😂😂😂😂আজকের সমাবেশের মাধ্যমে, আবারো প্রমান হলো BNP কতটা ক্ষুধার্ত।। ছাত্ররা রাস্তাঘাট পরিষ্কার করছে, ট্রাফিকের কাজ করছে।আর তারা সমাবেশ করছে। কোনো স্বৈরশাসক, দুর্নীতিবাজ। ছাত্র জনতা ও বাংলার মানুষ আর বাংলাদেশে দেখতে চায় না। আর মনে হচ্ছে, বিরোধী দলগুলো অতি উৎসাহী দেখাচ্ছে। গত ১৬ বছরে কোনো বিরোধী দল, জণগনের কোনো দাবী ও একটি আন্দোলন সফল করতে পরেনি। ছাত্র জনতা তা করে দেখিয়েছে।। ছাত্রদের এই সফলতা, বিরোধী দল গুলো ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টায়। তবে তা হতে দেওয়া হবে না। সবার আগে, গোটা রাষ্ট্র ব্যাবস্থা সংস্কার প্রয়োজন, সংবিধান সংস্কার করা, সকল দলের নিয়ম নিতী গঠনতন্ত্র গণতান্ত্রিক প্রক্রীয়ায় সাজানো, কারন আমরা পরিবারতান্ত্রিক রাজনৈতিকের পা চাটা রাজনীতি আমরা চাই না। গোটা রাষ্ট্র সংস্কারে, যতটুকু সময় দরকার তা ছাত্রসমাজ ও নতুণ অন্তর্বর্তীকালিন বিপ্লবী সরকারকে দিতে হবে। জাতীয় নিয়মনীতি তৈরীর মাধ্যমে শক্তিশালী নির্বাচণ কমিশন গঠন করে তারপর জাতীয় নির্বাচন।। কোনো বিপ্লবী সরকার, সংবিধান সংস্কার ও প্রোয়োজনে সংবিধান পরিবর্তনের ক্ষমতা রাখে।। না হয়, ছাত্রসমাজের এই স্বাধীনতা আবারো কোনো স্বৈরশাসকের কবলে বেহাত হয়ে যেতে পারে। তখন ছাত্রজনতা জাতির কাছে প্রশ্নবিদ্ধ হবে???
৫ বছরের আগে কোন নির্বাচন নয়। পুরো দেশ আগে সংষ্কার করতে হবে। বিচার বিভাগ এবং নির্বাচন কমিশনকে সম্পুর্ণ স্বাধীন করতে হবে যেন কোন শক্তিশালী পার্লামেন্টও পরাধীন করতে না পারে। এবং সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রাজনীতি ও সংগঠন মুক্ত করতে হবে। দুর্নীতি মুক্ত বাংলাদেশ নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন নয়।
😂😂😂😂আজকের সমাবেশের মাধ্যমে, আবারো প্রমান হলো BNP কতটা ক্ষুধার্ত।। ছাত্ররা রাস্তাঘাট পরিষ্কার করছে, ট্রাফিকের কাজ করছে।আর তারা সমাবেশ করছে। কোনো স্বৈরশাসক, দুর্নীতিবাজ। ছাত্র জনতা ও বাংলার মানুষ আর বাংলাদেশে দেখতে চায় না। আর মনে হচ্ছে, বিরোধী দলগুলো অতি উৎসাহী দেখাচ্ছে। গত ১৬ বছরে কোনো বিরোধী দল, জণগনের কোনো দাবী ও একটি আন্দোলন সফল করতে পরেনি। ছাত্র জনতা তা করে দেখিয়েছে।। ছাত্রদের এই সফলতা, বিরোধী দল গুলো ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টায়। তবে তা হতে দেওয়া হবে না। সবার আগে, গোটা রাষ্ট্র ব্যাবস্থা সংস্কার প্রয়োজন, সংবিধান সংস্কার করা, সকল দলের নিয়ম নিতী গঠনতন্ত্র গণতান্ত্রিক প্রক্রীয়ায় সাজানো, কারন আমরা পরিবারতান্ত্রিক রাজনৈতিকের পা চাটা রাজনীতি আমরা চাই না। গোটা রাষ্ট্র সংস্কারে, যতটুকু সময় দরকার তা ছাত্রসমাজ ও নতুণ অন্তর্বর্তীকালিন বিপ্লবী সরকারকে দিতে হবে। জাতীয় নিয়মনীতি তৈরীর মাধ্যমে শক্তিশালী নির্বাচণ কমিশন গঠন করে তারপর জাতীয় নির্বাচন।। কোনো বিপ্লবী সরকার, সংবিধান সংস্কার ও প্রোয়োজনে সংবিধান পরিবর্তনের ক্ষমতা রাখে।। না হয়, ছাত্রসমাজের এই স্বাধীনতা আবারো কোনো স্বৈরশাসকের কবলে বেহাত হয়ে যেতে পারে। তখন ছাত্রজনতা জাতির কাছে প্রশ্নবিদ্ধ হবে???
