ইসলাম বর্বর নিকৃষ্ট ধর্ম।ইসলামের নীতিকথা লোকদেখানো রাজনৈতিক নেতার মিথ্যা প্রতিশ্রুতির মত।বিশাল ফতোয়ার এধর্ম পৃথিবীতে ভাইরাসের মত বিস্তার করে মানুষের অপরাধকে সহজলভ্য করেছে চতুর কৌশলে।যুগ ও স্থান পরিবর্তনের সাথে ইসলামের ব্যখ্যাও পরিবর্তন হয়৷উমাইয়া খিলাফাতের সময় বহু পারস্যের নারীদের উপর যখন গণনির্যাতন ছিল যুগ অনুযায়ী হালাল।অটোমান সাম্রাজ্য যেটা শান্তিপ্রীয় সময় হিসেবে মুমিনেরা দাবিকরে সেখানেই খ্রিস্টান নারীদের উপর চলেছে নির্যাতন(বর্তমানে সেটা করছে আইএস ইয়াজিদ নারীদের উপর)।বোকোহারাম,তালেবানের গণহত্যা চাপা দিতে সুশীলেরাতো আছেই।ধর্ম যখনই রাজনীতিতে এসেছে তখনই চলেছে নির্যাতন,এটা মুহাম্মদও করেছে বনু কুরাইজার উপর(ফালতু দোষ চাপিয়ে করেছে গণনিধন ঠিক যেভাবে পাকিস্তানিরা বাংগালীদের ষড়যন্ত্রকারী অপবাদে গণনিধন করেছে)৷কিন্তু সুশীলরা ইসলাম বাচানোর জন্য যা করছে আর কেউ এভাবে করছে না।হেফাজতের নেতা পায়ুনুল হক মিডিয়ার সামনেবলে সবই ইহুদি নাস্তিকদের চক্রান্ত,নীতি ফতোয়া দিয়ে হয় আধুনিক লালসালু গড়ার মহড়া,এরাই গোপনে ভারতীয় জংগীদের মদদে মাদ্রাসাতে গড়ে তুলেছে ঘাটি।অনলাইনে ইলিয়াস হোসেনের মত হাজারো ভন্ড লোকের অনুভুতি ব্যবসা।তীব্র অনুভুতিশীল সুশীল সমাজের কাছে ধর্মের সমালোচনা হল অনুভূতির তীব্র আঘাত!সুশীলদের কথার ধরণ"এগুলার সাথে ইসলামের সম্পর্ক নাই/ইসলাম শান্তির ধর্ম"আবার কলা বিজ্ঞানী জাকির নায়েকের উম্মতের সংখ্যাও দেশে কম নয়,এদের কথা হচ্ছে কোরান বিজ্ঞানময়,কোরানে বিগব্যাং,জুলোজি নিয়ে নাকি বলা হয়েছে কিন্তু এরাযে শব্দ নিয়ে খেলা করে তা আলেমরা বুঝে, এইজন্য জাকিরের উম্মতের সাথে রয়েছে মাদ্রাসার ছাত্রদের বিরোধ।সমালোচনাকারী নাস্তিকদের উপর মুমিনের রিপোর্ট জিহাদ অব্যাহত।গোজামিল দিয়ে চলছে তাদের বিজ্ঞানের ব্যবসা।যদি কোরান বিজ্ঞানময় হতই তাহলে অতীতে তাফসীরকারক আবাল না হয়ে হত সেরা বিজ্ঞানী।সস্তা শব্দের ভাওতাবাজি তাদের।অনলাইনে তীব্র জিহাদ অব্যাহত রেখেছে জামাত হেফাজত।ছাগুদের যৌননবি জয়নবের সাথে অসভ্যতা করেযে সে*ক্সলামের জন্ম দিয়েছে তাএখন হুজুরেরা পালন করছে,মোল্লা সমাজে নারীরা ইজ্জত হারায় বেশীরভাগই তার শশুর/আপনজনের কাছে কিন্তু সেগুলা মিডিয়ায় আসে না।যদি ওই হুজুর নবি হত তাহলে এতক্ষণ তাদের বাহিনী বলতে থাকত ওই পূত্রবধু হুজুরকে ভালবাসত।এবার আসে ভন্ড একদল সুশীল যাদের কাছে ইসলাম মানেই নারীদের সর্বোচ্চ মর্যাদা(অথচ দেনমোহর,নারীদের ব্যবসার অধিকার ইসলামপূর্ব সময়ে ছিল)ভন্ড মুমিন নাস্তিকদের যুক্তির কাছে পরাজিত হয়ে হিন্দুদের কীর্তন গায় শেষ সম্বল।মুমিন কোরান পড়ে দাজ্জাল শয়তানের চক্রান্ত আবিষ্কার করে।ইবনে সিনা, আল রাজি ছিল হুমায়ুন আজাদের থেকেও বড় ধর্মত্যাগী।ইবনে সিনাবলেছেন"পৃথিবী দুইভাগে বিভক্ত,এক ধর্ম আছে কিন্তু জ্ঞান নেই,আরেক জ্ঞান আছে কিন্তু ধর্ম নেই।সেসময় হুজুরেরা ইবনে সিনাকে নাস্তিকদের ইমাম বলেছিলেন।