তবে ওরা সকলেই মুসলমান, ভীষণ নামাজী এবং আলহাজ
------------------------------------------------------------------------------
বাংলাদেশের শতকরা ৯০ জন পার্লামেন্টারিয়ান (সাংসদ বা এম.পি), আমলা এবং রাজনীতিবিদ একদম 'খাঁটি মুসলমান' এবং 'আলহাজ' অর্থাৎ বর্বর সউদী আরব থেকে ওরা সকলেই 'আলহাজ' সনদ প্রাপ্ত মহামান্য ব্যাক্তি। তবে এদের (৮০%) সকলেই :-
হয় লুটেরা না হয় ধর্ষক,
হয় বহুমূত্র না হয় মৃগী রোগী,
হয় জঙ্গি না হয় সন্ত্রাসী,
হয় কোলেস্টরেল নাহয় অম্লশূল রোগী,
হয় ভূমি দস্যু না হয় ডাকাত,
হয় উচ্চ রক্তচাপ না হয় চীর আমাশার রোগী
হয় লম্পট না হয় দিবা খুনি,
হয় হাঁটু ভঙ্গ না হয় ধজভঙ্গ রোগী
হয় বেশ্যার দালাল না হয় স্ত্রীর 'ভাড়ুয়া',
হয় ওপেন হার্ট না হয় বাইপাস রোগী
হয় চাঁদাবাজ না হয় চাপাবাজ,
হয় কিডনী না হয় এইচ.আই.ভি রোগী
হয় হার্মাদ না হয় উম্মাদ।
বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি (৮০%) সাংসদ, আমলা ও রাজনীতিবিদদের অফিসিয়াল ব্যাগে নতুবা জুব্বার ভেতর লুকানো থাকে 'ষন্ডা - বিচ্ছু, ধনেশ পাখি ও কোয়াল খন্ডের' বিশেষ এক ধরণের তেলের শিশি, তৈলমর্দন না হয় 'হস্তমৈথুন'এ ওই বিশেষ তেল ওরা ব্যবহার করে থাকে। তবে নপুংষক এই আমলা, রাজনীতিবিদ ও এম.পি গুলো (৮০%) অবশ্যই খাঁটি মুসলমান, বেশিরভাগ ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে, নিয়মিত ওয়াজ শুনে, অনেকে এমন কি তাহাজ্জুতের নামাজও পড়ে, ওরা সকলে ওজু করার পর ঘুষের টাকায় হাত লাগায় না, তবে নামাজ শেষে পুনরায় হাত বাড়িয়ে দেয়। ওরা 'হারাম' উপার্জনে বাজার থেকে 'হালাল' গরুর মাংশ কেনে। হারাম টাকায় সংসার খরচ থেকে শুরু করে সন্তানের লেখাপড়া এবং স্ত্রীর ভোগ বিলাসিতা সব কিছুই করে থাকে, তবে বেতনের টাকাটা ওরা নীরবে সেভ (সঞ্চয়) করে থাকে, যাতে ওই টাকা দিয়ে সে সুযোগ বুঝে বর্বর দেশে সউদী আরবে গিয়ে টুপ্ করে 'আলহাজ' সনদপত্রটি কিনে আনতে পারে। তার মানে হলো দৈনিক 'জীবন চলে হারাম টাকায়, কিন্তু হজ করে বেতনের (সৎ উপার্জন) টাকায়', কি বিচিত্র এদের এই ফতোয়া। পুনরায় বলছিঃ বাংলাদেশের ৮০% মুসলমান হচ্ছে কাফের। ওরা বড্ড নিষ্ঠূর (হার্মাদ) এবং ভন্ড। সুতরাং সাধু সাবধান, বাণী চিরন্তনী হিসেবে মনে রাখবেনঃ
কোনো বাংলাদেশি যে ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে,
অথবা মাথায় টুপি লাগিয়ে চলে ফেরে
অথবা দাঁড়িতে মেহেদী মেখে মুচকি হাসে
অথবা মেছওয়াক দিয়ে দাঁত মাজে,
অথবা মক্কায় গিয়ে হজ করেছে শুনেন,
অথবা যার টাইটেল হাজী বা আলহাজ হয়,
অথবা উঠ বা খেজুর গাছ দেখলে যে জড়িয়ে ধরতে চায়
অথবা আরবী বা উর্দু লেখা কিতাব দেখলে চুমা দেয়
অথবা যে নামাজী আপনাকে দ্বীনের দাওয়াত দেয় -
আপনি সেই মুসলমানকে বিশ্বাস করবেন না, ঘুনাক্ষরেই নয়, তার থেকে ১০০ হাত দূরে থাকবেন, কারণ ওরা সকলেই (৮০%) ভন্ড (হিপোক্রিট), ওরা আপনাকে যদি বলে 'আসসালামুয়ালাইকুম, আপনিও মিষ্টি হাসি দিয়ে নিঃশব্দে (যেন শুনতে না পায়) প্রতিউত্তরে বলবেন 'ওয়ালাইকুম ত-ফা-ৎ' অর্থাৎ 'দূরে থাক হে মকসুদুল মুমীন, হে শয়তানুল মাখলুকাত", পুনশ্চ: যে বাংলাদেশী মুসলমান আরবে গিয়ে হজ করেছে অতঃপর নামের টাইটেল দিয়েছে 'আলহাজ' আপনি নির্ঘাত চোখমুদে বুঝে নেবেন যে আপনার সামনে একজন হার্মাদ বা জিন্দা শয়তান দাঁড়িয়ে আছে। ধন্যবাদ
