মতিউর রহমান সাহেবের কি প্রয়োজন ছিল এ বিষয়টা জানার জন্য এত আগ্রহ উনি তো মনে হয় সময়টার উত্তপ্ত করার জন্য দায়ী। দেশের সার্বিক পরিস্থিতি মোটামুটি কিছুটা শান্ত ছিল এই ফাঁকে উনি আবার নতুন করে একটা ঘটনা তুলে ধরলেন বিষয়টি কেমন হলো!
সরি আগেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি এই সাংবাদিকের কি দরকার ছিল বর্তমান বাংলাদেশের পরিস্থিতি উনি দেখেনা বুঝেনা উনার কথাবার্তা বুঝা যায় উনার বিশেষ কোন উদ্দেশ্য ছিল
Eta to maximum manush e bole...daily star er mahfuz anam,prothom alor shompadok,manabzamin er shompadok mane uni,kalbelar shompadok shobai raw nd awamir passport serve kortese
উনিও এখনো শেখ হাসিনাকে মারনীয় প্রধানমন্ত্রী বলতেছেন। এটা ভিনদেশের এজেন্টকে বাস্তবায়ন করার জন্য। হঠাৎ করে পরিস্থিতি উত্তপ্ত করার জন্য মাননীয় রাষ্ট্রপতিকে এই প্রশ্ন জিজ্ঞেস করছেন।এই মতিউর রহমান হচ্ছে মেন কালপিট দেশের এই বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির জন্য।
রাষ্ট্রপতি যিনি আছেন তিনিই থাকবেন, বাংলাদেশের সংবিধান বলে একটা কথা আছে, চাইলেই সংবিধান লঙ্ঘন করা যায় না, একটা নিয়ে আন্দোলন করলেই হল, মামার বাড়ির আবদার, রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ করতে হলে আগে নির্বাচন হতে হবে সরকার গঠন হতে হবে সংসদ গঠন হতে হবে তারপর
কোন পদত্যাগ করবেন না মহামান্য রাষ্ট্রপতি আপনি। কিছু লোকের কথায় আপনি কিছুতেই পদত্যাগ করবেন না। দেশটাকে আফগানিস্তান বানতে দিবেন না।কিছু বৈষম্যবিরোধী আর সমন্নয়ক নামধারীরা দেশটাতে গৃহযুদ্ধ লাগাইয়া দিবে। দেশের সবাইকে অনুরোধ করব দেশটাকে মায়ানমার হতে দিবেন না। সেনা শাসন দরকার জরুরি এখন। সেনাবাহিনীকে অনুরোধ করব আপনারা সরকারে আসেন
ছাত্ররা এখন কোথায়? মামুর বাড়ির আবদার করেছিলো এবং ৩০ মিনিটের আল্টিমেটাম দিয়েছিলো। আইন বুঝে না ও সংবিধান বুঝে না এই ছাত্রগুলো এখন কোথায়? কদিন পরে জন্মসনদ না মেনে ওদের বাপ মা পরিবর্তন করার জন্য আন্দোলন করবে।
5 তারিখে যখন রাষ্ট্রপতি জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণে বলেছিলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করেছেন এবং উনি তা গ্রহণ করেছেন এই রিপোর্টার কি তখন ঘুমিয়ে ছিলেন এই বিতর্কের জন্য দায়ী একমাত্র এই রিপোর্টার।
রাষ্ট্রপতি সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান। রাষ্ট্রপতিকে বিদায়ের পর তিন বাহিনীর প্রধান কে বিদায় করা হবে। পুলিশের মতো অকার্যকর করে দেশকে গৃহযুদ্ধের দিকে নিয়ে যাবে। এই পরিকল্পনা USA, PK, UK and KSA.
ও খুব খারাপ মতলবে কাজটি করেছে। ওকে ধরে রিমান্ডে নেয়া উচিত। এতো বছর বই লিখলা না, এখন লেখার ইচ্ছা বেড়ে গেল। আবার চুপ্পুর থাকার কথাটা ও এখন উনিই সবার আগে ঘোষণা দিল।
আপনারা পোবাসী নিয়ে কেন কথা বলছেন না আমি প্রধান উপদেষ্টা দৃষ্টি আকর্ষণ করছি কাতার দূতাবাসে একটি পাসপোর্ট ডেলিভারিতে সময় নিচ্ছেন ছয় মাস টাইম কেন নিবেন, আগের সরকার দুই মাসের মধ্যে পাসপোর্ট ডেলিভারি দিতেন
দেশের প্রায় 99% মানুষ জানে কম বেশি বিষয়টা। তাও আপনি কেন খুছাতে গিয়েছিলেন?দুনিয়ায় এমন কেউ কি আছেন যিনি সাংবাদিকের সাথে কিছু লুকাতে পারে?আর যেহেতু এটা ব্যাক্তিগত বন্ধুত্বের প্রশ্ন ছিল তা লিখতে যান কেন?
আপনার সম্মান রেখেই বলছি,আপনার এই মুহুর্তে এটার কি এমন জরুরি দরকার পড়লো যে আপনাকে সঠিকটা জানতে হবে আর এমনি আলাপ করলেন এবং সেটা প্রকাশ করলেন?উনি ৫ তারিখে কি বলেছেন আর কিভাবে সরকার গঠন হয়েছে আপনি জানেননা?উদ্ভুত পরিস্থিতিতে কোনো দুর্ঘটনার দায়ভার কি আপনি নিবেন?দেশকে নিয়ে ভাবনার পরিধিটা বাড়ালে ভালো হয়।
আসলেই এই ব্যক্তিকে যত কম সম্ভব টকশোতে আনা উচিত। এবং কয়েকদিনের ওনার ফোন যাচাই করা উচিত কার সাথে কার সাথে যোগাযোগ হয়েছে তাহলে বোঝা যাবে এ ব্যক্তি আসল উদ্দেশ্য কি।