আল রাজি নবিতে বিশ্বাসী ছিলনা।তাদের নিয়েও মুমিনের এখন মিথ্যাচারের শেষ নেই,কি করবে ইসলাম বাচাতে হবে তো।মুহাম্মদ যখন দূর্বল ছিল তখন কাফেরদের সহানুভূতি দেখিয়েছে এটা সত্য যেটা নিয়ে সুশীল ভন্ডামি করে কিন্তু ক্ষমতা পেয়ে মুমিনদের অপকর্মের অনুমোদনও ধর্ষক নবি দিয়েছে।পাতিনবি মুহাম্মদ(হিটলার সঃ)একমাত্র অশান্তি দূত।কোরানে কূটনামি আর খোচাখুচি ছাড়া আর কিছুই নাই।"মুমিন সারাপৃথিবীতে নির্যাতিত বলে কাদবে যতক্ষণনা তাদের উপর জিঞ্জিয়ান/রাখাইন থেরাপি না চলে,মুমিন শক্তের ভক্ত নরমের জম"-আব্দুল্লাহ আল মাসুদ। অধিকাংশই মুর্খ অনুভূতিতে মুসলিম জানে না কোরানে কি লেখা আছে। ইহুদি নাসারাদের বিনোদন না নিয়ে কোরান খুলেন,সীরাত গ্রন্থ ঘাটেন। দাসপ্রথা নিয়েও মুমিনের তাকিয়ার শেষ নেই।সৌদিতে বহু মাবোন পেটে বাচ্চা নিয়ে আসে সেটা দাসীসেক্স হিসেবেই হয়।কোরান ছাড়া নামমাত্র ইসলাম(ইরান,দুবাই) উন্নত এটা সত্য।মুহাম্মদ নারীকামী দাসীকামী ছিল মুমিন মেনে নিতে না পেরে মিথ্যাচার করে।মুমিনের যুক্তি ধর্ষিতরাও নাকি নবিকে ভালবাসত।হাহা।ইসলামের নীতিকথা কাফেরদের প্রদর্শন আর সুবিধা আদায়ের জন্য।দুচারটা নীতি পতিতারাও মানে।ইসলামের সৌন্দর্য হল ল্যাংটা মুহাম্মাদের বাচ্চামেয়ে,দাসী,কাফের হত্যা করে মেয়েদের বিছানায়নিয়ে ধর্ষন,রক্তের বোন বিয়ে,হালাল বহুগামী অবাধ যৌনতা,মুর্তাদ হত্যা,সারাপৃথিবীতে কালিমা প্রতিষ্ঠা,ইহুদি বিদ্দেশ।কোরানের সৌন্দর্য হল কাফেরদের খোচা দিয়ে নিজের দোষ গোপন।সোলাইমানের যাদুর শহর,মুসার দড়ি শাপ,মুহাম্মাদের মেরাজ,আল্লাহর আরশের রুপকথার গল্প।
@UC_ZUEuezmmAWi2QuZnWOCeQ শোন তোকে একটা গল্প বলি একবার আমাদের এলাকায় একজন খারাপ লোক ছিল । যে কিনা প্রায়শই বিভিন্নরকম অন্যায় কাজ করে বেড়াতো যার দরুন সেই গ্রামের গণ্যমান্য ব্যাক্তিগুলো একপ্রকার বলা চলে অতিষ্ঠ হয়ে উঠিছিল তার বিচার সালিশ করতে করতে । এরপর একদিন গ্রামের সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নিলো যে তাকে আর আমাদের সমাজে রাখবোনা , তাকে সমাজ থেকে বেড় করে দিয়ে সবাই মিলে তাকে একঘরে করে দাও । আর এরপর তা প্রায় কার্যক্রম শুরু হয়ে গেলো তাকে একঘরে দেয়ার জন্য এবং দেওয়াও হলো তাই । এরফলে কি হলো ঐ ব্যাক্তির সঙ্গে গ্রামের কেউ কোনপ্রকার লেনদেন তো দূরের কথা তার সঙ্গে কথা বলাও বারন । যদি কেউ এই আইন লঙ্ঘন করে তাহলে তাকেও উক্ত ব্যাক্তির মতো একঘরে করে দেয়া হবে । এমতাবস্থায় ঐ ব্যাক্তিটি তার নিজ গ্রামের বাইরে অন্য গ্রামে গিয়ে সবাইকে বলে বেড়াচ্ছে যে "" আমি পুরো গ্রামের সবাইকে নিষেধ করে দিয়েছি যে কেউ যেন আমার সাথে কোনপ্রকার লেনদেন না করে কেউ যেন আমার সাথে কথা না বলে """" । এখন তোদের চরিত্রটা হচ্ছে গল্পের সেই একঘরে ব্যাক্তির চরিত্রের মতো । তোদের স্বভাবটা হলো একটা ইঁদুরের মতো যেমন , একটা ইঁদুর বড়জোর একটা ফসলের বস্তা ফুটো করে করে কিছু ফসল নষ্ট করা এর বেশী কিছুনা । যেদিন ফসলের মালিক ইঁদুরকে ধরে ফেলবে সেদিন বুঝবি কত ধানে কত চাল ।
