আপনি তখনি ফিরে আসতে পারবেন যখন আপনার ভিতরে সৃষ্টিকর্তার প্রতি ভয় কাজ করবে, বিবাহ বহির্ভূত সকল সম্পর্ককে আল্লাহতালা হারাম করেছেন৷পরকালের কথা স্মরণ করুন এবং এগুলো থেকে বেরিয়ে আসুন। " নিশ্চয়ই আল্লাহ মহান"
ভাবী থেকে দুরে থাকতে হবে ।নিজে দুরে থাকাটা কঠিন সেজন্য যে কথাগুলি এই অনুষ্ঠানে বলেছ সেই কথাগুলো স্ত্রীকে বলো সে অবশ্যই ভাবী থেকে দুরে রাখতে চেষ্টা করবে।এতে যদি ভাবীর সাথে স্ত্রীর একটু ঝগড়াও হয় তাহলেও স্ত্রীকেই সাপট করতে হবে আর যদি স্ত্রীকে ধরে মারা শুরু কর তাহলে অশান্তি বেড়ে যাবে।
ভাবি হচ্ছে একজন দেবরের সবচেয়ে আকর্ষণীয় মেয়ে। যার সাথে বিয়ে বহির্ভূত সম্পর্কে জরানো যায়। এজন্যেই ইসলাম ধর্মে দেবর ভাবি একে অপররের থেকে পর্দা করতে কঠোর ভাবে বলা হয়েছে।
কারণ একটাই ভাবীকে দেখে উনার নজর নষ্ট হয়ে গেছে তাই চরিত্রের সমস্যা হচ্ছে নিজেকে নিজের সামলিয়ে নিতে হবে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করা আল্লাহর এবাদত করে নিজেকে আল্লাহর দিকে অনুধাবিত করতে হবে, আল্লাহ যেন আপনাকে হেদায়েত দান করেন এই ব্যাপারটা অন্য কেউ কিছু করতে পারবে না। আল্লাহ তুমি সকলকে বুঝার তৌফিক দান করু আমিন।
Amader Banglar bhabi der chokh, o kom jay na...bhabi der mono mogoj o kutshit Hoye geche ta na hole oi poribar gulote porda chara tara chola fera kore ki bhabe...aar debor der ei nirlojjota ke prosroy dey ke ba deya hoy keno...shegulor dikeo shomo porimaner nojor dite hobe... Ek hate kokhonoi tali baje na
আল্লাহ তায়ালাকে বেশি বেশি ভয় করেন । আপনার যে সমস্যাটির কথা বলছেন সেটা তো আমার মনে হচ্ছে শারীরিকের চেয়ে চারিত্রিক সমস্যাটাই সবচেয়ে বেশি। নফস ঠিক করেন ভাই ও শুনেন এসির নিচে বইসেন না বেশি, মাথায় তাহলে আকাম করার চিন্তা আর বেশি ঢুকবো মাথায় আপনার। কোরআন তেলাওয়াত করেন, রিকশা চালান, বালুচর বস্তা টানেন ও মাঝে মাঝে ঠেলা গাড়ি চালান ইনশাআল্লাহ আল্লাহ তায়ালা আপনাকে সুস্থ করবে।
সবটাই শয়তানের ধোঁকা, আল্লাহ্ আপনাকে হেদায়েত দান করুক। কারণ দেবর ভাবীর জন্য এবং ভাবী দেবরের জন্য মৃত্যুতুল্য। আপনি নামাজে বসে আল্লাহ্'র কাছে একমনে মাফ চান এবং সাহায্য চান।
ওনাকে অনুসরণ করলে তো ছয় বছরের বাচ্চা মেয়েকে বিয়ে করতে হবে সাথে দুইটা দাসী রাখতে হবে সাথে আরো 10 টা বউ থাকতে হবে ওনাকে অনুসরণ করা এত সহজ না বাংলাদেশ কারণ বাংলাদেশে একটা থেকে দুইটা বিয়ে করাই অনেক টাফ
দেখেন হজরত মুহাম্মদ সাঃ ছিলেন আল্লাহর রাসুল।উনার ওপর অনেক দায়িত্ব ছিল যা আপনার বা আমার মত সাধারণ মানুষের ওপরে নেই।উনি যা করেছেন সবই মহান আল্লাহর ইচ্ছায় করেছেন নিজের শখ মেটানোর জন্য নয়।যেকোন পরনারী কোন পুরুষের জন্য এবং যেকোনো পরপুরুষ কোন নারীর জন্য হারাম।এটাই আমার নবীর শিক্ষা।
জিনিসটা হল এমন বউ আমার যেমন তেমন ভাবি আমার মনের মত আপনি মনা চান্দু পর্নোগ্রাফি দেখতে দেখতে এখন আর নিজের বউকে ভালো লাগেনা পরের বউকে ভালো লাগে, এটার একটা মাত্র ওষুধ আপনি পর্নোগ্রাফি দেখা বন্ধ বন্ধ করে দিন।
@@popykhan7163যদি একটা মেয়ের বেশী চাহিদা থাকত আর তার স্বামী সেটা পূরণ করতে না পারত তাহলে সেই স্বামীকে অনেক কটু কথা বলা হত অক্ষম বলা হত, নপুংসক বলা হত। কিন্তু মেয়েদের বেলায় কিছুই বলা হয় না এমনকি সে এক্ষেত্রে পরকীয়া করলেও তাকে নির্দোষ বলা হত। এবং তারা স্বামীকে দ্বিতীয় বিয়ে করতেও দেয় না।
