বখতিয়ার খিলজীর নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় ধ্বংসের মর্মান্তিক কাহিনী || Tragic story of Nalanda University 

বখতিয়ার খিলজির নামে মিথ্যাচারের জবাব শায়খ আহমাদুল্লাহ ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-kNnQHgUs12g.html

Thik bolecen

ভুল বলেছেন

@@hadiajannati-bk7hc what is write

হ্যা, এই বিশ্ববিদ্যালয় ধংশ করেন আর্য হিন্দুরা ব্রহ্মন্যবাদি সমাজ এই বিশ্ববিদ্যালয় ধংস করে করন ধর্মের মিথ্যা পর্দা সরে মানুষ শিক্ষিত হয়ে যাচ্ছিল,, শশাঙ্ক, কট্টর হিন্দু সেন রাজারা এটাই পর পর তিন বার ধংস করে,,, খিলজি যখন আসে তখন এর তিন ভাগের এক ভাগও ছিলো না

কে বলছে ইতিহাস খুজে পাওয়া যায় না। মিনহাজ উস সিরাজের লেখা গ্রন্থ তবাকত ই নাসিরিতে প্রমাণ আছে বখতিয়ার খিলজিই নালন্দা ধংস করেছে । মাদ্রাসাছাপ।

হিন্দুরা হলো ভিতু জাতি 🤣🤣🤣

মিথ্যা কোন ভিত্তি থাখে না। তাদের দেখতে আপাতত শক্তিশালী মনে হলেও কোন এক সময় তারা ধ্বংস অনিবার্য কারন তারা সত্য কে বিক্রি করেছে। এবংকি মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছে। এসেছে সত্য চলে যাবে মিথ্যে, নিশ্চই মিথ্যে চিরদিন মিথ্যে!

@@sikdersamiul9580 yap

নব মুসলিম মাইকেল জাকসন মুহাম্মদ আলি মাইক টাইসন এ আর রহমান ফানক রিবেরি এনডু টাই নেপেলিযান বোনপোট

নালন্দা ধ্বংসের আসল ঘটনা ধ্বংসপ্রাপ্ত নালন্দা রাজা শশাঙ্ক (সম্ভাব্য রাজত্ব ৫৯০-৬২৫ খ্রি.) এবং হর্ষবর্ধনের (৫৯০-৬৫৭) মধ্যকার দ্বন্দ্ব এতটাই তিক্ত হয়ে উঠে যেটা শামসের আলোচনায় কিছুটা এসেছে যে, ব্রাহ্মণরা তাকে হত্যার ষড়যন্ত্র করে। আসলে তাঁদের মধ্যকার ঐ দ্বন্দ্ব নির্দেশ করে ঐ সময়কার বৌদ্ধ ও ব্রাহ্মণদের মধ্যে রাজনৈতিক ও ক্ষমতার লড়াই এবং এর ফলাফল হচ্ছে উত্তর ভারত থেকে বৌদ্ধদের গন বিতারণ ও গণহত্যা।যাই হোক, হর্ষবর্ধন একবার এই হত্যা প্রচেষ্টা থেকে বেঁচে গেলেও পরবর্তীতে এক ব্রাহ্মণ গুপ্ত ঘাতকের হাতে তাঁর মৃত্যু হয়।এরপর তীরহুতের রাজা অর্জুন (চীনা সোর্সে তাকে A-lo-na-shun নামেও দেখা যায়)সিংহাসন দখল করে যে কিনা হর্ষবর্ধনের সাথে নিরাপত্তা চুক্তিতে ছিল বা বলা হয়ে থাকে সে তাঁর প্রতিরক্ষার দায়িত্বে ছিল।হেন্স বাকের তাকে চিত্রিত করেছেন হর্ষবর্ধনের অধীনস্থ হিসেবে(Hans Bakker, The World of the Skandapurāṇa, BRILL, 2014, P,128)। অর্জুন সিংহাসনে আরোহণ করার পর একদল ব্রাহ্মণ দুর্বিত্তের নেতৃত্বে নালন্দায় আক্রমণ হয় এবং সেটা আগুনে পুড়িয়ে দেয়া হয়।(D.D. Kosambi, The Culture and Civilisation of Ancient India in Historical Outline, Lahore 1991:180)। এটা হচ্ছে নালন্দা ধ্বংসের মূল ঘটনা।তবে এটি সে সময় পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যায়নি।অর্জুন কর্তৃক চীনা প্রতিনিধি ওয়াং হিউয়েন টিসি (Wang Hiuen Tsee)কে আক্রমণ করা হলে তিনি নেপালে পালিয়ে যান (S.N. Sen, Ancient Indian History and Civilization, New Age International, 1999:261)।এরপর নেপালের রাজা অর্জুনকে আক্রমণ করে গ্রেফতার করে চীনে পাঠিয়ে দেন। পরবর্তীতে নেপালের রাজার সহযোগিতায় নালন্দা মেরামত করা হয় এবং প্রায় ১৩০০ সাল পর্যন্ত চালু থাকে। তাহলে ১৩০০ সালের পর কিভাবে চালু থাকা নালন্দা ধ্বংস হয়ে গেল? এর কনক্রিট উত্তর দিয়েছেন দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান প্রফেসর DN JHA। তিনি লিখেন যে; ব্রাহ্মন্যবাদ ও বৌদ্ধদের মধ্যকার চলতে থাকা আঘাত-প্রতিঘাতে নালন্দা ধ্বংস হয়।এই ক্ষেত্রে প্রফেসর অনেকগুলো তিব্বতি রেফারেন্সও দিয়েছেন।আগ্রহী পাঠকেরা চাইলে লেখাটি পড়ে নিতে পারেন (আরো দেখুন বিস্তারিত, কিভাবে ইতিহাস বিকৃত করা হয়েছে নালন্দাকে নিয়ে How History Was Unmade At Nalanda, D N Jha, JULY 9, 2014, kafila.org) বখতিয়ার খলজির অভিযান স্বাভাবিকভাবে এখানে প্রশ্ন আসতে পারে, তাহলে বখতিয়ার খলজি যে অভিযান চালান সেটা কোথায় এবং এর ফলাফল কি? ১১৯৯ সালে বখতিয়ার খলজি দক্ষিণ বিহার অভিযান চালান এবং রাজা গোবিন্দপাল দেব কে পরাজিত করেন।(M. Habib in I. Habib, Medieval India 1, Delhi, 1992)। একই সময়ে বখতিয়ার খলজি উদন্তপুরে অভিযান চালান যেটি ছিল একটি বৌদ্ধ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ইরানি ঐতিহাসিক মিনহাজ আদ দিন সিরাজী ঐ ঘটনার প্রায় ৪১ বছর পর বিহারে গিয়ে লোক মুখে শুনে সেই ঘটনা বর্ণনা করেন তাঁর বিখ্যাত বই ‘তাবাকত-ই-নাসিরি’ তে।তার বর্ণনা মতে বুঝা যায় যে,বখতিয়ার খলজি সেই অপারেশনে ভুল করে উদন্তপুরের ঐ প্রতিষ্ঠানে আক্রমণ করেন (কেননা বিহারটি বাহির থেকে দেখতে সামরিক দুর্গের মত দেখাচ্ছিল।পরে তিনি বুঝতে পারেন আসলে এটি ছিল একটি কলেজ] এবং প্রতিষ্ঠানের অধিবাসী সবাই (সবাই ছিল মাথা কামানো ব্রাহ্মণ) সেসময় নিহত হয়।[Tabaqat-i-Nasiri in Elliot and Dowson 1861 ii:306 ]। রাজেশ এবং শামস তাঁদের লেখায় মিনহাজকে কোট করে লিখলেন প্রতিষ্ঠানের অধিবাসী সবাই ছিল বৌদ্ধ! তাহলে ঘটনাটা দুই রকম হয়ে গেলনা? একই সোর্স, একই বই, একই লেখক অথচ ভিন্ন বয়ান? এখানেই লুকিয়ে আছে মূল সমস্যা।তাহলে দেখা দরকার মিনহাজের আসল বক্তব্যটা। দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান, প্রফেসর DN JHA মিনহাজের পুরো বক্তব্যটি তুলে ধরেছেন; “He [ Bakhtiyar Khalji] used to carry his depredations into those parts and that country until he organized an attack upon the fortified city of Bihar. Trustworthy persons have related on this wise, that he advanced to the gateway of the fortress of Bihar with two hundred horsemen in defensive armour, and suddenly attacked the place. There were two brothers of Farghanah, men of learning, one Nizamu-ud-Din, the other Samsam-ud-Din (by name) in the service of Muhammad-i-Bakht-yar ; and the author of this book [ Minhaj] met with at Lakhnawati in the year 641 H., and this account is from him. These two wise brothers were soldiers among that band of holy warriors when they reached the gateway of the fortress and began the attack, at which time Muhammad-i-Bakhtiyar, by the force of his intrepidity, threw himself into the postern of the gateway of the place, and they captured the fortress and acquired great booty. The greater number of inhabitants of that place were Brahmans, and the whole of those Brahmans had their heads shaven; and they were all slain. There were a great number of books there; and, when all these books came under the observation of the Musalmans, they summoned a number of Hindus that they might give them information respecting the import of those books; but the whole of the Hindus were killed. On becoming acquainted (with the contents of the books), it was found that the whole of that fortress and city was a college, and in the Hindui tongue, they call a college Bihar” (Tabaqat-i-Nasiri, English tr. H G Raverty, pp.551-52) [How History Was Unmade At Nalanda, D N Jha, JULY 9, 2014, kafila.org ]।