ইসলাম বর্বর নিকৃষ্ট ধর্ম।ইসলামের নীতিকথা লোকদেখানো রাজনৈতিক নেতার মিথ্যা প্রতিশ্রুতির মত।বিশাল ফতোয়ার এধর্ম পৃথিবীতে ভাইরাসের মত বিস্তার করে মানুষের অপরাধকে সহজলভ্য করেছে চতুর কৌশলে।যুগ ও স্থান পরিবর্তনের সাথে ইসলামের ব্যখ্যাও পরিবর্তন হয়৷উমাইয়া খিলাফাতের সময় বহু পারস্যের নারীদের উপর যখন গণনির্যাতন ছিল যুগ অনুযায়ী হালাল।অটোমান সাম্রাজ্য যেটা শান্তিপ্রীয় সময় হিসেবে মুমিনেরা দাবিকরে সেখানেই খ্রিস্টান নারীদের উপর চলেছে নির্যাতন(বর্তমানে সেটা করছে আইএস ইয়াজিদ নারীদের উপর)।বোকোহারাম,তালেবানের গণহত্যা চাপা দিতে সুশীলেরাতো আছেই।ধর্ম যখনই রাজনীতিতে এসেছে তখনই চলেছে নির্যাতন,এটা মুহাম্মদও করেছে বনু কুরাইজার উপর(ফালতু দোষ চাপিয়ে করেছে গণনিধন ঠিক যেভাবে পাকিস্তানিরা বাংগালীদের ষড়যন্ত্রকারী অপবাদে গণনিধন করেছে)৷কিন্তু সুশীলরা ইসলাম বাচানোর জন্য যা করছে আর কেউ এভাবে করছে না।হেফাজতের নেতা পায়ুনুল হক মিডিয়ার সামনেবলে সবই ইহুদি নাস্তিকদের চক্রান্ত,নীতি ফতোয়া দিয়ে হয় আধুনিক লালসালু গড়ার মহড়া,এরাই গোপনে ভারতীয় জংগীদের মদদে মাদ্রাসাতে গড়ে তুলেছে ঘাটি।অনলাইনে ইলিয়াস হোসেনের মত হাজারো ভন্ড লোকের অনুভুতি ব্যবসা।তীব্র অনুভুতিশীল সুশীল সমাজের কাছে ধর্মের সমালোচনা হল অনুভূতির তীব্র আঘাত!সুশীলদের কথার ধরণ"এগুলার সাথে ইসলামের সম্পর্ক নাই/ইসলাম শান্তির ধর্ম"আবার কলা বিজ্ঞানী জাকির নায়েকের উম্মতের সংখ্যাও দেশে কম নয়,এদের কথা হচ্ছে কোরান বিজ্ঞানময়,কোরানে বিগব্যাং,জুলোজি নিয়ে নাকি বলা হয়েছে কিন্তু এরাযে শব্দ নিয়ে খেলা করে তা আলেমরা বুঝে, এইজন্য জাকিরের উম্মতের সাথে রয়েছে মাদ্রাসার ছাত্রদের বিরোধ।সমালোচনাকারী নাস্তিকদের উপর মুমিনের রিপোর্ট জিহাদ অব্যাহত।গোজামিল দিয়ে চলছে তাদের বিজ্ঞানের ব্যবসা।যদি কোরান বিজ্ঞানময় হতই তাহলে অতীতে তাফসীরকারক আবাল না হয়ে হত সেরা বিজ্ঞানী।সস্তা শব্দের ভাওতাবাজি তাদের।অনলাইনে তীব্র জিহাদ অব্যাহত রেখেছে জামাত হেফাজত।ছাগুদের যৌননবি জয়নবের সাথে অসভ্যতা করেযে সে*ক্সলামের জন্ম দিয়েছে তাএখন হুজুরেরা পালন করছে,মোল্লা সমাজে নারীরা ইজ্জত হারায় বেশীরভাগই তার শশুর/আপনজনের কাছে কিন্তু সেগুলা মিডিয়ায় আসে না।যদি ওই হুজুর নবি হত তাহলে এতক্ষণ তাদের বাহিনী বলতে থাকত ওই পূত্রবধু হুজুরকে ভালবাসত।এবার আসে ভন্ড একদল সুশীল যাদের কাছে ইসলাম মানেই নারীদের সর্বোচ্চ মর্যাদা(অথচ দেনমোহর,নারীদের ব্যবসার অধিকার ইসলামপূর্ব সময়ে ছিল)ভন্ড মুমিন নাস্তিকদের যুক্তির কাছে পরাজিত হয়ে হিন্দুদের কীর্তন গায় শেষ সম্বল।মুমিন কোরান পড়ে দাজ্জাল শয়তানের চক্রান্ত আবিষ্কার করে।ইবনে সিনা, আল রাজি ছিল হুমায়ুন আজাদের থেকেও বড় ধর্মত্যাগী।