ভোক্তার ডিজি মহোদয় আমার প্রিয় মানুষ। মহান আল্লাহ তাকে নেক হায়াত দান করুক। তাকে দুনিয়াতে উচ্চ মর্যাদা দান করুক এবং আখিরাতে তাকে এবং তার পরিবারের সকল কে বিনা হিসাবে জান্নাতুল ফেরদাউস নসীব করুক।❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
আপনারা একটা টিম হলে কয়টা জায়গায় যাবেন বাংলাদেশের এরকম হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ জায়গায় অবৈধ জিনিস বিক্রি হচ্ছে ভোক্তা অধিকারের অনেকগুলো টিম তৈরি করতে হবে
প্রতি টা তৈলের ড্রাম আমদানিকৃত কোম্পানির নাম লিখে দেওয়া উচিৎ এবং ওই পুরাতন ড্রাম টা এক বারের বেশি ব্যাবহার করা যাবে না, তা হলে সঠিক টা বুঝা যাবে,যেমন নতুন মবিলের ড্রাম গুলোর মতো।
ভোক্তা অধিদপ্তর শুধু সাধারণ দোকানদারের কাছে আসে প্রশ্ন করে কিন্তু বড় বড় কোম্পানির কাছে গেলে তাদের পকেট ভরে যায় ওর মুখ বন্ধ হয়ে যায় কোন প্রশ্ন থাকে না তাদের কাছে কারণ তাদের চাকরি হারিয়ে যাবে যদি প্রশ্ন করে বড় কোম্পানির কাছে
কি অভিজান চালান আপনারা? ওদেরকে কেন ধরতেসেন, প্রশ্ন করতেসেন যে এগুলোর কোনো ভিত্তি আছে? আপনি ওদেরকে এগুলো বলে লাভ আছে, এগুলো আপনি উৎপাদককে জিজ্ঞেস করবেন, কেন তারা উৎপাদন তারিখ, মেয়াদ উত্তীর্ণের তারিখ সংযুখ্ত করছেন না, আপনার প্রশ্ন গুলো প্রশ্নকর্তা হিসেবে অমূলক কারণ যাকে প্রশ্ন করছেন সে কোনো ভাবেই এর সাথে সংযুক্ত নয়।
আপনারা শুধু শহরে অভিযান চালান একবারও এসে দেখেন না গ্রামের কি অবস্থা এখানে একটা রুটি ১০ টাকা একটা সিংগাড়া ১০ টাকা ১কেজি মুরালি ২০০ টাকা ১কেজি ডালের বরা ২০০ টাকা একটা মুগলায় ৪০ থেকে ৫০ টাকা আমরা দিনে কত টাকা ইনকাম করি এত দাম দিয়ে জিনিস খেতে হয় কেনো
ঢাকা বড় বড় কোম্পানিতে যায় দেখেন এর থেকে বেশি ড্রাম পরে আছে সেখানে যায় আপনি প্রশ্ন করতে পারেন যেগুলো কি আপনি বিক্রি করছেন সাধারন মানুষের বা দোকানদারের কাছে এগুলোর কোথায় ডেট আছে তাদেরকে বাধ্য করেন ডেট দিয়ে বিক্রি করার জন্য তাদের বড় বড় ল্যাপটা যে আপনারা চেক করবেন সাধারণ একটা দোকানদারের কাছে আসে আপনার বহুৎ প্রশ্ন করেন অথচ বড় কোম্পানিতে গেলে আপনাদের পকেট ভরে যায় আর মুখ বন্ধ হয়ে যায় বুঝছেন