😂😂😂😂আজকের সমাবেশের মাধ্যমে, আবারো প্রমান হলো BNP কতটা ক্ষুধার্ত।। ছাত্ররা রাস্তাঘাট পরিষ্কার করছে, ট্রাফিকের কাজ করছে।আর তারা সমাবেশ করছে। কোনো স্বৈরশাসক, দুর্নীতিবাজ। ছাত্র জনতা ও বাংলার মানুষ আর বাংলাদেশে দেখতে চায় না। আর মনে হচ্ছে, বিরোধী দলগুলো অতি উৎসাহী দেখাচ্ছে। গত ১৬ বছরে কোনো বিরোধী দল, জণগনের কোনো দাবী ও একটি আন্দোলন সফল করতে পরেনি। ছাত্র জনতা তা করে দেখিয়েছে।। ছাত্রদের এই সফলতা, বিরোধী দল গুলো ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টায়। তবে তা হতে দেওয়া হবে না। সবার আগে, গোটা রাষ্ট্র ব্যাবস্থা সংস্কার প্রয়োজন, সংবিধান সংস্কার করা, সকল দলের নিয়ম নিতী গঠনতন্ত্র গণতান্ত্রিক প্রক্রীয়ায় সাজানো, কারন আমরা পরিবারতান্ত্রিক রাজনৈতিকের পা চাটা রাজনীতি আমরা চাই না। গোটা রাষ্ট্র সংস্কারে, যতটুকু সময় দরকার তা ছাত্রসমাজ ও নতুণ অন্তর্বর্তীকালিন বিপ্লবী সরকারকে দিতে হবে। জাতীয় নিয়মনীতি তৈরীর মাধ্যমে শক্তিশালী নির্বাচণ কমিশন গঠন করে তারপর জাতীয় নির্বাচন।। কোনো বিপ্লবী সরকার, সংবিধান সংস্কার ও প্রোয়োজনে সংবিধান পরিবর্তনের ক্ষমতা রাখে।। না হয়, ছাত্রসমাজের এই স্বাধীনতা আবারো কোনো স্বৈরশাসকের কবলে বেহাত হয়ে যেতে পারে। তখন ছাত্রজনতা জাতির কাছে প্রশ্নবিদ্ধ হবে???
😂😂😂😂আজকের সমাবেশের মাধ্যমে, আবারো প্রমান হলো BNP কতটা ক্ষুধার্ত।। ছাত্ররা রাস্তাঘাট পরিষ্কার করছে, ট্রাফিকের কাজ করছে।আর তারা সমাবেশ করছে। কোনো স্বৈরশাসক, দুর্নীতিবাজ। ছাত্র জনতা ও বাংলার মানুষ আর বাংলাদেশে দেখতে চায় না। আর মনে হচ্ছে, বিরোধী দলগুলো অতি উৎসাহী দেখাচ্ছে। গত ১৬ বছরে কোনো বিরোধী দল, জণগনের কোনো দাবী ও একটি আন্দোলন সফল করতে পরেনি। ছাত্র জনতা তা করে দেখিয়েছে।। ছাত্রদের এই সফলতা, বিরোধী দল গুলো ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টায়। তবে তা হতে দেওয়া হবে না। সবার আগে, গোটা রাষ্ট্র ব্যাবস্থা সংস্কার প্রয়োজন, সংবিধান সংস্কার করা, সকল দলের নিয়ম নিতী গঠনতন্ত্র গণতান্ত্রিক প্রক্রীয়ায় সাজানো, কারন আমরা পরিবারতান্ত্রিক রাজনৈতিকের পা চাটা রাজনীতি আমরা চাই না। গোটা রাষ্ট্র সংস্কারে, যতটুকু সময় দরকার তা ছাত্রসমাজ ও নতুণ অন্তর্বর্তীকালিন বিপ্লবী সরকারকে দিতে হবে। জাতীয় নিয়মনীতি তৈরীর মাধ্যমে শক্তিশালী নির্বাচণ কমিশন গঠন করে তারপর জাতীয় নির্বাচন।। কোনো বিপ্লবী সরকার, সংবিধান সংস্কার ও প্রোয়োজনে সংবিধান পরিবর্তনের ক্ষমতা রাখে।। না হয়, ছাত্রসমাজের এই স্বাধীনতা আবারো কোনো স্বৈরশাসকের কবলে বেহাত হয়ে যেতে পারে। তখন ছাত্রজনতা জাতির কাছে প্রশ্নবিদ্ধ হবে???