ইবনে সিনাবলেছেন"পৃথিবী দুইভাগে বিভক্ত,এক ধর্ম আছে কিন্তু জ্ঞান নেই,আরেক জ্ঞান আছে কিন্তু ধর্ম নেই।সেসময় হুজুরেরা ইবনে সিনাকে নাস্তিকদের ইমাম বলেছিলেন।আল রাজি নবিতে বিশ্বাসী ছিলনা।তাদের নিয়েও মুমিনের এখন মিথ্যাচারের শেষ নেই,কি করবে ইসলাম বাচাতে হবে তো।মুহাম্মদ যখন দূর্বল ছিল তখন কাফেরদের সহানুভূতি দেখিয়েছে এটা সত্য যেটা নিয়ে সুশীল ভন্ডামি করে কিন্তু ক্ষমতা পেয়ে মুমিনদের অপকর্মের অনুমোদনও ধর্ষক নবি দিয়েছে।পাতিনবি মুহাম্মদ(হিটলার সঃ)একমাত্র অশান্তি দূত।কোরানে কূটনামি আর খোচাখুচি ছাড়া আর কিছুই নাই।"মুমিন সারাপৃথিবীতে নির্যাতিত বলে কাদবে যতক্ষণনা তাদের উপর জিঞ্জিয়ান/রাখাইন থেরাপি না চলে,মুমিন শক্তের ভক্ত নরমের জম"-আব্দুল্লাহ আল মাসুদ। অধিকাংশই মুর্খ অনুভূতিতে মুসলিম জানে না কোরানে কি লেখা আছে। ইহুদি নাসারাদের বিনোদন না নিয়ে কোরান খুলেন,সীরাত গ্রন্থ ঘাটেন। দাসপ্রথা নিয়েও মুমিনের তাকিয়ার শেষ নেই।সৌদিতে বহু মাবোন পেটে বাচ্চা নিয়ে আসে সেটা দাসীসেক্স হিসেবেই হয়।কোরান ছাড়া নামমাত্র ইসলাম(ইরান,দুবাই) উন্নত এটা সত্য।মুহাম্মদ নারীকামী দাসীকামী ছিল মুমিন মেনে নিতে না পেরে মিথ্যাচার করে।মুমিনের যুক্তি ধর্ষিতরাও নাকি নবিকে ভালবাসত।হাহা।ইসলামের নীতিকথা কাফেরদের প্রদর্শন আর সুবিধা আদায়ের জন্য।দুচারটা নীতি পতিতারাও মানে।ইসলামের সৌন্দর্য হল ল্যাংটা মুহাম্মাদের বাচ্চামেয়ে,দাসী,কাফের হত্যা করে মেয়েদের বিছানায়নিয়ে ধর্ষন,রক্তের বোন বিয়ে,হালাল বহুগামী অবাধ যৌনতা,মুর্তাদ হত্যা,সারাপৃথিবীতে কালিমা প্রতিষ্ঠা,ইহুদি বিদ্দেশ।কোরানের সৌন্দর্য হল কাফেরদের খোচা দিয়ে নিজের দোষ গোপন।সোলাইমানের যাদুর শহর,মুসার দড়ি শাপ,মুহাম্মাদের মেরাজ,আল্লাহর আরশের রুপকথার গল্প।
@@user-id6yq4bc2w তুই পাগল হয়ে গেছিস,পাবনা ভর্তি হয়ে যা তা নাহলে শিকল দিয়ে বেঁধে রাখতে হবে!ইউটিউব কর্তৃপক্ষ তোর ব্যবস্থা এখনো কেন নিচ্ছে না সেটাই বুঝতে পারি না!পাগল ছাগল ঢুকে পাগলামি করে যাচ্ছে,নিজেদের চরিত্র গুলো ইসলামের উপর চাপিয়ে দিচ্ছে, তাও কপিপেষ্ট করে।
ইসলাম বর্বর নিকৃষ্ট ধর্ম।ইসলামের নীতিকথা লোকদেখানো রাজনৈতিক নেতার মিথ্যা প্রতিশ্রুতির মত।বিশাল ফতোয়ার এধর্ম পৃথিবীতে ভাইরাসের মত বিস্তার করে মানুষের অপরাধকে সহজলভ্য করেছে চতুর কৌশলে।যুগ ও স্থান পরিবর্তনের সাথে ইসলামের ব্যখ্যাও পরিবর্তন হয়৷উমাইয়া খিলাফাতের সময় বহু পারস্যের নারীদের উপর যখন গণনির্যাতন ছিল যুগ অনুযায়ী হালাল।অটোমান সাম্রাজ্য যেটা শান্তিপ্রীয় সময় হিসেবে মুমিনেরা দাবিকরে সেখানেই খ্রিস্টান নারীদের উপর চলেছে নির্যাতন(বর্তমানে সেটা করছে আইএস ইয়াজিদ নারীদের উপর)।বোকোহারাম,তালেবানের গণহত্যা চাপা দিতে সুশীলেরাতো আছেই।ধর্ম যখনই রাজনীতিতে এসেছে তখনই চলেছে নির্যাতন,এটা মুহাম্মদও করেছে বনু কুরাইজার উপর(ফালতু দোষ চাপিয়ে করেছে গণনিধন ঠিক যেভাবে পাকিস্তানিরা বাংগালীদের ষড়যন্ত্রকারী অপবাদে গণনিধন করেছে)৷কিন্তু সুশীলরা ইসলাম বাচানোর জন্য যা করছে আর কেউ এভাবে করছে না।