মালদ্বীপ ও ইন্ডিয়া আউট ক্যাম্পেন করেছিল। সেই কথা পিনাক বাবু কইছে। এখন মালদ্বীপ এর কি অবস্থা সেই কোথা দেখায় না কেন। প্রকৃত শিক্ষিত সচেতন মানুষ হলে গুগল এ সার্চ দিয়ে দেখেন বর্তমানে মালদ্বীপ এ জনগণ এর অবস্থা।
আওয়ামী লীগ একটি ভারতীয় পণ্য। একে বয়কট করুন। আওয়ামীলীগ এর যেকোন নেতা, কর্মী বা সমর্থকদের দোকান, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, রেস্তরা ইত্যাদি বয়কট করুন ইসরাইলি পন্যের মতই। এদের পরিবার বা বংশের কারও সাথে বৈবাহিক সম্পর্ক করবেন না। প্রাতিষ্ঠানিকভাবে ধর্ষণের সমর্থণকারীর সাথে আপনার সন্তানের বিয়ে দেবেন না। আওয়ামীলীগকে এভাবে সামাজিকভাবে একঘরে করুন, আশার চেয়েও ভাল ফলাফল পাওয়া সম্ভব।
ইন্ডিয়ার রাজনৈতিক হস্তক্ষেপের কারনে বাংলাদেশের মানুষ ভোটের অধিকার হারিয়েছে। ইন্ডিয়ার পন্য কিনবেন না। চিকিৎসা ও বেড়ানোর জন্য ইন্ডিয়া যাবেন না। সকল ইন্ডিয়ান TV বয়কট করুন।
############## অদৌও কি ভারতীয় পন্য বর্জন করা সম্ভব ######### একবার আমাদের মসজিদের ইমাম ভারতীয় পণ্য বর্জনের ঘোষণা দিলেন। শুক্রবারের খুতবায় অন্যদেরকেও এ কাজে উদ্বুদ্ধ করলেন। তিনি খাবার খেতেন আমাদের ঘরে। মাঝেমধ্যে দু'তলার একটি কক্ষে ঘুমাতেনও। আমার সাথে দেখা হতো কেবল খাওয়ার সময়। একদিন খাবার টেবিল থেকে তিনি উঠে গেলেন। কারণ তিনি টের পেয়েছেন- তরকারিতে ইন্ডিয়ান পেঁয়াজ ব্যবহার করা হয়েছে। তার সামনেই নাকি আলুভর্তা মাখানো হচ্ছিলো ভারতীয় বড় পেঁয়াজ দিয়ে। অন্য বাড়ি থেকে তরকারি আনার পর তিনি খেলেন। বিষয়টি আমার কানে এলো। রাতের বেলা ইমাম সাহেবের কক্ষে গেলাম। বললাম- হুজুর, যে-জাজিমটিতে শুয়ে আছেন, সেটির তুলা ইন্ডিয়ান। যে-পাঞ্জাবী পরে আছেন, সেটির ইয়ার্ন ভারতীয় হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। যে-ভাত খেলেন, সেটি ইন্ডিয়ান মাহিন্দ্র ট্রাক্টর দিয়ে ফলানো। আমি কি এখন জাজিমটি ফেলে দেবো? আঙুল ঢুকিয়ে ভাতগুলো পেট থেকে বের করে আনবো? কোরাইশদের সাথে এতো বিরোধ থাকার পরও নবী কোরাইশদের পণ্য বয়কট করতে পারেন নি। আপনি খুতবায় যে-বইটি ব্যবহার করেন, খুতবাতুল আহকাম, সেটিরও মূল কিতাব ভারতের। কাবা শরিফের ইমাম ভারতীয় বাসমতি চাল খান। আরবের খেজুর বাগানগুলোর সিংহভাগ শ্রমিক ভারতের। আমার ঘরে কয়েক লাখ টাকার ইসলামি কিতাব আছে যা ভারত থেকে আনা, এগুলো কি পুড়িয়ে ফেলবো? আমার হাতে যে কোরানটি দেখতে পাচ্ছেন, আব্দুল্লাহ ইউসুফ আলির অনুবাদ, এটি দিল্লি থেকে আনা, ফেলে দেবো? আপনাকে ভারতীয় পণ্য বর্জনের বুদ্ধি কে দিয়েছে? ইমাম সাহেব কিছুক্ষণ ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে রইলেন। তারপর বললেন- "আসলে অমুক দরবার শরীফের তমুক হুজুর আমাকে ইন্ডিয়ান জিনিস খেতে নিষেধ করেছেন। কিন্তু বিষয়টা যে এতো জটিল আমি বুঝি নি।" দেশটা গোল্লায় যাওয়ার একটি বড় কারণ হলো- এখানে মানুষ নিজের আক্কেলের চেয়ে অন্যের আক্কেলে চলতে বেশি পছন্দ করে। অমুকে এটা করতে বলেছে, তাই আমাকেও এটি করতে হবে- এই হলো বাঙালি মুসলমানের আন্ধাগলির শেষ রাস্তা। নিজের মগজটা কিছুতেই খাটাতে চায় না। হুজুগ ও বাস্তবতার ভেতর কোনো পার্থক্য করতে জানে না। -কপি মহিউদ্দিন মোহাম্মদ। পিনাকী স্যার দয়া করে এই মালটারে কিছু বলেন
