অসাধারণ শব্দগুচ্ছ,ভাবের পরিধি অবাধ,, পৃথিবীর সকল ভালোবাসার মানুষের বিরহ বেদনার সাথে এক অদৃশ্য মিল খুঁজে পাওয়া যায়,,এমন সুন্দর কথোপকথন যিনি রচনা করেছেন তাঁকে আমার বিনম্র শ্রদ্ধা,,আর সব শেষে বলি এমন লেখনী অনেকেরই মন খারাপের ওষুধ।ধন্যবাদ এমন সুন্দর পরিবেশনের জন্যে,
অসাধারন সত্যি যত বার শুনি আরও শুনতে ইচ্ছে করে কি যেন খুজে পাই কথা গুলোর মাঝে কোথায় যে হারিয়ে যাই তাই বার বার শুনতে ইচ্ছেকরে ......... জানি না কে এমন মন ভোলানো কথা গুলো লিখেছে তাকে হাজার সেলুট জানাই.
অসাধারন সত্যি যত বার শুনি আরও শুনতে ইচ্ছে করে কি যেন খুজে পাই কথা গুলোর মাঝে কোথায় যে হারিয়ে যাই তাই বার বার শুনতে ইচ্ছেকরে ......... জানি না কে এমন মন ভোলানো কথা গুলো লিখেছে তাকে হাজার সেলুট জানাই.......
অসাধারণ সুন্দর।। বার বার শুনি শুধু শুনতেই মন চায় কি যানো খুজে পাই তবে আমার জীবনের অনেক কথা আছে এখানে বার বার হারিয়ে যাই।। অনেক সুন্দর ধন্যবাদ বন্ধু তোমাদের সবাইকে
oneker sathe mile gese even amr sateo mile gese....... jodio mon ta kharap hoye gelo, kintu vlo lagse. sei beimantake abr mone pore gelo onkta din tao abr ei govir rate. jaihok thanks for this.
ওমান থেকে শোনছিলাম রাত তখন দু'টা। কিন্তু মুশকিল হচ্ছে "ভালোবাসার দোকান খুলে বসেছি" শোনে এত্যো জুরে একটা হাসি দিলাম যে, পাশে আর কেউ ঘুমিয়ে থাকতে পারল না।
এভাবেই হয়তো তুমি একদিন ফিরে আসবে, কিন্তু ততদিন আমি আমার মত করে বাঁচতে শিখে যাব । এক জীবনে তিনগুণ পাওয়া। ৯ বছর বয়সে বাবাকে হারানো,১৫ বছরে বয়সে মাকে আর তোমাকে ৩০। 😢😢
মুনিয়া তোমার প্রেমে আমি ছিলাম ছোট্ট নদীর ধারা, আমার মান,অভিমান সবই ছিল নাইবা পেলাম সাড়া!! মুনিয়া বর্ষা ভেজা ভাবনা পেল তোমায় যেদিন ফিরে, মুনিয়া আমার রাত পোহালো স্বপ্নে ঘেরা কান্না করুণ সুরে!! মুনিয়া সেই ফোনের আলাপনের বেদন স্মৃতি আপন করে পাওয়া, মুনিয়া হঠাৎ করে আমার কথা ভুইলা গেলা!! মুনিয়া নীল সীমানার স্বপ্ন সুখের হাতের রেখায় আঁকো, মুনিয়া পরশ মাঝে হৃদয় মিলে তেমনি ভালোবাসো!! আমি চেয়েছিলাম ভাবনা তোমার,আমায় দেবার তরে, মুনিয়া মুচকি হেসে বল্লে তুমি,এ সব কেমন করে ? মুনিয়া বুঝলে না সে মনের ভাষা আজকে আমার সকল হারা, মুনিয়া কান্না মাঝেই নিলাম বিদায়,মুনিয়া আমি আছি তোমায় ছাড়া!! মুনিয়া কল্পনার সুখের স্বপ্নে তুমি থাকবে হৃদয়ে বেঁচে, মুনিয়া স্রোতের মাঝে যাকনা আমার এ জীবন তোমায় ভালোবেসে........ ইতি তোমার প্রেম পাগল শামাীম?