হেফাজতের নেতা পায়ুনুল হক মিডিয়ার সামনেবলে সবই ইহুদি নাস্তিকদের চক্রান্ত,নীতি ফতোয়া দিয়ে হয় আধুনিক লালসালু গড়ার মহড়া,এরাই গোপনে ভারতীয় জংগীদের মদদে মাদ্রাসাতে গড়ে তুলেছে ঘাটি।অনলাইনে ইলিয়াস হোসেনের মত হাজারো ভন্ড লোকের অনুভুতি ব্যবসা।তীব্র অনুভুতিশীল সুশীল সমাজের কাছে ধর্মের সমালোচনা হল অনুভূতির তীব্র আঘাত!সুশীলদের কথার ধরণ"এগুলার সাথে ইসলামের সম্পর্ক নাই/ইসলাম শান্তির ধর্ম"আবার কলা বিজ্ঞানী জাকির নায়েকের উম্মতের সংখ্যাও দেশে কম নয়,এদের কথা হচ্ছে কোরান বিজ্ঞানময়,কোরানে বিগব্যাং,জুলোজি নিয়ে নাকি বলা হয়েছে কিন্তু এরাযে শব্দ নিয়ে খেলা করে তা আলেমরা বুঝে, এইজন্য জাকিরের উম্মতের সাথে রয়েছে মাদ্রাসার ছাত্রদের বিরোধ।সমালোচনাকারী নাস্তিকদের উপর মুমিনের রিপোর্ট জিহাদ অব্যাহত।গোজামিল দিয়ে চলছে তাদের বিজ্ঞানের ব্যবসা।যদি কোরান বিজ্ঞানময় হতই তাহলে অতীতে তাফসীরকারক আবাল না হয়ে হত সেরা বিজ্ঞানী।সস্তা শব্দের ভাওতাবাজি তাদের।অনলাইনে তীব্র জিহাদ অব্যাহত রেখেছে জামাত হেফাজত।ছাগুদের যৌননবি জয়নবের সাথে অসভ্যতা করেযে সে*ক্সলামের জন্ম দিয়েছে তাএখন হুজুরেরা পালন করছে,মোল্লা সমাজে নারীরা ইজ্জত হারায় বেশীরভাগই তার শশুর/আপনজনের কাছে কিন্তু সেগুলা মিডিয়ায় আসে না।যদি ওই হুজুর নবি হত তাহলে এতক্ষণ তাদের বাহিনী বলতে থাকত ওই পূত্রবধু হুজুরকে ভালবাসত।এবার আসে ভন্ড একদল সুশীল যাদের কাছে ইসলাম মানেই নারীদের সর্বোচ্চ মর্যাদা(অথচ দেনমোহর,নারীদের ব্যবসার অধিকার ইসলামপূর্ব সময়ে ছিল)ভন্ড মুমিন নাস্তিকদের যুক্তির কাছে পরাজিত হয়ে হিন্দুদের কীর্তন গায় শেষ সম্বল।মুমিন কোরান পড়ে দাজ্জাল শয়তানের চক্রান্ত আবিষ্কার করে।ইবনে সিনা, আল রাজি ছিল হুমায়ুন আজাদের থেকেও বড় ধর্মত্যাগী।ইবনে সিনাবলেছেন"পৃথিবী দুইভাগে বিভক্ত,এক ধর্ম আছে কিন্তু জ্ঞান নেই,আরেক জ্ঞান আছে কিন্তু ধর্ম নেই।সেসময় হুজুরেরা ইবনে সিনাকে নাস্তিকদের ইমাম বলেছিলেন।আল রাজি নবিতে বিশ্বাসী ছিলনা।তাদের নিয়েও মুমিনের এখন মিথ্যাচারের শেষ নেই,কি করবে ইসলাম বাচাতে হবে তো।মুহাম্মদ যখন দূর্বল ছিল তখন কাফেরদের সহানুভূতি দেখিয়েছে এটা সত্য যেটা নিয়ে সুশীল ভন্ডামি করে কিন্তু ক্ষমতা পেয়ে মুমিনদের অপকর্মের অনুমোদনও ধর্ষক নবি দিয়েছে।পাতিনবি মুহাম্মদ(হিটলার সঃ)একমাত্র অশান্তি দূত।কোরানে কূটনামি আর খোচাখুচি ছাড়া আর কিছুই নাই।"মুমিন সারাপৃথিবীতে নির্যাতিত বলে কাদবে যতক্ষণনা তাদের উপর জিঞ্জিয়ান/রাখাইন থেরাপি না চলে,মুমিন শক্তের ভক্ত নরমের জম"-আব্দুল্লাহ আল মাসুদ। অধিকাংশই মুর্খ অনুভূতিতে মুসলিম জানে না কোরানে কি লেখা আছে। ইহুদি নাসারাদের বিনোদন না নিয়ে কোরান খুলেন,সীরাত গ্রন্থ ঘাটেন। দাসপ্রথা নিয়েও মুমিনের তাকিয়ার শেষ নেই।