বাতিল ফিরকা গুলোর সংক্ষিপ্ত পরিচয় 

من قال لا اله الا الله دخل الجنة

Naim Islam : হাদীস নং-৩৬৪) আবূ সাঈদ খুদরী (রা.) থেকে বর্ণিত। রাসূল (সাঃ) বলেছেনঃ আল্লাহ তা'য়ালা নিজ ইচ্ছায় তাঁর দয়া ও অনুগ্রহে জান্নাতবাসীকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন, এবং জাহান্নামীকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবেন। অতঃপর বলবেনঃ তোমরা দেখো, যার অন্তরে এক বিন্দু পরিমাণ ঈমান আছে তাকে দোযখ থেকে বের করে আন। তারা এমন কিছু লোককে সেখান থেকে বের করে আনবে, যারা অগ্নিদগ্ধ হয়ে কালো কয়লার মত হয়ে গেছে। পরে তাদেরকে 'নহরে হায়াত' নামে ঝর্ণায় ফেলে দেয়া হবে। সেখান থেকে তারা তরুতাজা হয়ে অংকুরিত হবে। তোমরা কি দেখনি স্যাঁস্যাতে স্থানে বীজ অংকুরিত হয়। এগুলো প্রথমে হলুদ বর্ণের এবং ঘুমন্ত অবস্থায় বের হয়ে আসে। [হাদীস নং-৩৬৪, সহীহ মুসলিম প্রথম খন্ড, অনুবাদঃ মাওলানা আফলাতুন কায়সার, সম্পাদনাঃ মাওলানা মুহাম্মাদ মূসা, বাংলাদেশ ইসলামিক সেন্টার, ঢাকা।] হাদীস নং- ৩৭৭) জাবির (রা) বলেন, তিনি তাঁর দুই কানে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছেনঃ আল্লাহ তা'আলা স্বয়ং কিছু সংখ্যক লোককে জাহান্নাম থেকে বের করে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন। [হাদীস নং-৩৭৭, সহীহ মুসলিম প্রথম খন্ড, অনুবাদঃ মাওলানা আফলাতুন কায়সার, সম্পাদনাঃ মুহাম্মাদ মূসা, বাংলাদেশ ইসলামিক সেন্টার, ঢাকা।] হাদীস নং-৩৭৮) হাম্মাদ ইবনে যায়িদ বলেন, আমি আমর ইবনে দীনারকে বললাম, আপনি কি জাবির ইবনে আবদুল্লাহকে (রা) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছ থেকে বর্ণনা করতে শুনেছেনঃ আল্লাহ তা'আলা একদল লোককে সুফারিশের মাধ্যমে জাহান্নাম থেকে বের করে আনবেন? তিনি বলেন, হাঁ। [হাদীস নং-৩৭৮, সহীহ মুসলিম প্রথম খন্ড, অনুবাদঃ মাওলানা আফলাতুন কায়সার, সম্পাদনাঃ মাওলানা মুহাম্মাদ মূসা, বাংলাদেশ ইসলামিক সেন্টার, ঢাকা।] হাদীস নং-৩৮৬)..... আমাকে বলা হবেঃ হে মুহাম্মাদ, মাথা উঠাও। বলো, যা বলবে শুনা হবে। প্রার্থনা করো, যা চাইবে তা দেয়া হবে। সুফারিশ করো, কবুল করা হবে। তখন আমি বলবো, হে আমার প্রভু, আমার উম্মাতকে বাঁচান, আমার উম্মাতকে মুক্তি দিন। এবার আমাকে বলা হবেঃ যাও, যার অন্তরে অনু পরিমানও ঈমান আছে তাকে দোযখ থেকে বের করে নাও। তখন আমি গিয়ে তাই করবো। অতঃপর আমি আমার প্রভুর কাছে ফিরে এসে সেই বিশেষ বাক্যে তাঁর প্রশংসা করবো এবং তাঁর সিজদায় লুটে পড়বো। আমাকে বলা হবেঃ হে মুহাম্মাদ, মাথা উঠাও এবং বলো, যা বলবে, তা শুনা হবে, প্রার্থনা করো, যা চাইবে তা দেয়া হবে। সুফারিশ করো কবুল করা হবে। তখন আমি বলবো, হে আমার প্রভু, আমার উম্মাতকে রক্ষা করুন, আমার উম্মাতকে বাঁচান। এবার আমাকে বলা হবে, যাও যার অন্তরে সরিষার পরিমাণও ঈমান আছে তাকে দোযখ থেকে বের করো। অতঃপর আমি যাবো এবং তাই করবো।........[হাদীস নং-৩৮৬, সহীহ মুসলিম প্রথম খন্ড, অনুবাদঃ মাওলানা আফলাতুন কায়সার, সম্পাদনাঃ মাওলানা মুহাম্মাদ মূসা, বাংলাদেশ ইসলামিক সেন্টার, ঢাকা।] Mashuk alam. 22.02.2019