একতরফা বা One-sided love এর একটি জীবন্ত উদাহরণ এই কবিতাটি। অন্যকে অযাচিত দোষী সাব্যস্ত করে নিজের দোষ দৃষ্টিগোচর করা ভালোবাসা নয়। এটি একটি কৌশল (blame shifting)। এগুলো পরিকল্পিত ভাবেই করে থাকে তারা ভালোবাসার অভিনয়ের মাধ্যমে। মূল উদ্দেশ্য অন্যকে যন্ত্রণায় রাখা, আবার একইসাথে অনবরত মিথ্যা বলে বলে, ব্রেইন ওয়াশ করে করে বিশ্বাসটাও ঠিক রাখা (gaslighting)। এতেই তাদের সাফল্য। কিন্তু কেনো এমন? সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা: সিরিয়াসভাবে হীনমন্যতায় ভোগার একটা মানসিক ব্যাধি আছে [Narcissistic Personality Disorder (Covert narcissism)], যেটা সুষ্ঠ childhood mental development ব্যাহত হওয়ার দরুন নারী পুরুষ উভয়েরই হয়ে থাকতে পারে। দুঃখজনক হলেও সত্যি যে, এই রোগের চিকিৎসা আজও নেই। যে হীনমন্যতার কথা বলছিলাম সেই হীনমন্যতা থেকে জাগ্রত ঈর্ষা থেকেই এই কবিতার নারী চরিত্রের মানুষটি অপর মানুষটাকে যন্ত্রণা দিয়ে যাচ্ছিলেন নানাভাবে (Sadism)। এতে করে হীনমন্যতা দরুন তার নিজের মনের মধ্যে যে গোপন যন্ত্রণা সর্বদা বিরাজ করে তা লাঘব করে চলছিলেন তিনি; যেটা একটা অস্বাভাবিক coping mechanism। কেননা তার দেয়া যন্ত্রণাগুলোর একমাত্র উদ্দেশ্য হলো অপর মানুষটাকেও তারই মতো হীনমন্যতায় বা worthlessness - এ ভোগানো ও নিজের যেকোনো চাওয়া পাওয়া পূরণ করা; যেমন- attention seeking, love, praise, admiration, any kind of material gain (gold digger); যার সবগুলোই one-sided হবে। উল্লিখিত ব্যাধির বৈশিষ্ট্যগুলো কবিতার নারী চরিত্রটির মাঝে আমার দৃষ্টিতে খুব লক্ষণীয় হয়ে উঠেছে। কবিতাটি আমাদের সমাজের এক কঠিন বাস্তবতার কথা বলেছে। এরকম অভিজ্ঞতার মধ্যে দিয়ে অনেক মানুষ (নারী/পুরুষ উভয়েই) গিয়েছেন, যাচ্ছেন এবং ভোগান্তির শিকার হয়েছেন, হচ্ছেন। Square bracket এ আবদ্ধ ব্যাধির নামটি RU-vid ও google করে দেখে নিতে পারবেন। সম্ভব হলে অন্যদের সচেতনতামূলক জানতে সহায়তা করতে পারেন। ধন্যবাদ। বি: দ্র: পুরুষ চরিত্রের আদলে পঙক্তিগুলো অসাধারণভাবে জীবনমুখী ও পাকা। কথাগুলো জীবনের অন্যান্য দিকবিভাগ বিবেচনা করলেও যথেষ্ট উপযোগী। আমি এগুলোই শুনি বারবার ও শিখি। জীবনের কঠিন একটি অভিজ্ঞতা থেকে পাওয়া শিক্ষা তাকে অফুরন্ত জীবনবোধ প্রদান করেছে। Keep yourself away from #toxic_relationships, and Stay safe.
যারা মদ্র বিদ্ধ পরিবারের বড়ো ছেলে তারা কখনো প্রতিষ্ঠিত না হোয়ে কাউকে ভালোবেসো না কারোন তোমার যদি ছোটো বোন থাকে তাকে বিয়ে দিয়ে ছোটো ভাইকে পড়াশোনা শিখে তার পর পারলে কাউকে ভালোবেসো না হোলে এমন হোতে পারে যে মেয়াটা তোমাকে চাইছে তুমিও তাকে চাইছো কিন্তু মেয়ের বাবা মা তুমি প্রতিষ্টিত না বোলে তোমাকে চাইছে না এদিকে তুমি অনেক কিছুই কোরতে চাচ্ছো কিন্তু মা বাবা ভাই বোন সবার কথা ভেবে নিজের ভালোবাসাকে গলাটিপে হোত্তা কোরে নিজত্বধে সারাটা জিবন কাটিয়ে দিতে হবে তাই সবার কাছে আকুল আবেদন কোরবো যে প্রতিষ্টিতো না হোয়ে কাউকে ভালোবেসোনা আর ভালোযদি বেসে থাকো তাহোলে প্রতিষ্টিত হওয়ার চেষ্টা করো খুব তারা তারি নাহোলে অনেক পচতাতে হবে