@@powerofnation1964 Bal er info disos

@@powerofnation1964 professor ঝা নিজেই তো ব্রাহ্মণ, ও আবার কি সত্যি কথা বলবে,ব্রাহ্মণ দের রক্তে আছে ছল, কপট,হিংসা,নোংরামী,অসভ্যতামি,দখল, এবং উচু নিচু ভেদাভেদ আসল কথা হল ব্রাহ্মণদের অত্যাচারে যখন নিচুজাতির লোকেরা অতিষ্ট তখন গৌতম বুদ্ধ তাদের কে শিক্ষা দানের জন্য বিভিন্ন বৌদ্ধ বিহার বানিয়েছিলেন,কিন্তু নিচুজাতির লোকেরা যদি পড়া সোনা করে উন্নত হয়ে যায় তাহলে তো ব্রাহ্মণ দের ভেদাভেদ,ধর্মের নামে ব্যাবসা বন্ধ হয়ে যাবে,সেই জন্য যাতে নিচুরা শিক্ষার আলোতে আলোকিত না হয়ে উঠতে পারে,তাই ব্রাহ্মণরা নালন্দা ইউনিভার্সিটি ধ্বংস করে,সমস্ত নথি,বই জ্বালিয়ে পুড়িয়ে দেয়,বৌদ্ধ শিক্ষক দের হত্যা করে

হায়রে রামের চো#দা ,,, নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় বৌদ্ধদের তৈরি আর হিন্দুরা এই বিশ্ববিদ্যালয় ধ্বংস করে

😂😂 হিন্দু সনাতনরাই এই বিশ্ববিদ্যালয় কে তিন বার ধংস করে, সেন, শশাঙ্ক এরাই ধংস করে নির্মম ভাবে বৌদ্ধ দের খুন করেছিলো কট্টর পন্থি হিন্দু সেন রাজারা,, ইতিহাস জানুন,৷ তক্ষশীলা, নালন্দা সহ আরো অনেক বিশ্ববিদ্যালয় কে ধংস করেছিলো হিন্দু রাজারা, হিন্দুরা তখন বৌদ্ধ দের নাস্তিক বলতো৷ ইতিহাস জানুন

Bokchuda toder nh ata boudiider chilo

হিন্দুরা ছিলো অজ্ঞ ও কুসংস্কারী। এই বিজ্ঞানময় শিক্ষা ও বিশ্ববিদ্যালয় ছিলো বৌদ্ধদের। এবং এসব ধ্বংসের পিছনে খিলজির পাশাপাশি হিংসুক ব্রাহ্মণ‍্যবাদীরা আরো বেশি দায়ী ছিলো।

ওটা বৌদ্ধ ভিক্ষুদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছিল। ধ্বংস করেছিল ব্রাহ্মণরা।

ওরাই আজ ভারতবর্ষ কে সাজিয়েছে ! ভারতের যা কিছু মহান আর প্রশংসনীয় তার সবকিছু বর্বর মুসলিমদের বানানো ! এখনো ভারতের প্রধানমন্ত্রী যেই অফিসে অফিস করে আর যেই প্রাসাদে থাকে তার নির্মাতা বর্বর মুসলিমরা , ভারতের যত জুলুম আর বর্বরতার আইন তা শেষ করে নিপীড়িতদের মুক্তি দিয়েছে বর্বর মুসলিমরা

@@wriimonmir bhai bharat a muslim ra ja baniyeche hindu smarok bhanchur kore itihaas e nishani o muche phele diye tai age bharat e ki chilo ta tomra kolpona korte pare.lobhi der moto akromon korecho jehetu shone rakho akromon somponno o somriddho jagate hoy.aaj muslim akromon na hole dekhte bharat ta koto shundor hote specially bangla.

মূর্খদের সাথে এই কারনে তর্কে যেতে নাই!!! বই পত্র জীবনে ও খোলে না। কান কথায় নাচানাচি । মুসলিম রা ১০০০ বছর আগে ভারতে আসে নাই সবে মাত্র ৩০০ বছর হয়েছে। ভারতে ৩০০ বছর আগে কি হাতী ঘোড়া ছিল রামায়ণের মিথ ছাড়া!!! 😂😂😂 ৭০০০ বছরের আগের পিরামিড প্রমান নিয়ে দারিয়ে আছে অথচ মুসলিম রা ভারতে আসার আগের হাতি ঘোড়ার নাম নিশানা নাই কোন বইয়ে না আছে বাস্তবে। আরে মূর্খ টলেমির মানচিত্র পর্যন্ত রয়ে গিয়েছে!! আর ভারতের গাল গপ্পের প্রমান বুঝি নাই 🥴

@@wriimonmir ভাই, গো মূর্খ তো সেই যে কোনো কথা বিবেচনা না করেই বিশ্বাস করে!!

ইবানে সিনা , ইবেন হাইয়ান , ইবনুন নাফিস , ফিরজি কে চিনিস ? এখন করোনার জন্য যেই কোয়ারেন্টাইনের থাকিস , েই ব্যবস্থাও মুসলিমদের আবিষ্কার ।

It should be removed from civilization.

Hmm thik

MOHABIR TA K?DADA?

@Mahamud Hasan Apnar kotha suna mona hocha apni bidaser borborota k mohabir nam diachen...