😂😂😂😂আজকের সমাবেশের মাধ্যমে, আবারো প্রমান হলো BNP কতটা ক্ষুধার্ত।। ছাত্ররা রাস্তাঘাট পরিষ্কার করছে, ট্রাফিকের কাজ করছে।আর তারা সমাবেশ করছে। কোনো স্বৈরশাসক, দুর্নীতিবাজ। ছাত্র জনতা ও বাংলার মানুষ আর বাংলাদেশে দেখতে চায় না। আর মনে হচ্ছে, বিরোধী দলগুলো অতি উৎসাহী দেখাচ্ছে। গত ১৬ বছরে কোনো বিরোধী দল, জণগনের কোনো দাবী ও একটি আন্দোলন সফল করতে পরেনি। ছাত্র জনতা তা করে দেখিয়েছে।। ছাত্রদের এই সফলতা, বিরোধী দল গুলো ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টায়। তবে তা হতে দেওয়া হবে না। সবার আগে, গোটা রাষ্ট্র ব্যাবস্থা সংস্কার প্রয়োজন, সংবিধান সংস্কার করা, সকল দলের নিয়ম নিতী গঠনতন্ত্র গণতান্ত্রিক প্রক্রীয়ায় সাজানো, কারন আমরা পরিবারতান্ত্রিক রাজনৈতিকের পা চাটা রাজনীতি আমরা চাই না। গোটা রাষ্ট্র সংস্কারে, যতটুকু সময় দরকার তা ছাত্রসমাজ ও নতুণ অন্তর্বর্তীকালিন বিপ্লবী সরকারকে দিতে হবে। জাতীয় নিয়মনীতি তৈরীর মাধ্যমে শক্তিশালী নির্বাচণ কমিশন গঠন করে তারপর জাতীয় নির্বাচন।। কোনো বিপ্লবী সরকার, সংবিধান সংস্কার ও প্রোয়োজনে সংবিধান পরিবর্তনের ক্ষমতা রাখে।। না হয়, ছাত্রসমাজের এই স্বাধীনতা আবারো কোনো স্বৈরশাসকের কবলে বেহাত হয়ে যেতে পারে। তখন ছাত্রজনতা জাতির কাছে প্রশ্নবিদ্ধ হবে???
😂😂😂😂আজকের সমাবেশের মাধ্যমে, আবারো প্রমান হলো BNP কতটা ক্ষুধার্ত।। ছাত্ররা রাস্তাঘাট পরিষ্কার করছে, ট্রাফিকের কাজ করছে।আর তারা সমাবেশ করছে। কোনো স্বৈরশাসক, দুর্নীতিবাজ। ছাত্র জনতা ও বাংলার মানুষ আর বাংলাদেশে দেখতে চায় না। আর মনে হচ্ছে, বিরোধী দলগুলো অতি উৎসাহী দেখাচ্ছে। গত ১৬ বছরে কোনো বিরোধী দল, জণগনের কোনো দাবী ও একটি আন্দোলন সফল করতে পরেনি। ছাত্র জনতা তা করে দেখিয়েছে।। ছাত্রদের এই সফলতা, বিরোধী দল গুলো ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টায়। তবে তা হতে দেওয়া হবে না। সবার আগে, গোটা রাষ্ট্র ব্যাবস্থা সংস্কার প্রয়োজন, সংবিধান সংস্কার করা, সকল দলের নিয়ম নিতী গঠনতন্ত্র গণতান্ত্রিক প্রক্রীয়ায় সাজানো, কারন আমরা পরিবারতান্ত্রিক রাজনৈতিকের পা চাটা রাজনীতি আমরা চাই না। গোটা রাষ্ট্র সংস্কারে, যতটুকু সময় দরকার তা ছাত্রসমাজ ও নতুণ অন্তর্বর্তীকালিন বিপ্লবী সরকারকে দিতে হবে। জাতীয় নিয়মনীতি তৈরীর মাধ্যমে শক্তিশালী নির্বাচণ কমিশন গঠন করে তারপর জাতীয় নির্বাচন।। কোনো বিপ্লবী সরকার, সংবিধান সংস্কার ও প্রোয়োজনে সংবিধান পরিবর্তনের ক্ষমতা রাখে।। না হয়, ছাত্রসমাজের এই স্বাধীনতা আবারো কোনো স্বৈরশাসকের কবলে বেহাত হয়ে যেতে পারে। তখন ছাত্রজনতা জাতির কাছে প্রশ্নবিদ্ধ হবে???