ছোট্ট একটি ওয়াজ
-----------------------------
হে বন্ধুরা: কুরআনিক বার্তা থেকে তোমরা 'ভয়' না 'ভালোবাসা' শিখলে? যেমন হিন্দুরা 'কালী' দেবীকে ভয় পায় আর 'লক্ষী'কে ভালোবাসে? ইসলাম কি ভয় না ভালোবাসায় বিশ্বাসী? মনে রেখো আল্লাহর খাঁটি বাঙলা হচ্ছে 'মহাদেব', প্রাচীনকালে কাবার ভেতর যে সহস্র দেব দেবীর মূর্তি ছিলো তার মধ্যে 'আল্লাহ'র মূর্তিটাই ছিল সবচে বড়। সব ভেঙে ১টাই ছিল অবশিষ্ঠ, সেই অসভ্য ও হায়ান সম 'শিশু ধর্ষক' অরোবী পূজারীদেরকে সান্তনা দেয়ার জন্যেই প্রিয় নবী মোহাম্মদ (সঃ) তখন ওই মহাদেব অর্থাৎ আল্লাহ'র মূর্তিটি রেখেই আল্লাহর একত্ব প্রমান করতে চেয়েছিলেন। আয়ামে জাহেলিয়াতের সেই দুর্যোগে নবী মোহাম্মদ (সঃ ) কথিত আজরাইল (যম), জিব্রাইল (চিত্রগুপ্ত) সহ ভুয়া ৭২টা হুরের যৌন-লালস দেখিয়ে ধর্ষণ-মহামারী থেকে আরব জাতিকে তিনি রক্ষা করতে চেয়েছিলেন। মনে রেখো তখন বর্বর আরবে সমকামী থেকে শুরু করে পশু বা উটগামী নিত্যঘটনা ছিল, বর্বর অরোবী পুরুষদের কঠিন-শক্ত লিঙ্গাঘাতে এমনকি ৩ থেকে ৫ বছরের শিশুরাও তখন দিবা-ধর্ষিত হত। কে ভগ্নী, কে ভাগ্নী, কে চাচা, কে খালু বা কে খালা কে ফুফু সেই বর্বর অরোবীদের হাত থেকে শুধু তাদের জঠরধারিনী জননী ছাড়া তখন কেউ রেহাই পেত না। সে কারণেই আমাদের প্রিয় রসূল (সঃ) সার্বক্ষণিক লালাঝরা উত্থিত লিঙ্গধারী আরবি ঐ কাফেরদেরকে মিথ্যা যৌন-সান্তনা দিতেই তিনি জান্নাতের সেই ৭২ হুরের গল্প ফেঁদেছিলেন, যা নিয়ে এখন সারা বিশ্বের অমুসলিমরা শতাব্দী থেকে শতাব্দী ধরে নিরীহ ও ভালো মুসলিমদেরকে 'যৌন উম্মাদ' বলে ঘেন্না ও মস্করা করে। বস্তুতঃ আমার প্রিয় নবী শুধু 'সত্য' প্রতিষ্ঠা করতেই তখন 'মিথ্যা'র আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছিলেন, এরকম আরো অনেক ভুয়া, বানোয়াট ও মিথ্যা গল্প ফেঁদে বা বানিয়ে তখনকার সময়ের দাবিতে বিশ্ব-অবতার আমাদের প্রিয় নবী মোহাম্মদ (সঃ) তখন সত্যকে প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিলেন। পুনুশ্চ: মনে রেখো শুধুমাত্র বিশ্ব শান্তি ও মানবতা প্রতিষ্ঠার জন্যেই তিনি 'মিথ্যার' আশ্রয় নিয়েছিলেন (যদি ইসলাম বলে থাকে যে, কোন ভালো মানুষকে নির্ঘাত মৃত্যু বা ফাঁসি থেকে বাঁচাতে একজন মুসলিম হয়ে 'মিথ্যা' সাক্ষী দেয়া জায়েজ আছে, তাহলে বিশ্ব মানবতাকে 'অপমৃত্যু' থেকে বাঁচাতে আমার প্রিয় নবী (সঃ) তখন 'মিথ্যা' গল্প ফেঁদে কোন অপরাধ করেন নি)। যেগুলোর বাসি নির্যাস পান করে এখনকার (৮০%) মুসলিমরা সারা বিশ্বে প্রকট দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, যেমনভাবে বাংলাদেশের ৮০% মুসলিম এবং ওয়াজিরা সাত আসমান, নারী-পুরুষ উভলিঙ্গের বোরাক, দোফালা চাঁদ ইত্যাদি ভুয়া চুটকি ও সতী সুন্দরী ৭২ হুরের ফালতু গল্পগুলো বিক্রি করে তামাম জাতিকে অন্ধকারের দিকে নিয়ে যাচ্ছে (আমীন)। আবারো বলছি: দেবদাস এর আরবী অনুবাদ হচ্ছে গোলাম মাওলা, মহাদেব এর আরবী অনুবাদ হচ্ছে 'আল্লাহ', আরেকটু লেখা পড়া কর, শুধু কোরআন পৈড়লে ছৈলবে না।
15 сен 2024