা তারপরে আকিদার বিভ্রান্ত ঘটছে, তাই " এই ফেতনার সাথে যারা সংযুক্ত এবং ফেতনার পর থেকে এই সমস্যাকে আরও সামনের দিকে আগেই নিয়ে যারা যাবে তাদের আমি সবাইকে খারাপ বলব। এটাই আমার নবী এবং আমার সাহাবারা আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন। আমরা এই শিক্ষা কে উপেক্ষা করে এখন মারপিটে ব্যস্ত। আমি 'আল্লাহকে পূজা করি কাবা শরীফ কে না' বরং কাবা শরীফ আমার মুসলিম ভ্রাতৃত্বের প্রতীক মুসলিম উম্মার জামাত। জামাতকে যে অস্বীকার করবে সে কাফের। আমি জানিনা আপনার আইডোলজি কি ? আমার জানার দরকার নেই। আমি সৌদি আরবের বেশিরভাগ কাজ কি আমি সমর্থন করি,বিশেষ করে সৌদি আরবের যে অর্থনৈতিক বিপ্লবের চিন্তা-চেতনা, আবার তুরস্কর ভাল যে সকল কাজ আছে তাকেও আমি সমর্থন করি। মুসলিম বিশ্ব যে কোন দেশ যখন কোন ভাল কাজের দিকে অগ্রসর হয় উন্নতির দিকে অগ্রসর হয় সেটাকে আমি সমর্থন করবোই এবং দোয়া করি। এমনকি কাফেরদের যদি কোন কাজ আমাদের মুসলমানদের জন্য ভালো হয় তার জন্য দোয়া করি বলি' আল্লাহ তাদের হেদায়েত দান করো, আমাদের সাথে সম্পর্ক ভালো রাখোক, তারা যদি আমাদের ধোকা দিতে চায় সাথে সাথে তাদের উপর আল্লাহর লানত দেন।" সমগ্র মুসলিম বিশ্বে আজ হানাহানির পিছনে মূল কারণ হল আমাদের অহংকার এবং কাফেরদের কুমন্ত্রণা। অহংকার মানুষের সবকিছু ভুলিয়ে দেয় মানুষকে গোমরাহী করে তোলে। আল্লাহ আপনাকে ভাল রাখুন, নিজের প্রতি খেয়াল রাখবেন। আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি বারকাতুহু আল্লাহাফেজ