😂😂😂😂আজকের সমাবেশের মাধ্যমে, আবারো প্রমান হলো BNP কতটা ক্ষুধার্ত।। ছাত্ররা রাস্তাঘাট পরিষ্কার করছে, ট্রাফিকের কাজ করছে।আর তারা সমাবেশ করছে। কোনো স্বৈরশাসক, দুর্নীতিবাজ। ছাত্র জনতা ও বাংলার মানুষ আর বাংলাদেশে দেখতে চায় না। আর মনে হচ্ছে, বিরোধী দলগুলো অতি উৎসাহী দেখাচ্ছে। গত ১৬ বছরে কোনো বিরোধী দল, জণগনের কোনো দাবী ও একটি আন্দোলন সফল করতে পরেনি। ছাত্র জনতা তা করে দেখিয়েছে।। ছাত্রদের এই সফলতা, বিরোধী দল গুলো ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টায়। তবে তা হতে দেওয়া হবে না। সবার আগে, গোটা রাষ্ট্র ব্যাবস্থা সংস্কার প্রয়োজন, সংবিধান সংস্কার করা, সকল দলের নিয়ম নিতী গঠনতন্ত্র গণতান্ত্রিক প্রক্রীয়ায় সাজানো, কারন আমরা পরিবারতান্ত্রিক রাজনৈতিকের পা চাটা রাজনীতি আমরা চাই না। গোটা রাষ্ট্র সংস্কারে, যতটুকু সময় দরকার তা ছাত্রসমাজ ও নতুণ অন্তর্বর্তীকালিন বিপ্লবী সরকারকে দিতে হবে। জাতীয় নিয়মনীতি তৈরীর মাধ্যমে শক্তিশালী নির্বাচণ কমিশন গঠন করে তারপর জাতীয় নির্বাচন।। কোনো বিপ্লবী সরকার, সংবিধান সংস্কার ও প্রোয়োজনে সংবিধান পরিবর্তনের ক্ষমতা রাখে।। না হয়, ছাত্রসমাজের এই স্বাধীনতা আবারো কোনো স্বৈরশাসকের কবলে বেহাত হয়ে যেতে পারে। তখন ছাত্রজনতা জাতির কাছে প্রশ্নবিদ্ধ হবে???
এতো তাড়া কেন?উনি মনে হয় কবরে যাবার আগে দেখে যেতে চান। বয়স তো অনেক হইছে।আমরা স্মার্ট কাউকে চাই, বুড়া মানুষ আল্লাহ আল্লাহ করবে আর তরুণদের জন্য দোয়া করবে।
😂😂😂😂আজকের সমাবেশের মাধ্যমে, আবারো প্রমান হলো BNP কতটা ক্ষুধার্ত।। ছাত্ররা রাস্তাঘাট পরিষ্কার করছে, ট্রাফিকের কাজ করছে।আর তারা সমাবেশ করছে। কোনো স্বৈরশাসক, দুর্নীতিবাজ। ছাত্র জনতা ও বাংলার মানুষ আর বাংলাদেশে দেখতে চায় না। আর মনে হচ্ছে, বিরোধী দলগুলো অতি উৎসাহী দেখাচ্ছে। গত ১৬ বছরে কোনো বিরোধী দল, জণগনের কোনো দাবী ও একটি আন্দোলন সফল করতে পরেনি। ছাত্র জনতা তা করে দেখিয়েছে।। ছাত্রদের এই সফলতা, বিরোধী দল গুলো ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টায়। তবে তা হতে দেওয়া হবে না। সবার আগে, গোটা রাষ্ট্র ব্যাবস্থা সংস্কার প্রয়োজন, সংবিধান সংস্কার করা, সকল দলের নিয়ম নিতী গঠনতন্ত্র গণতান্ত্রিক প্রক্রীয়ায় সাজানো, কারন আমরা পরিবারতান্ত্রিক রাজনৈতিকের পা চাটা রাজনীতি আমরা চাই না। গোটা রাষ্ট্র সংস্কারে, যতটুকু সময় দরকার তা ছাত্রসমাজ ও নতুণ অন্তর্বর্তীকালিন বিপ্লবী সরকারকে দিতে হবে। জাতীয় নিয়মনীতি তৈরীর মাধ্যমে শক্তিশালী নির্বাচণ কমিশন গঠন করে তারপর জাতীয় নির্বাচন।। কোনো বিপ্লবী সরকার, সংবিধান সংস্কার ও প্রোয়োজনে সংবিধান পরিবর্তনের ক্ষমতা রাখে।। না হয়, ছাত্রসমাজের এই স্বাধীনতা আবারো কোনো স্বৈরশাসকের কবলে বেহাত হয়ে যেতে পারে। তখন ছাত্রজনতা জাতির কাছে প্রশ্নবিদ্ধ হবে???
