আজ থেকে ৪০ বছর আগে আমার এক বন্ধু তার গরুর খামারের বর্জ্য থেকে বায়ো গ্যাস প্লান্ট চালু করেছিলেন। তখনকার সময়ে এজন্য জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকে পুরস্কৃত করা হয়েছিল।
অবশ্যই একটি ভালো উদ্যোগ পরিবেশ বান্ধব যারা এই উদ্যোগ নিয়েছেন তাঁদেরকে শ্রদ্ধার সাথে ধন্যবাদ জানাই এমন উদ্যোগ সারাদেশে হওয়া উচিত এখান থেকে আমরা মাংস পাচ্ছি দুধ পাচ্ছি জ্বালানি সাথে কৃষি কাজের জন্য জৈব সার এটি দেশের সব গ্রাম অঞ্চলে গড়ে উঠলে গ্রামীণ মানুষের পুষ্টির অভাব দূর হবে আধুনিক জ্বালানি সুবিধা পাবে কৃষিতে বিপ্লব ঘটবে দেশ হবে স্বনির্ভর
অবসিষ্ট যে কম্পোষ্ট সার থাকে তা যদি কেজি বা বস্তা আকারে দেশের বিভিন্ন স্তানে সরবরাহ বা বিক্রয় করা হয় তাহলে রাসায়নিক সার বা অন্য কিচুর উপর থেকে চাপ কমবে এবং জমির শাস্ত ভাল হবে।
আমাদের এলাকায় ২০০৫ সালের দিকে ড.ইউনুসের গ্রামীণ ব্যাংকের মাধ্যমে অনেক বাড়িতে বায়োগ্যাস স্থাপন করা হয়েছিল।প্রায় সবগুলো নষ্ট হয়ে গেলেও দু একটি বাড়িতে এখনও টিকে আছে।কিন্তু বর্তমানে এ ধরনের কোন উদ্যোগ গ্রহণ করা হয় না
বাংলাদেশ সরকারের কাছে একটি আবেদনপত্র জমা দিয়ে গেলাম কমেন্ট বক্সে বাংলাদেশের প্রত্যেকটি জেলায় প্রত্যেকটি উপজেলা ইউনিয়ন পর্যায়ে প্রত্যেকটি মানুষকে যেন দশটি করে গরু দেওয়া হয় বিনামূল্যে কে কে আমার মত এই কথার সাথে একমত 👈👉 তারা একটু সারা দিয়ে যান
গ্যাস উৎপাদনের খরচের তুলনায় দাম অনেক অনেক বেশি নেওয়া হচ্ছে । বিষয়টিতে প্রশাসনের নজর দেওয়া উচিত । ৩০০ থেকে ৫০০ টাকার বেশি কোন অবস্থাতেই নেওয়া উচিত হচ্ছে না ।
আমি চাই ধরনের দেশের প্লানার হোক শুধু গোবর দিয়ে তৈরি করা হোক আর গরুর মূত্র আলাদা আলাদা করে রাখা হোক কারণ ভারতে রপ্তানি করলে অনেক টাকা পাওয়া যাবে গরুর মূত্র নরেন্দ্র মোদির দলের সভায় গরুর মূত্র খায় তারা কিনবেন অনেক টাকা পাওয়া যাবে বাংলাদেশের আয় হবে