কতবার যে এই আলোচনাটা শুনছি হিসাব নেই,এক অদ্ভুত অনুভূতি হয়, ওমর রাঃ এর প্রথম কুরআন তিলাওয়াত আর যখন বললেন আজ থেকে ইসলামের শক্তি হয়ে কাজ করবেন, তখন শরীরের পশমগুলো দাড়িয়ে গেছে আর চোখে পানি চলে আসছে।
পানি পান করার সুন্নত ৬টি ১.বিসমিল্লাহ বলা। ২.পানি দেখে খাওয়া। ৩.বসে খাওয়া। ৪.ডান হাতে খাওয়া। ৫.তিন শ্বাসে খাওয়া। ৬.শেষে আলহামদুল্লিাহ বলা। ভাই বোন -সকলে আমল করি এবং অন্যদের মাঝে শেয়ার করবেন। বরকত পাবেন ইংশাঅল্লাহ।
মাশা আললাহ্ আমাদের বাংলাদেশে একজন হক্কানি আলেম থাকলে আমি আমার প্রিয় হুজুর আবু তোহা মোহাম্মদ আদনান হুজুর কে দেখি আমাদের দেশে সকল আলেমরা যদি আবু তোহা আদনান হুজুরের মতো এক হতো তাহলে আললাহ্ রহমতে আমাদের এই ছোট একটি বাংলাদেশ তাহলে ইতিহাসে সারা বিশ্বের সকলের মুখে মুখে থাকতো বাংলাদেশ আমরা চাই আমাদের দেশটা যেনো পরিপূর্ণ ইসলামিক শিক্ষা ও শাসন করার হোক আমাদের দেশ টা কে কোরআনের পাখিদের কারনে সকলেই চিনে থাকেন ইনশাআল্লাহ আমাদের দেশ টা যেন কোরআনের শাসন গুলো বাস্তবায়ন হয় আললাহ্ পাক রাব্বুল আলামিন যেনো আমাদের কবুল করেন আমিন আমিন আমিন 😢😢😢
এই ওয়াজটা এত ভালো লাগে অসাধারন। মাশাআল্লাহ আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনান হুজুর অসাধারণ একজন ব্যক্তিত্ব ওনার প্রত্যাকটা ওয়াজ আমার ভালো লাগে, সাথে ইসলামীক মিউজিক ভয়েজ এর কারনে শুনতে আরও বেশি ভালো লাগে। ❤❤💝
ইসলাম যে ভূয়া ধর্ম তার বড় প্রমান হলো আল্লা তার নিজের সৃস্টি মানুষের বিরুদ্ধে যুদ্ধে উস্কে দিচ্ছে মুসলমান কে। অথচ আল্লা যদি সর্ব শক্তি মান হয় তার যুদ্ধ করার কোন প্রয়জন নাই, তার ঈশারাই যথেস্ট।
এই ওয়াজটা শুনলে অন্তর প্রশান্ত হয়ে যায়।এত প্রভাব বিস্তার করা একটা আলোচনা,ভাষায় প্রকাশ করা কঠিন। আবু ত্বহা আদনান ভাইয়ের আলোচনা তখন খুব ভাল লাগত।উনি শুরুর দিকে খুব ছোট ছোট মসজিদে বয়ান করতেন।কিন্তু তার বয়ানগুলো শুনলে দ্বীনের প্রতি যেই আবেগ আসতো এখন কেন যেন তেমন অনুভব হয় না।আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করুক।হয় আমাকে শয়তান ঘিরে ধরেছে অথবা উনি এখন নিজেকে অনেক বড় কিছু মনে করেন। অবশ্যই আল্লাহ তাকে অনেক কিছু দিয়েছেন কিন্তু তাও সেই আগের আবু ত্বহা ভাইকেই পেতে ইচ্ছা হয়।
পানি পান করার সুন্নত ৬টি ১.বিসমিল্লাহ বলা। ২.পানি দেখে খাওয়া। ৩.বসে খাওয়া। ৪.ডান হাতে খাওয়া। ৫.তিন শ্বাসে খাওয়া। ৬.শেষে আলহামদুল্লিাহ বলা। ভাই বোন -সকলে আমল করি এবং অন্যদের মাঝে শেয়ার করবেন। বরকত পাবেন ইংশাঅল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ আবু ত্বহা আদনান হুজুর এতো সুন্দর করে খন্ড খন্ড করে বুঝায় নিরবে বসে ওয়াজ শুনলে যে কেউ বুঝতে পারবে আল্লাহ জন্য আপনাকে ভালোবাসি এবং প্রত্যেক টা ওয়াজেই প্রায় শুনা হয় ❤