যিনি ফোন করে এ সব বলেন আমি আমার কমেনটটে ,উনার বউয়ের সততা,ধরয্য ও উনাকে যে কেটে টুকরো করে নাই , নিশ্চিত এ মহিলা নামাজী চরিএ বান উনাকে বোন উত্তম ব্যবস্থা ও শান্তি দান করুন এ দোয়া করি
ম্যাম আপনার এই নান্দনিক ব্যবহার, মনোমুগ্ধকর উচ্চারণ এবং কথা শোনা সেই সাথে দিক নির্দেশনা ভীষণ ভালো লেগেছে। আমি আপনার শাবলীল উপস্থাপনা সত্যি অসাধারণ। আপনাকে ধন্যবাদ।।
ভিডিওটা পুরো দেখলাম সব মিলিয়ে আপনারা তাকে ভালো কোন সাজেশন দিতে পারেন নি 0 তাকে সাজেশন দিতে হতো যে তুমি একদিন পরে একদিন একটা করে রোজা থাকবে ,যতদিন না পর্যন্ত তোমার ভাবীর কথা তোমার মনথেকে মুছে না যায় আল্লাহর কসম করে তুমি যদি রোজা থাকো, অবশ্যই তুমি এই পাপ থেকে এবং মনের হারাম কাম বাসনা থেকে বেরিয়ে আসতে পারবে ইনশাআল্লাহ এর চেয়ে বড় কোন বিজ্ঞান নেই যে তোমাকে সহযোগিতা করতে পারে
ভালো দিক থেকে বলছি,,আমার মনে হয়,, ওনার স্ত্রী যদি বেশি রোমান্টিক হয়,,আর ওনাকে সমঝোতা করে একটু বেশি সময় দিলেই হবে,, আর এই পুরুষকে অবশ্যই ওই ধরনের ভাবি থেকে দূরে থাকতে হবে,, পর্ন গ্রাফি থেকে ফিরে আসতে হবে.. এবং অন্য খারাপ চিন্তা থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করলে মনে হয়,, ঠিক হতে পারে...
অসভ্য জাতির অসভ্য অনুষ্ঠান, ধিক্কার জানাই এই অনুষ্ঠান ও সহযোগী সকলের,,,, আল্লাহ এই জাতি যদি হেদায়েত পাওয়ার যোগ্য হয় তাহলে হেদায়েত দিন আর হেদায়েত পাওয়ার যোগ্য না হলে দ্রুত ধ্বংশ করে দিক । আমিন
আল্লাহ্ আপনি আমাদের বাংলাদেশের মানুষের সবাইকে হেফাজত করুন 😢😢😢 আপনি আল্লাহর ৯৯টা নাম সবসময় পড়ুন এবং নবীজি হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) এর জীবনী পড়ুন।স্বামী-স্ত্রী ২জনের মধ্যেই সমস্যা আছে।স্বামী-স্ত্রী ২জনেরই বাহিরে ঘুরতে যাওয়া দরকার ১/২ সপ্তাহের জন্য।প্রতি মাসেই যাওয়া দরকার।
মিয়া আমি বিয়ে করছি ১০ বছর দুই বছর মোটামুটি ভালো ছিলো বাকি ৮ বছরই আমি সীমিত হাতে গোনা কয়েক দিন আমাদের......... তারপরেও আমি স্ত্রী তে সন্তুষ্ট আছি আলহামদুলিল্লাহ নিজের মানসিকতা পরিবর্তন করুন নামাজ পড়ুন।।।
এধরনের অনুষ্ঠান public করা মোটেও উচিত হয়নি,লজ্জা ঈমানের অংশ।মানুষের সকল সমস্যার সমাধান ইসলামে রয়েছে- Islam is the best solution .ইসলাম বলেছে "চোখের হেফাযত করতে" , আমরা ঘরের দরজা খোলা রেখে চোরকে দোষ দিচ্ছি।
পর ভাবী থেকে দূরে সরে এসো নিজের বউ আর নিজের মেয়েদেরকে সময় দেন। পর ভাবীর সাথে পরকিয়া পরিহার করে সংসারী হওয়া ভালো। পর ভাবী আপনি এই ছেলে থেকে দূরে সরে যান। আপনার জন্য এদের সংসার ভেঙে যাবে।
Wife er shathe relation ta barate hobe! Wife ke doctor dekhie sex barate hobe zeno wife beshi dupport dite pare! 2 ta choto bacca nie wife valo support dite parbena atai shavabik! Baccader pechone onek kosto korte ho make, rate ghumate parena thikmoto! So ai time e sexual feelings ta meyeder onek kome zay, so unake doctor dekhie osud dile thik hobe ingshallah! Baccader ke time diben taile apnar wife aktu rest pabe, taile apnake aktu beshi support dite parbe ingshallah
আলহামদুলিল্লাহ্ এই দিক থেকে যথেষ্ট পরিমাণ সক্ষম, শুকরিয়া রাব্বুল আলামীনের নিকট,,তবে প্রবলেম একটাই আমার থেকে আমার স্ত্রীর সক্ষমতা খুবই কম,,রীতিমত আমি এই সমস্যার কারণে অনেকটাই বিরক্ত তার প্রতি অনেক সময় সে না সম্বন্ধন করে বসে এতে করে আমি আরো ক্ষিপ্ত হয়ে যায়,,,আমার প্রশ্ন আমি এখন কি করবো???