বখতিয়ার খলজি এদেশের নির্জাতিত জনগণ সতিদাহ প্রথা, শ্রেণীভেদ প্রথা উঠিয়ে এদেশের নির্জাতিত জনগণকে মুক্তি দিয়েছিলেন। নাগা সাধু নামে গুগলে সার্চ দেন দেখেন এদেশের অবস্থা কেমন ছিল?

TUI SHUORER BACHCHA

Aamake na bole tor baba k bol. Tahole milbe.

Tui valo kore sotti khuje dekh dekhbi tui o tor purbo purush der khuje pabi

Notun converted muslim ra besi dangerous 12 koti hindu bengali ke go to 80 bochore khun ba convert koreche.

খানকীর ছেলে মিয়া থাম

@@pritambhattacharjee6017 এরা ভুল ইতিহাস প্রচার করে, আপনার সাথে একমত দাদা

চুপ শুয়োর

Actually Patna was called Patliputra at a time! Bihar is a remarkable historical place whose name was Magadh at a time!Emperor Chandragupta Murya, Ashok,Bir Kunwar Singh Rajput, Birsa Munda and even Sher Shah Suri were from present day state of Bihar! Apart from all these, Gautam Buddha,Mahavir, Chanakya & Aryabhatta were from this place! Though I'm from West Bengal but I have lots of friends from Bihar! Actually I am taking coaching in Kota,where my 70%friends from Bihar!

It's not a true news as they had not provided any reference . For true news explore the books of 'Hewen Sung', a world explorer who was in Bengal to see Nalanda University. Bokhtiar Khilji came to India in 1196. A D. And came to Bengal in 1204. But this University was destroyed in & around 1100, according to Archaeological Survey India. How could it be possible to stay alive for 200 years to perform the destruction?

খুবই দুঃখজনক

@Amimul Islam NIMNO SRENI THEKE UTHE ASA DHORMANTORITO RUPANTORITO MLECCHO JOBON GHRINNO MOLLA CHUDI RAAANDI SAAALI JONGI TERRORIST JIHADI JHI MAGI BESSAR DHURANI BAALOSO BAAL MLECCCHOR PAAL POD ER KAPOR TULE JHOGRA KORTE CHOLEE ESECHE DEKCHI EI COMMENT BOX E GAR E LATTHI MERE BER KORE DAO BONDHURA EI SOB MLECCHO CONVERTED MOLLA CHUDI CHUDMARANI ALLAH KA MARO GAAND GUUUUD GUUUUUUUUUUYD LAWARIS MOHAMMMAD ER BEWARIS SONTAN HOYECHIS TODER ABAR JAAT SALA BEIMAAN JAAAT

@Amimul Islam are dhur lawaris mohammmad er bewaris unmot toder jukti sob ki toder poder bhetor??randi saali sob bap bhatari mangmarani chudi chenal er jaat sob kota sali jongi

@Amimul Islam Muchi mathor chamar dom kamar jele theke dhormantorito rupantorito mleccho jobon ghrinno molla chudi raaandi saaali jongi terrorist jihadi jhi beti podmarani mleccho converted molla chudi raaandi saaali jongi terrorist jihadi jhi beti lawaris mohammmad er bewaris sontan

@@avishekroy8649 কি সুন্দর ভাষা ! মুগ্ধ হবার মতো ! এটাই তো প্রকৃত পরিচিত।

Amiya babu apner moto public achay tai

@@sanatanihindustani5461 ha ha ha

Brother If your house infested with danjerous snakes and insects how long you can survive.

They were not coward. But they were not united

শশাঙ্ক ও কম কিসে ছিলো, এদেশের এক লক্ষের অধিকার বৌদ্ধ দের নির্মম ভাবে হত্যা করেছিলো ঐ মালাউন

হ্যাঁ ভাইজান আপনার কথাটা কতটুকু সত্য তা আমি জানিনা।। কিন্তু এই বল্লাল সেন আমাদের সনাতন ধর্মের হিন্দু সম্প্রদায় টাকে বরবাদ করে দিয়েছে যেমন আমাদের ভিতরে অনেক রকমের জাত গোষ্ঠী বড় জাত ছোট জাত এই জাতির সাথে এই জাতির বিয়ে হবে না ওই লোকের ঘরে এই লোক খাবে না এদের সাথে আমাদের সমাজ নেই ঐ লোকের ছেয়া ছাই লাগলে অপবিত্র হয়ে যাবে আরো অনেক কিছু। এই শালা এক মাত্র বল্লাল সেনই আমাদের হিন্দু ধর্ম টা ডুবিয়ে গেছে।।।

ইফতিয়ার উদ্দিন বখতিয়ার হিজলী আরঙ্গজেব তৈমুল আলম লং এরা ভারত বর্ষের হিন্দুদের উপর অনেক অত্যাচার করছে এরা কতো ভয়াবহ ছিলো শুনলে গা সিউড়ে উঠে। হাজারো হাজারো হিন্দু মেরে পেলেছে ও হাজার হাজার হিন্দুদের জোর করে মুসলমান বানিয়েছে । অনেক মন্দির ভেঙে গুড়িয়ে। দিয়েছে।

বাল

@@kamtamia897 Encyclopaedia Britannica লিখেছে, “Nalanda continued to flourish as a centre of learning under the Pala dynasty (8th-12th centuries), and it became a centre of religious sculpture in stone and bronze. Nalanda was probably sacked during Muslim raids in Bihar (c. 1200) and never recovered. এবার তাহলে দেখা যাক বাংলাপিডিয়া কী বলছে। বাংলাপিডিয়া বলছে, “বারো শতকের দিকে নালন্দা তার গুরুত্ব হারায়। তেরো শতকের প্রথম দিকে যখন ধর্মস্বামী নালন্দা পরির্দশন করেন ততোদিনে এর অতীত গৌরব লুপ্ত এবং এর অনেকগুলি স্থাপনা তু্র্কিদের হাতে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে।” বাংলাপিডিয়াতে এটি লিখেছেন অধ্যাপক আকসাদুল আলম, ইতিহাস বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। বিষয়টি আরও পরিষ্কার করে বুঝতে এবার একটু ইতিহাসের আশ্রয় নেওয়া যাক। বিখ্যাত ঐতিহাসিক Story of Civilization গ্রন্থের রচয়িতা Will Durant তাঁর গ্রন্থের প্রথম ভলিউম Our Oriental Heritage (p. 558) লিখেছেন, “The Mohemmedans destroyed nearly all the monasteries, Buddhist or Hindu, in northern India. Nalanda was burned to the ground in 1197 and all its monks were slaughtered; we can never estimate the abundant life of ancient India from what these fanatics spared.” পারসিয়ান ঐতিহাসিক Minhaj al-Siraj তাঁর Tabaqat-i-Nasiri গ্রন্থে লিখেছেন, “With its high wall, its large buildings, Nalanda seemed like a well-endowed fortress to Ikhtiyar-ud-din and his force. He advanced upon it with two hundred horsemen “and suddenly attacked the place”. The greater number of inhabitants of that place were Brahmans, and the whole of those Brahmans had their heads shaven, and they were all slain. There were a great number of books there; and when all these books came under the observation of the Musalmans, they summoned a number of Hindus that they might give them information respecting the import of those books; but the whole of the Hindus had been killed. On being acquainted (with the contents of the books), it was found that the whole of that fortress and city was a college, and in the Hindu tongue, they call a college, Bihar [vihara].” তিনি আরও লিখেছেন, “When that victory was effected, Muhammad-i-Bakhtiyar returned with great booty, and came to the presence of the beneficent sultan, Qutb-ud-din I-bak, and received great honour and distinction…” এবার তাহলে আমরা সরাসরি ইখতিয়ার উদ্দিন মোহাম্মদ-বিন-বখতিয়ার খিলজির নাম পাচ্ছি যার নেতৃত্বে ধ্বংস করা হয়েছিলো নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়। বাঙালি ঐতিহাসিক দীনেশ চন্দ্র সেন তাঁর ইতিহাসের প্রামাণ্য দলিল ‘বৃহৎ বঙ্গ’ গ্রন্থের প্রথম খণ্ডে (পৃষ্ঠা ৫২৭) লিখেছেন, “মহম্মদ বক্তিয়ার যেমনি কুৎসিতদর্শন ছিলেন, তেমনি খুব ক্রুর ও নির্ম্মম ছিলেন। বিহারে তিনি এরূপ নির্ব্বিচারে হিন্দুদিগকে হত্যা করিয়াছিলেন যে, সঙ্ঘারামের সম্বন্ধে মোটামুটি কয়েকটা প্রশ্ন করিয়া বিষয়টা জানিবার চেষ্টা করিয়া শুনিলেন নগরে একটিও হিন্দু নাই। একটা বিরাট সঙ্ঘারামকে তাহারা দূর্গ বলিয়া ভ্রম করিয়া আক্রমণ করিলেন। মুণ্ডিত-মস্তক নিরীহ বৌদ্ধাচার্যগণকে শত্রু-সেনাপতি মনে করিয়া অসহায় অবস্থায় ও অরক্ষিতে তাঁহাদের জীবন নষ্ট করিলেন, তখন পর্যন্তও খিলজি বুঝিতে পারেন নাই যে তিনি শত শত একান্ত নিরীহ, অধ্যয়নরত শ্রমণগণের প্রাণ নষ্ট করিয়াছেন। তাহার চক্ষু আসিয়া ঠেকিল বিহারের বিরাট পাঠাগারের প্রাচীরের নিকট।”

