আপনার কথাগুলো খুব সুন্দর এবং কথাগুলো শুনতে অনেক ভালো লাগে রিজিকের মালিক আল্লাহ সুবহানাতায়ালা আসলে কি প্রবাসীদের কষ্ট প্রবাসীরাই বুঝে তো আপনার দেশের বাড়ি কোথায় জানাবেন
কষ্ট লাগে আমাদের রাষ্ট্র পরিচালনার দ্বায়িত্বে যারা আছে তাদের উপর। দ্বায়িত্ববানরা সঠিক ভাবে রাষ্ট্র পরিচালনা করলে কেন সাধারণ মানুষ প্রবাসে যাবে কায়িক পরিশ্রমে অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য।
আছ ছালামু আলাই কুম, কেমন আছেন আপু আমি কুয়েত থেকে দেখছি আপনার কথা সঠিক বেশিরভাগ ওরা বিবেক ছাড়া কিন্ত কিছুই করার নেই আমরা গরীব, শুধুমাত্র প্রবাসীদের কষ্ট প্রবাসী রাই বুঝবে অন্য কেউ নয়, আল্লাহ আপনার সহায়ক হবেন আমিন ।
এক ইংরেজ বাবুর বাড়িতে এক বাবুর্চি ছিল যে তার খাবার তৈরি করতো। একদিন ইংরেজ দেখলো রান্না করা মুরগির মাথা নেই, তখন বাবুর্চিকে বললো, মুরগির মাথা কোথায়? বাবুর্চি বললো কিছু এমন মুরগী আছে যেগুলোর মাথা থাকেনা। ইংরেজ আশ্চর্য হয়ে বললো মাথা ছাড়া মুরগী হয় নাকি! বাবুর্চি বললো হ্যাঁ।একদিন বাবুর্চি দেখলো একটা মুরগী মাথা পাখার নিচে দিয়ে ঘুমাচ্ছে, সে ইংরেজ কে নিয়ে আসলো বললো স্যার দেখুন এই মুরগীটার মাথা নেই। ইংরেজ তা বিশ্বাস করলো।আবার অন্য একদিন ইংরেজ দেখলো আজকে মুরগির একটা রান নেই। বাবুর্চি জানালো কিছু মুরগির পা একটাই থাকে। তাই নাকি! হ্যাঁ। বাবুর্চি দেখলো একটা মুরগী এক পায়ে দাঁড়িয়ে আছে। সে গিয়ে ইংরেজ কে নিয়ে আসলো, এবং বললো স্যার দেখুন ঐ মুরগির পা একটা। এতে ইংরেজ আজও বিশ্বাস করলো। আবার একদিন ইংরেজ দেখলো আজকে মুরগির দুটো পা নেই, জিজ্ঞেস করলো মুরগির পা গেলো কোথায়?বললো স্যার,কিছু মুরগির দুটো পা ই থাকে না।ইংরেজ তাই নাকি! জী হ্যাঁ। হঠাৎ করেই দেখতে পায় একটা মুরগী দুটো পা ঘুটিয়ে মাটিতে বসে আছে। সে আজও ইংরেজ কে নিয়ে আসলো, বললো স্যার দেখুন,ঐ মুরগির দুটো পা নেই। ইংরেজ আজও বিশ্বাস করলো। তখন বাবুর্চি বললো, স্যার,কোনো মুরগী ই মাথা এবং পা ছাড়া হয় না।আমি কষ্ট করে প্রতিদিন আপনার জন্য রান্না করি,কিন্তু সব খাবার ই আপনি খেয়ে ফেলেন, আমাকে দেন না। তাই আমি রান্না করার সময় মুরগির মাথা পা সরিয়ে ফেলি।যদি আপনি আমাকে দিয়ে খেতেন তাহলে আমি তা করতাম না।ইংরেজ এর পর থেকে বাবুর্চিকে ছাড়া সকল খাবার খেতো না।
অনেক গুলো ভিডিও আমি দেখেছি বোন আপনার,দুনিয়ার সব মানুষগুলোই ঠিক এইরকম,আজ থেকে বিশ বছর আগের ঘটনা,আমারে এক আত্মীয় ইতালি থাকতো,ওনি দেশে আসে, সে সময়ে ওনার ফ্যামিলির লোকজন ঢাকাতে থাকতো,আমরা দেশে থাকতাম,আমার ভাই ও ইতালিতে থাকতো তবে অনেক আগে সে গিয়েছে ইতালিতে, আমার ভাই নতুন গিয়েছে, আমার ভাই আমাকে ফোন করে বলেছিল উনার কাছে টাকা পাঠিয়েছে,আমি ঢাকাতে গিয়েছিলাম টাকা আনার জন্য,কিন্তু ঢাকাতে যাওয়ার পরে শুনে টাকা পাঠায়নি,তখন আমার মনটা খুব খারাপ ছিল,সে অনেক কসমেটিক নিয়েছিল উনার ফ্যামিলিদের জন্য,আমার সামনে সবাইকে সবকিছু ভাগ করে দেয়,আমাকে একটি সাবান হাতে দেয়নি.কষ্ট পেয়েছিলাম,তারা আমার রক্তের আত্মীয়-স্বজন,ইউ আরবের লোকজন তো ভিন্ন দেশে মন খারাপ করার কিছু নেই ভালো থাকবেন