সৌদিতে বহু মাবোন পেটে বাচ্চা নিয়ে আসে সেটা দাসীসেক্স হিসেবেই হয়।কোরান ছাড়া নামমাত্র ইসলাম(ইরান,দুবাই) উন্নত এটা সত্য।মুহাম্মদ নারীকামী দাসীকামী ছিল মুমিন মেনে নিতে না পেরে মিথ্যাচার করে।মুমিনের যুক্তি ধর্ষিতরাও নাকি নবিকে ভালবাসত।হাহা।ইসলামের নীতিকথা কাফেরদের প্রদর্শন আর সুবিধা আদায়ের জন্য।দুচারটা নীতি পতিতারাও মানে।ইসলামের সৌন্দর্য হল ল্যাংটা মুহাম্মাদের বাচ্চামেয়ে,দাসী,কাফের হত্যা করে মেয়েদের বিছানায়নিয়ে ধর্ষন,রক্তের বোন বিয়ে,হালাল বহুগামী অবাধ যৌনতা,মুর্তাদ হত্যা,সারাপৃথিবীতে কালিমা প্রতিষ্ঠা,ইহুদি বিদ্দেশ।কোরানের সৌন্দর্য হল কাফেরদের খোচা দিয়ে নিজের দোষ গোপন।সোলাইমানের যাদুর শহর,মুসার দড়ি শাপ,মুহাম্মাদের মেরাজ,আল্লাহর আরশের রুপকথার গল্প।
ইসলাম বর্বর নিকৃষ্ট ধর্ম।ইসলামের নীতিকথা লোকদেখানো রাজনৈতিক নেতার মিথ্যা প্রতিশ্রুতির মত।বিশাল ফতোয়ার এধর্ম পৃথিবীতে ভাইরাসের মত বিস্তার করে মানুষের অপরাধকে সহজলভ্য করেছে চতুর কৌশলে।যুগ ও স্থান পরিবর্তনের সাথে ইসলামের ব্যখ্যাও পরিবর্তন হয়৷উমাইয়া খিলাফাতের সময় বহু পারস্যের নারীদের উপর যখন গণনির্যাতন ছিল যুগ অনুযায়ী হালাল।অটোমান সাম্রাজ্য যেটা শান্তিপ্রীয় সময় হিসেবে মুমিনেরা দাবিকরে সেখানেই খ্রিস্টান নারীদের উপর চলেছে নির্যাতন(বর্তমানে সেটা করছে আইএস ইয়াজিদ নারীদের উপর)।বোকোহারাম,তালেবানের গণহত্যা চাপা দিতে সুশীলেরাতো আছেই।ধর্ম যখনই রাজনীতিতে এসেছে তখনই চলেছে নির্যাতন,এটা মুহাম্মদও করেছে বনু কুরাইজার উপর(ফালতু দোষ চাপিয়ে করেছে গণনিধন ঠিক যেভাবে পাকিস্তানিরা বাংগালীদের ষড়যন্ত্রকারী অপবাদে গণনিধন করেছে)৷কিন্তু সুশীলরা ইসলাম বাচানোর জন্য যা করছে আর কেউ এভাবে করছে না।হেফাজতের নেতা পায়ুনুল হক মিডিয়ার সামনেবলে সবই ইহুদি নাস্তিকদের চক্রান্ত,নীতি ফতোয়া দিয়ে হয় আধুনিক লালসালু গড়ার মহড়া,এরাই গোপনে ভারতীয় জংগীদের মদদে মাদ্রাসাতে গড়ে তুলেছে ঘাটি।অনলাইনে ইলিয়াস হোসেনের মত হাজারো ভন্ড লোকের অনুভুতি ব্যবসা।তীব্র অনুভুতিশীল সুশীল সমাজের কাছে ধর্মের সমালোচনা হল অনুভূতির তীব্র আঘাত!সুশীলদের কথার ধরণ"এগুলার সাথে ইসলামের সম্পর্ক নাই/ইসলাম শান্তির ধর্ম"আবার কলা বিজ্ঞানী জাকির নায়েকের উম্মতের সংখ্যাও দেশে কম নয়,এদের কথা হচ্ছে কোরান বিজ্ঞানময়,কোরানে বিগব্যাং,জুলোজি নিয়ে নাকি বলা হয়েছে কিন্তু এরাযে শব্দ নিয়ে খেলা করে তা আলেমরা বুঝে, এইজন্য জাকিরের উম্মতের সাথে রয়েছে মাদ্রাসার ছাত্রদের বিরোধ।সমালোচনাকারী নাস্তিকদের উপর মুমিনের রিপোর্ট জিহাদ অব্যাহত।গোজামিল দিয়ে চলছে তাদের বিজ্ঞানের ব্যবসা।যদি কোরান বিজ্ঞানময় হতই তাহলে অতীতে তাফসীরকারক আবাল না হয়ে হত সেরা বিজ্ঞানী।সস্তা শব্দের ভাওতাবাজি তাদের।অনলাইনে তীব্র জিহাদ অব্যাহত রেখেছে জামাত হেফাজত।