Aiar jonno sohih hadith lagena karon muslim ra joto gunai koruk tara akdin na akdin jannat jabei shudu matro omuslim ra jahanname jabe ar kobor majar jara puja koree tara jahanname jabee.

@@zubayerzarif3527 হাদিস রাখি,, কোরআন দেখি।আল্লাহর কথা মানি।

@@armanhamza1762 মানে কি?

😂😅😅😅

আপনার বোঝার ভুল আছে। আকীদা( তাওহীদ, ইমান। ইমান সঠিক না হলে বা শেরেকি আকীদা থাকলে, যতই আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করুন, কোন আমলই আল্লাহ হিসাবে নিবেন না, সোজা দোযখে যেতে হবে। মুল কথা - সঠিক ইমান, তাওহীদ এবং শেরেকবিহীন, শেরেক মুক্ত আকীদা। আপনি কোরান, হাদীস পড়ুন। ভারত-পাকিসতান-বাংলাদেশ এই আকীদা, ইমান, তাওহীদ পড়ানোই হয়না। তাহলে, বলুন, কাদীয়ানীরা কাফের কেন? কাদীয়ানীরাতো আল্লাহ, পরকাল মানে, কিয়ামত, বেহেশত, দোযখ মানে, নামাজ,রোজা করে, তা হলে কাফের কেন? কারন -: তাদের আকীদা কুফুরী। তারা মোহাম্মদ কে শেষ নবী মানে না। মীরজা গোলামকে নবী মানে। তাই তারা কাফের। কোরান ৪:৪৮- আল্লাহ শেরেক ছাড়া সব গুনাহ, যদি চান, মাফ করবেন। শেরেকের গুনাহর মাফ নেই। সুতরাং, আপনার বক্তব্ব ভুল।

মুর্খের মত যাতা কথা না বলে আগে এলেম অর্জন করুন

ইমাম আবুহানিফার কথা উনি সব সমময় বলেন।

​@@jaaallhaque7941ইমাম আবু হানিফা (রাহিমাহুমুল্লাহ) সাহেবকে আপনারা যেভাবে খন্ডিতভাবে স্মরণ করেন ও অনুসরণ করেন তিনি ও আহলে হাদীস সেভাবে আপনাদের মত করে খন্ডিতভাবে করেন না! এজন্য আপনার কাছে একটু আশ্চর্য লেগেছে। ইমাম আবু হানিফা রাহিমাহুমুল্লাহ সহ বিশেষত সকল চার ইমামকে ফিকহের ইমাম এবং আক্বীদার ইমাম হিসেবে স্মরণ করি ও তাঁদের যে কথাগুলো কুরআন ও সহীহ হাদীসের সাথে সাংঘর্ষিক নয় সেগুলো অনুসরণ করি এবং যেগুলো কুরআন ও সহীহ হাদীসের সাথে সাংঘর্ষিক সেগুলো পরিত্যাগ করি! অর্থাৎ ইমামগণের অনুসরণের ক্ষেত্রে আমরা তাক্বলিদ তথা অন্ধ অনুসরণ করি না বরং ইমামগণের নির্দেশনা অনুযায়ী তাঁরা যেটা বলেছেন যা সহীহ হাদীস তা যেখানৈই থাকুক যেই বলুক তাই তাঁদের মাজহাব, এই হিসেবে তাঁদেরকে শ্রদ্ধা করি। ধন্যবাদ।

