স্পোর্টস, মুভি, টিভি সিরিজ, মিউজিক এসব নিউট্রাল কোনো বিষয় না। এগুলো মূলত সাংস্কৃতিক আধিপত্যবাদ বজায় রাখার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার। যেটাকে কেতাবি ভাষায় সফট পাওয়ার বলা হয়। ছোটবেলায় আমার ফেবারিট একটা সিরিজ ছিল ম্যাকগাইভার। বাংলায় ডাবিং করে বিটিভিতে দেখাত। তখন বুঝি নি যে এই টোটাল সিরিজটাই সুপিরিয়র সিভিলাইজড ওয়েস্ট বনাম ইনফেরিয়র বার্বারিক ইস্টের স্টেরিওটাইপকেই বিনোদনের মাধ্যমে জনমানসে প্রতিষ্ঠিত করে। হলিউড আর বলিউডে একটা বিশাল অংশ এই স্টেরিওটাইপ এক্টিভলি প্রোমোট করে। বিনোদন মানুষের সবচে রিলাক্স মূহুর্তের খোরাক, মানুষ স্বভাবতই এ সময় দূর্বল থাকে। কি গ্রহণ করছে তা সচেতনভাবে খেয়াল করে না। সচেতন থাকলেও গা সওয়া ভাব চলে আসে। এটা নিষ্ক্রিয়তার অন্যরূপ। তাই পাঠান ছবির প্রশংসা আর আধিপত্যের বিরোধিতা দুইটা একসাথে সম্ভব না এইটা সে বুঝতে চায় না। আবেগ জেঁকে বসে।
স্পোর্টস, মুভি, টিভি সিরিজ, মিউজিক এসব নিউট্রাল কোনো বিষয় না। এগুলো মূলত সাংস্কৃতিক আধিপত্যবাদ বজায় রাখার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার। যেটাকে কেতাবি ভাষায় সফট পাওয়ার বলা হয়। ছোটবেলায় আমার ফেবারিট একটা সিরিজ ছিল ম্যাকগাইভার। বাংলায় ডাবিং করে বিটিভিতে দেখাত। তখন বুঝি নি যে এই টোটাল সিরিজটাই সুপিরিয়র সিভিলাইজড ওয়েস্ট বনাম ইনফেরিয়র বার্বারিক ইস্টের স্টেরিওটাইপকেই বিনোদনের মাধ্যমে জনমানসে প্রতিষ্ঠিত করে। হলিউড আর বলিউডে একটা বিশাল অংশ এই স্টেরিওটাইপ এক্টিভলি প্রোমোট করে। বিনোদন মানুষের সবচে রিলাক্স মূহুর্তের খোরাক, মানুষ স্বভাবতই এ সময় দূর্বল থাকে। কি গ্রহণ করছে তা সচেতনভাবে খেয়াল করে না। সচেতন থাকলেও গা সওয়া ভাব চলে আসে। এটা নিষ্ক্রিয়তার অন্যরূপ। তাই পাঠান ছবির প্রশংসা আর আধিপত্যের বিরোধিতা দুইটা একসাথে সম্ভব না এইটা সে বুঝতে চায় না। আবেগ জেঁকে বসে।