If it is a peace why you use the shourd for spreading the Islam ???? It is a Lutera Majhob ! Don't say it is a religion of peace 😅 😂😝

ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-YyFkGr_jaQk.htmlsi=CE9mjc0X0tAtb-Nv

তথ্য ও দলিল ছাড়া কথা বলে যারা, তারা কোনো সত্য খুঁজে পায় না। প্রাচীন পুস্তক খুলে দেখুন। হিউয়েন সাং য়ের বই। provided video তে প্রয়োজনীয় তথ্যসূত্র আছে। প্রোপাগাণ্ডা থেকে বেরিয়ে আসুন।

Haa bhai! Kolkata r thekeo purano Patliputra

মিথ্যা খবর কে সত্যি করে শান্তনা নিয়ে লাভ কি? পুরাই মিথ্যা খবর

@@AlaminKhan-of3rn মাদ্রাসা গিয়ে কুরান (চটি বই) মুখস্থ করো

Me too!He is an ashole!

Mithun Pramanick tik. ak hoya dorkar

Yes

এক হয়ে তোমরা কিছু করতে পারবে না। ইসলাম ছিল আছে থাকবে। বরং তোমারই ধ্বংস হবে যদি না ইমান না আনো।

Saif Al Rafin tomar bal hobe. Hindu cilo aca thakbe. Oltah muslim ra dhongsho hoye jabe..sob hindu ak hoy . dhanob muslim thake nijeder rokkah koro.

@@iamhero3456 Hindu ছিলো না। বানানো হইছে। তাই এটা থাকবেও না। সময় থাকতে মুর্তি পূজা ছেরে যে তোমার আসল সৃষ্টিকর্তা তার উপর ইমান আনো না হলে সময় যে ফুড়িয়ে আসছে। আল্লাহ তোমাদের ইমান দান করুক।

Now they are not mighty enough to invade other countries.

The Mighty Turks...........

আপনার গায়ে লাগছে ❓

Tui borobaler vhasa bojonder hoichish .nije Bhalo kore kotha Bolte Parish na abar Annika vhasha sikhaschis pauorbal Amar

প্রমান সহ সঠিক টা বলেন, নইলে ক্ষমা চান।

@@HuMan-ob2kt বিহারে অবস্থিত নালন্দা কিন্তু হিন্দুদের কোন মানমন্দির নয়,এটি উন্নতির চরম শিখরে পৌঁছে বৌদ্ধদের দ্বারা,এটা পরিচালিতও হতো বৌদ্ধদের দ্বারা। নালন্দা মোট তিনবার আক্রান্ত হয়। প্রথম আক্রমণের শিকার হয় প্রতিষ্ঠার একশত বছরের মধ্যে হুনদের দ্বারা। দ্বিতীয় আক্রমণের শিকার হয় হিন্দুদের মহারাজা শশাঙ্কের হাতে। ঐতিহাসিক ডিডি গোস্বামী এ সম্পর্কে বলেন, সর্বপ্রথম এই মহাবিহারের উপর আক্রমণ আসে শশাঙ্ক নরেন্দ্রগুপ্তের দ্বারা। তার বৌদ্ধ বিদ্বেষ এতোটাই তীব্র ছিল যে পশ্চিমবঙ্গ থেকে সেনাবাহিনী নিয়ে এসে গাঙ্গেয় উপদ্বীপ দখল বৌদ্ধ অনুরুক্ত হর্ষবর্ধনকে হত্যার করার পর বোধিবৃক্ষকে উপড়ে নদীতে ফেলে দেন, বৌদ্ধের পদচিহ্ন ধ্বংস করেন। নালন্দার প্রভূত ক্ষতি সাধন করেন তিনি,চীনা পর্যটক হিউয়েন সাঙ্গের আগমনের সময়ও নালন্দা তার দৈন্যদশা থেকে বের হতে পারে নি। তৃতীয় আক্রমণ হয় এক বহিঃশত্রু দ্বারা ১১৯৩ সালে, এই সময় নালন্দা পুরোপুরি ভস্মীভূত করা হয়। এই আক্রমণের সময়কাল নিয়ে কোন সন্দেহ নেই। হিন্দু রাজঐতিহাসিক যদুনাথ সরকারের ভাষায়,খলজী হিন্দুস্থানে আসেন ১১৯৫ সালে,হুসাম উদ্দীনের কাছে কাজ পান ১১৯৬ সালে, উদন্তপুরী বিহার আক্রমণ করেন ১১৯৯ সালে,ইরফান হাবিবের ভাষ্যমতে ১১৯৯ সালে দক্ষিণ বিহারে অভিযান চালিয়ে খলজী গোবিন্দপালকে পরাজিত করেন। নালন্দা থেকে এর দূরত্ব প্রায় পঞ্চান্ন কিলোমিটার, তাবাকাতে নাসিরিতে যে টিকিওয়ালা ব্রাহ্মণদের হত্যা এবং মন্দির ধ্বংসের কথা বলা হয়েছে, এটি হচ্ছে মূলত বৌদ্ধদের এই উদন্তপুরী বিহার,খলজী দূর্গ ভেবে বিভ্রান্ত হয়ে এটি আক্রমণ করেন,যা ছিল লক্ষণসেনেরই চাল। যদুনাথ সরকারের মতে খলজীর বাংলা আক্রমণ ছিলো ১২০১ সালে।এখানে সবচেয়ে মজার বিষয়টি হচ্ছে সকল ঐতিহাসিকের দাবি অনুযায়ী খলজী বঙ্গবিজয় করেন ১২০৪ সালের ১০ ই মে।অন্যদিকে অধিকাংশ ঐতিহাসিকদের মতে নালন্দাবিশ্ববিদ্যালয় ধ্বংস করা হয় ১১৯৩ সালে। যে লোকটি বাংলায় আসেন ১২০৪ সালে,সে কি করে ১১৯৩ সালে নালন্দা ধ্বংস করলো তা ইতিহাস বিকৃতিকারীরাই ভালো বলতে পারবে।১১৯৩ সালে নালন্দা যার হাতে ধ্বংস হয়েছিল তিনি হচ্ছেন তীরহুতের হিন্দুরাজা অর্জুন, যার দায় চাপানো হয় মহান মুজাহিদ মুহাম্মদ বিন বখতিয়ার খলজির উপর।

