বিব'স্ত্র এবং কানে ধরে উঠবস করানো সেই দুই ব্যক্তির পরিচয় হতবাক করেছে সবাইকে! | ড. স্নিগ্ধা রেজোয়ানা 

Kothay Alla?😂

অপেক্ষা করুন।​@@RahmanRahman-gr1vb

আল্লাহতালা নেজাম রেখেছেন।

রক্তনদী থেকে উঠে আসা শিক্ষার্থীদের আবেগ আপ্লুত কিছু কথা, কিছু ছোটখাট ভুল নিয়ে যারা খুব সিরিয়াস, তারা কিন্তু পাখির মতো মানুষ মারার সময় মুখ সেলাই করে বসেছিল

ধিক তোমাদের

ধিক্কার জানাই এসব সাংবাদিকদের

বিএনপির ও তো উচিত ছিল,সেটা প্রচার করা। বিএনপি আছে শুধু কিভাবে তাদেরকে কেউ এসে ক্ষমতায় বসিয়ে দিবে সেই আসায়।

​@@ghreTwjsbbd12ঠিক, কিন্তু দালাল সাংবাদিকগুলো এতো দিন নাকি টাকার বিনিময়ে নিউজ করতো ,তো এখন তাদের ইনকাম বন্ধ, এজন্যই এরাও চায় না,দেশটা সুন্দর হোক,তাই ছাত্রদের বিতর্কিত করতেই এরকম নিউজ করে।

Ekdm wright

😜😆😆🥰😆😆😆

100percent right

যা জানেন না তা নিয়ে পন্ডিতি করবেন না। সাখাওয়াত হোসেন বিগত ১৫ বছর চাইলেই আওয়ামী লীগের দালালি করে সুবিধা নিতে পারতেন। উনি কি সেটা করেছেন? বরং তাকে কখনোই আওয়ামী লীগ কোনো রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে দাওয়াত করতো না। টক শো ছাড়া অন্য কোথাও তাকে দেখা যায়নি। সেখানেও তিনি যথেষ্ট নিরপেক্ষ ভাবেই কথা বলতেন।

@@bayofbengal1446 কথায় আছে, নিজের থেকে পর ভালো, পরের থেকে জঙ্গল ভালো, সাখাওয়াত সাহেব, যখন নির্বাচন কমিশনার ছিল, তখন কি করেছে এই জাতি ভালো করে জানে, দাওয়াত দেয় নাই, যেতে পারে নাই, এটা তার কাছে অনেক কষ্টের হতে পারে, আমাদের কাছে না।

@@bayofbengal1446 এটা আওয়ামী লীগের চরিত্র, কাজ হাসিল করেই তাকে লাফি মারে। সে লাথি খাওয়ার কাজ করেছে দেখেই লাথি খেয়েছে। এগুলো দেখে ইমোশনাল হওয়া যাবেনা।

@@MosharrofHossain-gm3yh ধন্যবাদ

বত্রিশ নাম্বারে শোক পালন করতে যাওয়া দুইজন বয়ষ্ক মানুষকে কানে ধরে উঠবস করানো হয়। যারা ভিডিওটা দেখেছেন তারাই এর প্রতিবাদ করেছেন। কিভাবে একজন দাঁড়ি টুপিওয়ালা বাবার বয়সী মানুষকে এভাবে অপমান করতে পারলো আন্দোলনকারীরা! কিন্তু ভিডিওটা দেখে আমার একদমই দুঃখবোধ হয়নি। এই ভিডিওতে দাঁড়ি টুপিওয়ালা লোকটা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রলীগ সভাপতি মহিবুল্লাহ। তার বাবার নাম খোরশেদ আলম। তাদের গ্রামের বাড়ি ভোলা চরফ্যাশনে। তিনি আওয়ামী লীগের আমলে মসজিদুল আকবর (মিরপুর ১)-এর সেক্রেটারি ছিলেন। মসজিদুল আকবরের ফান্ড থেকে ৭০ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছিলেন। তার নামে মসজিদুল আকবর মামলা করেছিল। তিনি এমন কোনো কুকর্ম নেই যা তিনি আওয়ামী লীগের আমলে করেননি। এই মহিবুল্লাহর প্রভাবে এলাকার সাধারণ মানুষ ভয়ে থাকত। তার অনুসারীরাই জাবিতে ধর্ষক গ্রুপ হিসাবে পরিচিত ছিলো। গতো দশ বছরে সে পাথরখেকো হিসাবে নাম কামিয়েছে। ভণ্ড ও প্রতারক মুহিবুল্লাহ বিচার চাই জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগ সভাপতি ছিল এই মহিবুল্লাহ। তার নেতৃত্বে ধর্ষণের সাম্রাজ্য গড়ে উঠেছিল জাবিতে। সেঞ্চুরি মানিক মহিবুল্লাহর তৈরি। সে মিরপুর এলাকার অনেক আলেম-উলামা এবং জনগণের কাছ থেকে কয়েক কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। অনেক আলেম ওলামাকে সে রাস্তায় বসিয়ে দিয়েছে। সে ছাত্রলীগের জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিপি পরিচয় দিয়ে, আওয়ামীলীগের বড় লিডার বলে এবং দাড়ি ও টুপি লাগিয়ে আকবর কমপ্লেক্স মাদরাসার সভাপতি হয়ে আননামী কোম্পানি করে অনেক আলেম ও জনগণের টাকা আত্মসাৎ করেছে। হক্কানি আলেম, উলামা ও জনগণের টাকা ও জমি না দিয়ে ২০২৪ সালের ডামি নির্বাচন করেছে। ক্ষমতার দাপট কাটিয়ে পানি উন্নয়নের ভুয়া জমি দিয়ে অনেকের সাথে প্রতারণা করেছে। আমরা এ সরকার ও জনগণের কাছে ভণ্ড ও প্রতারকের বিচার চাই।