Very good 💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔💚💛🧡💞💖💝🖤💜💙💔
আওয়ামী লীগ একটি ভারতীয় পণ্য। একে বয়কট করুন। আওয়ামীলীগ এর যেকোন নেতা, কর্মী বা সমর্থকদের দোকান, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, রেস্তরা ইত্যাদি বয়কট করুন ইসরাইলি পন্যের মতই। এদের পরিবার বা বংশের কারও সাথে বৈবাহিক সম্পর্ক করবেন না। প্রাতিষ্ঠানিকভাবে ধর্ষণের সমর্থণকারীর সাথে আপনার সন্তানের বিয়ে দেবেন না। আওয়ামীলীগকে এভাবে সামাজিকভাবে একঘরে করুন, আশার চেয়েও ভাল ফলাফল পাওয়া সম্ভব।
ইন্ডিয়ার রাজনৈতিক হস্তক্ষেপের কারনে বাংলাদেশের মানুষ ভোটের অধিকার হারিয়েছে। ইন্ডিয়ার পন্য কিনবেন না। চিকিৎসা ও বেড়ানোর জন্য ইন্ডিয়া যাবেন না। সকল ইন্ডিয়ান TV বয়কট করুন।
আলহামদুলিল্লাহ, আজ 25000 হাজার টাকার রমজানের বাজার করেছি, কোনো ভারতীয় পন্য সামগ্রী খরিদ করি নাই, গ্ৰাম পর্যায়ে ও ভারতীয় পন্য বর্জন খুব সফল ভাবেই চলছে।
পিনাকী দাদার এপিসোড না দেখলে বুঝতামনা পৃথিবীতে একজন দারুণ বিচক্ষণ ও দেশপ্রেমিক লোক রয়েছেন যিনি ফ্রান্সে বসবাস করেন।অবাক হই,যখন জানতে পারি তিনি বাংলাদেশের একজন গর্বিত সন্তান ।স্যালুট দাদাকে ।
আমি একটি মসজিদে নামাজ পড়ি সে মসজিদের হুজুরও পণ্য বয়কটের ব্যাপারে কথা বলছে কিন্তু দেশের নাম উল্লেখ করে নাই।এটা ব্যাপকভাবে দেশে ছড়িয়ে পড়ছে ইনশাল্লাহ আমরা সফল হবই।
ওবায়দুল কাদের এর ইন্ডিয়া নিয়ে যেই বক্তব্য সেই বক্তব্য কে রাজনৈতিক বয়ান বানিয়ে প্রতিষ্ঠা করার জন্য জোর দাবি জানাচ্ছি, এটা আমাদের বয়কট আন্দোলন কে আরো বেগবান করবে
দাদা আশা করছি ভালো আছেন। আমি স্কয়ার কনজুমার প্রডাক্ট এর আওতায় মাঠ পর্যায়ে কাজ করি।আমার মাসিক টার্গেট করতে আগে যেমন কঠিন ছিল।এখন তা অনেক সহজ হয়ে গেছে। কারন ইনডিয়ান প্রডাক্ট বয়কট এর জন্য আমাদের প্রডাক্ট এর সেল অনেক বাড়ছে।।।আমাদের জন্য অনেক ভালো হয়েছে দাদা। আমরা এখন নিয়মিত ইনসেন্টিভ পাচ্ছি। ধন্যবাদ দাদা আপনাকে বয়কট চালিয়ে যান আমরা আছি আপনার সাথে।
দাদাকে অনেক ধন্যবাদ এই আন্দোলন অনেক লং টাইম ধরে চালাতে হবে আর আমাদের প্রত্যেকের ফ্যামিলি দিকে নজর দিতে হবে ভারতের পণ্য কিনতে দেওয়া যাবেনা বয়কট ইন্ডিয়ান পণ্য
আলহামদুলিল্লাহ বয়কট আন্দোলন দ্রুত এগিয়ে চলছে।আজকে জুমার খুতবাতে ইমাম সাহেব বয় কট ইন্ডিয়ান প্রোডাক্ট নিয়ে অনেক আলোচনা করেছে।মুসল্লিদের আগ্রহ দেখে খুবই মজা লাগছিল।মুছুল্লিদের মাঝে বেশ সাড়া জাগিয়েছে, তারাা ও ইমামের সাথে চিৎকার করে তাদের মতামত জানিছে।মনেহয় বিজয় সুনিশ্চিত ইনশাা আল্লাহ ।এখন শুধু স্কুল কলেজের ছাত্রদের নামানো বাকি।
বড় দুঃখের বিষয় হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক তাও আবার আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের, এরকম দালালি করে, এমম ফালতু আলোচনা করে, মানুষ দের ভুল ভাল বুঝাতে সচেষ্ট হয়।