Khilji is devil and inhuman elememt

সত্য চিরকাল লুকানো যায় না, এটাই ইসলামের স্বরুপ

@@bijaymondal2712 truth doesn't depends on what they beliefs in thier faith

1st e attack kore mihirakul, 2nd shoshangko,, oigula bollen na keno???? Onara hundu dekhe onader nam bolen nai,,. Moja pelam

Ekdam

সঠিক

মা নন্দা , তোর কত নং মা রে শুওরের বাচ্চা? নামটাই জানিসনা , তবে কি করে জানবি যে এটাই সত্যি ইতিহাস সাক্ষী ।

Really?

@@sanjudutta6566 চি আমাদের শুয়র বলবেন না শুয়র কিন্তু আপনাদের দেবতা আমরা আপনাদের দেবতা‌ নই

It's completely true !!! It's world heritage today !!!

বিহারে অবস্থিত নালন্দা কিন্তু হিন্দুদের কোন মানমন্দির নয়,এটি উন্নতির চরম শিখরে পৌঁছে বৌদ্ধদের দ্বারা,এটা পরিচালিতও হতো বৌদ্ধদের দ্বারা। নালন্দা মোট তিনবার আক্রান্ত হয়। প্রথম আক্রমণের শিকার হয় প্রতিষ্ঠার একশত বছরের মধ্যে হুনদের দ্বারা। দ্বিতীয় আক্রমণের শিকার হয় হিন্দুদের মহারাজা শশাঙ্কের হাতে। ঐতিহাসিক ডিডি গোস্বামী এ সম্পর্কে বলেন, সর্বপ্রথম এই মহাবিহারের উপর আক্রমণ আসে শশাঙ্ক নরেন্দ্রগুপ্তের দ্বারা। তার বৌদ্ধ বিদ্বেষ এতোটাই তীব্র ছিল যে পশ্চিমবঙ্গ থেকে সেনাবাহিনী নিয়ে এসে গাঙ্গেয় উপদ্বীপ দখল বৌদ্ধ অনুরুক্ত হর্ষবর্ধনকে হত্যার করার পর বোধিবৃক্ষকে উপড়ে নদীতে ফেলে দেন, বৌদ্ধের পদচিহ্ন ধ্বংস করেন। নালন্দার প্রভূত ক্ষতি সাধন করেন তিনি,চীনা পর্যটক হিউয়েন সাঙ্গের আগমনের সময়ও নালন্দা তার দৈন্যদশা থেকে বের হতে পারে নি। তৃতীয় আক্রমণ হয় এক বহিঃশত্রু দ্বারা ১১৯৩ সালে, এই সময় নালন্দা পুরোপুরি ভস্মীভূত করা হয়। এই আক্রমণের সময়কাল নিয়ে কোন সন্দেহ নেই। হিন্দু রাজঐতিহাসিক যদুনাথ সরকারের ভাষায়,খলজী হিন্দুস্থানে আসেন ১১৯৫ সালে,হুসাম উদ্দীনের কাছে কাজ পান ১১৯৬ সালে, উদন্তপুরী বিহার আক্রমণ করেন ১১৯৯ সালে,ইরফান হাবিবের ভাষ্যমতে ১১৯৯ সালে দক্ষিণ বিহারে অভিযান চালিয়ে খলজী গোবিন্দপালকে পরাজিত করেন। নালন্দা থেকে এর দূরত্ব প্রায় পঞ্চান্ন কিলোমিটার, তাবাকাতে নাসিরিতে যে টিকিওয়ালা ব্রাহ্মণদের হত্যা এবং মন্দির ধ্বংসের কথা বলা হয়েছে, এটি হচ্ছে মূলত বৌদ্ধদের এই উদন্তপুরী বিহার,খলজী দূর্গ ভেবে বিভ্রান্ত হয়ে এটি আক্রমণ করেন,যা ছিল লক্ষণসেনেরই চাল। যদুনাথ সরকারের মতে খলজীর বাংলা আক্রমণ ছিলো ১২০১ সালে।এখানে সবচেয়ে মজার বিষয়টি হচ্ছে সকল ঐতিহাসিকের দাবি অনুযায়ী খলজী বঙ্গবিজয় করেন ১২০৪ সালের ১০ ই মে।অন্যদিকে অধিকাংশ ঐতিহাসিকদের মতে নালন্দাবিশ্ববিদ্যালয় ধ্বংস করা হয় ১১৯৩ সালে। যে লোকটি বাংলায় আসেন ১২০৪ সালে,সে কি করে ১১৯৩ সালে নালন্দা ধ্বংস করলো তা ইতিহাস বিকৃতিকারীরাই ভালো বলতে পারবে।১১৯৩ সালে নালন্দা যার হাতে ধ্বংস হয়েছিল তিনি হচ্ছেন তীরহুতের হিন্দুরাজা অর্জুন, যার দায় চাপানো হয় মহান মুজাহিদ মুহাম্মদ বিন বখতিয়ার খলজির উপর।

