সত্যি খুব ভালো হয়েছে বাট এটাই বাস্তব ★ কোনো মানুষ দুনিয়াতে থাকতে কেউ চিনতে ও বুঝতে পারে না সে যখন থাকেনা দুনিয়ায় তখন তাকে সবাই বুজে যানে এবং চিনে এটাই বাস্তব জীবন
আমরা বাঙালী থাকতে চিনি না তাই আমার কবির ভাষায় বলতে চাই "হারালেই খুঁজে মূল্যও বুঝে"। অসাধারণ একটি শিক্ষনীয় নাটক উপহার দিলেন। অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভ কামনা আর অফুরন্ত ভালবাসা জানালাম আমি কবি মোঃ আবুল কাসেম টংগী গাজীপুর থেকে
একটা শর্ট ফিল্মের সার্থকতা যেটাকে আমরা অনুধাবন বলে জানি সবশেষে ফিনিশিংটা এত সুন্দর আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে আমি নিজেও একজন অ্যাক্টর আপনাদের সবার প্রতি আমার ভালোবাসা রইলো শর্ট ফিল্ম পূর্ণ ভাবে করতে হয় এটা দেখে মানুষ তার নিজের ভুলগুলো শুধরে নিতে পারে এমনকি আগে যে অন্যায় গুলো সেগুলো থেকে বিরত থাকবে বিশেষ করে গল্পটা যে লিখেছে এবং এডিটর তাকে ধন্যবাদ ব্যাকগ্রাউন্ড অনেক সুন্দর সবার প্রতি ভালোবাসা রইলো
আমি পাবনা থেকে বলছি।আমার বাড়ি বরিশাল। আমার শাশুড়ি এমন ছিল। এই নাটকে যেমন ঠিক তেমনি আমার সাথে ঘটেছে। নাটকের যে শাশুড়ি আছে তাকে আমি চিনি আমাদের বাড়ির তার বাড়ি। তার ছেলে যে স্কুলে পড়ে আমার ছেলেও সেই স্কুলে পড়ে
😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "। জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! ".... একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