ছাগুদের যৌননবি জয়নবের সাথে অসভ্যতা করেযে সে*ক্সলামের জন্ম দিয়েছে তাএখন হুজুরেরা পালন করছে,মোল্লা সমাজে নারীরা ইজ্জত হারায় বেশীরভাগই তার শশুর/আপনজনের কাছে কিন্তু সেগুলা মিডিয়ায় আসে না।যদি ওই হুজুর নবি হত তাহলে এতক্ষণ তাদের বাহিনী বলতে থাকত ওই পূত্রবধু হুজুরকে ভালবাসত।এবার আসে ভন্ড একদল সুশীল যাদের কাছে ইসলাম মানেই নারীদের সর্বোচ্চ মর্যাদা(অথচ দেনমোহর,নারীদের ব্যবসার অধিকার ইসলামপূর্ব সময়ে ছিল)ভন্ড মুমিন নাস্তিকদের যুক্তির কাছে পরাজিত হয়ে হিন্দুদের কীর্তন গায় শেষ সম্বল।মুমিন কোরান পড়ে দাজ্জাল শয়তানের চক্রান্ত আবিষ্কার করে।ইবনে সিনা, আল রাজি ছিল হুমায়ুন আজাদের থেকেও বড় ধর্মত্যাগী।ইবনে সিনাবলেছেন"পৃথিবী দুইভাগে বিভক্ত,এক ধর্ম আছে কিন্তু জ্ঞান নেই,আরেক জ্ঞান আছে কিন্তু ধর্ম নেই।সেসময় হুজুরেরা ইবনে সিনাকে নাস্তিকদের ইমাম বলেছিলেন।আল রাজি নবিতে বিশ্বাসী ছিলনা।তাদের নিয়েও মুমিনের এখন মিথ্যাচারের শেষ নেই,কি করবে ইসলাম বাচাতে হবে তো।মুহাম্মদ যখন দূর্বল ছিল তখন কাফেরদের সহানুভূতি দেখিয়েছে এটা সত্য যেটা নিয়ে সুশীল ভন্ডামি করে কিন্তু ক্ষমতা পেয়ে মুমিনদের অপকর্মের অনুমোদনও ধর্ষক নবি দিয়েছে।পাতিনবি মুহাম্মদ(হিটলার সঃ)একমাত্র অশান্তি দূত।কোরানে কূটনামি আর খোচাখুচি ছাড়া আর কিছুই নাই।"মুমিন সারাপৃথিবীতে নির্যাতিত বলে কাদবে যতক্ষণনা তাদের উপর জিঞ্জিয়ান/রাখাইন থেরাপি না চলে,মুমিন শক্তের ভক্ত নরমের জম"-আব্দুল্লাহ আল মাসুদ। অধিকাংশই মুর্খ অনুভূতিতে মুসলিম জানে না কোরানে কি লেখা আছে। ইহুদি নাসারাদের বিনোদন না নিয়ে কোরান খুলেন,সীরাত গ্রন্থ ঘাটেন। দাসপ্রথা নিয়েও মুমিনের তাকিয়ার শেষ নেই।সৌদিতে বহু মাবোন পেটে বাচ্চা নিয়ে আসে সেটা দাসীসেক্স হিসেবেই হয়।কোরান ছাড়া নামমাত্র ইসলাম(ইরান,দুবাই) উন্নত এটা সত্য।মুহাম্মদ নারীকামী দাসীকামী ছিল মুমিন মেনে নিতে না পেরে মিথ্যাচার করে।মুমিনের যুক্তি ধর্ষিতরাও নাকি নবিকে ভালবাসত।হাহা।ইসলামের নীতিকথা কাফেরদের প্রদর্শন আর সুবিধা আদায়ের জন্য।দুচারটা নীতি পতিতারাও মানে।ইসলামের সৌন্দর্য হল ল্যাংটা মুহাম্মাদের বাচ্চামেয়ে,দাসী,কাফের হত্যা করে মেয়েদের বিছানায়নিয়ে ধর্ষন,রক্তের বোন বিয়ে,হালাল বহুগামী অবাধ যৌনতা,মুর্তাদ হত্যা,সারাপৃথিবীতে কালিমা প্রতিষ্ঠা,ইহুদি বিদ্দেশ।কোরানের সৌন্দর্য হল কাফেরদের খোচা দিয়ে নিজের দোষ গোপন।সোলাইমানের যাদুর শহর,মুসার দড়ি শাপ,মুহাম্মাদের মেরাজ,আল্লাহর আরশের রুপকথার গল্প।
আল্লাহ যেন হুজুরকে জান্নাতুল ফেরদাউস নসিব করে এক এক করে আমাদের হক্কানী আলেম গুলো আল্লাহর কাছে চলে যাচ্ছে বিদায় নিয়ে আল্লাহ যেন সকল হাক্কানী আলেমদের কে জান্নাতুল ফেরদাউস নসিব করেন আমিন
إِنَّا لِلّهِ وَإِنَّـا إِلَيْهِ رَاجِعُونَ “Surely we belong to Allah and to Him shall we return " May Allah SWT shower him with His Mercy and Forgiveness and grant him Jannatul Firdaus. Ameen .