@@zayedwakarshaan2453 Encyclopaedia Britannica লিখেছে, “Nalanda continued to flourish as a centre of learning under the Pala dynasty (8th-12th centuries), and it became a centre of religious sculpture in stone and bronze. Nalanda was probably sacked during Muslim raids in Bihar (c. 1200) and never recovered. এবার তাহলে দেখা যাক বাংলাপিডিয়া কী বলছে। বাংলাপিডিয়া বলছে, “বারো শতকের দিকে নালন্দা তার গুরুত্ব হারায়। তেরো শতকের প্রথম দিকে যখন ধর্মস্বামী নালন্দা পরির্দশন করেন ততোদিনে এর অতীত গৌরব লুপ্ত এবং এর অনেকগুলি স্থাপনা তু্র্কিদের হাতে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে।” বাংলাপিডিয়াতে এটি লিখেছেন অধ্যাপক আকসাদুল আলম, ইতিহাস বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। বিষয়টি আরও পরিষ্কার করে বুঝতে এবার একটু ইতিহাসের আশ্রয় নেওয়া যাক। বিখ্যাত ঐতিহাসিক Story of Civilization গ্রন্থের রচয়িতা Will Durant তাঁর গ্রন্থের প্রথম ভলিউম Our Oriental Heritage (p. 558) লিখেছেন, “The Mohemmedans destroyed nearly all the monasteries, Buddhist or Hindu, in northern India. Nalanda was burned to the ground in 1197 and all its monks were slaughtered; we can never estimate the abundant life of ancient India from what these fanatics spared.” পারসিয়ান ঐতিহাসিক Minhaj al-Siraj তাঁর Tabaqat-i-Nasiri গ্রন্থে লিখেছেন, “With its high wall, its large buildings, Nalanda seemed like a well-endowed fortress to Ikhtiyar-ud-din and his force. He advanced upon it with two hundred horsemen “and suddenly attacked the place”. The greater number of inhabitants of that place were Brahmans, and the whole of those Brahmans had their heads shaven, and they were all slain. There were a great number of books there; and when all these books came under the observation of the Musalmans, they summoned a number of Hindus that they might give them information respecting the import of those books; but the whole of the Hindus had been killed. On being acquainted (with the contents of the books), it was found that the whole of that fortress and city was a college, and in the Hindu tongue, they call a college, Bihar [vihara].” তিনি আরও লিখেছেন, “When that victory was effected, Muhammad-i-Bakhtiyar returned with great booty, and came to the presence of the beneficent sultan, Qutb-ud-din I-bak, and received great honour and distinction…” এবার তাহলে আমরা সরাসরি ইখতিয়ার উদ্দিন মোহাম্মদ-বিন-বখতিয়ার খিলজির নাম পাচ্ছি যার নেতৃত্বে ধ্বংস করা হয়েছিলো নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়। বাঙালি ঐতিহাসিক দীনেশ চন্দ্র সেন তাঁর ইতিহাসের প্রামাণ্য দলিল ‘বৃহৎ বঙ্গ’ গ্রন্থের প্রথম খণ্ডে (পৃষ্ঠা ৫২৭) লিখেছেন, “মহম্মদ বক্তিয়ার যেমনি কুৎসিতদর্শন ছিলেন, তেমনি খুব ক্রুর ও নির্ম্মম ছিলেন। বিহারে তিনি এরূপ নির্ব্বিচারে হিন্দুদিগকে হত্যা করিয়াছিলেন যে, সঙ্ঘারামের সম্বন্ধে মোটামুটি কয়েকটা প্রশ্ন করিয়া বিষয়টা জানিবার চেষ্টা করিয়া শুনিলেন নগরে একটিও হিন্দু নাই। একটা বিরাট সঙ্ঘারামকে তাহারা দূর্গ বলিয়া ভ্রম করিয়া আক্রমণ করিলেন। মুণ্ডিত-মস্তক নিরীহ বৌদ্ধাচার্যগণকে শত্রু-সেনাপতি মনে করিয়া অসহায় অবস্থায় ও অরক্ষিতে তাঁহাদের জীবন নষ্ট করিলেন, তখন পর্যন্তও খিলজি বুঝিতে পারেন নাই যে তিনি শত শত একান্ত নিরীহ, অধ্যয়নরত শ্রমণগণের প্রাণ নষ্ট করিয়াছেন। তাহার চক্ষু আসিয়া ঠেকিল বিহারের বিরাট পাঠাগারের প্রাচীরের নিকট।”

@@aenstetorres273 আমার কমেন্টের রিপ্লাই পুরো পড়ুন বুঝে যাবেন। বাজারের আট দশটা উগ্রবাদী বৈষ্ণব ধর্মের কিংবা ভিত্তিহীন মতের ইতিহাসবিদদের মনগড়া ইতিহাসের বইয়ের ইতিহাস না পড়ে ধর্ম মত নির্বিশেষে সত্যিকারের ইতিহাসবিদদের জানানো ইতিহাস জানুন; সত্যকে চিনুন। বুঝদার হলে উপলব্ধি করতে পারবেন আমার কথা। ধন্যবাদ।

@@zayedwakarshaan2453 আপনি তো নিজেই জিনিসটাকে ভুল প্রমাণ করলেন বলে যে "তিনি বাংলায় আসেন ১২০৪ সালে, যে তিনি ১১৯৩ সালে আসেন নি" আপনি এগে ইসিহাস পড়ুন।ইতিহাস কুরআনে লেখা থাকে না ভাই।কুরআন এ অবশ্যই আল্লাহ্ পথে আনা হয় কিন্তু প্রকৃত ইতিহাস বলে না।

Burnol lagbe? debo?

বিহারে অবস্থিত নালন্দা কিন্তু হিন্দুদের কোন মানমন্দির নয়,এটি উন্নতির চরম শিখরে পৌঁছে বৌদ্ধদের দ্বারা,এটা পরিচালিতও হতো বৌদ্ধদের দ্বারা। নালন্দা মোট তিনবার আক্রান্ত হয়। প্রথম আক্রমণের শিকার হয় প্রতিষ্ঠার একশত বছরের মধ্যে হুনদের দ্বারা। দ্বিতীয় আক্রমণের শিকার হয় হিন্দুদের মহারাজা শশাঙ্কের হাতে। ঐতিহাসিক ডিডি গোস্বামী এ সম্পর্কে বলেন, সর্বপ্রথম এই মহাবিহারের উপর আক্রমণ আসে শশাঙ্ক নরেন্দ্রগুপ্তের দ্বারা। তার বৌদ্ধ বিদ্বেষ এতোটাই তীব্র ছিল যে পশ্চিমবঙ্গ থেকে সেনাবাহিনী নিয়ে এসে গাঙ্গেয় উপদ্বীপ দখল বৌদ্ধ অনুরুক্ত হর্ষবর্ধনকে হত্যার করার পর বোধিবৃক্ষকে উপড়ে নদীতে ফেলে দেন, বৌদ্ধের পদচিহ্ন ধ্বংস করেন। নালন্দার প্রভূত ক্ষতি সাধন করেন তিনি,চীনা পর্যটক হিউয়েন সাঙ্গের আগমনের সময়ও নালন্দা তার দৈন্যদশা থেকে বের হতে পারে নি। তৃতীয় আক্রমণ হয় এক বহিঃশত্রু দ্বারা ১১৯৩ সালে, এই সময় নালন্দা পুরোপুরি ভস্মীভূত করা হয়। এই আক্রমণের সময়কাল নিয়ে কোন সন্দেহ নেই। হিন্দু রাজঐতিহাসিক যদুনাথ সরকারের ভাষায়,খলজী হিন্দুস্থানে আসেন ১১৯৫ সালে,হুসাম উদ্দীনের কাছে কাজ পান ১১৯৬ সালে, উদন্তপুরী বিহার আক্রমণ করেন ১১৯৯ সালে,ইরফান হাবিবের ভাষ্যমতে ১১৯৯ সালে দক্ষিণ বিহারে অভিযান চালিয়ে খলজী গোবিন্দপালকে পরাজিত করেন। নালন্দা থেকে এর দূরত্ব প্রায় পঞ্চান্ন কিলোমিটার, তাবাকাতে নাসিরিতে যে টিকিওয়ালা ব্রাহ্মণদের হত্যা এবং মন্দির ধ্বংসের কথা বলা হয়েছে, এটি হচ্ছে মূলত বৌদ্ধদের এই উদন্তপুরী বিহার,খলজী দূর্গ ভেবে বিভ্রান্ত হয়ে এটি আক্রমণ করেন,যা ছিল লক্ষণসেনেরই চাল। যদুনাথ সরকারের মতে খলজীর বাংলা আক্রমণ ছিলো ১২০১ সালে।এখানে সবচেয়ে মজার বিষয়টি হচ্ছে সকল ঐতিহাসিকের দাবি অনুযায়ী খলজী বঙ্গবিজয় করেন ১২০৪ সালের ১০ ই মে।অন্যদিকে অধিকাংশ ঐতিহাসিকদের মতে নালন্দাবিশ্ববিদ্যালয় ধ্বংস করা হয় ১১৯৩ সালে। যে লোকটি বাংলায় আসেন ১২০৪ সালে,সে কি করে ১১৯৩ সালে নালন্দা ধ্বংস করলো তা ইতিহাস বিকৃতিকারীরাই ভালো বলতে পারবে।১১৯৩ সালে নালন্দা যার হাতে ধ্বংস হয়েছিল তিনি হচ্ছেন তীরহুতের হিন্দুরাজা অর্জুন, যার দায় চাপানো হয় মহান মুজাহিদ মুহাম্মদ বিন বখতিয়ার খলজির উপর।

ঠিক বলেছেন।

@@zayedwakarshaan2453 Tahole bakhtiyar khilji nalandar pod alankrito korechilo.Muslim barbar sasak name kichu bolle eto gatro daho hoi keno? Actualy they were the glorified decoits.