আপনার স্ত্রী তাহলে আপনাকে কতটুকু ভালবাসে, শ্রদ্ধা করে একবার চিন্তা করুন এটা ভেবে ফিরে আসুন আপনার বউ এর কাছে আল্লাহকে ভয় করুন নিয়মিত নামাজ পড়লে দেখবেন সমস্যা কেটে গেছে
পর্ণগ্রাফি দেখা বন্ধ করতে পারলে আর দীর্ঘদিনের অভ্যাস বা মনোযোগ ত্যাগ করতে, নিজ ধর্মের প্রতি বেশি বেশি মনোযোগী হতে পারলে আশা করি সমাধান পাওয়া যেতেও পারে।
ওনার ক্ষেত্রে যেটা হয়েছে সেটার জন্য বেশ কয়েকটি জিনিস করা যেতে পারে।প্রথমত উনি যদি জায়গা পরিবর্তন করেন ২য়ত আত্মীয়,বন্ধু,সন্তান এদের সাথে বেশি সময় পার করেন।৩য়ত কাজ নিয়ে ব্যাস্ত থাকা।চাকরীর পাশাপাশি কোন ব্যাবসা শুরু করা বা কোনো skill develop course এর সাথে যুক্ত হওয়া। আমাদের সমাজে যেটা হয় নারি বা বউ এর সাথে শারীরিক সম্পর্ক হয়ে গেলে মনে করা হয় ওর সব জানা শেষ।মা হয়ে গেলে তখন স্বামিরা আর তেমন আকৃষ্ট হয় না।যদিও তারই সন্তানের জন্ম দিতে গয়ে শরির পরিবর্তন হয়ে গেছে। সম্পর্কের মধ্যে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টা সেটা হলো সম্মান।খুব সহজভাবে আমরা যখন কিছু পাই তখন সম্মানটা ভুলে যাই।ভাবিকে নিয়ে যদি সে অন্য কোথাও সংসার শুরু করে তবে ঠিক এই সংসারই আবার তার সামনে চলে আসবে।মানে, বর্তমানে স্ত্রীর মত ভাবিকেও তখন তেমন ভালো লাগবে না।
@@sabbirhossainnoyon100এটা হুজুরদের দোষ, তারা নিজেরাও মন থেকে মানেনা। মানলে ত আর বলাতকার করতো না। মানেনা বলেই করেছে। ওই হুজুরগুলার কেটে দেয়া উচিৎ। এতে ইসলাম কে খারাপ বললে ভুল হবে।
মাদ্রাসায় প্রতি বছর কয়েক হাজার বলাৎকার ও ধর্ষণের খবর আসে বাকি লাখ লাখ ঘটনা খবরে আসেনা।কোরআনের আইন যদি হুজুর/আলেম/হাফেজদেরকে সঠিক পথে রাখতে না পারে তাহলে বাকিদেরকে কিভাবে?
@@sbs9964 মাদ্রাসায় প্রতি বছর কয়েক হাজার বলাতকার রিপোর্ট হয়? কোন রিপোর্ট সূত্র দেখান। আর লাখ লাখ চাপা থাকে!! এত্ত বেশি!!!!!! মাদ্রাসা আর ইসলাম বিদ্বেষীরা এভাবেই তিলকে তাল বানায়। মাদ্রাসায় ও খারাপ মানুষ আছে তা অনস্বীকার্য, কিন্তু যেটা সত্য সেটা না বলে প্রোপাগাণ্ডা ছড়াবেন না। এত্ত বেশি ঘটনা হলে এদেশের মানুষ বা সরকার কেউ মাদ্রাসার অস্তিত্ব ই রাখতো না।
@@sbs9964 কোরানের আইন মেনে চললে হুজুর রা বলাতকার করতো না, তারা মেনে চলেনা বলেই এ অবস্থা। কোরানের আইন ঠিক ই আছে, কিন্তু রাষ্ট্র ত আর কোরানের আইন মেনে চলেনা বা কেউ এই আইন বাস্তবায়নের জন্য কার্যকর ব্যবস্থা ও নেয়না। শুধু শুধু কোরানের আইনের দোষ দেয়া থেকে বিরত থাকুন।