সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি হলো, গ্রুপ ওয়াইজ ও রোগ ওয়াইজ। এই দুই পদ্ধতি একসাথে করতে পারবে দ্রুত সার্ভিস দিতে পারবেন। এতটুকু যোগ্যতা যারা অর্জন করতে পারবেন না, তারা ফার্মেসি না দেওয়ায় ভাল।
ভাইজান, আপনার ফার্মেসির মতো একটি ফার্মেসি দিতে গেলে, দোকানের আডভান্স, ভাড়া, ঔষধ ও অন্যান্য সব কিছু মিলিয়ে কত টাকার মুলধনের দরকার হতে পারে..? বলবেন কি...?
এটা মার্কেটের উপর নির্ভর করে ভাই। একেক মার্কেটে একেক রকম ভাড়া আর এডভান্স। আমার এই দোকানের এডভান্স ৩ লাখ আর ভাড়া ২২ হাজার। আর ঔষধ উঠাইছি প্রায় ১০ লাখ টাকার মত।
আসসালামু আলাইকুম স্যার... কীভাবে ৭ দিন এর ঔষধ দিবো ৩ দিন এর ঔষধ দিবো ১০ দিন এর ঔষধ দিবো কীভাবে ঔষধ এর হিসাব করবো সর্বমোট কত টাকার ঔষধ দেওয়া আছে সেটা কীভাবে হিসাব করবো প্রেসক্রিপশন সম্পর্কে এই রিলেটেড একটি ভিডিও বিস্তারিত ব্যাখ্যা সহকারে দিলে খুব ভালো হতো স্যার আসসালামু আলাইকুম
ভাই, এটা আগে কসমেটিকস এর দোকান ছিলো! আমরা র্যাকগুলা কম দামে রেখে দিছিলাম। সে বলছিলো তার নাকি প্রায় লাখের মত খরচ হইছিল। বাকিটা আল্লাহ জানে ভাই। এখন এমন করে ডেকোরেশন করতে লাখ টাকার উপরে যাবে ভাই।
কোম্পানি অনুযায়ী সাজালে খুজে পেতে সুবিধা হয়। ঔষধের নাম বেশি বেশি মুখস্ত করবেন। দোকানে বসে না থেকে অবসর সময়ে ঘুরে ঘুরে ঔষধ দেখবেন আর নাম পড়বেন। আস্তে আস্তে সব পারবেন, চিন্তা করবেন না।।।
ভাই ঔষধের বক্স বেশি বেশি ভাজ করবেন এটাই সবচেয়ে বেশি মনে রাখার কৌশল। এছাড়া শুধু মুখস্ত করলে মনে রাখতে পারবেননা কারন একেক বক্সের একেক রঙ ও সাইজ ভিন্নতা হয় তাই যত বেশি ভাজ কিরবেন ততো বেশি মনে ঘেথে যাবে।