@@zayedwakarshaan2453 তোদের ইতিহাস তো জঙ্গি ইতিহাস।

@@zayedwakarshaan2453 শুয়োরের বাচ্ছা তোরা আগেও খারাপ ছিলিস এখন আছিস তাই তোরা শুধরাবিনা তাই America, Israel তোদের গাড ভেঙ্গে দেয় 😁😁😁 ঠিক আজ থেকে ১০০ বছর পর তোরা বলবি আমরা America world Trade Center তো ওডায় নি এমনি ভেঙ্গে পড়ে গেছে তোরা কোনো দিন সিধা হবি না

ওরাই আজ ভারতবর্ষ কে সাজিয়েছে ! ভারতের যা কিছু মহান আর প্রশংসনীয় তার সবকিছু বর্বর মুসলিমদের বানানো ! এখনো ভারতের প্রধানমন্ত্রী যেই অফিসে অফিস করে আর যেই প্রাসাদে থাকে তার নির্মাতা বর্বর মুসলিমরা , ভারতের যত জুলুম আর বর্বরতার আইন তা শেষ করে নিপীড়িতদের মুক্তি দিয়েছে বর্বর মুসলিমরা

@@wriimonmir শালা,,,ভারত শাসন করছে তোর বাপ

@@zaifhossenzishan473 আমি তোর সেই ভারতীয় বাপ

@@wriimonmir মনে যা আসে তাই বলে দেয়😂

বিহারে অবস্থিত নালন্দা কিন্তু হিন্দুদের কোন মানমন্দির নয়,এটি উন্নতির চরম শিখরে পৌঁছে বৌদ্ধদের দ্বারা,এটা পরিচালিতও হতো বৌদ্ধদের দ্বারা। নালন্দা মোট তিনবার আক্রান্ত হয়। প্রথম আক্রমণের শিকার হয় প্রতিষ্ঠার একশত বছরের মধ্যে হুনদের দ্বারা। দ্বিতীয় আক্রমণের শিকার হয় হিন্দুদের মহারাজা শশাঙ্কের হাতে। ঐতিহাসিক ডিডি গোস্বামী এ সম্পর্কে বলেন, সর্বপ্রথম এই মহাবিহারের উপর আক্রমণ আসে শশাঙ্ক নরেন্দ্রগুপ্তের দ্বারা। তার বৌদ্ধ বিদ্বেষ এতোটাই তীব্র ছিল যে পশ্চিমবঙ্গ থেকে সেনাবাহিনী নিয়ে এসে গাঙ্গেয় উপদ্বীপ দখল বৌদ্ধ অনুরুক্ত হর্ষবর্ধনকে হত্যার করার পর বোধিবৃক্ষকে উপড়ে নদীতে ফেলে দেন, বৌদ্ধের পদচিহ্ন ধ্বংস করেন। নালন্দার প্রভূত ক্ষতি সাধন করেন তিনি,চীনা পর্যটক হিউয়েন সাঙ্গের আগমনের সময়ও নালন্দা তার দৈন্যদশা থেকে বের হতে পারে নি। তৃতীয় আক্রমণ হয় এক বহিঃশত্রু দ্বারা ১১৯৩ সালে, এই সময় নালন্দা পুরোপুরি ভস্মীভূত করা হয়। এই আক্রমণের সময়কাল নিয়ে কোন সন্দেহ নেই। হিন্দু রাজঐতিহাসিক যদুনাথ সরকারের ভাষায়,খলজী হিন্দুস্থানে আসেন ১১৯৫ সালে,হুসাম উদ্দীনের কাছে কাজ পান ১১৯৬ সালে, উদন্তপুরী বিহার আক্রমণ করেন ১১৯৯ সালে,ইরফান হাবিবের ভাষ্যমতে ১১৯৯ সালে দক্ষিণ বিহারে অভিযান চালিয়ে খলজী গোবিন্দপালকে পরাজিত করেন। নালন্দা থেকে এর দূরত্ব প্রায় পঞ্চান্ন কিলোমিটার, তাবাকাতে নাসিরিতে যে টিকিওয়ালা ব্রাহ্মণদের হত্যা এবং মন্দির ধ্বংসের কথা বলা হয়েছে, এটি হচ্ছে মূলত বৌদ্ধদের এই উদন্তপুরী বিহার,খলজী দূর্গ ভেবে বিভ্রান্ত হয়ে এটি আক্রমণ করেন,যা ছিল লক্ষণসেনেরই চাল। যদুনাথ সরকারের মতে খলজীর বাংলা আক্রমণ ছিলো ১২০১ সালে।এখানে সবচেয়ে মজার বিষয়টি হচ্ছে সকল ঐতিহাসিকের দাবি অনুযায়ী খলজী বঙ্গবিজয় করেন ১২০৪ সালের ১০ ই মে।অন্যদিকে অধিকাংশ ঐতিহাসিকদের মতে নালন্দাবিশ্ববিদ্যালয় ধ্বংস করা হয় ১১৯৩ সালে। যে লোকটি বাংলায় আসেন ১২০৪ সালে,সে কি করে ১১৯৩ সালে নালন্দা ধ্বংস করলো তা ইতিহাস বিকৃতিকারীরাই ভালো বলতে পারবে।১১৯৩ সালে নালন্দা যার হাতে ধ্বংস হয়েছিল তিনি হচ্ছেন তীরহুতের হিন্দুরাজা অর্জুন, যার দায় চাপানো হয় মহান মুজাহিদ মুহাম্মদ বিন বখতিয়ার খলজির উপর।

সবাই জানে । এটা সঠিক ইতিহাস ।

গাধার গাধা, বলে কি ??