😆😆😆 ভাই এত সুন্দর সুন্দর কথা কোথায় পান

@@user-bv1tt1sw3x ত কি বলব কিছু সাংবাদিক দের দরদ উতলে পড়তেছে এটা দেখে আজকে যদি হাসিনা পালিয়ে না যেয়ে গদিতে বসে থাকত এই বাংলাদেশ ফিলিস্তিন হয়ে যেত পালিয়ে যেয়েও থেমে নাই হিন্দুদের কে গুটি বানিয়ে রাজনীতি খেলা খেলতে চেয়েছিল। ঐদিকে মোদি সরকার তার দেশের নাই ঠি আসছে বাংলাদেশের মানুষের চিন্তা করতে আলগা দরদ দেখাতে

​@@user-bv1tt1sw3xরক্তনদী থেকে উঠে আসা শিক্ষার্থীদের আবেগ আপ্লুত কিছু কথা, কিছু ছোটখাট ভুল নিয়ে যারা খুব সিরিয়াস, তারা কিন্তু পাখির মতো মানুষ মারার সময় মুখ সেলাই করে বসেছিল

Apnar baba ma ke keu amonti korle apni je kota akon bolsen setay boliben

আপনার বাবাকে যখন ল্যাংটা করাবে তখন আপনি টের পাবেন

ইচ্ছার বিরুদ্ধে গেলে ধর্ষন আর আপন ইচ্ছায় করলে সেটা মহা মিলন এই কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীরা প্রতি নিয়োতই আবাসিক হোটেলে রাত কাটাচ্ছে ইসলামে কি সেটা জায়েয আছে আবার এদের মধ্যে অনেক আছে নিজের ইচ্ছায় হয় একটু মন মালিন্য হলেই ধর্ষন বলে রটায় মানুষে রুপ চেনা বড়ই কঠিন সবাই বলে আমার টাই ঠিক তোমারটা বেঠিক

He was the master mind of one eleven.

সবাইকে ধন্যবাদ

যদি জনগণের মতের কথা বলেন, তাহলে এসব ধর্ষকের মৃত্যুদণ্ড হবে তাও আবার জনসম্মুখে | কারণ এদেরকে জনগণ ঘৃণা করে

সত্যি বলতে আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি লাউ এবং কদুর মত, এদের উভয়কেই আমি ঘৃণা করি, কারণ এরা দেশ অপেক্ষা নিজের দলকে বেশি প্রাধান্য দেয়

বিগত ১৫ বছর কিন্তু বিএনপির নেতাকর্মীরায় নির্যাতিত হয়েছে। ছাত্র আন্দোলনের সময়ও দেখলাম বিএনপির নেতাদের ই গ্রেফতার করেছে। ছাত্র আন্দোলনটা ছিল আল্লাহর রহমত ।

আপনার কথা ঠিক কিন্তু মতলব খারাপ। কেননা আপনি নিজেও জানেন বিচারের বাণী নিভৃতে কাঁদে।

@@memestokeepualive বিচারের বাণী নিভৃতে কাঁদে এটাতো তথাকথিত ছাত্র আন্দোলনের আগের কথা। তাহলে কিসের স্বাধীনতা? আইন তো নাকি এখন সবার জন্য সমান তাহলে রাজ পথে কেন? আদালতের সহায়তা নিন। মতলব অবশ্যই আছে সেটা হলো কেউ যেন আইন নিজের হাতে তুলে না নেয় আর সবার সমান অধিকার নিশ্চিত করা হয়।

আগে যে লেংটা করছে তুই কই ছিলি এখন জলে কেনো

@@joharabegum9484 ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করে না,লেংটার ফল ভালোনা, তরে আমি লেংটা করছি বলে তুই লেংটা করবি