@@user-id6yq4bc2w tor moto kolagarer mok tayka aisob asbea ar Islam ar moto sundor distanto kono dormea nahi islam manuskea manus hotea sikay ar onno dormo manuskea lossa hotea sikay tor moto bejorma hoytea sikay islam je ato balo kaz korea narider toder moto dorsokder hat tayka rokka korea tay toder moto dorsoker at sojjo hoy na bejorma kotta
@@mdraffeislam6654 মুহাম্মদ যে ভন্ড নবী ছিল - তা কুরাইশরা ও মক্কামদিনাবাসী - মুহাম্মদের মৃত্যুর মাত্র ৫০ বছরের মধ্যে - হাড়ে হাড়ে বুঝেছিল যখন সেনাপতি হাজ্জাজ বিন ইউসুফ - কুরাইশ বংশ ধংশ করে দেনযখন তিনি কাবা ঘর গুড়িয়ে দেনকাবার ঘরের প্রান - হাযরে আসওয়াদ - ভেংগে টুকরো টুকরো করে ফেলেন কুরাইশদের ক্ষমতা ভোগের সব আশা মাটিতে মিসে যায় কুরানের আয়াত দ্বারা - মুহাম্মদ যুদ্ধলব্ধ ১/৫ অংশ সম্পদ - তাঁর পরিবারের জন্য - বরাদ্ধ করে গিয়েছিলেন[কুরান - ৮:৪১] - সে অর্থ লাভের ব্যাবস্থা - ধুলিস্যাৎ হয়ে যায় ঐতিহাসের নির্মম পরিহাস - সেনাপতি হাজ্জাজ বিন ইউসুফ - ঠিক তাই তাই করেছিলেন - মুহাম্মদের বংশের নারী পুরুষ বৃদ্ধদের প্রতিযা যা মুহাম্মদ করেছিলেন ইহুদী,কাফের ও বিধর্মীদের প্রতি যেমন আজ আইসিস তাই করছে - বিধর্মী, কাফেরদের প্রতি হাজ্জাজ বিন ইউসুফ ও তাঁর সেনাবাহিনী - কুরাইশদের বন্দি করেন, হত্যা করেন - আর মুহাম্মদের বংশের সব নারীদের - বাজারে বিক্রী ও ধর্ষন করেন তখন ঐ সব অসহায় নারী পুরুষেরদের আকুতি কল্পনা করুন! তাঁরা - ভেবেছিল - মুহাম্মদ আসমান থেকে - ফেরেস্তাদের পাঠাবে - তাঁদের রক্ষা করবে কিন্তু মুহাম্মদের ফেরেস্তারা আসে নি মুহাম্মদের উপর তাঁদের বিশ্বাস ভেঙ্গে খানখান হয়ে গিয়েছিলতখন তাঁরা নিশ্চই - মুহাম্মদকে অভিসাপ দিয়েছিল তখন তাঁদের বুঝতে বাকি ছিল না - মুহাম্মদ ছিল ভন্ড নবী ইতিহাস থেকে বলছিঃ মক্কার খলিফা আব্দুল্লাহ ইবনে জুবাইর - প্রান বাঁচাতে - কাবাঘরের মধ্যে লুকিয়ে ছিলেনসেনাপতি হাসিন ইবনে নামীর - কাবাঘর পুড়িয়ে দেন, কাল পাথর ভেঙ্গে গুড়ো করেন আর তাঁকে হত্যা করে - কাবাঘরের ধ্বংশস্তুপের উপর - তাঁর দেহ ঝুলিয়ে রাখেনহিজরী ৭৪ তিন মাস ধরে জুবাইরের বরদেহ ঐ ভাবে ঝুলে ছিল সেনাপতি ইবনে আকবাহ - ক্যারাভান ভরে - মক্কা ও মদিনা থেকে কুরাইশ ও অন্যান্য মুসলিম নেতাদের খন্ডিত মুন্ডু দামেস্কে পাঠান ইয়াজিদ মুন্ডু দেখে বলেন - "আমার আফসোস - আমার পূর্বপুরুষেরা যারা বদরের যুদ্ধে নিহত হয়েছিল - তাঁরা বেঁচে থাকলে - দেখতে পেত - আমি মুহাম্মদ ও তাঁর সহযোগীদের কৃত কর্মের - প্রতিশোধ নিয়েছি"
আল্লাহ উনাকে ক্ষমা করুন এবং জান্নত দান করুন। ঐ সমস্ত দ্বীনহীন মুসলিমদের জানাতে চাই, আল্লাহ যাকে সন্মানিত করেন তাকে পুরো দুনিয়া একত্রিত হলেও সন্মানহানী করাতে পারেনা তাই এখনো সময় আছে তাওবাহ করে ইসলামের দিকে প্রত্যাবর্তন করুন।
যেই সমস্ত লোকেরা বলছে মৌলবাদের স্থান বাংলাদেশে হবেনা তোমরা আজ কে বায়তুল মোকাররম এলাকা তথা ঢাকায় চেয়ে দেখো এ দেশের মানুষ মৌলবাদিদের কতটা ভালোবাসে । ইসলাম বিদ্বেষী রা মনে রেখো এদেশের মানুষ মৌলবাদীদের কে অন্তর থেকে ভালোবাসে । আল্লামা নূর হোসাইন কাসেমী রহঃ কে আল্লাহ তায়ালা দুনিয়াতে যেমন সম্মানিত করেছেন আখেরাতে ও আল্লাহ তায়ালা উনাকে সম্মানিত করুন এবং উনাকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন । আমিন
এ সব সাংগাতিকরা হাজার হাজার বলবে, তারা নিক্সন চৌধুরীর সমাবেশে লাখ লাখ বলবে। আল্লাহ তায়ালা #জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম ও #হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব কে জান্নাতে উঁচু মাকাম দান করুন। আমিন