But foundational,basic AQEEDA is very crucial,paramount, important. Your all good works ( Namaj,Hajj, zakat, donation,charity, good behaviour, etc) wiil havecno value on Qiyamat day, if you do SHIRK. Allah forgive all sins except sin of SHIRK. Quran 4:48. So, you must protect your Aqeeda, Iman from SHIRK. Do men(muslims) think that if someone says "we are mumin", Allah will not test, examine, them? -Quran 29: 2-7 Just examine QADIANI? Everything is like MUSLIM, but in AQEEDA -they became KAFEER ( Mirza false Prophet, Qadiani believe Mirza true Prophet). Yes, Quran says - creating division,sects in the religion, dividing the religion :Allah will judge them-- Quran 6:159. But, one muslim must protect his IMAN, AQEEDA. That's important. Yes, difference in FIQH matters ( Tarabi -8 or 20, loud amin, rafayedin, Eid Takbir -6 or 12) no problem. We love all 4 majhabs, salafi etc. But, the difference in Aqeeda is very important. And all these groups, sects ( khareji, mutajila, qaderia, murjia, zahmia etc) differ from Ahle Sunnat Al Jamat in AQEEDA. Probably you did not here the lecture. Just listen.

সাহাবি কখনও মুনাফিক হয়না এবং মুনাফিক কখন ও সাহাবি হয়না। কেহ মুনাফিক হলে সে সাহাবা থাকেনা। বরং সাহাবার লেবাস ধারন করে ছিল।

😡😡😡

নাউজুবিল্লাহ্! আপনি কি মানসিক ভাবে সুস্থ!?!

খিলাফতের জন্য যুদ্ধ হচ্ছে ক্ষমতাকেন্দ্রিক, যেখানে যে ভাই ভাই যুদ্ধে অংশ না নিয়ে নিরপেক্ষ অবস্থান নিবে সেই রাসূল সাঃ এর প্রকৃত উম্মাহর মধ্যে শামিল হবে। আর যে মীমাংসা করার জন্য উপযুক্ত ও মীমাংসা করতে যাবে সে তো আর যুদ্ধ করবে না। তার অবস্থান আরও উঁচুতে! তো এখানে উভয়েই খারেজী হতে হবে এমন কথা কুরআন ও সহীহ হাদীস সম্মত নয়!

আহলে সুন্নাত ওয়াল জামার আকিদা হলো সাহাবী দের যুদ্ধগুলো দিয়ে কোন মন্তব্য করবে না। সুতরাং এখানে কাউকে খারিজি করার প্রশ্নই আসে না। যেমন ইয়াজিদের বিরুদ্ধে ইমাম হোসাইন এদের কেউই খারিজি নয় আবার বিদ্রোহ নয়। সাহাবীদের ব্যাপারে চুপ থাকবেন।

vai aro bohu dol upodol hoise ummat e. jemon berlavi, nokshbondi, qadri, kadyani, zafri (12 imam of shia), sufi..... onek onek onek....

আহলে হাদিস আলাদা কোন দল না যে তাই। আহলে হাদিস বৈশিষ্ট্যের নাম। যারা ক্বুর'আন ও সহীহ হাদিস মেনে চলে সালাফদের বুঝ অনুযায়ী তারাই সালাফি তারাই আহলে হাদিস!

আহলে হাদীস কোন ফেরকা না। আহলে হাদীস হচছে সালাফগনের পথ।

সালাফী যারা, তারাই আহলে হাদীস। সহীহ হাদীসের বইয়ে - এই আহলে হাদীস দলের নাম এসেছে। ঐ সময়, অনেকে কিয়াস বেশি করতো, তাদেরকে আহলে রায় বলা হতো। আহলে রায়ের বিরুদ্ধে আহলে হাদীস দল -সহীহ হাদীসের পক্ষে কথা বলতো এবং সমস্ত হাদীস লেখকগন আহলে হাদীসের প্রসাংসা করেছেন। পড়াশোনা করুন, হাদীসের বইগুলো পড়ুন, ৪ ইমামের বইগুলো পড়ুন, আপনার ধারনা পরিসকার হয়ে যাবে।

বে-হকপন্থী সবগুলা ।

এরাই একমাত্র হক আর সবাই বাতিল তাই না

😂😂😂

Shob gula bedati aktao bhalo na

সব খারেজী

উনি ভুল তাফসির করলে আপনি সঠিক টা করুন

কোনটা ভুল

ভুল করলে, আপনি প্রমাণ করুন এখানে কোথায় ভুল করেছেন। উনি তো সঠিক বলছেন। আপনার পছন্দসই না হলেই ভুল?