সহমত।হিন্দু ও বৌদ্ধদের সাথে তারা একইভাবে বেইমানি করেছিল।

বিহারে অবস্থিত নালন্দা কিন্তু হিন্দুদের কোন মানমন্দির নয়,এটি উন্নতির চরম শিখরে পৌঁছে বৌদ্ধদের দ্বারা,এটা পরিচালিতও হতো বৌদ্ধদের দ্বারা। নালন্দা মোট তিনবার আক্রান্ত হয়। প্রথম আক্রমণের শিকার হয় প্রতিষ্ঠার একশত বছরের মধ্যে হুনদের দ্বারা। দ্বিতীয় আক্রমণের শিকার হয় হিন্দুদের মহারাজা শশাঙ্কের হাতে। ঐতিহাসিক ডিডি গোস্বামী এ সম্পর্কে বলেন, সর্বপ্রথম এই মহাবিহারের উপর আক্রমণ আসে শশাঙ্ক নরেন্দ্রগুপ্তের দ্বারা। তার বৌদ্ধ বিদ্বেষ এতোটাই তীব্র ছিল যে পশ্চিমবঙ্গ থেকে সেনাবাহিনী নিয়ে এসে গাঙ্গেয় উপদ্বীপ দখল বৌদ্ধ অনুরুক্ত হর্ষবর্ধনকে হত্যার করার পর বোধিবৃক্ষকে উপড়ে নদীতে ফেলে দেন, বৌদ্ধের পদচিহ্ন ধ্বংস করেন। নালন্দার প্রভূত ক্ষতি সাধন করেন তিনি,চীনা পর্যটক হিউয়েন সাঙ্গের আগমনের সময়ও নালন্দা তার দৈন্যদশা থেকে বের হতে পারে নি। তৃতীয় আক্রমণ হয় এক বহিঃশত্রু দ্বারা ১১৯৩ সালে, এই সময় নালন্দা পুরোপুরি ভস্মীভূত করা হয়। এই আক্রমণের সময়কাল নিয়ে কোন সন্দেহ নেই। হিন্দু রাজঐতিহাসিক যদুনাথ সরকারের ভাষায়,খলজী হিন্দুস্থানে আসেন ১১৯৫ সালে,হুসাম উদ্দীনের কাছে কাজ পান ১১৯৬ সালে, উদন্তপুরী বিহার আক্রমণ করেন ১১৯৯ সালে,ইরফান হাবিবের ভাষ্যমতে ১১৯৯ সালে দক্ষিণ বিহারে অভিযান চালিয়ে খলজী গোবিন্দপালকে পরাজিত করেন। নালন্দা থেকে এর দূরত্ব প্রায় পঞ্চান্ন কিলোমিটার, তাবাকাতে নাসিরিতে যে টিকিওয়ালা ব্রাহ্মণদের হত্যা এবং মন্দির ধ্বংসের কথা বলা হয়েছে, এটি হচ্ছে মূলত বৌদ্ধদের এই উদন্তপুরী বিহার,খলজী দূর্গ ভেবে বিভ্রান্ত হয়ে এটি আক্রমণ করেন,যা ছিল লক্ষণসেনেরই চাল। যদুনাথ সরকারের মতে খলজীর বাংলা আক্রমণ ছিলো ১২০১ সালে।এখানে সবচেয়ে মজার বিষয়টি হচ্ছে সকল ঐতিহাসিকের দাবি অনুযায়ী খলজী বঙ্গবিজয় করেন ১২০৪ সালের ১০ ই মে।অন্যদিকে অধিকাংশ ঐতিহাসিকদের মতে নালন্দাবিশ্ববিদ্যালয় ধ্বংস করা হয় ১১৯৩ সালে। যে লোকটি বাংলায় আসেন ১২০৪ সালে,সে কি করে ১১৯৩ সালে নালন্দা ধ্বংস করলো তা ইতিহাস বিকৃতিকারীরাই ভালো বলতে পারবে।১১৯৩ সালে নালন্দা যার হাতে ধ্বংস হয়েছিল তিনি হচ্ছেন তীরহুতের হিন্দুরাজা অর্জুন, যার দায় চাপানো হয় মহান মুজাহিদ মুহাম্মদ বিন বখতিয়ার খলজির উপর।

@@zayedwakarshaan2453 kotto fake bolbi?

@@purusottamkundu5591 আপনার যদি আমার কথা বিশ্বাসই না হয়, তাহলে এই বইগুলো পড়ে দেখতে পারেন, আপনিই বুঝতে পারবেন ফেইক কথা বলছি নাকি আপনারা নিজেরাই ভ্রমের মধ্যে রয়েছেন! * দা হিস্ট্রি অফ বেঙ্গল - শ্রী দীনেশচন্দ্র, * বাংলার ইতিহাস: আদিপর্ব - নীহাররঞ্জন রায়, * বাংলার ইতিহাস: সুলতানী আমল - ড. আবদুল করিম, * মুসলিম আমলের বাংলার শাসনকর্তা - আসকার ইবনে শাইখ, * হিস্ট্রি অফ বেঙ্গল - কলিকারঞ্জন কানুনগো, * ভারতবর্ষের প্রাচীন বাংলা - অশোকচন্দ্র রায়। এই বইগুলো সত্যিকার অর্থেই ট্রাস্টেড; মানে এখানে অসাম্প্রদায়িকতা, ধর্মমত নির্বিশেষে একমাত্র সত্যিকারের ইতিহাসই তুলে ধরা হয়েছে।

@@purusottamkundu5591 abal😂

আপনার বলার ১৪০০ বছর আগেই আমাদের মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলে গিয়েছেন কিয়ামতের পূর্বেই ইসলাম ধর্ম বিলুপ্ত হবে তথা আল্লাহর নাম নেওয়ার মতো পৃথিবীতে কেউ থাকবে না। আর তখনই কিয়ামত সংগঠিত হবে।

শকুনের দোয়ায় গরু মরেনা

তার প্রমান?

Amra Tripathak a shob porechi .. Sultan Suleiman akjon Turkish chilen r saby tar history dekhechen tini kemon chilen.

Baler darmo

Sob bodla nebo???? Chinta nai. Ai vabe muslim der khodai korbo

Right

France ar china o valo kaj korche 😁

France ar china o valo korche 😁

Khiljir oboidho sontan tui sala....

ur illegitimate father?

@md Pola pana nosto hoagiyecha....

Khilji is devil, inhuman,anti civilization and scandle crisis of civilization just like jihadist.

@@babhro6977 British was the father of Brahmin 💯💯.right??

@@gfshezan6891 not mine for sure.May be yours.

Ai Satya ki ra?

@@բուդդադաբբարմեն er sotto holo nalanda university muslim der dara dhongsho hoy ni.

Bolod

bolod

@@রহস্যঅভিযান-ঘ৩ঙ তোদের ইতিহাস তো জঙ্গি ইতিহাস।

@@রহস্যঅভিযান-ঘ৩ঙ জঙ্গি ধর্ম।

😂😂 হিন্দু সনাতনরাই এই বিশ্ববিদ্যালয় কে তিন বার ধংস করে, সেন, শশাঙ্ক এরাই ধংস করে নির্মম ভাবে বৌদ্ধ দের খুন করেছিলো কট্টর পন্থি হিন্দু সেন রাজারা,, ইতিহাস জানুন,৷ তক্ষশীলা, নালন্দা সহ আরো অনেক বিশ্ববিদ্যালয় কে ধংস করেছিলো হিন্দু রাজারা, হিন্দুরা তখন বৌদ্ধ দের নাস্তিক বলতো৷ ইতিহাস জানুন

তুই খাইছোস জানোয়ার।

Saif Al Rafin মাগির পোলা কোন পাল্লা সৃষ্টি করছে তোরো। তুই আল্লা দেখতে কিরকম? সেটা বল আগে, যারা নিজের সৃষ্টিকর্তাকে একবার চোখে দেখতে পারে না।

Islam s the father of Tarrorism

Ken re Vai jar jar dhormo niya thak na ken ono dhormo k Gali des kosto des toder mansh marte ase terrorist bole ki amni

vai tai bola allah kothai sadaron manus k marte bolse????

বাহ কি শিক্ষা,মানুষ মেরে ধর্মের প্রচার ।মানুষ না বাঁচলে ধর্মের প্রচার কে করবে কুকুরেরা না শুয়োরেরা?