সৌদি আরবের মানুষ গুলো শুধু কাজ করানোর জন্য মহব্বত দেখায় , কিন্তু দুঃখ হলে সত্য খাওয়ার জন্য তালাশ করে না, শুধু বলবে তুমি ভালো তোমার কাজ সুন্দর, আমার যে কাজ করতে, করতে জীবন যায় তাদের কোন খবর নেই। এই হচ্ছে সৌদি আরবের মানুষের ভালোবাসা। ঘরের কাজের মত কষ্ট কোন কাজ নেই, নেই কোন স্বাধীনতা নেই কোন বিশ্রাম। ঘরের কাজ না করে বাহিরে কাজ অনেক ভালো।
সবাই এমন না,,,কিছু ভাল আছে.... যারা ভাল চিন্তা করে। আমি নিজেই সৌদিতে ছিলাম।যেমন খারাপ মানুষের সাথে কাজ করেছিলাম তেমনি কিছু ভাল মানুষের সাথেও কাজ করেক্সহিলাম তবে বেশির ভাগ খারাপ.... দোয়া ও শুভকামনা রইল তোমার জন্য
বোন তোমার আমার ঘটনা সেম যদি জানতাম কখনোই সৌদি আরব আসতাম না বোন তোমার কথাগুলো আমার অনেক ভালো লাগছে আমার সাথে এমনই হয় দোয়া করে আল্লাহ সবাইরে ভালো রাখুন কিন্তু ওরা এমন ভাব ধরে আল্লারে নামাইয়া ফেলায় তোমার জন্য দোয়া করি আমাদের জন্য দোয়া করো আল্লাহপাক সবারই ভালো রাখুক আমি একটা বেয়াদব এর কাছে আইসা পড়ছি নষ্ট করে ফালাই দেবো তাও দিব না যখন তাকে নষ্ট হয়ে যায় খাইতে পারে না তখন স্বাদে না খাইয়া থাকলেও আল্লাহ যেন কেউরে সৌদি না আনে এত কষ্টের টাকা ফ্যামিলিতে বোঝেনা তোমাকে কথা গুলো অনেক ভালো লাগছে
আপনার মত এত সুন্দর একটা মেয়ে,সৌদি আরবে,বাসার কাজের মেয়ের কাজ করেন বিশ্বাস হয় না। সৌদিদের ব্যাপারে যা বলেছেন,একদম সঠিক,আমি নিজে সৌদিতে ১৫ বছর হাউজ ড্রাইভাবের কাজ করেছি।
সবাই একরকম না আমিও এক সৌদি আরবে পাশে ছিলাম সেটা বাংলাদেশ ওনারা যা খাইতো আমাকে নিয়ে খাইতো এবং যা বাহির থেকে আনতো পিজা যেই খাবারই আনত আমাকে নিয়ে খাইতো এবং কি এবং একসাথে প্লেটে বসে খাফসা খেতাম কিন্তু সবাই এক নারে বোন বাংলাদেশেও এরকম হাজার যারা গরিবদের দেখতে পারেন আর তারা তো বিদেশী সব জায়গায় ভালো-মন্দ আছে
লোক বলে বিদেশ কেনো যাই।।। আর বিদেশ যারা থাকে তারা যানে তারে কেনো থাকে।।।।তবে আপু আপনে এগিয়ে জান। দুয়া করি।। ♥♥♥♥ যারা এগুল বলে তারা বড়লোক বাচ্ছারা।........................বলি তোদের কে।।।
প্রায় এক কোটি বাইরের মানুষ আমাদের বাংলাদেশে চাকরি করে অথচ আমরাই বাইরের দেশে যাচ্ছি আর কি করার জন্য চাকরি করার জন্য এটা খুবই লজ্জার বিষয় এইসব ভাবনা ভাবলে অবশ্যই লজ্জার বিষয় লাগে