পানি পান করার সুন্নত ৬টি ১.বিসমিল্লাহ বলা। ২.পানি দেখে খাওয়া। ৩.বসে খাওয়া। ৪.ডান হাতে খাওয়া। ৫.তিন শ্বাসে খাওয়া। ৬.শেষে আলহামদুল্লিাহ বলা। ভাই বোন -সকলে আমল করি এবং অন্যদের মাঝে শেয়ার করবেন। বরকত পাবেন ইংশাঅল্লাহ।
পানি পান করার সুন্নত ৬টি ১.বিসমিল্লাহ বলা। ২.পানি দেখে খাওয়া। ৩.বসে খাওয়া। ৪.ডান হাতে খাওয়া। ৫.তিন শ্বাসে খাওয়া। ৬.শেষে আলহামদুল্লিাহ বলা। ভাই বোন -সকলে আমল করি এবং অন্যদের মাঝে শেয়ার করবেন। বরকত পাবেন ইংশাঅল্লাহ।
ছোটবেলায় আল-ফুলাইলার গল্প পড়তে গিয়ে আমরা পরিচিত হয়েছিলাম হারুনুর রশিদের সঙ্গে। হাজার বছর আগের একজন আব্বাসি খলিফা গল্পের মধ্য দিয়ে জায়গা করে নিয়েছিলেন আমাদের কল্পরাজ্যে। চোখ বুজলে আমাদের সামনে ভেসে উঠত হারুনুর রশিদের মনোরম প্রাসাদ, বাগদাদের ফুলের বাগান এবং নগরের মনমাতানো সৌন্দর্য। নানা গল্পের মধ্য দিয়ে আমাদের হৃদয়পটে বাগদাদের যে চিত্র অংকিত হয়েছে-তা মূলত কল্পনা, বাস্তবতা থেকে অনেক আলাদা। তবে আমাদের উৎসুক মন বার বার সেই বাগদাদ খুঁজে ফিরে যে বাগদাদ ছিল হারুনুর রশিদের। কল্পনায় আমরা হেঁটে বেড়াই সেই বাগদাদের অলিগলিতে। মোহিত হই তার ঐশ্বর্যের কথা ভেবে। কেমন হত যদি আমরা সেই বাগদাদ থেকে সত্যি সত্যি ঘুরে আসতে পারতাম? হাজার বছর আগের ধ্বংস হয়ে যাওয়া বাগদাদ যদি ফিরে পেতাম সেই রূপে? অসম্ভব মনে হলেও তা আমাদের জন্য সম্ভব করে দিয়েছেন প্রথিতযশা মিশরীয় লেখক আহমাদ আমিন। তিনি হারুনুর রশিদ ও তাঁর রাজ্যের এক অনন্য চিত্র ফুটিয়ে তুলেছেন বক্ষ্যমান বইয়ের মধ্য দিয়ে। হাজারও প্রাচীন গ্রন্থের পৃষ্ঠা ঘেঁটে এসব তথ্য তিনি হাজির করেছেন আমাদের দৃষ্টির সামনে। এই বই পড়ে পাঠক অনুভব করবেন, তিনি যেন ফিরে গেছেন হাজার বছর আগের আব্বাসি খেলাফতের রাজধানী বাগদাদে। জ্ঞান-বিজ্ঞান ও শিল্পের রাজ্যে, যেখানে সমাসীন আছেন খলিফা হারুনুর রশিদ স্বয়ং। কালের গর্ভে হারিয়ে যাওয়া সেই সোনালি দিনগুলো এই বইয়ের মাধ্যমে জীবন্ত হয়ে উঠবে পাঠকের সামনে। শুধু একপাশ থেকে নয়, ৩৬০ ডিগ্রি চিত্রের মতো পাঠক সেই সময়কে দেখতে পাবেন চারপাশ থেকে। কেমন ছিল সেই সময়ের মানুষের সাধারণ জীবন, কেমন ছিলেন খলিফা ও তাঁর আমির-উমারাগণ, কেমন ছিলেন সেই সময়ের জ্ঞানী ও বিদ্বানরা এবং কেমন ছিল সে সময়ের কবিতা-গান, মানুষের খাবার-দাবার ও জীবনাচরণ। নানা ঘটনাবলি ও বর্ণনার মধ্য দিয়ে এসব বিষয় বিমূর্ত হয়ে উঠবে পাঠকের সামনে।