মানব বাবু, আমাদের মুখ্যমন্ত্রী যেখানে ক্যামেরার সামনে বলেছেন আমরা দশ লক্ষ টাকা তাদের দিতেই পারি। সেখানে আর কি প্রমাণ প্রয়োজন? সবাই সব কিছু ই বুঝতে পারছেন। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
যারা এই জঘন্য মিথ্যাচার করেছেন ,মনে রাখবেন সবকিছুর ঊর্ধ্বে একটি অদৃশ্য শক্তি আছে যার বিচার অব্যশই হয় , কেউ ছাড় পায়নি স্বং বিধাতা , নিজেকে তার ঊর্ধ্বে ভাববেন না , আপনার করা এই অপরাধ হয় আপনি নয় আপনাদের সন্তান তার ফল অব্যশই পাবে ।।
মানববাবু কাউকে ছাড়া উচিৎ হবে না, সকলকে তদন্তের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দাবি আমাদের। অপরাধীর মাথা ডাইনি বুড়ি এতে কারোর কোনো সন্দেহ নেই। আপনারা লাগাতার এভাবেই সত্যনিষ্ঠ খবর চালিয়ে যান অমরা সবসময় আছি।
সত্যি খুব কষ্ট হচ্ছে মা বাবার কথা ভেবে। নিজের সন্তানের এমন জঘন্য হত্যার ছবি এবং বর্ণনা প্রতিদিন দেখছেন ও শুনছেন। খুব কাতরাচ্ছেন আর ভাবছেন কি ভাবে তিলে তিলে মেয়েকে কষ্ট করে মানুষ ও ডাক্তার করেছেন। এক লহমায় সব শেষ। তবে ওনারা খুব প্রতিবাদী ও শক্ত মনের মানুষ। একটুও ভেঙে পড়েননি। অসংখ্য মানুষকে তাদের পাশে পেয়েছেন। ভগবান ও শয়তান লড়ছে বিচারের জন্য। দেখা যাক কে বা কারা বিচার পায়। আমরা সত্যের জয়ে বিশ্বাসী।
সত্যি কথা একমাত্র নির্যাতিতার মা ও বাবা বলছে কারণ তারা তো অপরাধী নয় ।যারা অপরাধী তারাই একটা র পর একটা মিথ্যা কথা বলেই যাচ্ছে ।মানুষ সেটা খুব ভালো ভাবে বুঝে গেছে ।এই ভয়ংকর পাপের সাজা অপরাধীরা সবাই যেন এক , এক করে পায় । সেই আশায় প্রতিটি মানুষ আজ পথে নেমেছে ।
একবার দঃ২৪ পরগনার ফলতা, ডায়মন্ড এলাকায় ভোটের সময় এসে দেখুন,মোল্লারা ভোট ই দিতে দেয় না।সব পারটির বোতাম সেলোটেপ দিয়ে এঁটে দেয়। কীভাবে দল পাল্টাবে আর?
সাসকদল অনেকভাবেই অভয়ার বাবা মাকে ভুল ভাল পোরচনা দিতে চাইছে পুলিশের সঙ্গে নিয়েই আপনাকে অনুরোধ ওদের জালে পা দেবেন না বাংলা র মানুষ সঙ্গে আছে আমরা চাই আশল অপরাধি র শাস্তি
মানব দা আপনাকে শারদীয়ার প্রীতি আগাম শুভেচ্ছা রইল আজ আমরা নদীয়া বগুলা হাঁসখালি এলাকার মহিলারা এক প্রতিবাদী মিছিল মোমবাতি জ্বালিয়ে পথ অবরোধ করে দিয়েছে এবং আমরা ওই মিছিলে শামিল হয়ে ছিলাম
নির্যাতিতার বাবামায়ের হাসপাতালের সামনে তিন সাড়ে তিন ঘণ্টা বসে থাকাটাই ভুল হয়েছে ।। জোর করে ঢুকে পড়া দরকার ছিল ,, আমার মেয়ে মরছে আর আমাকে আটকাবে !!
নির্যাতিতার গাড়িটি ওইদিন কোথায় কোথায় গেছিলো সেটা জানতে পারলে, আসল সত্যটা জন যাবে। আমার মনে হয় হাসপাতালের বাইরে মারা হয়েছে, তারপর হাসপাতালে এনে ঘটনা সাজানো হয়েছে।