খালা? কত সৌদি দেখেছেন... আমি বিভিন্ন দেশের লোকদের দেখেছি এবং সৌদি জনগণের আতিথেয়তা ভুলতে পারি না.. সৌদি থেকে যাকে দেখেছি তারা আমার অভিজ্ঞতায় দুর্দান্ত ছিল.. আমি দেখছি অনেক লোক তোমার প্রেমে পড়ছে ভালো তুমি তাদের একজনকে পেয়ে বিয়ে করো।
এক সময় যখন আমাদের স্বর্ণ যে ছিল মুসলমানদের যখন আমাদের নবী ছিল তখন আবু জেহেল ছিল এখনো এখন তো আর নবী নাই কিন্তু আবুজেহেলের সংখ্যাটা বেশি পার্থক্য এইডাই আরবিয়ানেরা কিছু কিছু লোক আছে এরা আল্লাহ এদের মাফ করুক জাহেলিয়াত কেউ হার মানায় বাস্তব আপনার কথা কুয়েত থেকে
সত্য তুলে ধরার জন্য অনেক ধন্যবাদ। আমরা চামচামি করা তষামদ করা পছন্দ করি না। যা সত্য সেটাই জানতে চাই। আরেক মহিলা ব্লগার আছে সারাক্ষন সৌদি দের প্রশংশা করে অথচ একদিনও তাদের সাথে কথা বলতে কিংবা ছবি তুলতে দেখলাম না। অথচ সারাক্ষণ তাদের প্রশংসা।
আমি কাতাতে ৯ বছর ধরে আরাবির বাসায় কাজ করি। লাষ্ট ৩৬ মাস ধরে বেতন দেয় না,দেশে ও যাইতে পারি না। যদি বলি বেতন দেবি কবে ,তখন বলে ইনশাআল্লাহ ,ইনশাআল্লাহ সামনের মাসে। এখন আমি কি করবো নিজেই বুঝতেছি না😭 হায় আল্লাহ এই প্রবাশের মাটিতে আপনি ছাড়া আমার কেউ নাই 😭
আমার বোন এটা বাংলাদেশ না এই হাদিছের ওঢাজ জিবনে কত বার করলাম এই বাবে কত মানুষের মুখে সুনলাম আপনার কথা সুনে আমার নবীর কথা মনে পরেগেল আমি দুআ করি আপনার মনের আশা আল্লাহ পুরুন করবে নবীজি বলছেন আমার দেশে এশে কেউ কস্ট করলে তারজন্যে আমি কেয়ামতের দিন সুপারিশ করবো।
এত সুন্দর মেয়ে কিভাবে গৃহ কর্মী হিসেবে কাজ করে তাও আবার সৌদি আরব এর মতো দেশে যেখানে যোনও চাহিদা এত এত বেশি সৌদিদের আপনে কেমনে টিকে আছেন আপনাকে সালাম 😂😂
আরে আপা ধনী মানুষ সবাই হয় ওরা ঠকায় ওরা জিতায় না ভালোবাসার জানে না ওরা কিভাবে আমগো দিয়ে কাজ করা হবে সেটা জানে আরে আপনার মত হয়তো বিদেশ কাজ করি না কিন্তু বাংলাদেশে বাসায় বাড়ি কাজ করি খুব কষ্ট হয় জানি বুঝি
খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ। জানি আপনার অনেক লিমিটেশন আছে। তারপরও দয়া করে দেশের স্বার্থে কফিলের মা সহ দেশে-বিদেশে আপনার জানা শোনা সকলকে ভারতীয় পণ্য বয়কট করতে বলুন। ইউরোপে ৫১৭টা ভারতীয় পণ্যে ক্যান্সারের উপাদন পাওয়া গেছে। বোন আমি আপনি শুধু চেষ্টা বা শতর্ক করতে পারি। ফল দেবার মালিক আল্লাহ।
অবাক লাগলো আপনার কথা শুনে ওরা নামে মুসলিম আমি ইউরোপ সাইপ্রাস থাকি আমার চোখে দেখা বাসার কাজের মেয়েদের জন্য ওরা কতো না কি করে খাবার দাবার পোশাক টাকা পয়সা দিয়ে এবং কাজে মেয়ের জন্মদিন পালন করে এটা ইউরোপে সাধারণ ঘটনা অথচ ওরা মুসলিম না
I visited Saudi Arabia in 2023 and talked with an Indian driver who has lived there for about 12 years. He shared his experience which is not sweet enough. Arabian people are not friendly like the Bangali people.