কমপক্ষে 3 বছর প্রয়োজনে 5 বছর । এর আগে কোনো নির্বাচন নয় এর আগে ঠিক ভাবে রাষ্ট্রকে গঠন করতে হবে রাষ্ট্রীয় স্ট্রাকচার ঠিক করতে হবে যাতে পরবর্তীতে রাষ্ট্রকে কোন রাজনৈতিক দলের হাতে জিম্মি হতে না হয় ।
@@SumonKhan-bn6jcAge jemon joutik kotha bolee shibir tag dito ehon tomra kono kichhu bolei shuru korso awami League tag deya Shobti party eki goaler guru🐂 Student ra kono doler pa chate na Manush ho🤧
যারা দ্বিতীয়বারের মতো দেশ স্বাধীন করেছেন তারা কি সবাই ছাত্র ছিলেন কিন্তু এই আন্দোলনেতো সাধারণ মানুষও যোগ দিয়েছিল শিশু থেকে বৃদ্ধ সবাই ছিল।শিশু,বৃদ্ধ কত সাধারণ মানুষ শহীদ হয়েছে তাদের কথা কেউ বলে না কেনো।
তিন মাসের মধ্যে নির্বাচন হলে সাংবিধানিক কাঠামো গুলো ঠিক করা সম্ভব হবে না পরবর্তীতে রাজনৈতিক দলগুলো এখান থেকে ফায়দা নিবে যদি বর্তমান অবস্থায় তিন মাসে নির্বাচন হয় রাজনৈতিক ব্যক্তিদের পরামর্শ ক্রমেই তাদের সহযোগিতায় সাংবিধানিক কাঠামো গুলো আগে ঠিক করে নির্বাচন দিলে ভালো হবে স্থায়ী হবে।
আমরা সবাই যে মুক্ত হতে পেরেছি সেজন্য পড়ি আলহামদুলিল্লাহ,, এখন নয়াপল্টনের রাস্তাঘাট উন্নয়নে বিএনপির পক্ষ থেকে কাজ শুরু করি... ব্যানার ,ফেস্টুন না বানিয়ে রাস্তা সংস্কার করি... একটি টাকাও যেন অপ্রয়োজনীয় খাতে খরচ না হয়.....
ছাত্রদের কাছে দাবি থাকবে যে মুসলিম, হিন্দু সহ সব ধর্মের ধর্মীয় স্বাধীনতা চাই। আমাকে যাতে কোনো মানুষ বলতে না পারে বোরকা খুলো,,নেকাব খুলে,,,আমি কি পোশাক পড়ব সেটা আমার অধিকার। ধর্ম ত্যাগ করে যদি কর্ম ( মানে শিক্ষা গ্রহণ করতে হয়) এমন শিক্ষা চাই না। আমরা দেশের সেবা করতে চাই নিজের কমফোর্ট পোশাক ও জোনে থেকে। মহিলা আলাদা বিশ্ব বিদ্যালয় হোক। আলাদা মহিলা হাসপাতাল। যেখানে মায়েরা, মেয়েরা চিকিৎসা করাতে পারবে।। এতে মেয়েদে কর্মসংস্থানের জায়গা টা বাড়বে।
তিন মাসে কি আপনি হাসিনা সরকারের রাষ্ট্র পরিচালনার মেকানিজম ঠিক করতে পারবেন, আপনাদের তৈরি করা মেকানিজম ঠিক করতে হাসিনার কত বছর লেগেছে, দেশের জনগণের ভালো চাইলে বর্তমান ব্যবস্থায় তাদের সহযোগিতা করুন এবং দেখুন এরা কি করে।